Ai matro dekhe aisi

Thik bolechen mama

Thik bolcen bhai ai beda tk er beshi ohonkar dekhai lawrar food vlogger ai faruque hizra ta

😂correct

Ramadan Mubarak from Guwahati

Thik bolesen

Apnakeo Ramzan mubarak from Kolkata.

Tooke bara kono bd r molla "Shubho Vijaya" bole ? Ch0dnagiri gelo na toder, ki je uzbuk seta nijeo janish na bolod.😊

So much interesting and appreciated video content here. 🥰🥰

Make more video for us on iftar

Same to you!

@@DWA Thank you so much. ❤️

এইটা রাইটের বিষয় না। এটা বেসিক ভদ্রতা, সভ্যতা, ম্যানারস, ডিসেন্সির আর বিবেকবোধের বিষয়। পৃথিবীর কোথাও ভদ্র-সভ্য লোকজন ব্যুফেতে গিয়ে খাবারের উপর রাক্ষসের মত ঝাপায়ে পড়ে না। টাকা দিয়েছে বলেই ১০০ আইটেমের ১০০ আইটেমই খাওয়ার জন্য বা গাণ্ডে-পিণ্ডে নাকের ফুটা পর্যন্ত খাওয়ার প্রতিযোগিতায় নামে না। এগুলি করে অশিক্ষিত, অসভ্য, বর্বর লোকেরা। ভদ্র-সভ্য মানুষ একটু-একটু করে খাবার নেয়, বেছে বেছে খায়, দরকার হলে একাধিক রাউণ্ড দেয়, কিন্তু বাছাই করে স্বাভাবিক মাত্রা বা মাত্রাবোধের মধ্যেই খায়। সবচেয়ে বড় কথা হল, তাদের এইটুকু জ্ঞান ও বিবেক-বিবেচনা থাকে যে এখানে অন্যলোকও খেতে এসেছে এবং তাদের জন্যও খাবার থাকতে হবে। মোদ্দা কথা হল, একটূ একটু করে একাধিক রাউন্ডে খেতে হয়। অন্যের প্রতি কোনো বিবেচনা না রেখে একাই সবকিছু একবারে খাব বা খাবার পালিয়ে যাবে এই ভয়ে প্লেটে খাবারের এভারেস্ট বানিয়ে রাক্ষসের মত খায় অসভ্য বর্বররা।

ঠিক বলছেন।

onader kache iftar important. namaz na. onare table a boshe buffet khaben, khetei thakben. tar pore sahri time eshe jabe. kheye deye gumie jaben. next day iftar time a uthe abar buffet start korben. namaz important na. romjane khawai important. bojhennai beparta!

উনি _এব-নরমালি_ কি করসেন? সবকিছু ভেঙে পিয়াজ-মরিচ-তেল দিয়ে মুড়ির সাথে মাখায়ে খিচুড়ি বানায়ে দুই হাত দিয়ে হাপুস-হুপুস গাপুত-গুপুত করে গিলেন নাই, এটাই আপনার সমস্যা??? 🤣🤣🤣

উনি ফকিন্নিদের জন্যও ভিডিও বানান বৈকি। ওনার অনেক ভিডিও আছে রাস্তার ধারের সস্তা হোটেলে। আপনি ওগুলি দেখতে পারেন। 🤣🤣

​@@metaledsoul ।। ১ ।। ​ বুঝি, বুঝি, একদম ফকফকা বুইঝ্যা গেছি ব্যাপারটা!!! আপনি ঈর্ষা আর পরশ্রীকাতরতার ঠেলায় একেবারে তাওয়ার তেলে ভাজা বেগুনের মত ছ্যাৎ-ছ্যাৎ করে জ্বলতেসেন আর দাপাইতেসেন!!! হা হা হা... এইগুলি হইল ফকিন্নিদের স্বভাব। ফকিন্নিরা বড়লোক দেখলেই জেলাসির ঠেলায় এইভাবে ছ্যাৎ-ছ্যাৎ করে দাপাইতে-দাপাইতে গালাগালির তুবড়ি ছুটায় কারন সর্বোচ্চ চুতিয়ামি করেও তারা নিজেদের জীবনে ফেল্টুস!!! পেটে ঠন-ঠন আর ঘরে ভন-ভন!!! হ্যাঁ, বাংলাদেশে আমির থেকে ফকির সব শালাই ১০০% চুতিয়া। রাস্তার ফকিরটাও চুতিয়া, সাতমহলার বাড়ির আমিরটাও চুতিয়া। ইন ফ্যাক্ট, বাংলাদেশে সবচেয়ে গরিব আর সবচেয়ে বড়লোক শ্রেণীর লোকগুলিই সবচেয়ে বেশি চুতিয়া। মধ্যবিত্ত হয়তো একটু কম কারন তারে অনেক কিছু মানায়ে সাবধানে চলতে হয় - কিন্তু একটুই, খুব কম চুতিয়া না। চুরি-চামারি-পুকুরচুরি- ডাকাতি - বেইমানি- করার বা পুটকি বেচার সুযোগ পাইলে কোনো শালাই ছাড়ে না। যারা ভাল বা যতটুকু ভাল, তারা ততটুকু ভাল কেবলমাত্র সুযোগের অভাবে। সুযোগ পাইলে রাতারাতি এদের চেহারা বদলায়ে যায় - সারা জীবনে যা খাইতে পায় নাই এক ধাক্কায় তার সবকিছু উসুল করে নেওয়ার চেষ্টা করে। এরা আরও ভয়ংকরে বদমাইশ রাক্ষস হয়ে যায় সুযোগ পাওয়া মাত্র!!! সবরকম বাইঞ্চোতরেই চিনা আছে আমার। এর মধ্যে সোশাল মিডিয়ার উকুন কমেন্টারগুলি আবার এক কাঠি সরেস। সবরকম চুতিয়ামি করে, শিশু ও পায়ুযুদ্ধ করে, পর্ন সাইট ঘুরে হ্যান্ডেল মারতে মারতে এসে আরেকখানে কোরান-হাদিস নিয়ে কমেন্ট করে যেন হাফেজ-মুফতি, যেন ৫০০ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে পড়তে কপাল দিয়া রক্ত পড়তাসে। বাস্তব দুনিয়ার সাথে যারা পরিচিত তারা সবাই জানে বাংলাদেশের ৯৯.৯৯৯% মানুষ চুরি করে কোনো না কোনো ভাবে অথচ এদের বেশির ভাগই নামাজি। বাংলাদেশের মত এত নামাজি আর কোনো মুসলিম দেশে নাই মনে হয়। অথচ এত চুতিয়াও আর কোনো মুসলিম দেশে নাই। নামাজের স্পিরিটটাই এরা মানে না। এই জীবনের জন্য আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানানো এবং তার নির্দেশ অনুযায়ী একটা সৎ, সাধু, মানবিক ও নৈতিক জীবন যাপন করা। তা না করে, বাঙ্গিচোদারা মসজিদ থেকে বাইরআইয়াই চুরি করতে, ঘুষ খাইতে, পুটকি মারতে বা পুটকি বেচতে দৌড়ায়। তারপর এদেরই কেউ কেউ ইউটিউবে আইসা নামাজ-ধর্ম নিয়া ভাব চুদায় - যেন কত্ত বড় পরহেজগার পীর-ফকির একেকজন!!!! হা হা হা... বাংলাদেশে নামাজি-বেনামাজিতে কোনো তফাত নাই - সব শালাই চুরি করে, দুর্নীতি করে, চুতিয়ামি করে। এদেশে বড়-বড় অনেক হুজুর আছে অন্যের বউ নিয়া রিসর্টে যায়। নিউজেও আসছে। একজনের তো ভিডিওই ছিল ইউটিউবে অনেকদিন - বাচ্চা হওয়ার জন্য দোয়া নিতে আসছিল মহিলা - তারে কোলে বসায়ে করতেসে - বাচ্চা দিয়া দিতেসে নিজেই - আবার করতে করতে দোয়া-দরূদও পড়তেসে!!! হা হা হা... মাদ্রাসার হুজুর আর বড়-আব্বারা যে বাচ্চাদের "নেকি" কামানোর প্রলোভণ দেখিয়ে ঘরে নিয়ে কি করে সেসব খবরও সবাই জানে। তাই সেগুলা নিয়ে আর বললাম না। এই হইল তোগো নামাজিপনা ভণ্ডচুদার দল!!! আর এদেশে নামাজ পড়ে কারা? গরীব রিকশাওয়ালা বা ফকিরদের তো পড়তে দেখি না। এরা করে চুরি-ছিনতাই-নেশাবাজি-মাগিবাজি থেকে শুরু করে সবরকম স্ট্রীট ক্রাইম এবং অনৈতিক কর্মকাণ্ড।

@@metaledsoul ।। ২ ।। ​ এইদেশে সবচেয়ে বেশি নামাজ পড়ে তারাই যারা সবচেয়ে বেশি ঘুষ-দুর্নীতি আর চুরি করে। ১ বারের জায়গায় প্রতি বছর হজ্জ্বে যায়। দাড়ি-টুপি-সুর্মা লাগায়ে ফেরেশতা সাজে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চোর দরবেশের সবচেয়ে বড় দাড়ি। জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষের সর্বকালের সবচেয়ে বড় চোর এককালের চেয়ারম্যানের সবচেয়ে বড় দাড়ি। মাথায় কালো দাগ। নামাজ পড়তে পড়তে অস্থির। সরকারি অফিসে একটা নামাজ/দাড়িওয়ালা/টুপিওয়ালাও ঘুষ ছাড়ে না। কচ্ছপের মত কামড় দিয়া ঘুষ নেয় তারপর মসজিদে দৌড়ায় গুনাহ সাফ করতে। ভাবে নামাজ পড়লেই সব গুনাহ ধুয়ে সাফ হয়ে যাবে। সুতরাং যত খুশি কর দুর্নীতি। মারি তো গণ্ডার / লুটি তো ভাণ্ডার / খাইবো চুরির ধন মহাসুখে ইহকালে-পরকালে!!! হা হা হা... এরা ই সবচেয়ে বেশি নামাজ পড়ে। ১ বারের জায়গায় ১০ বার হজ্জে যায়। ওমরাহ করে বারবার। আমার এলাকার ১০ তলা বাড়ির মালিক এক হাজি নামাজি শুধু না, মসজিদ কমিটির নেতা, মোতোওয়াল্লি। ইয়া বড় দাড়ি। মাথায় কালো দাগ। পিরহান পরে, হাতে লাঠি থাকে। আতর মাখা। নুরানি চেহারা। নামাজ পড়তে পড়তে আর হজে যেতে যেতে অস্থির। মাগরিবের পর অনেকক্ষন মসজিদের পড়ে থাকে, তথাকথিত ধর্মীয় আলোচনা আর জিকির-মিকির করে বা দেখায়। সম্ভবত মসজিদের মার্কেট নিয়ে নানারকম ব্যবসা-বানিজ্যও করে। ড্রাগখোর, বেশ্যাবাজ, মাস্তান ছেলেদের রেগুলার তাবলীগের চিল্লায় পাঠায়। আমাকেও চেষ্টা করসিল চিল্লায় পাঠাইতে। অথচ এই বেটাই পরের জমি দখল করে বাড়ি বানাইসে। মানুষ খুন করে। তার বাড়িতেই লাশ পাওয়া গেসে। গোপনে পুইতা রাখসিল। কিছুই হয় নাই। ৪র্থ শ্রেণীর সরকারি কর্মচারী ছিল। কিন্তু এখন কোটি-কোটি টাকার মালিক। কয়েক বছর আগে তার আমার এলাকার বাড়ীটা (আরও বাড়ি আছে হয়তো) ৩০ কোটি টাকায় বেচে পুরা ফ্যামিলি সুদ্ধা কানাডা চইলা গেছে। বিবাহিত ছেলে-মেয়েদেরও পার করে দিসে। এরা ভাবে এরা যেমন ঘুষ খায়, দুর্নীতি করে, আল্লাহও বোধহয় তেমনি ঘুষ খা্‌ন, দুর্নীতি (নাউজুবিল্লাহ) করেন, বেহেশতের ব্যবসা করেন। তাই নিজে ঘুষ খায়, চুরি করে, তারপর যায় গুনাহ-খাতা সাফ করতে নামাজ পইড়া আল্লাহরেও ঘুষ দিয়া ঠাণ্ডা করতে, পরকালে বেহেশতের রাস্তা পাক্কা রাখতে। বাংলাদেশের ইউটিউব কমেন্টারগুলিও এইরকম। ভাবে আর কিছু করার দরকার নাই। ইউটিউবে আইসা ধর্ম নিয়া একটু ভাব চুদাইলেই বোধহয় বেহেশ্‌তের রাস্তা পাক্কা হয়ে যাবে। এই বকধার্মিক বিড়াল-তপস্বী ভণ্ডচুদাগুলির জন্য ইহকালে-পরকালে দুই জায়গাতেই খবর আছে রে খবর আছে!!!! আল্লাহ এদের হৃদয় ও বিবেক মোহর করে দিয়েছেন। ৫ ওয়াক্ত কেন, দৈনিক ৫ কোটি ওয়াক্ত নামাজ পড়লেও এই ভণ্ডচুদাগুলির কিচ্ছু হবে না!!!! হা হা হা... 🤣🤣🤣🤣

Yes

Thank you too

Ha ha ha

That's a good idea! I forgot to pin the location this time.

You too

Thanks

😅

কোথায় রে ছাগল? প্রমান দে, দেখা।।

how do you know?

@@mohammadrahman9361 romjan mash ebadot korar jonno.sonjomer mash eta. Sonjom ase eder modhe?

বাজেট বলতে কতোর মধ্যে?

@@DWA ৫০ টাকা??? 🤣

হা হা হা

ওগুলো তো অনেকেই করে ভাইয়া। যা আসলে রিভিও করার দরকার হয় না, common regular basis সবার জানা। সব সবাই কি শুধু নিচের দিকেই তাকিয়ে থাকবে। সেটাতে ওনার ভিউ বাড়বে ঠিকই কিন্তু বিষয়টা passionate না। সব ওনার ভিউয়ার আমরা চাই তিনি এলিট প্যানেল, upper mark টা কাভার করুক যেটা খুব কম করে এই দেশের vloggar গুলো। আর এগুলো ওনাকে সম্মান করে maximum invitate করা হয়। যেটা একটা content creator এর জন্য credit এর।

Obviously possible. Paid review বলে না এটাকে। Its invitation. আর একজন content creator হিসেবে এটা ক্রেডিট এর বিষয়। এমন ভ্যালু অনেকেই পায় না। অনেকে বলতে বেশিরভাগই পায় না। আস্ত লেগ রাখে ওরা যেভাবে ওখানে থেকে প্রয়োজন মত নিয়ে নেওয়ার কথা। কিন্তু অনেকেই একসাথে নিয়ে যায় মাংস কেটে নেয় না। এখন আপনার কথায় মনে হচ্ছে উনি রিভিও দিতে মাংস কেটে এনে দেখালো। যদি প্রমোশন এর জন্য হতো তাহলে ওনাকে আরো বড়ো একটা পিস দিতো আকর্ষণ এর জন্য।

100 💯

ও অলয়েজ পেইড রিভিউ দেয়। আমি কয়েক যায়গায় গিয়ে দেখছি। কথার সাথে কিছুই মিলে না।

@@toufiqurrahman3744 Understand the difference between paid reviews and invitations. And giving brand promotion is another thing. And these things have already been said, it is also clarified in his q/a written in the description.

Great

tai naki kemne vorlo

তুই কয়জনরে ইফতার করাইছোত।তুই দেখছোত ওই ইফতার করাইছে কি করাইনাই।বেবুন।।

Noted

ওনার তো আপনার থেকে শেখা লাগবে না। এটা guarantee.

আপনি লিখতে হয় কি করে সেটা শিখেন আছে।

ইফতার এর পর নামাজ পরা ফরজ বিষয়টা এমন না। একজন মুসলিম হিসেবে একটা বয়স এর পরে রোজা থেকে শুরু করে ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করাই ফরজ। ( আর নামাজ এর ব্যাবস্থা থাকবেই )