সিলেট ও সুনামগঞ্জে বারবার বন্যা হচ্ছে যেসব কারণে || Sylhet Flood
Рет қаралды 345,866
2 жыл бұрын#Sylhet #Flood #Bangladesh
বাংলাদেশের সিলেট, সুনামগঞ্জ ও কুড়িগ্রামসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোয় হঠাৎ শুরু হওয়া বন্যার পেছনে অতিবৃষ্টির বাইরে আরও কয়েকটি কারণ দেখছেন গবেষকরা। এই বছর এ নিয়ে তৃতীয় দফার বন্যার কবলে পড়েছে এসব জেলা।
নদী গবেষকরা বলছেন, এবারের এরকম আকস্মিক বন্যার পেছনে ভারতের আসাম ও মেঘালয়ে অতিবৃষ্টি একটি বড় কারণ, এবং এর বাইরেও আরও কিছু কারণ রয়েছে ।
সেগুলো কী? চলুন কয়েকটা জেনে নেয়া যাক।
*******************************************
বিবিসি নিউজ বাংলার ইউটিউব চ্যানেলে আপনাকে স্বাগতম।
এখানে আপনি দেখতে পাবেন দেশ ও দেশের বাইরের সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলী নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ ও বিশ্লেষণধর্মী প্রতিবেদন, বিবিসি নিউজ বাংলার টিভি অনুষ্ঠান প্রবাহ, ক্লিক এবং বাংলাদেশ ট্রেন্ডিং-এর সকল পর্ব।
নিয়মিত ভিডিও আপডেট পেতে এবং অনুষ্ঠান দেখতে সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না!
আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে পারেন:
ওয়েবসাইট: www.bbc.co.uk/bengali
ফেসবুক: / bbcbengaliservice
টুইটার: / bbcbangla
#BBCBangla #BBCBanglaNews #বিবিসি #বিবিসিবাংলা #BBCNews
*******************************************
@BBCBangla 2 жыл бұрын
সিলেট ও সুনামগঞ্জ বারবার প্লাবিত হবার পেছনে যেসব কারণ দেখছেন গবেষকরা - মূল প্রতিবেদনটি পড়তে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটে -> www.bbc.com/bengali/news-61850211
@daniachowdhury9335 2 жыл бұрын
পাতর তুলাকে পরিবেশ নস্ট হওয়ার কারন বাংলাদেশের এক দল পাগলের প্রলাপ,বরং পাতর না তুলাই আমাদের বিপদের কারন।
@rabbykhanrk7586 2 жыл бұрын
কেন,নিকলি হাওরে বাধ বা সেটা রাস্তায় পরিনত করা কি এর জন্য্য দায়ী নয়!
@doctorsfaithcorner4917 2 жыл бұрын
ভারত কেনো বর্ষায় বাধের গেইট খুলে দেয় আর গরমে আটকে রাখে - সেই কারনটা তো এড়িয়ে গেলেন
@shamimahmad2052 2 жыл бұрын
শুধু তাই নয় কিশোরগঞ্জে মিঠা মঈনের প্রায় ৭০ কি.মি বাঁধ। বিশ্লেষকেরা কি নিয়ে গবেষণা করেন? এগুলো কি নজর কাড়ে না?
@md.saifuddinkhansaif2867 2 жыл бұрын
@Ar Taknlojy লললল
@murshidsm7508 2 жыл бұрын
সঠিক, সত্য ও যুক্তিযুক্ত অসাধারণ উপস্থাপনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@user-business 2 жыл бұрын
ওদের ষড়যন্ত্র বুঝে নেওয়ার সময় এখন ======= ====== ======= ======= পদ্মাসেতুর ব্যাপার-স্যাপার মোটামুটি বাসি হয়ে গেছে! এখন শুনুন বন্যা-কান্ডের ব্যাপার! হয়েছে কী - যখন সারা বাংলাদেশ নবীঅবমাননার আন্দোলনে উত্তাল, ঠিক তখন ভারত এবং তাদের এদেশীয় দোসররা চিন্তা করলো বাঙালিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে! আর তার জন্য মোক্ষম পদ্ধতি হচ্ছে, ফারাক্কা বাঁধ ও টিপাই বাঁধ খুলে দেওয়া! সুতরাং.... যা কল্পনা তা বাস্তবায়ন এবং সিলেট-কুড়িগ্রাম ডুবন্ত হয়ে যাওয়া! আলেম সমাজ ও সামাজিক সংগঠনগুলো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ত্রাণ বিতরণে! ময়দান হয়ে গেলো খালি! না কারাবন্দী আলেমদের জন্য কোনো কর্মসূচি আছে আর না নবীঅবমাননার প্রতিবাদে কোনো সংগ্রাম আছে!!! এই মূহুর্তে ভারত ও তাদের সেবাদাসদের সমস্ত ষড়যন্ত্রগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় |||| পুনশ্চ: অপরিপক্কের বেশী বাড়াবাড়ি ভাবনা||| জ্ঞানীরা আমায় ক্ষমা করবেন!
@md.hasnatmahmud2354 2 жыл бұрын
চমতকার উপস্থাপনা 💖💖
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@saidurrahman2049 2 жыл бұрын
বাংলাদেশের প্রকৌশলীদের দক্ষতা কাগজ- কলমে মাঠে না। অপরিকল্পিত রাস্তাঘাট নির্মাণ, অবকাঠামো নির্মাণে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী প্রদানেও তারা জড়িত।
@dhormerkharapja 2 жыл бұрын
কি হাসি টা ই না হেসেছিলো ইউক্রেনের অবস্থা দেখে মুসলিম রা। আল্লাহর গজবে তাদের দেশে বন্যা আর আফগানিস্তান কাপিয়ে দিলো। তাও অন্ধ রা বুঝবে না, অন্যের খারাপ দেখে হাসা ঠিক না। হিন্দু রা মুসলিম মরলে হাসাহাসি করে... মুসলিম হিন্দু দের নিয়ে। আর তাদের উভয়ের উপর কের পর এক গজব নাযিল শুরু হয়েছে।
@saalamkamal6629 2 жыл бұрын
বিবিসি নিউজ এর সংবাদ পাঠিকাদের কথা খুব স্পষ্ট সুন্দর খুব ভালো
@RiazAhamadbd 2 жыл бұрын
সিলেট ও সুনামগঞ্জ বন্যার্তদের পাশে পুরো বাংলাদেশ। আরোও বেশি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে ভালোবাসা ও মানবতার দৃষ্টান্ত গড়ি।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@dhormerkharapja 2 жыл бұрын
কি হাসি টা ই না হেসেছিলো ইউক্রেনের অবস্থা দেখে মুসলিম রা। আল্লাহর গজবে তাদের দেশে বন্যা আর আফগানিস্তান কাপিয়ে দিলো। তাও অন্ধ রা বুঝবে না, অন্যের খারাপ দেখে হাসা ঠিক না। হিন্দু রা মুসলিম মরলে হাসাহাসি করে... মুসলিম হিন্দু দের নিয়ে। আর তাদের উভয়ের উপর কের পর এক গজব নাযিল শুরু হয়েছে।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
@@dhormerkharapja এই তো একজন উগ্রবাদী পাওয়া গেলো। ইউক্রেন রাশিয়ার বিষয়টি অন্য দেশের আমাদের নয়। হিন্দু এবং মুসলিম নেই, কে উক্রেনের সার্পট করলো, আর কে রাশিয়ার সার্পট করলো, আর কে একজনকেও সার্পট করলোনা এটা যে যার একান্তই ব্যাক্তিগত বিষয়।কোন ধর্মের নয়। এসব উগ্রবাদী মেন্টালিটি পরিহার করুন
@dhormerkharapja 2 жыл бұрын
@@shafiulalamreman1266 খুব হাসাহাসি করেছিলেন। ঠেলা বুঝেন এবার। নিজের সাথে হলে কেমন লাগে।
@sujonchowdhury5203 2 жыл бұрын
আল্লাহ সবাইকে রক্ষা করুক আমিন 🖤
@androgamer5123 2 жыл бұрын
Ameen
@AdnanKhan-id5lx 2 жыл бұрын
আমিন
@sknirob3029 2 жыл бұрын
Modi k srn kro
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@JashimUddin-ul4tw 2 жыл бұрын
মাশা আল্লাহ খুব সহজ করে বুঝে দিচ্ছেন
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@user-business 2 жыл бұрын
ওদের ষড়যন্ত্র বুঝে নেওয়ার সময় এখন ======= ====== ======= ======= পদ্মাসেতুর ব্যাপার-স্যাপার মোটামুটি বাসি হয়ে গেছে! এখন শুনুন বন্যা-কান্ডের ব্যাপার! হয়েছে কী - যখন সারা বাংলাদেশ নবীঅবমাননার আন্দোলনে উত্তাল, ঠিক তখন ভারত এবং তাদের এদেশীয় দোসররা চিন্তা করলো বাঙালিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে! আর তার জন্য মোক্ষম পদ্ধতি হচ্ছে, ফারাক্কা বাঁধ ও টিপাই বাঁধ খুলে দেওয়া! সুতরাং.... যা কল্পনা তা বাস্তবায়ন এবং সিলেট-কুড়িগ্রাম ডুবন্ত হয়ে যাওয়া! আলেম সমাজ ও সামাজিক সংগঠনগুলো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ত্রাণ বিতরণে! ময়দান হয়ে গেলো খালি! না কারাবন্দী আলেমদের জন্য কোনো কর্মসূচি আছে আর না নবীঅবমাননার প্রতিবাদে কোনো সংগ্রাম আছে!!! এই মূহুর্তে ভারত ও তাদের সেবাদাসদের সমস্ত ষড়যন্ত্রগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় |||| পুনশ্চ: অপরিপক্কের বেশী বাড়াবাড়ি ভাবনা||| জ্ঞানীরা আমায় ক্ষমা করবেন!
@Bangla2.0BD 2 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম, সিলেট এর জন্য সবাই দোয়া করবেন😪🤲
@doctorsfaithcorner4917 2 жыл бұрын
ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ।ফি আমানিল্লাহ
@pkmedia2602 2 жыл бұрын
bbc banglar মাধ্যমে সরকারের কাছে আবেদন জানাই আমাদের তাহিরপুরের নদী গুলি যেন খনন করা হয়। তাহলেই আমরা তাহিপুরবাসী হঠাৎ বন্যার কবল থেকে বাচতে পারবো।
@AmitDas-oi5qz 2 жыл бұрын
মানুষের দুর্ভোগের জন্য মানুষ নিজেই দায়ী
@khaledemon90 2 жыл бұрын
Well explained, Thank you
@mathandgeneralknowledge1176 2 жыл бұрын
ধন্যবাদ ❤️ অনেক কিছু জানলাম
@mdsojibmiya5077 2 жыл бұрын
Great presentation 👍
@romaniup 2 жыл бұрын
The presenter has a nice soothing voice that helps the audience to focus. Her hand gestures are also controlled. The controlled hand gestures help audiences to focus on the news without getting distracted. Her pronunciation is euphonious to the ears. Great presenter!
@raimunbinsuleman2234 2 жыл бұрын
Tell me at first what is Shooting?? 😳😳🤔
@woofcindyl8329 2 жыл бұрын
soothing*
@romaniup 2 жыл бұрын
@@raimunbinsuleman2234 Sorry, a little typo there. Looks like someone has clarified the typo for you. Soothing voice means a voice that is euphonious, calming, assuring, etc. Hope that helps.
@Paracetamol...1xp 2 жыл бұрын
ভারতের নদী অংশে বাঁধ নির্মাণ করে, বন্যার সময় খুলে দেয়,, এটা কেন বললেন না??
@MdJosim-zs4cw 2 жыл бұрын
রাইট
@starchannel8448 2 жыл бұрын
সিলেট অঞ্চলে ভারতের কোন বাধ নেই।
@piyaspran7683 2 жыл бұрын
Sunamgong er side a dada er badh ni.. ber ber boly mony koriya deyan na por a dheka jby badh deya delo abr. Tkhon tow gorom a pani chock a dhakbo na r borsay Pani tay vasbo
@spark5255 2 жыл бұрын
Bandh jodi samoy moto na khola hoy tahole bandh venge apnader desher purotai veshe jabe bujhlen
@mdmehedihasansojib8734 2 жыл бұрын
অতিবৃষ্টি হলো ভারতে আর বন্যায় ভোগান্তি পোহাতে হলো বাংলাদেশকে।বাহ 😅
@azwadahsan8549 2 жыл бұрын
ভাই বাংলাদেশের ভূগোল নিয়ে একটু পড়াশোনা করে আসেন। ফারাক্কা বাধ রাজশাহী এর দিকে , বাংলাদেশের পশ্চিমে, তিস্তা বাঁধটা উত্তর বঙ্গের দিকে , আর সিলেট হচ্ছে বাংলাদেশের একদম পূর্বে,ভারতের আসাম মেঘালয়ের বর্ডারের সাথে। আসামে কোনো বাঁধ নাই। সিলেট এর বন্যার জন্য কোনো বাঁধ ফাধ দায়ী নয়। নিউজ চেক করেনে মেঘালয়ের পাহাড়ে অতিবৃষ্টির জন্য ভারতের আসামেও ভয়াবহ বন্যা হচ্ছে এখন
@azwadahsan8549 2 жыл бұрын
কারণ সিলেটের সাথে সীমান্তবর্তী ভারতের মেঘালয় রাজ্য পাহাড়ী এলাকা একটি যার অবস্থান উচ্চতা অনু্যায়ী সিলেটের উপরে। উচু এলাকার জমিতে বৃষ্টি হলে পানি গড়ায়ে নিচু এলাকায় ই আসবে। ঠিক যেমন নেপাল ভূটান এর মতো পাহাড়ি দেশে অতিবৃষ্টি হলে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে এসে ভারতেই বন্যা হয়।
@spark5255 2 жыл бұрын
Apnara apnader desh take onyo kothao shift koren, kono paharer mathay , bharater paharer niche thakben na 😄
@badhontiger9872 2 жыл бұрын
Very good informative analysis 😁😁
@adnanmansur2198 2 жыл бұрын
Very Good Presentation , MAM
@mscompare1837 2 жыл бұрын
ধন্যবাদ আপনাকে
@banglarkotha2474 2 жыл бұрын
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নিকট বিনীত নিবেদন আপনি বন্যাকবলিত এলাকার দিকে দৃষ্টিপাত করে এর সুরক্ষা ব্যবস্থার পদক্ষেপ নিন অতি জরুরী
@mdmotiur1695 2 жыл бұрын
হুম দিবে ৩০ লাখ বাজেট। বোকাসোদা সরকার
@DoodleDoo 2 жыл бұрын
Allah will save you. Pray to Allah.
@AshikurRahman-kn4mz 2 жыл бұрын
In-sha-allah niben...agami kal pm Sheikh Hasina Will visit Sylhet.
@saiyara4725 2 жыл бұрын
Ha dekhte jaibeane..hese hese takabe nicer dike ata sure..kono maya ace bole mone hoyna
@shahinahussain265 28 күн бұрын
Shorkarer bekiyal .arektu shochethon hole emonta hothona .onek khal vorat hoye ase kew dekar nai ..........Allah hefajoth korowkka ❤❤❤
@RedButtonBD 2 жыл бұрын
অসাধারন উপস্থাপনা, নদীর নাব্যতা তৈরীতে কাজ করতে গেলে আবার নতুন করে কিছু সেলিম চেয়ারম্যান তৈরী হবে তাও আবার মন্ত্রীদের আশ্রয়ে।
@user-business 2 жыл бұрын
ওদের ষড়যন্ত্র বুঝে নেওয়ার সময় এখন ======= ====== ======= ======= পদ্মাসেতুর ব্যাপার-স্যাপার মোটামুটি বাসি হয়ে গেছে! এখন শুনুন বন্যা-কান্ডের ব্যাপার! হয়েছে কী - যখন সারা বাংলাদেশ নবীঅবমাননার আন্দোলনে উত্তাল, ঠিক তখন ভারত এবং তাদের এদেশীয় দোসররা চিন্তা করলো বাঙালিকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দিতে হবে! আর তার জন্য মোক্ষম পদ্ধতি হচ্ছে, ফারাক্কা বাঁধ ও টিপাই বাঁধ খুলে দেওয়া! সুতরাং.... যা কল্পনা তা বাস্তবায়ন এবং সিলেট-কুড়িগ্রাম ডুবন্ত হয়ে যাওয়া! আলেম সমাজ ও সামাজিক সংগঠনগুলো ঝাঁপিয়ে পড়লেন ত্রাণ বিতরণে! ময়দান হয়ে গেলো খালি! না কারাবন্দী আলেমদের জন্য কোনো কর্মসূচি আছে আর না নবীঅবমাননার প্রতিবাদে কোনো সংগ্রাম আছে!!! এই মূহুর্তে ভারত ও তাদের সেবাদাসদের সমস্ত ষড়যন্ত্রগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় |||| পুনশ্চ: অপরিপক্কের বেশী বাড়াবাড়ি ভাবনা||| জ্ঞানীরা আমায় ক্ষমা করবেন!
@Sosadxll 2 жыл бұрын
কি আর বলবো ৫ টাকার মোমের দাম এখন সিলেটে ৮০ টাকা🥺🥺 হাইরে দেশের জনগণ
@jonayedahmed8719 2 жыл бұрын
এইসব অঞ্চলে সুইচ গেট নির্মাণ করা উচিত + নদী খননের মাধ্যমে নদীর পানি ধারণ সক্ষমতা বাড়াতে হবে।আর বাধ নির্মাণের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে
@eshita5499 2 жыл бұрын
তা হবে উওম
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@mahaburrahman5219 2 жыл бұрын
ভাই সুইস গেট পর্যন্ত আছে লাগবে নদী খনন
@johora0168 2 жыл бұрын
এই সব শুধু আমরাই ভাবি, যারা পদক্ষেপ নিবে তারা ভাবে না, এজন্যই আগে সামান্য বন্যা এই বছর এত বাজে রুপ নিয়েছে। এরপরেও সঠিক পরিকল্পনা পদক্ষেপ বাস্তবায়ন হবেও না।
@RuposhiBangla360 2 жыл бұрын
হে আল্লাহ সারা পৃথিবীর মানুষ গুলারে বন্যার হাত থেকে হেফাজত করুন 😭👏
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত।। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@pingkirani4560 2 жыл бұрын
Thanks.
@anilasuma2047 2 жыл бұрын
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সিলেট বাসিদের রক্ষা করুন,,,আমিন 🤲
@anichurgazi2314 2 жыл бұрын
ধন্যবাদ
@exclusiveacademy4326 2 жыл бұрын
Thanks bbc
@sagor6111 2 жыл бұрын
ভৌগোলিক অবস্থানটাই এমন যে ভারতে বন্যা হলে বাংলাদেশেও বন্যা হবেই। কিন্তু কিছু হিপোক্রেটঃ "সব দোষ ভারতের,বৃষ্টি হইবো কেন ভারতে?"🤦♂️
@zarinakterbithibithi5604 2 жыл бұрын
আপনার কমেন্ট পড়ে বেশ কিছুক্ষণ হাসলাম🤣🤣🤣
@piyaspran7683 2 жыл бұрын
Onk a bolcy amn ai borna ta india r sristi
@roygamer7378 2 жыл бұрын
@@zarinakterbithibithi5604 আর আমি আপনার comment দেখেই এক টুকুও হাসিনি.....
@nurnnabienergyengineer6959 13 күн бұрын
কারণ শুষ্ক মৌসুমে জল আটকে রাখে। এর কারণে একটু দায়ি করে।
@mahrazulkasif1168 2 жыл бұрын
Correct 👍👍👍
@suchonaakther3712 2 жыл бұрын
এখন কতো গবেষক বাহির হবে বন্যা হওয়ার আগে কই ছিল এসব গবেষণা ও গবেষক।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত, প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@marufahmed7317 2 жыл бұрын
আমাদের সিলেট,, 😭😭
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@faruqahmad548 2 жыл бұрын
Hawor onchole ar nichu jaygay ekhon thekei 10 foot pillar er upor bari nirman kore hobe, nodi khonon korte hobe, nodi parer beayini nirman venge felte hobe o shelter banate hobe
@user-pf7pj8db9b 2 жыл бұрын
🇧🇩আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে হেফাজত করুন,, 😪😪😪
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@sumonahamed8652 2 жыл бұрын
হাওড়ের মধ্যে ৭৭ কিলোমিটার রাস্তাই এই বিপর্যয়ের মুল কারণ।
@sumonahamed8652 2 жыл бұрын
আপনি খুব শিক্ষিত তাই না? যদি খুব ভালো বুঝেন তাহলে আপনার প্রধানমন্ত্রী কেন হাওড়ে আর রাস্তা না বানানোর ঘোষণা দিয়েছেন? হাওড় মুলত পানি সংরক্ষণ করে ধীরেধীরে নদীতে গিয়ে পড়ে কিন্তু হাওড়ে উঁচু রাস্তার কারণে পানির চাপ একদিকে বেড়ে যাচ্চে তাতে বন্যার পানি দ্রুত বাড়ে। ম্যাপের কথা বলছেন? সিলেটের সকল পানি ভৈরব বা মেঘনা নদী হয়ে তা সাগরে পানি চলে যায়। ৫০ টাকার কমেন্ট লীগ ম্যাপ আপনার থেকে একটু বেশি জানি। আগে পড়াশোনা করে আসুন।
@mrt7948 2 жыл бұрын
@Infinite Highways why u insult him , check ur background .
@jibonjodha1004 2 жыл бұрын
কে বলছে আপনাকে হাওরের রাস্তা তো এখন ও পানির উপরে আছে।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।
@CSELOFFICIAL 2 жыл бұрын
অসাধারণ উপস্থাপনা
@shamimahmad2052 2 жыл бұрын
এ তথ্য গুলো কতটা সঠিক আল্লাহ ভালো জানেন। আসলে তার চেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আমাদের সিলেটে। আমি বারাক নদীর শেষ মোহনা তথা তিন নদীর মোহনা থেকে বলছি। আমার ৩৫ বছর বয়সে এই প্রথম আমরা পনিতে তলিয়ে গেলাম, যা এর পূর্বে কখনো ঘটেনি। আমার জানা মতে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি সুনামগঞ্জ বায়া কিশোরগঞ্জের হাওর গুলোতে ঠাই করে অন্য নদীতে প্রবাহিত হয়। কিন্তু প্রতিমধ্যে তথা হাওর এলাকায় মাইলের পর মাইল সড়ক থাকায় পানি সঠিক ভাবে নিষ্কাশন হচ্ছে না। সরকার বিষয়টি আমলে নিলে অনাগত দিন গুলোতে আমরা পনিতে ডুবে না মরার সম্ভাবনা থাকতে পারে।
@farzanapoly739 2 жыл бұрын
সিলেটের বৃষ্টির জন্য না।উনি তো বললেন ই মেঘালয় আর আসামের বৃষ্টির জন্য এমন হয়েছে। মেঘালয় এম্নিতেই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বৃষ্টির এলাকা।তাতে আবার রেকর্ড পরিমাণ বৃষ্টি হইসে। তবে আপনাদের কথাও ঠিক আছে বলে আমার মনে হয়। রেকর্ড বৃষ্টি + অপরিকল্পিত অবস্থা মিলিয়ে বেশি খারাপ হয়েছে।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।।
@sajibkhan3542 2 жыл бұрын
আমার ভালের গবেষক।
@nazmulhasan2880 2 жыл бұрын
বন্ধু রাষ্ট্রগুলো ভালোবাসা দেয় এইজন্য খুশির ঠেলায় চোখ দিয়ে পানি চলে এসেছে তাতে বান হচ্ছে
@humanityofsm108 2 жыл бұрын
🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄🙄
@humanityofsm108 2 жыл бұрын
বলছি শিক্ষিত কি একটু বেশি হয়ে গেছেন নাকি 😊
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।,
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@rezwanmolla137 2 жыл бұрын
রাস্তা যোগাযোগের জন্য ভালো কিন্তু দ্রুতগতিতে বন্যার পানি নামার জন্য রাস্তায় ঘন ঘন সুইজগেট করতে হবে।খাল খনন করতে হবে। নদী খনন করতে হবে।কিন্ত যারা দায়িত্বে আছেন তারা কি কখনও ভাবে।
@imammehdibd 2 жыл бұрын
আল্লাহ সহায় হোন
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@Luvv269 2 жыл бұрын
বন্যা হলেই সকলেই বন্যা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা নিয়ে বসে যায়, এসব নিয়ে আলাপ আলোচনা কম হয়না মনে হয় পানি নেমে গেলেই কাজ শুরু হয়ে যাবে কিন্তু কাজের কাৃজ কিছুই হয় না। এরপর দেখা যাবে আবারও বন্যা আবারও আলোচনা।এর শেষ আর হবে না। দেশে এতো নৌকার ছরাছরি অথচ সুনামগঞ্জের লোকজন একটিনৌকার জন্যে কান্না করছে।
@sujitmandal7401 2 жыл бұрын
এইরকম বৃষ্টি হয়েছে
@meghyoutube9116 2 жыл бұрын
Tnx
@ashokkumardas4781 2 жыл бұрын
Silchar town and Barak valley of Assam is now under unprecedented flood. Almost whole Silchar town now looking like Barak river.
@mahrabmahmodulhassanmahrab3191 2 жыл бұрын
khob detelsly bolse valo lagse
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।।
@southafricavlogsomar4419 2 жыл бұрын
❤❤right
@truthalwayswins6676 2 жыл бұрын
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হিফাজত করুন ,,, অবশ্যই এটা কিয়ামতের আলামত পাওয়া গেছে
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।।
@zahir2023 2 жыл бұрын
অনেক সুন্দর আর স্পষ্ট করে এবং গুছিয়ে বিষয়টা নিয়ে আলোচনা করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
@sabbirahamedshourav2028 2 жыл бұрын
অনেক সুন্দর যুক্তি,,কতগুলা আওল ফাওল ইউটিউবার আছে,,আজাইরা যুক্তি বসায়া দেয়
@nakibstudio5428 2 жыл бұрын
Right
@rezowanurrashid411 2 жыл бұрын
bristi thekanor khomota na thakle nodir drainage shokhomota barate hobe...
@user-ml9fq5ql6o 2 жыл бұрын
পানি চলাচলের পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গায় না থাকায় এমন হচ্ছে
@sujatamazumdar6450 2 жыл бұрын
J vabe attack koresilo Bangladesh a durga pujor somay bane vashbe na to ki. Jai hok thakur sobai k vlo rakho 🙇🙇
@mdamirulislam998 2 жыл бұрын
অষ্টগ্রাম থানার বন্য অবস্থায় খুব খারাপ জরুরি বেবথা নেওয়া হুক
@nashameem9278 2 жыл бұрын
অবশেষে, আমাদের হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলাও বন্যায় প্লাবিত। আমাদের গ্রামের আশপাশের ফসলি জমিতে গত দুদিনে অবিশ্বাস্য পানি বেড়েছে
@mizanrahman242 2 жыл бұрын
খাল বিল ভরাট করা বন্ধ করতে হবে, অপরিকল্পিত রাস্তা ঘাট ভবন নির্মাণ বন্ধ করতে হবে, ইত্যাদি কারণে বন্যা হচ্ছে, আপনাদের মাধবপুর উপজেলায় বেজুরা বা আন্ধি উড়া গ্রামের পাশে একটা বিশাল বিল ছিল সেই বিলে ২ বার গিয়েছিলাম মাধ ধরার উৎসবে, ২০২১ সালের শেষের দিকে আবার বেড়াতে গিয়েছিলাম ওই এলাকায়, দেখে আসলাম সেই বিল ভরাট করে বহুজাতিক কোম্পানি হয়ছে , এখন বলেন বন্যা কেন হবে না,
@nashameem9278 2 жыл бұрын
@@mizanrahman242 আমাদের এলাকায় শিল্পাঞ্চল গড়ে উঠলে জনদুর্ভোগ বাড়বে, তাহলে প্রশাসন কেনো শিল্প কারখানা গড়ে তোলার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেন না। মানে,শিল্প কারখানা বন্ধ কেনো করেন না?
@anisur.rahaman.jibon21 2 жыл бұрын
বন্ধুত্বের পরে কাউকে ভালোবাসা সম্ভব , কিন্তু ভালোবাসার পর কারও সাথে বন্ধুত্ব সম্ভব নয়
@nayemhossen4204 2 жыл бұрын
R8
@MBAMdAl-AminMollah 2 жыл бұрын
100%
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@animallover503 2 жыл бұрын
tobe friendship er por love valo na
@mowdudhussen 2 жыл бұрын
Please improve sound system
@viralvideoshearing89 2 жыл бұрын
রাইট
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।,
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
,প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@Al_Mamun- 2 жыл бұрын
ইটনা মিঠামইন বাধ সিলেটের বন্যার অন্যতম কারণ।
@greennatural5038 2 жыл бұрын
সাউন্ড এত কম কেন???
@sajuahmed2001 10 күн бұрын
নদী খনন করলে বন্যা হবে না আর মিটামন রাস্তায় কালবাট তৈরি হওক
@zainulabdin3557 2 жыл бұрын
amir.bari.feni.ok.afnir.kota.sunti.onik.balu.Lgi.❤❤❤.after.voice.ta.swite.ok.
@faridpatoary 2 жыл бұрын
উন্নয়ন এর ধারায় বন্যার কারন। অপরিকল্পিত বাধ, এক পাশে পানি শুন্য আরেক পাশে ভরপুর
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। তবে প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@antarahmed4465 2 жыл бұрын
এবারের আকস্মিক বন্যা আমাদের উন্নয়নের একটা উপহার মাত্র।
@adittyasangma8098 2 жыл бұрын
Ek hatte Tali bajena Baba. Bengali citizen er oporikolponar Dosh.
@smislamicmediashow8615 2 жыл бұрын
সবার কাছে দোয়া চাই
@user-pv8jm7py3v 2 жыл бұрын
❤❤❤
@RakibHasan-zl3fj 2 жыл бұрын
আল্লাহ 😭
@mdtaufik3955 2 жыл бұрын
পাহাড়ের sata থককা kaay,র কত বলবেন বলেন
@fhkashipur6814 2 жыл бұрын
সুরমা নদীকে আরোও চৌরা ও গভীর করা প্রয়োজন
@riajulmaster 2 жыл бұрын
আমাদের এই দুর্দিনে আপনাদের এই ভালোবাসাটা আমাদের সারাজীবন মনে থাকবে 🤲😰🤲😰হৃদয় ভরা💞 ভালবাসা💞 ও দোয়া রইল ..সেনা,নৌ,পুলিশ, সিভিল সব স্কোয়াড, ইসলামিক ও সকল আলেম গন সব রিলিফ ফাউন্ডেশন সহ এবং যারা এই বন্যা ট্রাজেডিতে মানুষের কল্যানে অকাতরে অর্থ ও শ্রম দিয়ে যাচ্ছেন!আল্লাহ পাক তাদের সকলের হায়াতকে লম্বা করুন 🤲জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন ও দুনিয়ার শান্তি দান করুন🤲আমিন!আমিন!আমিন।
@i-lovebangladesh6360 2 жыл бұрын
আমাদের নদীগুলো খনন করা উচিত উত্তর অঞ্চল গুলি এবং বাঁধ নির্মাণ অতি জরুরী
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত।তবে বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@user-yp3qt1um2j 2 жыл бұрын
পানি উপর থেকে নীচে গড়িয়ে পড়ে।এখনি শিক্ষা নিন, খাল বিল দখল ছেড়ে দেন।
@TheObserver2024 2 жыл бұрын
মানুষ নিজেই নিজের অন্ধকার ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে চলেছে..... 😪
@AkashBani 2 жыл бұрын
অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন॥
@shimolph477 2 жыл бұрын
পাপের শাস্তি ত পেতেই হবে, আমার আল্লাহ্ ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেননা
@jesminaktershova4725 2 жыл бұрын
সিলেটের এই অবস্থার জন্য ভারত জড়িত আছে আল্লাহ তুমি সিলেটের মানুষ গুলোকে বাচাও
@roygamer7378 2 жыл бұрын
🤣🤣🤣🤣🤣 সভাব টা বদলালি না 🤣🤣🤣🤣
@mhalder1613 2 жыл бұрын
Tor baba jorito aca
@roygamer7378 2 жыл бұрын
@@mhalder1613 ছি বাংলাদেশি ছি আমার বাবার সাথে পারলি না। তোরা কাজ কর কচু গাছে গিয়ে ফাসি দে🤣🤣🤣কথা তো বলিস বড়ো বড়ো........ আর হ্যা মাদ্রাসায় পড়াশুনা না করে ভালো স্কুল বা কলেজে পড়াশুনা কর ভবিষ্যতে কাজে দিবে.....
@vov9431 2 жыл бұрын
Main Reason....ITNA MITHA MOIN ROAD,Nikli,Kisorgang.All Weater Road...Water flow Working not Properly For That Road
@hmfardeen4846 2 жыл бұрын
ফারাক্কা বাঁধ ছেড়ে দেওয়া কোন অপরাধ নয়
@amranhossainofficial6427 2 жыл бұрын
সাউন্ড কোয়ালিটি এতো খারাপ কেন?
@robiulislamrobiul2454 2 жыл бұрын
Jokti guli ki digita sorkar mana.ta mona hoy na ?
@Imran.Freelancher 2 жыл бұрын
এই খারাপ অবস্থায় নৌবাহিনী দের দেখা না আমি।
@napdac209 2 жыл бұрын
খাল তখন কর্ম সূচী থাকলে আমাদের দেশের অবস্থা এমন হত না।
@samsunnahar5707 Ай бұрын
এইবার ও হয়েছে ২০২৪
@nazmakhatun9782 2 жыл бұрын
Yes 👍🏼
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে।। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।।
@LifeofBangladesh 2 жыл бұрын
প্রথম ৬ মাসে ৩ বার এখনও ৬ মাস বাকি আছে, কি যে হবে! নদীতে সারাবছর পানির প্রবাহ থাকলে এমন বন্যার সৃষ্টি হতে পারতো না।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@RanaahmmedRana 2 жыл бұрын
এর আগে ও এর চেয়ে বেশী বৃষ্টি হয়েছে কিন্তু তখন এমন বন্যা হয়নি। নীর উপর অপরিকল্পিত রাস্তাঘাট এর জন্যে দায়ী মনেকরি।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। তবে প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@DURLABH_GAMING-1176 2 жыл бұрын
Ja hoy ta valor jonnoi hoy
@mamunkhanmk6821 2 жыл бұрын
সাউন্ড কম আসে
@shortskiller3465 2 жыл бұрын
ভারতের কিছু রাজ্য বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। ঐ রাজ্যগুলো আমাদের চাই 🤫
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@satanicverses2446 2 жыл бұрын
চাও😁😁ইন্ডিয়া ও চাইবে, তখন কি করবা???? পুটকিমারা খাবা??😩😩😩😀😃😁
@user-yy9rf1of9f 2 жыл бұрын
খাল খনন করা অতিব জরুরি।
@emiliobello2538 2 жыл бұрын
এই বন্যা ভয়ঙ্কর। এমনই দুঃখের গল্প। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সমর্থন পাঠান
@mmmm9945 2 жыл бұрын
বাংলাদেশ সরকার পদ্মা সেতু নিয়ে ব্যস্ত বর্নাত মানুষের কি হলো তাতে কিছু যায়-আসে না।
@mdsaddamhossain1732 2 жыл бұрын
হে আল্লাহ ভারতের চক্রান্ত থেকে আমাদের বাঁচাও আমীন 🇧🇩🤲
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
সহমত। বিবিসি/ BBC মিথ্যাচার করছে। প্রোপাগান্ডা ও একটি নির্দিষ্ট মহলকে খুশি করার জন্য এবং এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এসব নিউজ করা হয়েছে। যেভাবে "১৯৭৪" সালের বৃষ্টিপাত এর কথা বলছে বা উপস্থাপন করছে সেটা যেনো ভারতে চেরাপুঞ্জি তে হয়েছে। মূলত এটা হয়েছে ১৯৭৪ সালে ললর (কলাম্বিয়াতে)। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হওয়া অঞ্চলগুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে "কলম্বিয়ার ললর।" ভারত তথা ইন্ডিয়া নয়। যেটা গিনিস বুকেও রেকর্ড রয়েছে। দেশটির তুতুনেন্দু এলাকায় অবস্থিত পর্বত ঘেরা উপকূলীয় সমভূমির শহর এই ললর। সারাবছর এখানে বৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয় আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় টানা ১২-১৩ দিন ধরেও চলে বৃষ্টিপাত। বৃষ্টিপতনময় দিনের সংখ্যা কখনো ২০-এ গিয়ে দাঁড়ায়। শহরে অতি সাধারন বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ১৩ হাজার ৩০০ মিলিমিটারেরও বেশি।যেখানে ইন্ডিয়ার চেরাপুঞ্জি এর ধারে কাছেও নেই। মাত্র ১১ হাজার ৮৭২ এরও কম। তবে,কলম্বিয়ায় কখনো কখনো তা ছাড়িয়ে যায় গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণকে। এখানে সর্বোচ্চ বৃষ্টি হয় "১৯৭৪" সালে, পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০৩ মিলিমিটার।
@shafiulalamreman1266 2 жыл бұрын
প্রতি বছর বাধের পানি ছেড়ে দেয় এই বর্ষ মৌসুমে। আর গরমের সময় বাধ আটকে দেয়। তিস্তার চুক্তি নিয়ে ছিনিমিনি করছে বাংলার মানুষের সাথে। কৃষক যখন পানি না পেয়ে সেচের মাধ্যমে টাকা খরচ করে পানি দিয়ে ফসল ফলায়। ঠিক তখনই বাঁধের পানি ছেড়ে দিয়ে দেশের খাদ্য শস্য কে নষ্ট করে এই ইন্ডিয়া। । ভারত-বাংলাদেশ ভাই ভাই। তাই প্রতিবছর বন্যার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার উৎপাদিত শস্য খাদ্য সম্পদ এভাবেই নষ্ট করছে বছরের পর বছর। জনজীবন ব্যাহত করছে। বন্যার কারণে নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বাংলার মানুষ।হাজার হাজার কৃষক, গরীব, শ্রমিক নিন্মআয়ের মানুষরা পথে বসেছে এই ইন্ডিয়ার কৃত্তিম ভাবে সৃষ্ট বন্যার জন্য।
@tcral3704 2 жыл бұрын
ওরে শিশুকামীর অনুরাগী সন্ত্রাসবাদী এখানে ভারতের চক্রান্তের কি দেখলি।
@LETSD0IT213 2 жыл бұрын
তুই যে জন্ম গ্রহন করেছিস এর জন্যেও ভারত দায়ী😁😁😁🫢🫢🫢
@piyaspran7683 2 жыл бұрын
Vai jany ki comment korly like comment porby. Thank you vi sikiya dawer jnoo system ta
@AshikurRahman-kn4mz 2 жыл бұрын
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপা আগামী কাল সিলেট যাবেন। সবাই ভালো সহায়তা পাবেন।ইন-শা-আল্লাহ
@ShamimKhan-ow7yb 2 жыл бұрын
ইটনা - মিঠামইন অষ্টগ্রাম এর মূল কারণ। এটা নিয়ে কিছু বললেন না যে....?
@habibat20 2 жыл бұрын
এগুলা আল্লাহর গজব
@benozirqamruddin9672 2 жыл бұрын
nadi shashoner nam e eto taka khoroch kore sorkar ar tarporo nadir nabbota kome gese kivabe??
BBC News বাংলা
Рет қаралды 4,6 МЛН
BBC News বাংলা
Рет қаралды 341 М.
Enayet Chowdhury
Рет қаралды 455 М.
SATV
Рет қаралды 1,2 М.
BBC News বাংলা
Рет қаралды 293 М.
Uplift Bangladesh
Рет қаралды 3,3 МЛН
SOMOY TV
Рет қаралды 3,4 МЛН
ATN Bangla News
Рет қаралды 1,1 МЛН
বিশ্ব প্রান্তরে
Рет қаралды 1,3 МЛН
Jamuna TV
Рет қаралды 1,4 МЛН
Panorama Documentary
Рет қаралды 608 М.