আমিন

Amin

amin

আমিন

Amin

আমিন

Ar ek Cha--gol ei bengal hujur

Vaijan roja ki kalkaei rakhte hoibo naki??

@@sanjanahmed2517 rojar mayere chu+di 👌👌👌

ইনশআল্লাহ

এই হজ্ব ছিল মোহাম্মদের পৌত্তলিক পুর্বপুরুষদের ধর্মীয় বিধান। মোহাম্মদ একটু এদিক সেদিক করে এটাকে ইসলামিক ফরজ বানিয়েছে। প্রাক ইসলামিক যুগে মক্কাতে বছরে একবার তীর্থযাত্রীদের সমাগম হতো সেটা হজ্জের সময়।তখন হজ্জ ছিল দশ দিনের অনুষ্ঠান। নানারকমের আনুষ্ঠানিকতা ছিল প্রচলিত হজ্জে যার অনেক গুলিই কিছুটা পরিবর্তিত রূপে ইসলাম ধর্মে অঙ্গিভূত হয়েছে,বাকী অনেক বাদও পরেছে। প্রাকইসলামি যুগে হজ্জের সময় অপবিত্র পুরানো কাপড় পরে কাবা ঘরের আশেপাশে যাওয়া নিষেধ ছিল। তীর্থযাত্ত্রীরা গোসল করে সাদা কাপড়ে দেহ ঢাকত যাকে ইহরাম বলা হতো এবং এখনো হয়।এখন যেমন ইহরাম পরিধানের নির্দিস্ট মিকাত আছে তেমনি তখনো কাপড় বদলানোর পর্ব সারা হতো মানাত দেবীর পীঠস্থানে। যারা নতুন কাপড় কিনে বা ভাড়া নিয়ে ইহরাম বাধতে পারত না তারা কাবাঘরে সম্পূর্ন নগ্ন শরীরে প্রদক্ষিন করত।কোরাইশরা কাপড় ছেড়ে উলঙ্গ হতো না। পবিত্র ঘরে প্রবশকরে প্রধান অনুষ্ঠান ছিল কাবাকে বাম দিকে রেখে ডান দিক থেকে সাতবার চক্কর দেয়া। প্রতিবার ঘোরার সময় কালো পাথরকে চুম্বন করা ও মাথা নোয়ানোর নিয়ম ছিল। তাওয়াফ কালে শিস বাজানো ও হত তালি দেয়া প্রচলন ছিল।ইসলামী হজ্জের রীতি অনুযায়ী নগ্নদেহে কাবা ঘরে তাওয়াফ,শিষ,হাততালি নিষিদ্ধ করা হয়। তাওয়াফের পর সব গোত্র তাদের দেব-দেবীদের অর্ঘ্য ও উতসর্গ করত। কোরেশরা তাদের প্রধানদেবী লাত,মানাত আর উজ্জাকে অর্ঘ্য দিয়ে আহ্বান(invoke)করত। এসব অনুষ্ঠান করতে পাঁচ দিন সময় লাগত। ষষ্ঠ দিনে তারা মক্কার দুই পর্বত সাফা ও মারওয়ার মধ্যে ছুটাছুটি (সাঈ) করত।তবে মদিনাবাসীরা সাফা-মারওয়ায় সাঈ করতেন না। এই দুই পাহাড় কাবা ঘরের পাশেই আজও বিদ্যমান(নামে আছে, পাহাড় / টিলা নেই)।প্যাগানদের সময় এই দুই পাহাড়ের চুড়ায় পাথর বা তামার দুটি মূর্তি থাকত(একটি নারী ও একটি পুরুষ)।প্যাগান আরবরা এবং মক্কার কোরেশ ও খোজা গোত্র এই মূর্তিদের অর্ঘ্য নিবেদন করত এবং তাদের ছুঁয়ে আশির্বাদ চাইত। লোক মুখে প্রচলিত ছিল একটি রমনী (নাম নাইলা) তার প্রেমিক(নাম ইসাফ) এর সাথে কাবা চত্তরে প্রেম করাতে তারা পাথরে পরিনত হয়। মক্কার শাসক তাদের পাথর দেহ সাফা ও মারওয়ার উপরে প্রতিষ্ঠিত করেন।(ঘটনাটির পরোক্ষ উল্লেখ কোরআনে দেখা যায়,৭:৭৭)। তীর্থের অস্টম দিনে তীর্থ যাত্রীরা মক্কার উত্তরে মিনা প্রান্তরে/উপত্যকায় যায় এবং রাত্রি যাপন করে। নবম দিনের সকালে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন স্থানে রওয়ানা হতো যেটি আরাফাতের পাহাড়,মক্কা থেকে তের(?) মাইল দূরে।। এখানে তারা মধ্যাহ্নকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যান্ত দাঁড়িয়ে থাকত।এটাকে উকুফ বলা হতো।এটা ছিল হজ্জের অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রাকইসলামি সময়ে এখানে দেবতা ইলালের আস্তানা ছিল।আরবরা একে পুজা করত। আরাফাতে সূর্যাস্তের পর মুজদালিফায় পর্বতে ছুটে চলা। এটিকে ইফাদা বলে। স্থানটি মিনা থেকে তিন মাইল দূরে। এখানে বজ্রদেবতার খনি ছিল।তীর্থযাত্রীরা আগুন জ্বালিয়ে রাতে পাহাড়া দিত ও মাঝে মাঝে চৌকিদারের মতো হাঁক দিত। তীর্থ পালনের শেষ দিনের পর্ব মীনা উপত্যকায় পালিত হতো।মুজদালিফা থেক সংগৃহিত সাত খন্ড পাথর এখানে প্রত্যেক তীর্থযাত্রী ছুড়তো। তবে পাথর ছোড়ার উদ্দেশ্য পরিস্কার নয়।ইসলামি মতে এখানে ইব্রাহীম (আ)শয়তানকে পাথর ছুড়ে তাড়িয়ে ছিলেন(মুসলিম সমাজে প্রচলিত কাহিনী এখানে শয়তান বাঁধা আছে-এটি সত্য নয়)। মীনাতে পাথর মারার পর তীর্থযাত্রীদের দেহ থেকে পবিত্রতা সরে যায় এবং তারা সাধারন জীবনে ফিরে আসে। মীনাতে পর্বের চুড়ান্ত হয় ছাগল,উট,ভেড়া উতসর্গের মধ্য দিয়ে।এই উতসর্গ করা হতো দেবতাদের সন্তুস্টি লাভের জন্য। মীনা পর্বের পরের তিনদিন মানে ১১-১৩ তারিখ পর্যান্ত তাসরিক পর্ব।এসময় উতসর্গকৃত পশুর রক্ত-মাংস পরিস্কার করে স্থানটিকে শুকানো হতো

​@@user-pe5kg7xk6r ভাই বা বোন! আপনি কোন ধর্মের?? আপনি কোথায় পেয়েছেন এইগুলো? কোন বইতে লেখা আছে এগুলো??

@@mdshofiq6494 কোরান হাদিস ও ইসলামি মোল্লাদের মিথ্যাচারে ভরা কিতাব বাদ দিয়ে বাকি দুনিয়ার নিরপেক্ষ ইতিহাস পড়েন তাহলেই এসব জানতে পারবেন।

@@user-pe5kg7xk6r আর শোনেন প্রিয় ভাই এইগুলো পড়ার পর আপনার অনুভূতিটা কেমন হয় তা একটু জানাবেন আমাকে প্লিজ 🙏🙏🙏

ইনশাআল্লাহ

Inshaallah ♥️ amin ❤️

আমিন ছুমমা আমিন

আল্লাহুম্মা আমীন

আলহামদুলিল্লাহ

ভাই আমি এক জন ওমান প্রবাসি আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেনো আম্কে কবুল করে

Aponi mathar Chul Katen nay. Boyan to korche Tobe aponar Chul to sokoler moto na. Niger chulito Murano nay.

❤sadi

Allhamdulilla

কে বলল 280 বছর পর? মিথ্যা ছড়াচ্ছেন কেন? কয়েক বছর আগেও এমনটি হয়েছে৷

কোন যায়গায় পেয়েছেন 280 বছর পর ? ইসলামের সাথে দুশমনি ত আপনার মত লোকেরা করছে মিথ্যা খবর ছড়িয়ে । ইহুদী রা কিন্তু এই এই ধরনের লোক মুসলমান দের মধ্যে ঢুকিয়ে রেখেছে ।

আমি স্বয়ং ২০১৫ সালে শুক্রবার আকবরী হজ্ব পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ । এর আগে ও পরে অনেকবার শুক্রবারে হজ্ব হয়েছে । দয়া করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুসলমানদের বিভ্রান্ত করবেন না ।