অমুসলিম প্রধান দেশে স্থায়ী বসবাস করা যাবে কিনা ?

  Рет қаралды 12,530

ইসলামী প্রশ্নোত্তর

ইসলামী প্রশ্নোত্তর

2 жыл бұрын

অমুসলিম প্রধান দেশে স্থায়ী বসবাস করা যাবে কিনা ?
#SaikhAhmadullahNewWaz
#Seikh #Ahmadullah #Shaikh_Ahmadullah
#Sheikh_Ahmadullah
#শরয়ী_সমাধান_শায়েখ_আহমাদুল্লাহ
#শায়খ_আহমাদুল্লাহ
#শায়খ_আহমাদুল্লাহ_২০২২
#Shaikh_Ahmadullah_2022

Пікірлер: 32
@MohammadRezaulKarim
@MohammadRezaulKarim 2 жыл бұрын
গুরুত্বপূর্ণ কথা।
@ossharohirobin7433
@ossharohirobin7433 2 жыл бұрын
অনেক সুন্দর আলোচনা
@khanfahmin0
@khanfahmin0 10 ай бұрын
Jara already settled ba chinta ase in future a tader aeshob kotha kokhonoi bhalo lagbe na. Shotti sobsomoy khub kothin
@larajence7527
@larajence7527 3 ай бұрын
কিছুদিন আগে ইউরোপের একজন গায়ক ইসলাম ধর্ম গ্রহন করছে। আলহামদুলিল্লাহ এভাবে ইসলাম সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে ইনশাআল্লাহ। তবে আমার একটা প্রশ্ন আছে? উনি এখন ইসলাম গ্রহণ করার পর কোন দেশে থাকবেন? নিজের মাতৃভূমি ছেড়ে মুসলিম দেশে বসবাস করবেন না এই অমুসলিম দেশে পড়ে থাকবেন। না মানে আমাদের আলেমরাই তো বলে যে ইউরোপ আমেরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাস করা জায়েজ নয়, হারাম। মুসলিম ৫৭টা দেশ বাদে বাকি সব দেশই তো অমুসলিম দেশ আর অমুসলিম দেশে বাস করা তো জায়েজ নয়। এখন এই শিল্পীর করণীয় কি আমি জানতে চাই? শুধু এই শিল্পী নয় প্রতিদিন কোটি কোটি মুসলমানদের জন্ম ইউরোপ আমেরিকায় হচ্ছে, অমুসলিম দেশে হচ্ছে তারা তো সেই দেশের নাগরিক, তাদের মাতৃভূমি। তারা কি নিজের মাতৃভূমি ছেড়ে মুসলিম দেশে চলে যাবে না সেখানে থাকবে? ইউরোপ আমেরিকায় প্রতিমাসে হাজার হাজার মানুষ মুসলিম হচ্ছে তারা কি নিজের মাতৃভূমি ছেড়ে চলে যাবে?? যদি উত্তর না হয় তাহলে কি ভিন্ন দেশিদের জন্য আলাদা আয়াত নাযিল হয়েছে?? আমাদের আলেমরা তো বলে যে মুশরিকদের সাথে থাকা জায়েজ নয়। মুশরিক হচ্ছে যারা মুর্তিপূজায় বিশ্বাসী তারা যেমন হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ। ইহুদি খ্রিস্টানরা হচ্ছে আহলে কিতাব। আহলে কিতাবদের সাথে বাস করা যাবেনা একথা কোরআন হাদিসে নেই। নবীজি সাঃ নিজেও ইহুদি খ্রিস্টানদের সাথে ব্যবসা করেছেন, এক শহরে বাস করেছেন, খ্রিস্টান মেয়ে খাদিজা রাঃ কে বিয়ে করেছেন, অনেক সাহাবীরাও ইহুদি খ্রিস্টান মেয়ে বিয়ে করছেন। কোরআনে আল্লাহ তায়ালা মুসলিম ছেলেদের অনুমতি দিছেন ইহুদি খ্রিস্টান মেয়ে বিয়ে করা যাবে। যে জায়গায় ইহুদি খ্রিস্টান মেয়ে বিয়ে করা যাবে, তাহলে তাদের দেশে থাকলে সমস্যা কি?? তো আলেমদের ফতোয়া অনুযায়ী গেলে তো ইন্ডিয়া, নেপাল, কোরিয়া থেকে শুরু করে এশিয়ার অধিকাংশ দেশে থাকা জায়েজ নয় কারন এগুলো মুশরিক দেশ আর মুশরিকদের সাথে থাকা জায়েজ নয় কারন ওরা মুর্তিপুজা করে। এটা আলেমদের কথা। ওইসব আলেমরা কেনো ইন্ডিয়া, কোরিয়ায় পড়ে আছে? এখন হয়তো বলবেন যে ইন্ডিয়ায় মুসলিম কমিউনিটি আছে। ইন্ডিয়ার থেকে ইউরোপ আমেরিকায় বেশি মুসলিম কমিউনিটি আছে, হাজার হাজার মসজিদ মাদ্রাসা আছে, লাখ লাখ উচ্চ শিক্ষিত জ্ঞানী আলেম হাফেজ আছে। বাংলাদেশে বসবাসকারি মুসলমানদের তুলনায় ইউরোপে বসবাসকারী মুসলিমরা বেশি নিরাপদ। বাংলাদেশের তুলনায় ইউরোপ আমেরিকায় নিজের স্বাধীন মতো ধর্ম পালন করা যায়, কেউ বাঁধা দেয়না। ইন্ডিয়ায় মুসলমানদের উপর যতো নির্যাতন হয় পড়াশোনা থেকে শুরু করে হিজাব পরা, গরু খাওয়া, চলাচল করা নিয়ে, ইউরোপ আমেরিকায় তার ১% হয়না। সেখানে সবাই গরু খাচ্ছে, মেয়েরা হিজাব পরে অক্সফোর্ড, হার্ভার্ডের মতো ভার্সিটিতে পড়াশোনা করতে পারছে, সবাই নিরাপদ ভাবে চলাচল করতে পারছে, ভালো পরিবেশ থেকে শুরু করে সব পাচ্ছে যা বাংলাদেশে পাওয়া অসম্ভব। এখন আলেমদের কথা শুনে যদি সবাই অমুসলিম দেশ ছেড়ে চলে আসে তাহলে সেখানের লাখ লাখ মসজিদ মাদ্রাসার কি হবে?? সেসব দেশের আলেম হাফেজরা কি কিছু বুঝেনা, তারা কেনো সেই ফিতনার মধ্যে পড়ে আছে?? অনেক আলেমরা এসে ফতোয়া দিবে যে, ইউরোপ আমেরিকায় বসবাস করলে পরবর্তী প্রজন্ম ইহুদি খ্রিস্টান হবে, নষ্ট হবে, সমকামি হবে, রাতে গিয়ে পার্টি করে, মেয়ে পরপুরুষ নিয়ে ঘরে ডুকবে, বাপ মা কে সম্মান করবেনা ব্লা ব্লা ব্লা। অথচ ইউরোপ দেশগুলোতে প্রায় ৫কোটির মতো মুসলিম বসবাস করে। তাদের অধিকাংশ কিন্তু ঠিকই নামাজ পড়ছে, রোযা রাখছে, পর্দা করছে, মা বাবা কে মেনে চলছে, ইসলাম মেনে চলছে। লাখ লাখ বাঙালি মুসলিম কিন্তু ইউরোপে বসবাস করছে যারা জন্মের পর থেকে সেখানে বড় হয়েছে তারা কিভাবে দীন মেনে চলছে, নামাজ রোযা সব ঠিক রাখছে?? বাংলাদেশের সিলেটিরা তো গত ১০০ বছর থেকে লন্ডনে যাতায়াত করছে। সেখানে তাদের বাড়িঘর, গাড়ি, রাস্তাঘাট, রেস্টুরেন্ট, শপিংমল, কোম্পানি থেকে শুরু করে অনেক কিছু আছে। ইংল্যান্ডে যতো মসজিদ মাদ্রাসা আছে সিলেটিরা প্রায় কয়েকশত মসজিদ মাদ্রাসা বানিয়েছে। ইংল্যান্ডের অনেক জায়গা সিলেটিরা দখল করে নিছে, সেখানে গেলে মনে হবে আপনি সিলেট শহরে এসে গেছেন। চারিদকে শুধু সিলেটিদের পণ্যের দোকান, মাছের বাজার, তরকারির বাজার দেখতে পাবেন। সেখানে সবাই একে অন্যের সাথে সিলেটি ভাষায় কথা বলছে, ব্যবসা করছে। এই আনন্দ একমাত্র সিলেটিরাই বুঝবে। তো সিলেটিরা কিভাবে গত ১০০ বছরে নিজেদের ইমান ঠিক রাখছে?? বাপ দাদার পরে এখন নাতি নাতনিরা সেখানে বাস করছে, ধর্ম পালন করছে, মসজিদ মাদ্রাসা বানাচ্ছে। আলেমদের ফতোয়া অনুযায়ী গেলে তো সবার ইহুদি হয়ে যাবার কথা।
@user-fo7en7wn7e
@user-fo7en7wn7e 12 күн бұрын
Asoley sotto boro kotin
@dreamhomeengineering8298
@dreamhomeengineering8298 10 ай бұрын
Right
@user-fi1by7vu6z
@user-fi1by7vu6z 5 ай бұрын
সঠিক।
@md.moniruzzamanalamin9609
@md.moniruzzamanalamin9609 11 ай бұрын
বিদেশে ও মুসলিম , বাঙালি কমিউনিটি আছে সেখানে ইসলাম প্রাকটিস সমস্যা নয়
@kopashamsu9913
@kopashamsu9913 10 күн бұрын
মুসলিমদের অমুসলিম প্রধান দেশে বসবাসের কোন বিধান নাই, শুধুমাত্র ক্ষেত্রবিশেষে যেমন ধর্ম-প্রচার কিংবা ব্যাবসা-বাণিজ্যের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকার বিধান আছে। আর এই বিধান প্রযোজ্য ছিল প্রাচীন আমলে যখন অমুসলিম প্রধান দেশেও ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানা হতো যেগুলা অনেক ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধের অনুরূপ; যেমন নারী-পুরুষের পর্দা, বিভিন্ন প্রকারের জাহেলিয়াত -- যেমন যিনা, কওমে লূতী-যিনা (সমকামিতা), গর্ভপাত/শিশুহত্যা, হারাম (সুদ, মাদক) ব্যবসা ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় ভাবে নিষিদ্ধ ছিল, বিশেষ করে খ্রীস্টান প্রধান দেশে, এমনকি হিন্দু প্রধান দেশেও (ভারতবর্ষ) অনেক যায়গায় এসব কড়াকড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেরকম কোন খ্রীস্টান দেশ নাই, বা এমন কোন অমুসলিম দেশ নাই যেখানে কোন ধরণের ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মানা হয়। ইউরোপ-আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়ার সব দেশ এখন নাস্তিকতার (ধর্মনিরপেক্ষতার, তাগুতের) ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। ফলে সেসব দেশে পর্দার কোন বিধান নাই, ক্ষেত্রবিশেষে এমনকি পর্দা নিষিদ্ধ করা হয়। যিনা, কওমে-লূতী যিনা ইত্যাদিকে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়, ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক, যেমন সন্তানরা বালেগ/বালিগা হওয়ার পর উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে চাইলে পিতা-মাতার কোনপ্রকারের বিধি-নিষেধ আরোপ করার ক্ষমতা নেই। যদি তাদেরকে উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে না দেওয়া হয়, পিতা-মাতাকে পুলিশ এসে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। পুরুষের থেকে নারীর ক্ষমতা অস্বাভাবিকভাবে বেশী। বিশেষ করে পারিবারিক আদালতে নারীদের অপরিসীম ক্ষমতা দেওয়া হয়, যেন তারা সহজভাবে তালাক দিয়ে পরের দিনেই যিনায় লিপ্ত হতে পারে। কারো স্ত্রী যদি যিনায় লিপ্ত হতে চায়, স্বামীর কোন প্রকার ক্ষমতা নাই তার স্ত্রীকে থামানোর, যেকারণে জাহেলী দাইয়ুছী (স্ত্রীকে অন্য পুরুষের সাথে যিনায় লিপ্ত হতে দেওয়া) এখন পশ্চীমা সমাজে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। নারীরা যাতে সহজে যিনা ভিত্তিক জীবন -যাপনে লিপ্ত হতে পারে, সেজন্য গর্ভপাত এবং শিশুহত্যা কে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়। পরিবার এবং পারিবারিক প্রথাকে ভেঙ্গে ফেলার জন্য সরকার এবং বিভিন্ন সরকারী দপ্তর দিন-রাত বিভিন্ন প্রকারের কার্যক্রমে লিপ্ত। হারাম ব্যবসা, যেমন সুদ, জুয়া, পতিতাবৃত্তিকে উৎসাহিত করা হয় এবং বৈধ। আর কেউ যদি এসবের বিরুদ্ধে কথা বলে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তার চাকরি চলে যায়, বা ব্যবসা বাণিজ্য থাকলে তা বন্ধ করে দেওয় হয়, কারণ তাদের আইন-কানুন জাহেলীয়াত এবং শয়তানকে রক্ষা করার জন্য নির্মিত। বর্তমান পশ্চীমা বিশ্ব সম্পূর্ণরূপে জাহেলীয়াত আর হারামের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। এদের জাহেলী এমনকি ইসলাম পূর্ব কাফির মুশরিক আরবদেরকেও হার মানায়। শুধু তাইই নয়, সব পশ্চীমা দেশের সরকার কোটি-কোটি টাকা মুসলিমদের হত্যা করার জন্য ব্যয় করে, আর সে টাকা আসে সাধারণ মানুষের (কর/ভ্যাট) পকেট থেকে। এখন এসব জানার পরও যদি আপনি ভাবেন বর্তমান বিশ্বে অমুসলিম/নাস্তিক প্রধান দেশে থাকা/স্থায়ী হওয়া জায়েজ, তাহলে আমি বলবো আপনার মাথায় গুরুতর সমস্যা আছে, বা আপনি এই বিষয়ে কিছুই জানেননা, বা ঠিকমত চিন্তাই করেন নাই। বাকিটুকু আল্লাহু আলাম।
@AhsanUllah-hr3sk
@AhsanUllah-hr3sk Ай бұрын
প্রিয় শায়েখ, আস্ সালামু 'আলাইকুম ওয়া রহ্ মাতুল্লাহ। অনুগ্রহ করে বলবেন ভারত কী মুসলিম না অমুসলিম দেশ? সেখানে মুসলিমদের কী করা উচিৎ? ভারত কী মুসলিমদের থাকার উপযোগী দেশ? এত নির্যাতিত হচ্ছে ঊনাদের জন্য আপনারা কী দায়িত্ব পালন করছেন? কোন মুসলিম দেশ হিজরতের জন্য স্থান দিচ্ছে? ভারত কী মুসলিম রাষ্ট্র? মোগলরা শত শত বছর পাক ভারত উপ মহাদেশ শাসন করেছে! সুব'হানাল্লাহ্!! ঐ সময়ে মুসলমানরা কী সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলো না লগিষ্ট ছিলো?? ভারত তখনোও কাফের মুশরিকদের দেশ ছিলো! এখনো তাই। সমগ্র দুনিয়ার জমিন এক আল্লাহ্ পাকের। ঊনার জমিনে কোথায় বান্ধাকে ইসালামের ওপর প্রতিষ্ঠিত করবেন তা একান্তই ঊনার এখতিয়ার। আলা কূল্লি শাঈন ক্বদির। অধিকাংশ আলেমদের মতের ভিত্তিতে নয়? আমাদের দেশে সত্যিকাল কতজন মুসলমান আছেন? নাম সর্বস্ব মুসলিম।। মুনাফেকে পূর্ন। যাদের আবাস্থল জাহান্নামের সর্ব নিম্নে। তাছাড়া আমাদের দেশের আলেমরা পরষ্পরবিরোধী ফতোয়া দিয়ে ইসলামকে থুথু প্রসাবে নিয়ে গিয়েছে। নাউজুবিল্লাহ। আমাদের দেশে এই পরিবেশ দেওয়ার গ্যারান্টি আছে কী? দিন যতই যাচ্ছে ততই অপসংস্কৃতি গ্রাস বেড়েই চলছে। বরং আমাদের মুসলিম দেশেই পচন ধরচে। দিন দিন তা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং মুসলমানরা অন্য ধর্মে অধিকহারে দীক্ষিত হচ্ছে এই মুসলিম দেশেই। ঐ অমুসলিম দেশে মুসলিমের হার বাড়ছে। সুবহানাল্লাহ্। অনুগ্রহ করে- শ্রদ্বেয় শায়খ- মতিয়র রহমান মাদানী প্রফেসর মুখতার আহমদ ওস্তাদ নোমান আলী খান ঈয়াসির ক্বাদির প্রমুখ। ঊনাদের এই সংক্রান্ত লেকচার শুনে এবং মুফতি আকতার ইমাম আদিল কাসিমির- "অমুসলিম দেশে মুসলমান" বইটি পড়ে যথাযথ ভাবে বক্তব্য দেওয়ার জন্য বিনীত অনুরোধ করছি। স্মরণ রাখবেন- ইসলামের পতাকা আল্লাহ্ র জমিন সমগ্র দুনিয়ার প্রত্যেক অঞ্চলব্যাপী বিস্তৃত, প‍ৃথিবীর সব দেশেই মুসলমানরা রয়েছে এভাবে ইসলামের প্রচার ও প্রসার হচ্ছে আল্লাহ্ রই পরিকল্পনায়। সুবহানাল্লাহ্। তা সংকীর্ণ করার অধিকার আপনাদেরকে দেয়া হয় নাই। ইং শা আল্লাহ্ আল্লাহ্ পাকের অনুগ্রহে একসময় সমগ্র দুনিয়া ইমিগ্রেন্টদের মাধ্যমেই সমগ্র মানবজাতি ইসলামের ছায়াতলে আসবে- তা বিশ্বাস রাখবেন। মুসলিম ঈমানদার মাত্রই দোয়া করবে আল্লাহ্ র যমিনে দ্বীনি ভাইবোনেরা যেখানেই আছে, সেখানেই যেনো বংশ পরষ্পরায় কিয়ামত পযর্ন্ত কুরআন ও সুন্নাহ তথা ইসলামের প্রসারে ইসলামের ধারক বাহক ও প্রচারক হিসাবে কিয়ামত পযর্ন্ত কবুল করেন। আল্লাহ্ র যমিনে আল্লাহ্ পাক এই বিভক্তি নির্দিষ্ট করে দেননি- এই জমিনে কাফের মুশরিক থাকবে, ঐ যমিনে মুসলিম থাকবে। দুবাই সৌদিতে মন্দির সিনেমা ক্যাসিনো নাইট ক্লাব হচ্ছে চলছে, নারীদের সাতারের পোশাকে ফ্যাশন শো করেছে, রোহিঙ্গাদের সৌদি থেকে বের করে দেওয়ার জন্য চেষ্টা চলছে, অথচ ওরা এদেশ থেকে হিজরত করে সৌদি গিয়েছে! ঐসব নিয়ে আপনারা একেবারেই নীরব কেনো? এই চরিত্র ইসলামের কোন মানহাজ? আপনাদের কতিপয় শায়খের ভাষায়?? আপনাদের অসহিষ্ণুতার কারনে ফুচকা ভন্ড তাহেরী প্রিয় শায়েখ আহমদ উল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। তাহেরী যাই হোক তার চ্যালেঞ্জ বহু সালাফীদের মতে সঠিক। কী লজ্জাষ্কর পরিস্থিতি।আমরা ভীষন বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছি। জাযাকাল্লাহু খাইরন।
@amialtapagolholetai6801
@amialtapagolholetai6801 2 жыл бұрын
Bd এর অবস্থা ও ভালো না
@AmanahFruitsShopOfficial
@AmanahFruitsShopOfficial 2 жыл бұрын
জী, ভাল না। কিন্তু তারপরেও বেশির ভাগ মানুষ মুসলিম, এটাই অনেক। একটা মুসলিম প্রধান দেশ আর অমুসলিম প্রধান দেশ এক হতে পারে না।
@saudsamiha5222
@saudsamiha5222 Жыл бұрын
@@AmanahFruitsShopOfficial ঠিক বলেছেন।
@obaidullahsujon2842
@obaidullahsujon2842 Жыл бұрын
​@@AmanahFruitsShopOfficial নামেই মুসলিম, কাজে নিকৃষ্ট ৷
@Nirjhorslabb
@Nirjhorslabb Жыл бұрын
Saudi Arab, UAE, qatar, Afghanistan, Malaysia te zete paren permanently, ing sha Allah.
@peripateticsnaps2827
@peripateticsnaps2827 11 ай бұрын
সিলেটি নাকি ভাই?😆 গায়ে লাগলো যেহ
@ashrafulalam8536
@ashrafulalam8536 9 ай бұрын
টাকা পাইলে সব জায়েজ!! আপনার প্রতিষ্ঠানের অর্ধেক দান ই আসে ইউরোপ আমেরিকার মতো অমুসলিম দেশ থেকে।
@hasibkhattab
@hasibkhattab 9 ай бұрын
নবীজি (সা.)-এর সতর্কবার্তা : অমুসলিম দেশে বসবাসের ব্যাপারে নবীজি (সা.) সতর্ক বাণী উচ্চারণ করে বলেছেন, ‘আমি সেসব মুসলিম থেকে দায়মুক্ত, যারা মুশরিকদের মধ্যে বসবাস করে।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৬৪৫) তিনি আরো বলেছেন, ‘কেউ কোনো মুশরিকদের সাহচর্যে থাকলে এবং তাদের সঙ্গে বসবাস করলে সে তাদেরই মতো।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৭৮৭) আপনে হাদিস মানবেন না আপনের বিষয়, এখানে পাকনামি করেন ক্যা?
@hadisian1823
@hadisian1823 4 ай бұрын
Vai mone hoy permanet r short term er moddhe difference janen na. Tk je desh thekei asuk tatey Islam er bidhan change hobe na. Valo lagle manen na lagle nai.
@ajmirsharif6537
@ajmirsharif6537 4 ай бұрын
দান করলেই কি জায়েজ হয়ে যাবে?😅
@meryfarsi8015
@meryfarsi8015 3 ай бұрын
Apnr Kotha barta sune mone hocche apni e bollamna
@user-we2mb2sv9b
@user-we2mb2sv9b 3 ай бұрын
উনি কি বলেছে উনার প্রতিষ্ঠানে টাকা পাঠালে জায়েজ?
Despicable Me Fart Blaster
00:51
_vector_
Рет қаралды 25 МЛН
Mama vs Son vs Daddy 😭🤣
00:13
DADDYSON SHOW
Рет қаралды 20 МЛН
50 YouTubers Fight For $1,000,000
41:27
MrBeast
Рет қаралды 191 МЛН
Despicable Me Fart Blaster
00:51
_vector_
Рет қаралды 25 МЛН