Рет қаралды 263
বিশ্ব দুধ দিবস উপলক্ষে বিশেষ প্রতিবেদন
• বিশ্ব দুধ দিবস উপলক্ষে...
===================
বহু বছর ধরেই বলা হচ্ছে দুগ্ধশিল্প বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় একটি শিল্প। কিন্তু স্বাধীনতার ৫২ বছরেও এই শিল্পটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি। আমরা যেখানে বলছি টেকসই উন্নয়নের কথা, বলছি সকল মানুষের পুষ্টি চাহিদা নিশ্চিত করার কথা। সেখানে দুধের উৎপাদন চাহিদার বিপরীতে এখনও অনেক কম। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাবে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক গড়ে ২৫০ মিলিলিটার দুধ প্রয়োজন। বাংলাদেশের মানুষ ২০৮ মিলিলিটার পাচ্ছে। দেশে এখন উৎপাদন ঘাটতি ২৫ লাখ মেট্রিকটনের বেশি।
দুগ্ধশিল্প আমাদের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির একটি বড় অংশ। পুষ্টিরও অন্যতম বড় উৎস হলো দুধ। গরুর দুধে আছে অ্যামাইনো এসিড, বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, খনিজ পদার্থ যেমন-ক্রোমিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, কোবাল্ট, কপার, জিঙ্ক, আয়োডিন ও সেলিনিয়াম। দুধের পুষ্টিই মানুষের দৈহিক গঠন, মানসিক বিকাশ ও মেধা বাড়াতে সহায়ক।
দুগ্ধশিল্পের উন্নয়ন লক্ষ্যে স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভারতের ‘আমুল’-এর আদলে ‘মিল্কভিটা’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কিন্তু ভারতের দুগ্ধশিল্পে আমূল যতোটা সফল হয়েছে মিল্কভিটা ততোটা সফল হয়নি। মনে পড়ে আমূল জনপ্রিয় করতে সে সময় অমিতাভ বচ্চন অভিনীত সরকারের অর্থায়নে নির্মিত ‘মন্থন’ সিনেমা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলো।
Like and follow Facebook: shykhseraj
Subscribe KZfaq: / shykhseraj
Follow Twitter: / shykhseraj
Follow Instagram: / shykhseraj
Follow Linkedin: / shykhseraj
#ShykhSeraj