Рет қаралды 21,668
৫ ধরনের দলিল অকার্যকর, করে দিলাম!, ২০২৪ সালের শুরুতে!, দলিল ধুয়ে পানি খেতে হবে, ১০ ধরনের দলিল অকার্যকর করে দিলাম!, ২০২৪ সালের শুরুতে!, (দলিল ধুয়ে পানি খেতে হবে), আইনি সমস্যা সম্পর্কিত যে কোন কনসালটেন্সির এপয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুন, (হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ অনলি), আইনি সমস্যা সম্পর্কিত যে কোন কনসালটেন্সির এপয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুন 01753302664 (হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ অনলি,
নতুন ভূমি আইনে ১০টি দলিল বাতিল হলো | মালিকানা দাবী করলেই জেল |
আলোচক
দিদার আহমেদ শান
এল এল বি (অনার্স), এল এল এম (প্রথম শ্রেণিতে দ্বিতীয়)
এম্বাসেডর,
বাংলাদেশে লইয়ার্স এন্ড ল ষ্টুডেন্ট এসোসিয়েশন (BLLSA)
প্রতিষ্টাতা ও চেয়ারম্যান,
কিশোরগঞ্জ আইনগত সহযোগীতা কেন্দ্র-Kishoreganj Legal Aid Centre -KLAC.
জেলা ও দায়রা জজ আদালত, কিশোরগঞ্জ।
মোবাইল: 01753-302664 ( WhatsApp )
#ভূমিআইন #মামলা #রেকর্ড
ভূমি আইন ২০২৩,নতুন ভূমি আইন #ভূমিআইন #মামলা #আই ২০২৩,নতুন ভূমি আইন,ভূমি আইন,ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন ২০২৩,নতুন ভূমি আইন ২০২২,নতুন ভূমি আইন 2023,ভূমি আইন ২০২২,জমির নতুন আইন,ভূমি আইন ২০২৩ পাস,ভূমি আইন ২০২৩ গেজেট,ভূমি আইন ২০২৩ এর গেজেট,নতুন ভূমি আইন ২০২৩ দলিল যার জমি তার,২০২৩ সালের নতুন ভূমি আইন,ভূমি আইন 2023,ভূমির নতুন আইন ২০২৩,ভূমির নতুন আইন 2023,ভূমি সংক্রান্ত নতুন আইন ২০২৩,ভূমি আইন ২০২২ গেজেট,ভূমি আইন ২০২৩ কবে পাশ হবে,পাশ হলো নতুন ভূমি আইন,ভূমি আইন পাস ২০২৩
নতুন ভূমি আইনে কবে থেকে মামলা করা যাবে, নতুন ভূমি আইনে মামলা,
নতুন ভূমি আইনে মামলা শুরু, কি কি কাগজপত্র লাগবে নতুন ভূমি আইনে মামলা ভূমি অপরাধ আইনে নতুন শর্ত, ভাগ্য খুলে যাবে অনেকের,
করতে, নতুন ভূমি আইনে মামলা কবে থেকে করা যাবে জেনে নিন, Notun vumi aine mamla kivabe korbo, Notun vumi ain 2023 mamla
তুন ভূমি আইনে, নতুন যে ২ জন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মামলা ও আবেদন করতে হবে |
ফৌজদারি কার্যবিধি (CrPC), ১৮৯৮ অনুযায়ী,
বাংলাদেশে দুই শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আছে। যথা:
(১) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং
(খ) জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
১. নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নির্বাহী অঙ্গের ম্যাজিস্ট্রেট। বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) অর্থাৎ বাংলাদেশ প্রশাসনিক পরিষেবার সদস্যরা হলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। তারা সাধারণত তাদের নিজ নিজ এখতিয়ারে নির্বাহী এবং সীমিত বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে।
⦁ একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড এবং ২০০০ টাকা সমপরিমাণ যোগ্য অপরাধের বিচার করতে পারেন। এই বিচারের শর্ত হল উক্ত অপরাধমূলক কাজ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে সংঘটিত বা উদঘাটিত হতে হবে এবং অভিযুক্ত কর্তৃক তার কৃত অপরাধ লিখিতভাবে স্বীকার করতে হবে। যদি তা না হয়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিযুক্তকে কোনো দণ্ড দিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে তিনি অভিযুক্তকে পুলিশের মাধ্যমে আদালতে চালান করবেন। (ধারা-৬, ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন, ২০০৯)।
⦁ মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে প্রত্যেক জেলায় একজন ডেপুটি কমিশনার ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে, এডিশনাল ডেপুটি কমিশনার এডিশনাল ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে এবং জয়েন্ট ডেপুটি কমিশনার জয়েন্ট ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন। এরা প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা ভোগ করে।
⦁ একজন প্রথম শ্রেণী বা দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট একটি উপজেলা/থানার দায়িত্বে (UNO) বহাল থাকেন। এ-ধরনের একজন ম্যাজিস্ট্রেটকে উপজেলা/থানা ম্যাজিস্ট্রেট বলা হয়। তিনি ঐ থানার যেকোন অংশে সংঘটিত কোনো অপরাধ আমলে নিতে পারেন। সরকার যে-কোন ম্যাজিস্ট্রেটকে অতিরিক্ত ক্ষমতা প্রদান করতে পারে।
২. জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
⦁ বাংলাদেশে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরা সব ধরনের ফৌজদারি মামলার বিচার করেন। বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের চারটি শ্রেণি রয়েছে যারা জেলার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত।
(১) চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
(২) অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
(৩) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/ প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট
(৪) জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
ক্ষমতা প্রয়োগের ভিত্তিতে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তিন শ্রেণীতে বিভক্ত। যথা:
1. প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট,
2. দ্বিতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট এবং
3. তৃতীয় শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট।
⦁ মেট্রোপলিটন এলাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিভিন্ন স্তরের ম্যাজিস্ট্রেটগণ হচ্ছেন:
(১) চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
(২) অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
(৩) মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট/ প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট
(গ্রিক শব্দ ‘মেট্রোপলিটানাস’ অর্থ একটি রাষ্ট্রের নাগরিক এবং এখান থেকেই মেট্রোপলিটন শব্দের উৎপত্তি। মেট্রোপলিটনকে আমরা বাংলায় মহানগরী বলে থাকি। শহরের প্রাণকেন্দ্রে ঘনবসতি এবং অন্যান্য অংশে শিল্প-কারখানা, অবকাঠামো ও আবাসন ব্যবস্থা নিয়ে গড়ে ওঠা একটি অঞ্চলকে মেট্রোপলিটন এলাকা হিসেবে ধরা হয়)
মেট্রোপলিটন এলাকার বা তার যেকোন অংশে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, এডিশনাল চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়। এডিশনাল চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটসহ অন্য সব মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের অধীনে থাকেন এবং তিনিই অধীনস্থ ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে দায়িত্ব বণ্টন করেন।