বাপ দাদার ভিটাবাড়ি ছেড়ে ভিনদেশে থাকা কতটা কষ্টের কতটা জালা তা কেবল ভুক্তভোগীর ই জানে 😢😢😢 আমার বাপ দাদার বাড়ি মুর্শিদাবাদ ✌️🇧🇩❤️🇮🇳

আমার ঠাকুর দাদা 20 বিঘা জমি রেখে খালি হাতে পরিবার নিয়ে এপারে এসেছিল রাতের অন্ধকারে। এপারে এসে না খেয়েও দিন কেটেছে। মহাদেব এর আশির্বাদে এখন আমরা আবার সচ্ছল ভাবে জীবনযাপন করছি।

সম্প্রদায়িকতা শয়তান থাকে আলাদা ,,আমার দাদুরাও কোনোদিন চাইনি দেশ ভাগ হউক ,,,,,,এখন ও ভারতের প্রতি ,,,আমার পরিবারের পক্ষ থেকে শতকোটি ভালো বাসা আছে ,,,,ছিলো ,,আশা করি ভবিষ্যতেও থাকবে ,,,,,বাংলাদেশের পাবনা জেলা থেকে ❤দাদা❤

এখানে ১০০% লোক ই বরিশালের একটা নির্দিষ্ট এলাকা থেকে চলে গিয়েছে তাও বাংলাদেশ ভাগ হওয়ার আগেই।

এই ধরনের সম্প্রতি মূলক অনুষ্ঠানের জন্য ধন্যবাদ। রবিঠাকুরের কথায় বলতে হয় মিলনেই আনন্দ।

এই ভাইটা যে ভিডিওটা দেখাচ্ছে ঘটনাগুলি সম্পূর্ণ সত্য এবং এই বয়স্ক বয়স্ক লোক গুলো যেটা বলছে এটাও সত্য এর কারণে মানুষ বাংলাদেশ থেকে চলে আসছে এখনো

দেশ ভাগের ইতিহাস বা দেশ ত্যাগের ইতিহাস কত নিষ্টুর কত যন্ত্রণা দায়ক।সবাই সুখে থাকুক নিজ জন্মভূমিতে।

সালাম জানাই সেই মুক্তিবাহিনীর কাকাকে!! ভালো থাকুন দাদা,, যারা আপনাদের উপর অত্যাচার করেছিলো তাদের অবস্থা অনেক খারাপ হয়েছে।।

আমার পুর্বপুরুষ ভারত ছেড়ে বাংলাদেশে এসছিলেন ১৯৪৭ এর রায়টের সময়। দেশভাগের স্বীকার উপমহাদেশের কোটি কোটি মানুষ। যেসব পরিবার এই পরিস্থিতির স্বীকার হয়েছিলেন তারা দুঃখটা বেশি বুঝবেন। তখনকার বাস্তবতা স্বীকার করে নিয়ে, সহনশীল আন্তরাষ্ট্রীয় সুসম্পর্কের দিকে দুই দেশের নাগরিকদের মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানাই। ভালো থাক সবাই।

I was in primary school in mid 1960s in then East Pakistan. I remember giving farewell to our beloved Hindu head master who was leaving with family for Calcutta. I was not born to know what happened after 1947 but I had not known any racial tension in our village during before or after 1971. We Muslim and Hindus lived together and went to school and became friends. Later after 1970s in Bangladesh I met many friends who's parents came from West Bengal. India and Pakistan were created before many of us were born. Hindus thought India was their country and similarly Muslim thought Pakistan was their country. People at that time had the option to choose country based on their religion. But Bangladesh still have over 15 million Hindus living and working as Bangladeshi and India has over 150 million Muslim living and working in India. I believe that fear and uncertainty were there for moving out of Country of birth and moving to country that will protect them. Bengal and Punjab had gone through massive migration and suffered a lot. Again we fought against Pakistan and established Bangladesh based on language and culture. We should lean to live in harmony irrespective of religious and ethnic/Linguistic affiliation. You should interview rich and educated people migrated and living in Urban area to know their experience.

এদের‌ কথাগুলো শুনে খুব খারাব লাগছে দেশ ছাড়ার ‌জে জত্যনআ বেদনা দায়ক আসাম থেকে ধন্যবাদ দাদা

আমার দাদার জন্ম ইসলামপুর। এবং দাদির জন্ম মালদায়। তারাও ভয়ে বাংলাদেশে এসেছে। আই লাভ ইন্ডিয়া।

আমারাও তাই ভারত থেকে ততকালিন পূর্ব পাকিস্তানে এসেছি । > বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া হিন্দুদের পক্ষে প্রতিনিয়ত কত শত মানুষ তাদের কথা বলে চলছে। > কিন্তু অনেক ভারতীয় মুসলিমরাও যে বাড়ি ঘর ফেলে রেখে জান বাঁচাতে বাপ দাদার দেশ ছেড়ে এসেছে। অনেকে তো নিকট আত্মীয়কে মাটি চাপা দিয়ে এসেছে। আমাদের পক্ষে কথা বলার কেউ নেই। এটা মনে হয় ওয়ান ওয়ে টিকেটের মতো। আাফসোস!

বাংলাদেশ থেকে বলছি উনারা যে যা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন কথাগুলো সত্যি তার পরেও চেস্টা করি ভালো রাখার জন্য

ধর্ম নিয়ে হানাহানি কখনোই সমর্থন যোগ্য নয়। সব ধর্মের মানুষ মিলেমিশে থাকুক।

দাদা যারা অমনুষ তারাই এসব করে থাকে। এটা এপারেও আছে ও পারেও আছে।কামনা করি সবাই শান্তিতে থাকুন।

দাদা আপনাকে, অনেক ধন্যবাদ এই সব কথা বার্তা তুলে ধরা রং, জন্য

পূর্ব পুরুষদের ভিটা ও জন্মভূমি কি কেউ আনন্দে ছেড়ে চলে আসে? জন্মভিটে ছেড়ে চলে আসা কতোট কষ্ট ও যন্ত্রণার তা ভূক্তভোগীরাই জানে।

মুক্তিযোদ্ধা যিনি উনি বাংলাদেশে ভালোই থাকতেন।কারন উনি মুক্তিযোদ্ধা।

Firstly,These people are natural, normal citizens of India,as per the valid constitution, these peoples can not be cheated, disturbed by any one.

আমার নানীর মায়ের বাড়ি ভারতের পলাশী পাড়া,দেশ ভাগের পর বাংলাদেশে চলে এসেছে। অনেক জায়গা জমি ফেলে এসেছিল কিছুই আনতে পারিনি। পরে বাংলাদেশে নানিরা অনেক জায়গা জমি কিনেছেন ভালোই আছেন সবাই। ভারত থেকে এসেছে বলে নানীদের এখানকার মানুষেরা রিফিউজি বলে। কিন্তূ কখনো কেউ অবহেলা করিনি। একটি কথা ভারত থেকে আসা রিফিউজিরা খুবই টাকা পয়সা হিসাব করে চলে।তাই বাংলাদেশের বসতিরা তাদের কৃপণ বলে।তারা হিসাব করে খরচ করে বলে কিন্তূ তারা বসতিদের সমান সমান পৌঁছে গেছে আজ, তবে আমার বাপ দাদারা সবাই বসতি। আমার দাদা শশুর,শ‌শুর এরা সবাই রিফিউজি।

হুঁ, তথাকথিত শাসকদের ও সাম্প্রদায়িকতা জনিত ভুল সিদ্ধান্তের কুফল ভোগ করছেন অনেক সাধারণ মানুষেরা। ধন্যবাদ

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এভাবে উপস্থাপনা করার জন্য

পশ্চিমবঙ্গের ও কিছু দিন পরেই একই অবস্থা হবে,,,,,,,,???

আমি ৯২ তে দেখেছি মন্দির পুড়ানো

আগে কি হয়েছিল না হয়েছিল জানিনা।।তবে আমার এই বাংলাদেশ হিন্দু,মুসলিম,বৌদ্ধ,খৃষ্টান সবার..... ❤️❤️❤️❤️❤️

খুব সুখে ছিল । এত সুখ যে সহ্য করতে পারেনি । তাই ।

আজও চট্টগ্রামে হামলাহয়কেন?

একটা জিনিস বুলালাম ভাই,, ধর্ম নয়,, কিছু অমানুষিক লোক প্রতি ধর্ম থাকে।। এখানে ধর্মের কোন দোষ নেই,, চোরে শোনে না ধর্মের কাহিনী ❤❤।।😢😢

আমার অনেক আত্মীয় একই রকম পরিস্থিতিতে ওপার বাংলায় চলে গেছে । আমার বাড়ী নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর মহকুমার অন্তর্গত ধুবুলিয়া থানার সিংহাটী গ্ৰামে ।

হিন্দু মুসলিম ভাই ভাই মিলে মিশে থাকতে চাই৷ আমার বাড়ি গোপালগন্জ, আমার বন্ধু বেশির ভাগ হিন্দু ❤❤❤❤

ভাই তাহলে আমার একটা অনুরোধ রইলো বাংলাদেশে যেই সকল মুসলিমরা পালিয়ে এসেছে কি জন্যে জিজ্ঞেসা করেন?

আমার জেলার পাশের জেলা ভোলা।সত্যিই খারাপ লাগলো। আমার বাড়ী বরিশাল পটুয়াখালী

দাদা বাংলাদেশ ও ভারত ভাই ভাই হয় তাহলে চন্দ্রনাথ মন্দির নিয়ে একটা ভিডিও বানাও😢

অনেক মুসলমান ৪৭এ ভারত থেকে পালিয়ে এসেছিলেন যে কারণে।

অন্ধ দাদুর ভাষা এখনও বরিশালের ভাষা।

আমার মা বাবাও বাংলা দেশের মানুষ ছিলো ।দেশ ভাগের সময় মুসলিমদের অত্যাচারে তারা ভারতে বাধ্য হয়েছিল ।

Very Beautiful and Best Exited Video of Vlogging Duniya.

Dada tomar vlog dekhe onek janchi onek shikchi...........Onek onke valobasha ar Notun bochorer shuveccha....................#artistcouple

হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিস্টান এসব বুঝিনা। আমার জন্ম যুদ্ধের পরে হলেও নয় ভাই বোনের মধ্যে আমি বাবা মায়ের সাত নম্বর সন্তান। তাহলে আমার বড় ভাই-বোনেরা যুদ্ধের আগে জন্মেছে। অথচ আমার বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে আমি কখনো দেখিনি চাকমা হিন্দু খৃষ্টান যে কোন মাসিদের সাথে আমার মায়ের খারাপ সম্পর্ক। যে কোন মাসিরা যেকোনো সময় অবসর পেলেই আমাদের বাসায় আসতেন গল্প করতেন পান খেতেন নাস্তা করতেন। আমার মা আবার সময় পেলে তাদের বাসায় যেতেন। আমার বড় ভাইবোনদেরও ধর্মের বন্ধু বান্ধবী আছে। আমার বড় বোনের একজন চাকমা ও একজন হিন্দু বান্ধবী ছিল। আমার মনে পড়ে তারা স্কুল জীবন থেকে অনেক ঘনিষ্ঠ বান্ধবী ছিল। তিনজন সব সময় একই রকম জামা সেলাই করতেন। যেকোনো জায়গায় একসাথে যেতেন। একই সাথে পড়তেন। আমারও সব ধর্মের বান্ধবী আছে। প্রতিবেশী আছে। জীবনের প্রয়োজনে একেক জন একেক জায়গায় চলে গেলেও সবাই সবার সাথে দেখা করার চেষ্টা করি। দেখা হলে কথা হলে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। খবরা-খবর স্মৃতিচারণ দাওয়াত আপ্যায়ন সব ই হয়। এখন আমাদের বাচ্চারা বড় হয়েছে। তাদেরও সব ধর্মের বন্ধু-বান্ধব আছে। তারাও সবাই একসাথে মিলেমিশে পড়ালেখা করছে। সবাই সবার বাসায় বেড়াতে আসছে। জন্মদিন সেলিব্রেট করছে সবারটা সবাই। সব বন্ধুরা মিলে আনন্দ করছে। এভাবে আমরা বংশপরম্পরায় মিলেমিশে আছি। এটা যে শুধু আমাদের পরিবার তা নয়। সবার ক্ষেত্রেই এরকমটা হয়। আমরা বাংলাদেশীরা কেউ কাউকে আলাদা করে দেখি না। অথচ। কিছু মানুষের মুখে হিন্দু-মুসলিম হিংসা বিদ্বেষ এগুলো শুনলে অবাক হই। আসলে আমরা সব ধর্ম মিলে সবাই ভালো আছি। ছিলাম। থাকবো ইনশাআল্লাহ। হয়তো কেউ কোন স্বার্থ হাসিলের জন্য কিছু নোংরা ভয় ঢুকিয়ে দেয়। এটা সব দেশেই থাকে। তার মানে এই নয় যে আমরা সবাই সবার নই।

ভাই একজন বাংলাদেশী নাগরিক হয়ে এটা বলতে পারি আমি ব্যক্তিগতভাবে আমি বাংলাদেশের দুইটা জেলার লোকদের পছন্দ করি নাহ ১ নোয়াখালী ২ বরিশাল আর আমি এই দুই জেলার অনেক ইতিহাস পরছি যে সেইখানে কত রকম ঝামেলা হয়ছিল। ১৯৪৭ দেশ ভাগের সময় ১৯৭১ এর সময় ও তারপর ও যারা এত কষ্ট করার পর ও ভারতে থেকে বাংলাদেশকে ভালবাসে আর বাংলাদেশে আসতে চাই তাদের প্রতি আমার লাক্ষো সালাম।

NATURALLY the HINDUS choose HINDU STATE and the Muslims choose MUSLIM STATE , other wise more or less conflicts maybe arise . BIRTH LAND is always holy for everybody .

যারা মানুষের উপর অত্যাচার করে তারা কোনো দিন মানুষ বা কোন ধর্মের লোক হতে পারে না সকল ধর্মের মানুষের প্রতি ভালো বাসা রইলো

জেইসব দাদুরা ১৯৭১ এ কিশোরগঞ্জ জেলায় করিমগঞ্জ থানায় জায়গা ছেরে ইন্ডিয়ায় এসেছেন শুধু তারা কমেন্ট করুন

ভাইজান আমার অনেক হিন্দু বন্ধু আছে তারা খুব ভালো এবং ইন্ডিয়া কিছু চলে গেছে ওই বন্ধুদের কথা মনে পড়লে এখনো অনেক দুঃখ লাগে আমার খুব ভালো ফ্রেন্ড ছিল আমি তাদের এখনো অনেক ভালোবাসি,,, আমি তাদের খুব মিস করি ,,,, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ,,,❤ মোহাম্মদ হোসেন

All hindu brother and sister you welcome in Bangladesh.❤❤❤

তারা সবসময় আমন্ত্রিত । তাদের সাথে অন্যায় হয়েছে । তবে সঠিক বাংলাদেশে মানুষের থেকে খারাপ মানুষের সংখ্যা ই বেশি । খুব কষ্ট হচ্ছে আপনাদের জন্য। আপনারা আসুন । এই দেশ হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সবার ।

দেশ ভাগের ফল সবটাই। নেতারা দেশভাগ করে। সাধারণ মানুষ উভয়ই সম্প্রদায়ের মানুষ ভোগ করছে

দাদা আমরাও মঠবাড়িয়ার সাধারণ মানুষ,আমরা এখন ও ভালো নাই।আমদের কে ওখানে নিয়েযাওয়া যায়

সাংবাদিক ভাই কে ধন‍্যবাদ।

আমারও পৈতৃক ভিটাবাড়ী ছিল বাংলাদেশের ঢাকা ময়মনসিংহ বাইনাজুরি গ্ৰামে

আপনার ভিডিও দেখে একটা বিষয় বুঝলাম বাংলাদেশ তথা দাদু বাবাদের পূর্বের জায়গার জন্য মন খারাপ হয়

পরিষ্কার ভাবে বলা যায় কোনো হিন্দু প্রথমে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা করে না ।

বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ বাংলা ওড়িশা ভারতের বিভিনন রাজ্য আছেন আমি ব্যবসার কাজে যায় ,সেখান কার মানুষ বলে যে দোষ কমবেশি সবার ছিল তাই আমাদের দেশ ছাড়তে হয়েছে,

দাদা ভাই তুমি কনটেন্ট তৈরি করছো সাম্প্রদায়িক বিষয় প্রশ্ন করে। তুমি বাংলাদেশের বিহার পল্লী নামে কিছু জিনিস জানতে পারবে। এছাড়াও আরো অনেক তথ্য পাবে এই বিষয়ে। বাংলাদেশ থেকে যেমন হিন্দুরা চলে গেছে ঠিক তেমনি ভারতের মুসলিমরাও বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের এসেছে। এখানে বিভাজন না খুজে এদের মনে দেশত্যাগের ক্ষত বিক্ষত হৃদয়ের কথা শুনো।

দাদাভিডিওটা দেখে খুব ভালো লাগলো এভাবে আরও সামনে তুলে ধরবেন

নানা কারণের মধ্যে অজানা ভয় ভীতির ও অশান্তির কারণে এই স্থানচ্যুত।

1971 it was not hindu muslim riot it was pakistan Bangladesg war.

দেখুন না,চন্দ্রনাথ নিয়ে কি,ভাবে লাগছে এ থেকে বোজতে হবে ।

My parents had left the then East Pakistan from Village Subil of comilla district in 1947 leaving huge landed property due to regular torture of muslims .

দুঃখের বিষয় আমার কোন বাংলাদেশে বাড়ি ছিল না প্রথম থেকে পূর্ব পুরুষ থেকে ভারতের এই নাগরিক।

আমরা স্বাধীনতা চেয়েছি পেয়েছি ওনারা পরাধীনতা চেয়েছেন এখন পরাধীন হয়ে আছেন। সুখে থাকুন।

আমার বাপ দাদার বাড়ি এক সময় ইন্ডিয়ায় ছিল তাদেরকে নিয়ে একটি গ্রাম গঠিত হয়েছে মেহেরপুর শ্যামপুর গ্রাম

Right Niws Right Niws ✅ 👏

আহারে 🥹 যদি ক্ষমতা থাকতো সবাইকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতাম 🙏

এই দেশটা যতই পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ হোক না কেন হিন্দুদের প্রতি অবিচার থেমে নেই। সংখ্যালঘু মানেই মুখ বুঝে থাকা।যতই বাইরে থেকে অসম্প্রদায়িক বলুক এখানে আমরা কেমন ভালো আছি আমরাই জানি শুধু।

এই পৃথিবীতে যদি মুসলিম ধর্ম না থাকতো তাহলে অনেক ভালো তাকতো 😢😢

You tuber er motamot khubi valo ❤❤❤❤❤❤❤.

মুক্তিবাহিনী দাদু❤❤😢

বাংলাদেশেও অনেক ইন্ডিয়ান মুসলিম এসেছে। বিশেষ করে বিহার থেকে, যাদেরকে আমরা বিহারি বলি। এই রায়ট সত্যিই দুঃখজনক। এর উস্কানিদাতা ছিল রাজনৈতিক নেতারা।

বাংলাদেশে ধর্মিও স্বাধীনতা হিন্দুদের নেই এটাই বড়ো কস্ট হয়।। বুক বড়ো করে একটা কথা বলা জায়না।।

বাংলাদেশেও প্রচুর ওপরের মুসলিম এসেছে। তবে আপনার উদ্যোগ মহৎ।আপনাকে মন থেকে শুভেচ্ছা

ক্যামেরার সামনে সত্য বলতে ভয় পাচ্ছে কিছু মানুষ।

Valid constitution, on religion basis divided Greater India. 5 yrs old child also knows.

পশ্চিম বাংলা থেকেও প্রায় সমান সংখ্যক মানুষ স্থায়ীভাবে বাংলাদেশে এসেছেন। অনুগ্রহ করে এ বিষয়ে রিপোর্ট তৈরি করুন।

Ami Muslim.. Amr Dada Indian chilen... Gondogoler somoy uni Bangladeshe cole asen...babar mukhe onk golpo sunechi...amdr India te jomi joma chilo sunechi..kintu kothay ta jani na..

Chandan bhai, we love to see your blog.

কেন মেরে ফেলবে ঠাকুম্মাকে? কেন এতো ভয়? কারা দায়ী এই ভয় সৃষ্টির পিছনে?

আমরা চাই ভারতের বাবরী মসজিদ নিয়ে এক্টা ভ্লগ বানান

আমার পূর্বপুরুষদের বাড়ি আসামের শিলচর জেলায় ছিলো, ১৯৪৭ এ তারা বাংলাদেশে চলে এসেছিলেন সবকিছু ত্যাগ করে

translated from English to Bengali: ডঃ বালাজি বিশ্বনাথনের প্রোফাইল ছবি 1947 সালের ভারত-পাকিস্তান বিভাজনে, প্রায় সমস্ত পশ্চিম পাঞ্জাবি হিন্দু ভারতে চলে যায়, কিন্তু অর্ধেক সিন্ধি এবং পূর্ব বাঙালি হিন্দুরা পিছনে থেকে যায়। কেন? 1947 সালের ভারত বিভাগের সময়, দুটি বড় সমস্যা ছিল পাঞ্জাব এবং বাংলা - উভয় বিশাল প্রদেশ বিভক্ত হয়ে যাচ্ছিল। সীমান্তে মতবিরোধ ছিল। সিন্ধু ততটা বড় সমস্যা ছিল না কারণ তারা বেশি সহনশীল এবং বেশ ব্যবহারিক বেনিয়া ছিল। তারা পাঞ্জাবের মত যোদ্ধা ছিল না। এছাড়াও, ভারত সিন্ধু প্রদেশকে বিভক্ত করে সিন্ধিদের ভারতে একটি আবাসভূমি পেতে পারেনি। এইভাবে, সিন্ধু বনাম এই সিন্ধুতে সিন্ধিদের সম্পৃক্ততা নিয়ে খুব কমই প্রশ্ন ছিল, ঠিক যেমনটি হয়েছিল বাংলা বা পাঞ্জাবের ক্ষেত্রে। পাঞ্জাবের ক্ষেত্রে, আপনি যদি ভুল অংশে শেষ করেন, লোকেরা প্রশ্ন করবে কেন আপনি অন্য বিকল্পটি গ্রহণ করেননি। এছাড়াও, পাঞ্জাবের ক্ষেত্রে উভয় পক্ষের সহিংসতা বৃদ্ধি পেয়েছিল - যেহেতু প্রতিটি পক্ষই অন্যদের খুন করতে দেখেছিল। লাহোরে কিছু মুসলমান হিন্দুদের খুন করে ট্রেনে পাঠাবে এবং অমৃতসর বা জলন্দরের হিন্দু/শিখরা এটা দেখবে এবং বিনিময়ে অনেক মুসলমানকে হত্যা করবে। এই সহিংসতার শৃঙ্খল সেখানে ছিল। সিন্ধুর ক্ষেত্রে আন্দোলন একতরফা ছিল - হিন্দু সিন্ধিরা চলে যাচ্ছিল এবং বিপরীত দিকে কেউ আসছে না। এইভাবে, সহিংসতার বৃদ্ধি সীমাবদ্ধ ছিল এবং এর অর্থ হল যে কিছু হিন্দু পরিস্থিতিকে ভয়ঙ্কর বলে মনে করেননি। এছাড়াও আরেকটি সমস্যা ছিল। 1947 সালের বর্ষা ততটা ভালো ছিল না এবং এর অর্থ ছিল কৃষি সংকট। এটি এমন একটি রাজ্যকে প্রভাবিত করেছে যেটি কৃষির [পাঞ্জাব] উপর নির্ভরশীল এমন একটি রাজ্যের চেয়ে যেখানে বাণিজ্য ও শিল্পের মতো আরও কয়েকটি খাত ছিল [সিন্ধুর মতো]। এছাড়াও, পাকিস্তানের রাজধানী করাচিতে ছিল [সিন্ধুর রাজধানী] এবং জিন্নাহর সরকার বাণিজ্য ও প্রশাসন পরিচালনাকারী সমস্ত হিন্দুরা [অন্তত অবিলম্বে নয়] চলে যেতে চায়নি। সংক্ষেপে, সিন্ধুর একটি অংশ দেশভাগের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পায় এবং কিছু হিন্দু রয়ে যায়। বাংলার ক্ষেত্রে, তারা মহাত্মা গান্ধী ছিলেন যিনি দেশভাগের সময় সেখানে ক্যাম্প করেছিলেন। 1946 সালে, বাংলা ছিল সবচেয়ে বড় সমস্যা এবং পাঞ্জাব ছিল শান্তিপূর্ণ। এইভাবে, ভারত সরকার এবং গান্ধী গান্ধীকে বাংলায় স্থানান্তরিত করতে এবং সেখানে যাদু করতে সম্মত হয়েছিল। মহাত্মা নওখালীর চারপাশে ঘুরে বেড়ান যেখানে হিন্দুরা কসাই হচ্ছে, সেখানে শান্তি এনেছেন এবং তারপর কলকাতা এবং অন্যান্য জায়গায় ভ্রমণ করেছেন যেখানে মুসলমানরা বিপদে পড়েছে। মহাত্মাকে সাহায্য করা ভারতীয় রাজনীতিতে আরেক সুপারস্টার ছিলেন - রাজাজি - যিনি বাংলার গভর্নর নিযুক্ত হন [পরে গভর্নর জেনারেল হিসেবে প্রথম ভারতীয় হয়ে উঠবেন]। রাজাজির বাস্তববাদ এবং গান্ধীর নৈতিকতার সাথে, 1947 সালের আগস্টে বাংলায় সহিংসতা অনেক কম ছিল। এটি মুসলমানদের পশ্চিমবঙ্গে এবং হিন্দুদের পূর্ববঙ্গে থাকতে দেয়। [শুধুমাত্র 1960 এবং 70 এর দশকে পূর্ব বাংলার হিন্দু জনসংখ্যার অনেককে আতঙ্কিত করে বাড়িতে পাঠানো হবে]। পাঞ্জাবের এই সুবিধার কোনোটিই ছিল না। এটা সামান্য নেতৃত্ব বাকি ছিল. নেতারা সহিংসতার মাত্রাকে অবমূল্যায়ন করেছেন যা ঘটবে। তারা ধরে নিয়েছিল যে সেনাবাহিনীর জীবনের কঠোরতায় অভ্যস্ত পাঞ্জাবিরা শৃঙ্খলাবদ্ধ হবে। কিন্তু, এমন আতঙ্কের মুখে কেউ শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে পারে না। একবার মহাত্মা বুঝতে পারলেন যে পাঞ্জাবই সবচেয়ে বড় সমস্যা তিনি সেখানে চলে যাওয়ার এবং বাংলায় তার সাফল্যের প্রতিলিপি করার চেষ্টা করেছিলেন। বাংলা থেকে পাঞ্জাব যাওয়ার পথে তিনি দিল্লিতে কয়েক সপ্তাহ থামেন। সেই স্টপেজ চলাকালীন তাকে হত্যা করা হয়।

খুশিতে কেও যায়নি বাপ দাদার ভিটা ছেড়ে কেও নির্যাতন না হলে যায়।

পাশের দেশ যদি সৌদিআরব হতো আর যদি বাংলাদেশে সব হিন্দু হতো আর যদি বাংলাদেশের মুসলিম মানুষ সংখ্যালঘ্যু হতো তাহলে মুসলিম সব সৌদিতে চলে আসতো এটা আত্মার টান আসলে বিচ্ছিন্ন দু একটা ঘটনা ঘটে ভারতেও নানা ঘটনা ঘটে

ভাই আপনি অসাধারণ মনের মানুষ 🇧🇩🇧🇩

পূর্ব পাকিস্থান ভাগ হয় ০২ টি কারণে ০১) অধিকার ও স্বাধিকার এর ভিত্তিতে ০২) ভাষা ও সংস্কৃতির ভিত্তিতে।

ভিডিওটা অনেক ভালো লাগল

১৯৪৭ এরপরে অর্থাৎ বাংলাদেশ যখন সৃষ্টি হয়েছিল সেই সময় যারা দেশ ত্যাগ করেছে বাংলাদেশ সরকারের উচিত সবাইকে সসম্মানে তাদের বাড়িঘর ফিরিয়ে দেওয়া.. আমার এলাকার অনেক হিন্দুদের ইতিহাস রয়েছে ,যাদেরকে আমি খুজে পেতে চাই. দেখতে চাই ,উনারা কেমন ছিলেন. যারা সবাই আমার প্রতিবেশী ছিল.

কে কি করেছে সে নিজে ভালো করে জানে। কর্ম ফল সবাইকে ভোগ করতে হবে। যারা এখন বেশ মানুষ তারা অনেক কিছুই দেখেছে ও জানে। নতুন করে কিছু বলার নেই।

দেশভাগে ভারতের পশ্চিম বাংলা,বিহার, আগ্রা,এিপুরা,আসাম এসব প্রদেশ থেকে এক কোটি মুসলিম তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ বাংলাদেশে এসেছে।

ভারত থেকে মুছলিমরা কেন ভেগে অসঁছে তার ভিডিও ???😊😅😮😢🎉😂❤

ভারত থেকে মুসলিম রা কেনো বাংলাদেশ এ পালিয়ে আসিয়াছিল?

খুব কষ্ট হচ্ছে মানুষগুলোর কথা শুনে।

১৯৪৭ সালে আমাদের দাদারা মুর্শিদাবাদ থেকে বাংলাদেশের ঠাকুরগাওঁ এ আসছিলো !!

গোলাম সারাওয়ার। ১৯৪৬ ১০ অক্টোবর। কোজাগরী লক্ষীপুজো। নোয়াখালী। ঘা এখনো দগদগে।

বাংলা একটি স্বাধীন দেশ হওয়ার কথা ছিল। বাংলাকে ভাগ করার জন্য দায়ী শ্যামাপ্রসাদ।

ভারতের মুসলমানরা বেশ শুখে রেখেছে ভারতীয় রা

আমি বলবো ভাই যারা ভারতে এসেছে তাদের নাগরিক করে দেয়া হোক ধন্যবাদ ।

অত্যাচার কোনদিন বন্ধ হয়নি মিলেমিশে থাকবে কি করে। একবার নয় সহ্য করল। পুনরাবৃত্তি হলে কি হবে? উপায় হীন। তাই উপায় খুঁজেছে।

ভারতের হিন্দুরা ভারতের চেয়ে বেশি শান্তিতে আছে বাংলাদেশ ❤️🇧🇩❤️

দাদা আপনার প্রতিবেদন দেখে আমি একজন মুসলিম হয়েও মনের দিক থেকে অনেক কষ্ট পেলাম।আমরা কখনোই কোনো হিন্দু কে অত্যাচার করিনি আর করবো কেনো তাদের জন্মস্থান আমার জন্মস্থান একটাই।