রাজ্য সরকার এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির মধ্যে সংযোগ রক্ষা করছে কংগ্রেসের দুই এ্যাডভোকেট।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি কে এখুনি সড়িয়ে দেওয়া হোক।।

১৬জুলাই এর পূর্বে চন্দ্রবোড়াকে সরানো উচিত।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ খুবই সন্দেহজনক এতে সবাই বুঝতে পারছে যত ঘোটালা সেটিং ওখানে চলছে আর এই সেটিং করতে নিশ্চয়ই কোটি কোটি টাকার খেলা হয়েছে ।

চন্দ্রচূড় তৃণমূলের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে।

সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতির সমস্ত ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া অবিলম্বে দরকার । না হলে আইন টাকায় বিক্রি হবেই । ইমপ্রিচমেন্ট করা দরকার ।কেন্দ্র সরকার ব্যবস্থা নিক শীঘ্রই ।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির ভূমিকা খুবই সন্দেহজনক ।

প্রধান বিচারপতির কার্যকালাপ ১০০ শতাংস সন্দেহ জনক।

এইসব না বলে চন্দ্রবোড়া কত কোটি টাকা খেয়েছে সেটা খোঁজ নিয়ে আমাদেরকে জানান

সুপ্রিয় কোটের প্রধান বিচারপতির কাজকর্ম সন্দেহ জনক।

চন্দ্রচূড় কত টাকায় বিক্রি হয়েছে সেটায় খোঁজ করুন।

এই বিচারপতির আচারন সন্দেহ জনক।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ থেকে পশ্চিম বঙ্গের সব মামলা সরিয়ে দেওয়া হোক। প্রধান বিচারপতির নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে ।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

সুপ্রিম কোর্টটাই তুলে দেওয়া উচিত। সাধারণ মানুষের করের টাকায় বিলাসিতা,, কোটি কোটি বেকারের দেশে মানায় না।

যদি পক্ষপাতদুষ্ট হয়, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির অপসারনের কোন রাস্তা থাকলে তা প্রয়োগ করা উচিত ।

হাজার কোটি দেওয়ার থেকে দু চার কোটি ঘুষ দিয়ে আপাতত স্বস্তি পাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

বিজেপির সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা কী করছেন?

তাহলে এটাই বোঝা যাচ্ছে আগামী ১০ নভেম্বরের আগে সুপ্রিম কোর্টে ডি এ মামলা উঠবে না। কেননা প্রধান বিচারপতি তখন অবসর নেবেন।

সুপ্রিমকোর্টের প্রধান বিচারপতিরা বিচার ব্যবস্থাকে নিয়ে টালবাহানা কখনো পার্লামেন্টে তৈরী আইন নিয়ে বিরোধীতা করা এর একটা বিহিত করার সময় এসেছে কেন্দ্রীয় সরকারকে এই কোন পদক্ষেপ নিতে হবে।

Dy chandra Chur কে অবিলম্বে চিফ জাস্টিসের পদ থেকে সরানো দরকার ।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিকে ইমিডিয়েটলি ইমপিচমেন্ট করতে হবে হবে

এই বিচারপতির বরখাস্ত করা উচিত

সারা দেশ থেকে আওয়াজ উঠলে চন্দ্রচূড়বাবু অপসারিত হবেন খুব তাড়াতাড়ি।

বিচারপতিদের ডি এ দেওয়া বন্ধ করা হোক এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা বন্ধ করা হোক। তখন ডি এ কেসের গুরুত্ব বোঝা যাবে ।

উনার পিতা যশোবন্ত চন্দ্রচুড কংগ্রেসের আমলে 78 থেকে 85 সাল পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন। তাই উনি কংগ্রেসের প্রতি অত্যন্ত দুর্বল। ইন্দিরা গান্ধীর আশীর্বাদ প্রাপ্ত ছিলেন উনার পিতা । প্রধান বিচারপতির এহেন আচরণে ভারতবর্ষের বিচার ব্যবস্থার উপর সাধারণ জনগণের আস্থা হারিয়ে যাচ্ছে। একজন দুর্নীতিবাজ মুখ্যমন্ত্রীর সাথে একজন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির গোপন বৈঠক খুবই পরিতাপের ও সন্দেহ জনক। সংবিধান প্রতিনিয়ত লংঘন করা একজন মুখ্যমন্ত্রীর সাথে গোপন বৈঠক ভারতবর্ষের সমস্ত বিচারপতিদের মানসিক ভাবে দুর্বল করবে। হাইকোট ও নিম্ন আদালত সন্ত্রাস,দুর্নীতি, স্বজনপোষন,হত্যার বিচারের কঠোরতা অনেকাংশেই শিথিল হতে বাধ্য। এক কথায় দেশে অরাজক নৈরাজ্যের সৃষ্টি হবে। প্রধান বিচারপতি কে সংসদে ইমপিচ করার জন্য যে সংখ্যা গরিষ্টতার প্রয়োজন তা বর্তমান কেন্দ্রের সরকারের নেই। তাই ভারতবর্ষের সংবিধান চরম সংকটে।

সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচার পতি কে রাষ্ট্রপতি কেন সরিয়ে দিচ্ছে না কেন?

দেশটা রসাতলে চলে গেছে! দেশবাসীর অবস্থা অত্যন্ত সঙ্গীন।

সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কে সরানো উচিত না হলে কোন বিচারেই ভালো পাওয়া যাবে না আমার মনে হয় আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

রাষ্ট্রপতি কি কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না ? ওদের‌ও‌ বরখাস্ত করার কিছু সহজপন্থা থাকা উচিত

কলেজিয়াম প্রথা তুলে দিতে হবে ইমিডিয়েট

তবে নভেম্বর পর্যন্ত, তারপরই সব খেলা পাল্টে যেতে পারে...কারণ চন্দ্রবোড়া তখন বিদায় নেবে

খেলা হবে!!!!! খেলা হবে !!!!! শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি থেকে তৃণমূল অর্থাৎ রাজ্য সরকার জয়ী হবেই। দুর্নীতি জয়ী হবেই

সুপ্রিম বাবা নভেম্বর পর্যন্ত বাঁচাতে পারবে। তারপর?

পার্লামেন্টে বিষয়গুলি তোলা হোক সুপ্রীম কোর্টের বিরুদ্ধে।

সুপ্রিম কোর্টের আর বিচার হয় না সুপ্রিম সেটিং হয়।

এই বিচারপতিকে সরিয়ে দেওয়া উচিত

কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ চাই।

প্রধান বিচারপতির পদ থেকে সরানো উচিত ! না হলে দেশের অনেক ক্ষতি হতে পারে ! জয় শ্রীরাম!

এই বিচার পতি বিরুদ্ধে আইনি ব্যাবস্থা নেয়া উচিত

কেন্দ্র কেন প্রধান বিচারপতি র বিরুদ্ধে সুয়োমোটো ব্যবস্থা নিচ্ছে না?

DD কিন্তু চন্দ্র চোর কে ম্যানেজ করতে সক্ষম। দিল্লী কী করছে? দিল্লির ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করুন।

এক দম সোজা কথা কলোজিয়াম প্রথা তুলে দিতে হবে।

চন্দ্রচূড় তো চন্দ্রবোড়া সর্পের খেলা খেলছে।

উনি চন্দ্রচুর না, চন্দ্রবোড়া সাপ।

চন্দ্রবোড়া তাড়াও বাংলা বাঁচাও🥵🥵🥵🥵

ঢাকঢোল পিটিয়ে নতুন আইন পাস করে কি হল? আলেকজান্ডার ঠিক ই বলেছেন "সত্য সেলূকাস কি বিচিত্র এই দেশ "

এত কোটি কোটি মানুষের অভিশাপ প্রধান বিচারপতি পাবেই পাবেন

১১ নভেম্বর ২০২৪ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির খেলা শেষ হয়ে যাবে

এই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় কে তার পদ থেকে সরানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে রাষ্ট্রপতির কাছে। আশা করি রাষ্ট্রপতি মহালয়া এই আবেদন মঞ্জুর করবেন।

সিরিয়াল নং যত ই হোক না কেন,এটার বিস্তৃত শুনানির প্রয়োজন বলে আবারও পিছিয়ে দেওয়া হবে। সদিচ্ছা না থাকলে এটাই হওয়ার কথা । যতদিন এই চন্দ্র বোড়া থাকবে ততদিন কিছুই হবে না।

সুপ্রিমকোর্টে সব চেয়ে বড় দুর নিয়তি হয়

প্রধান বিচারপতিকে ইম্পিচমেন্ট করুক বি. জে. পি. সরকার।

ছিঃ! চন্দ্রচূড় ! ছিঃ!

সুপ্রিম কোর্টের প্রাধান বিচার প্রতি,,,কে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি রাখতে হবে,,,,আপামর ভারত বাসীর,,,,

অনতিবিলম্বে চন্দ্রচূড়কে অপসারণ করা হোক।নাহলে এটা প্রকাশ্যে স্বীকার করা হোক যে পশ্চিমবঙ্গের ব্যাপারে সত্যিই সেটিং আছে।

বিচারপতির সিবিআই তদন্ত করুক কেন্দ্র।

SC প্রধান বিচারপতি খুব বড় বড় কথা বলেন।কেনো বার বার দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্তরা বিচারের বাহিরে থাকার সুযোগ পায়,তার উত্তর কী দেবেন।অথচ আমাদের da মামলার তারিখ বারবার পিছিয়ে যায়।চন্দ্রচূড় জবাব দেবেন কী

সুপ্রিম কোর্টের মামলা গ্রহণ সন্দেহজনক

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি মহাশয় যদি ডি এ মামলা নিয়ে আগামী 14 জুলাই মাসে নিশ্চিত শুনানি ও ফয়সালা না করেন বুঝতে হবে ডালমে কুচ কালা হ্যায়।

রাষ্ট্রপতির কাছে কমপ্লেইন করা হোক, বিজেপি র পক্ষ থেকেও করা হোক

কলির প্রভাবে সর্বোচ্চ বাবা মুগ্ধ হয়ে পরেছে।

চন্দ্রচূর কোটি কোটি টাকাই বিক্রি হয়ে গিয়েছে ওর বিরুদ্ধে Cbi ed তদন্ত হওয়া দরকার

তাহলে 16 জুলাই এসএসসির চাকরি গুলো আর বাতিল হচ্ছেনা। 😢😢😢 দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি যদি বিক্রি হয়ে যায়, তাহলে কি দেশের মানুষ সত‍্যিকারের ন‍্যায় বিচার পাবে ??? 😭😭😭😭😭 অবিলম্বে প্রধান বিচারপতিকে বিচারব্যবস্থা থেকে সরিয়ে দেওয়া হোক

ধন্যবাদ দাদা আপনার যুক্তি যথাযথ, এই চন্দ্রচুর মহাশয়কে যত দ্রুত অপসারণ করা যায় ততই দেশের জন্য মঙ্গল।

মামলার রায় হতে হতে শিক্ষক রা রিটায়ার্ড করে যাবে, এ পোড়া দেশে কিছু ই আইন সঙ্গত হয়না। বিস্মিত হয়ে যাই যখন দেখি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি স্যার কে বিচার পদ্ধতি শেখাচ্ছেন কোন এক প্র শাশনিক ব্যক্তি।

একজন বিচারক সিঙ্গুরে টাটা কোম্পানির ৮৫℅ কাজ হয়ে যাওয়া ন্যানো গাড়ির কারখানা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিলেন তারপরেই চাকরি থেকে অবসর নিয়েছিলেন, এই বিচারক মহাশয়ের অবসর নেওয়ার সময় হয়ে গেছে মনে হচ্ছে ইনিও তৃনমূল সরকারের পক্ষে এমন কোনো রায় দিয়ে যাবেন যার ফল রাজ্যবাসীকে ভোগ করতে হবে।

প্রধান যদি বিচার না দিতে পারেন, তাহলে সাধারণ মানুষের কথা কে শুনবেন।।।।

প্রধান মন্ত্রীর উচিৎ DY চন্দ্রচুরকে cji পদ থেকে সরানো হোক

কিছুই বলার নেই, কিছুই করার নেই, এ হলো গিয়ে never ending loop

বাংলার দুর্ভাগ্য।

খুব দুঃখজনক ব্যাপার

Congress lobby is very strong in Supreme Court.

রোজ রোজ কতদিন মিথা সুনেসুনে আমারা সবাই আসল খবর কবেপাবো না এভাবেই চলবে

লক্ষ লক্ষ সরকারি কর্মচারী ও পেনশন ভোগী রাজ্য সরকারের বকেয়া ডি এ'র দিকে তাকিয়ে,এটা তো সাংবিধানিক নিয়মানুযায়ী প্রাপ্য। জনস্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের এই মামলা গুরুত্ব দিয়ে শোনা উচিত। কিন্তু প্রধান বিচারপতির কাছে এই মামলা মনে হচ্ছে গুরুত্বহীন,যা ভুক্তভোগীদের কাছে অত্যন্ত সন্দেহজনক।

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সন্দেহের উর্ধে নয়।

সেটিং থাকলে এরকম অনেক কিছু হবে এবং দেখতে হবে। 😂😂

শুধু সুপ্রীম কোর্ট এর কথা কেনো বলছেন, এ রাজ্যের মানুষ ও কম যায় না। চারিদিকে দুর্নীতি, আর যারা করছে তাদের দু হাত খুলে vote দিচ্ছে। অতএব এসব চলবে।

মন্ত্রী সভা থেকে প্রত্যেক case এর জন্য সময় বেঁধে দিক।

কেন্দ্র চুপ করে আছে কেনো

সুপ্রিম কোর্টের বিচার পতির বিরুদ্ধে রাষ্টপতি খুব তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা নিতে হবে।

চন্দ্র চূড়কে তৃনমূল রাজ্য সভায় পাঠাবে।

ভারতের সাধারণ মানুষ কী মানুষ বলে গণ্য হয়?😊

Chandrochur Babu jotodin ache asob mamla mone hoi jhule thakbe.ta nahole sitting judge kivabe akanto meeting koren.

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি কলকাতা ডি ওয়াই চন্দ্রচুড় হাইকোর্টের বার কাউন্সিলের দ্বিশ ত বার্ষিকী অনুষ্ঠানে একটা বক্তৃতা দিয়েছেন। অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা। তিনি বলেছিলেন বিচার করার সময় বিচারপতিদের মনে যেন সহানুভূতি থাকে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের কার্য্যকলাপে সেটার বিন্দুমাত্র প্রতিফলন দেখা যাচ্ছেনা। ডিএ মামলা শুধু পিছিয়েই যাচ্ছে। কর্মচারীদের জন্যে বোধহয় সুপ্রিম কোর্টের কোনো সহানুভূতির দরকার নেই। প্রধান বিচারপতির গঠন করা কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির মামলার শুনানি হয়েছিলো। রাজ্য সরকার যোগ্য আযোগ্যদের তথ্য দিতে না পারায় রায়ে ২৬০০০ শিক্ষকের প্যানেল বাতিল করা হয়। রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে। এমতাবস্থায় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি কলকাতায় এসে মামলাকারী মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্তে বৈঠক করলেন। বিচারপতি চন্দ্রচূড়এর এই কার্যকলাপ অত্যন্ত সন্দেহজনক। ওঁর অবসর নেওয়ার খুব বেশীদিন বাকি নেই। সুতরাং উৎকোচের বিনিময়ে প্রভাবিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল

এই জন্যই তো ডি এ মামলার কোনো সুরাহা হচ্ছে না

Cji যে বিক্রিহয়ে গেছে সেটা সম্প্রতি সুপ্রিমকোর্টের কার্যকলাপ থেকেই প্রমাণিত😅😅😅

অপরাধী যখন তৃণমূল, বিচার হবে ভাবাই ভুল। তৃণমূলকে সমর্থন করার সুফল বাংলার মানুষ ভালো ভাবেই পাচ্ছে।

সাধারণত হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্টের এক বা দুটো সুনানিতে রায় ঘোষণা হয়ে যায় কিন্তু গত দশ বছর ধরে দেখা যাচ্ছে হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা গুলোর সুনানি একবার দুবার নয় অনেক বার ধরে হচ্ছে । এটা খুব দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা।

দাদা চন্দ্রচূড় আর কতদিন থাকবেন। উনার অবসর কবে?

সব টাকা টাকা টাকা । সুপ্রিম কোর্ট তুলে দেওয়া হোক ।

কোটি কোটি টাকার দুর্নীতির মামলায় জড়িত যে মুখ্যমন্ত্রী তাঁর সঙ্গে SC প্রধান বিচারপতির বৈঠক? আগামী ১৬/০৭ ২০২৪তারখে দুর্নীতি মামলার শুনানি। তার আগেই এই ধরনের বৈঠক কতটা যুক্তিযুক্ত? প্রধান বিচারপতি কি সন্দেহ সীমার বাইরে?জয় হিন্দ জয় ভারত।

যেখানে দেখা যাচ্ছে রাজ্যপাল ই কতো অসহায়। সেখানে আমাদের মতো সাধারণ হতভাগ্য মানুষ যাই বলিনা কেন। কি দাম আছে?

কি সর্বনাশ!!

Impeachment houa uchit

একান্ত বৈঠক এড়িয়ে যাওয়া সংবিধান সম্মত হোত

বিচার ব্যবস্থা নিয়ে আমি ভীষন হতাশ

রফা করতে এসেছিলেন! অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কে যদি সাক্ষাৎকার দেওয়া জন্য মামলা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তাহলে প্রধান বিচারপতি কি আইনের উর্ধ্বে?

What is central government doing

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি যদি অন্যায় করেন তা হলে সেই অন্যায়ের র ও তো বিচার হওয়া উচিত, কিন্তু সেই বিচার করার কাজটি কে করেন, ঐ ক্ষেত্রে বিচার হয় কিনা অবশ্যই জানাবেন শুদ্ধশীল ভাই,,,,,,,