Gorib na

উত্তর কোরিয়ার সাধারণ মানুষের মধ্যে চাপা ক্ষোভ , উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে । নিত্ত প্রয়োজনীয় সকল প্রকার দ্রব্যের মূল্য উল্লেখ যোগ্য হারে বৃদ্ধি হয়েছে । নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের অবস্থা খুবই ভয়ংকর। যা গনমাধ্যমে প্রচার করা সম্পূর্ণ নিষেধ । আমার আত্মীয় সেখানে কর্মরত আছেন ।

Right

ও কী তোর কাছে পাগল মনে হয় ও তোরে জুতা দরার জ গৌ বেযাদব জারে জে ভাবে ভাসা বেবোহার করছ

Hasina r moto😂

@@rafi8277 thik bolchen bhai.

ঠিক বলেছো তুমি।।

পাগল একবার খেপে উঠলে বিশ্বের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে ।

পাগল সব

কেন অন্যরা কি দোস করেছে। জানাবেন। আবাল

@@mizanalam9646 ভাই এইগুলা আসলে ইউটিউবে অন্যের কমেন্ট দেখেই আবালের মতো ওমর ইনান ওমর ইনান বলে।নিজেরাই জানেনা কেনো বলছে

উনি যে একজন সরকারি দালাল।

@@mizanalam9646 তোর মা বাবা কি তোরে শিক্ষা গ্রহণ করায়নি

এটা আওয়ামী দালাল

উত্তর কোরিয়া, পাকিস্তান আর মায়ানমার, সেম টু সেম। যা টাকা আছে, পারলে পুরাটাই সেনাবাহিনীর পেছনে খরচ করতে চায়।

​@@Manchitre-Vromon.... Right janu

M

"উত্তর কোরিয়া খেতে পায়না "--এটা পশ্চিমদের মিথ্যাচার | তারা খেতে পায় না --এই দাবির প্রমান কি ? খেতে না পেলে সেখানে এতো বছর ধরে বিপ্লব (সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ) টিকে আছে কিভাবে ? এখানে যে বিশ্লেষণ দেওয়া হয়েছে তা অযৌক্তিক এবং পশ্চিমাদেড় ভুয়া তথ্য নির্ভর : বলা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে উত্তর কোরিয়া লাভবান হচ্ছে রাশিয়ার কাছে ক্ষেপণাস্ত্র সাপ্লাই দিয়ে , কিন্তু এটাতো দুদিন আগের কথা , এতো বছর ধরে একটা দেশে কোনো সামাজিক অস্থিরতা হলো না , আন্দোলন হলো না "না খেয়ে থাকা সত্ত্বেও !" --এটা কেমন কথা ! আসলে ইরাকে "ভয়ঙ্কর বিপুল শক্তির মারণাস্ত্র(lWeapon of mass destruction) আছে"--পশ্চিমা গণ মাধ্যমের এই মিথ্যাচার ধরা পড়ার পর সেই বাঘ বাঘ চিৎকার করা রাখালের গল্পের মতো, পশ্চিমারা সত্য বললেও আর বিশবাস হতে চায় না | সাম্প্রতিক কালের উদাহরণ দেই : পেরুতে বামপন্থী রাষ্ট্র প্রধানকে বেআইনিভাবে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতাচ্যুত করায় সারা দেশে তীব্র গণ আন্দোলন হচ্ছে আর পেরুর অবৈধ ডানপন্থী সরকার চরম দমন পীড়ন চালাচ্ছে , মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে | বিবিসি এটা Black Out করে দিয়েছে --তারা এটা প্রচার করবে না যেহেতু প্রতিবাদ আন্দোলন মানবাধিকার লঙ্ঘন (নিরীহ মানুষ গুলি করে হত্যা ) এগুলি কোনো বাম শাসিত রাষ্ট্রে ঘটছে না --ঘটছে সেখানে যেখানে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের অনুগত শাসক এলিট ও বুর্জোয়া দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি ক্ষমতায় | পশ্চিমা মিডিয়া নিজেদের সুবিধামতো Cherry Pick করে --যেমন কয়েক সপ্তাহ আগে বিবিসির হারামির বাচ্চারা দেখাচ্ছিল যে অর্থনৌতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে কিউবার মানুষ কত কষ্টে আছে ! (😀😀😀) আমি ওটা দেখে মন্তব্য করেছিলাম --বিবিসির রিপোর্টকে বস্তুনিষ্ঠ তখনই বলা যেত যদি না তারা কেবল কিউবাকে টার্গেট না করে মেক্সিকো , পুয়ের্টোরিকো , বাংলাদেশ পাকিস্তান ও গুয়াতেমালা ইত্যাদি দেশগুলির মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ও জীবন মানের চিত্র দেখাতো | . . . আরেকবার বিবিসি টার্গেট করেছিল ভেনেজুয়েলাকে , --মার্কিন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তাদের কতটা দুরবস্থা করেছে সেটা নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালাতে তারা নিজেদের সুবিধামতো বিচ্ছিন্নভাবে একটি ডানপন্থী পরিবারকে বেছে নেয় --এটা কি বস্তুনিষ্ট রিপোর্টিং এর নমুনা ? বিবিসি সত্য গোপন করে --যা মিথ্যাচারের শামিল | . . . . খেতে না পেলে একটা দেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এতো অগ্রগতি লাভ করতে পারে ? কমন সেন্স ও যুক্তি বুদ্ধি খাটালেই ব্যাপারটা বোঝা যায় যে নিশ্চয়ই পশ্চিমা মিডিয়া আমাদেরকে সত্য কথা বলছে না --তারা অতীতেও মিথ্যাচার করেছে এখনো করেই যাবে | মার্কিন ও ব্রিটিশদের মতো মিথ্যাবাদী জাতি কমই আছে | ইতিহাস সাক্ষী ! কিভাবে তারা পারছে ? আসলে সমাজতন্ত্রের অনেক শক্তি | চীন ও রাশিয়া পরাশক্তি হয়ে উঠেছিল সমাজতন্ত্রের শক্তি কাজে লাগিয়ে | তা না হলে, যেখানে আমেরিকাতে পুঁজিবাদ শত শত বছর ধরে বিকশিত হচ্ছিলো, তারা বিজ্ঞান শিল্প প্রযুক্তিতে অগ্রসর হওয়াটা আহামরি বা আশ্চর্য কিছু না --তাছাড়া তারা তৃতীয় বিশ্বকে লুন্ঠন করে নিজেদের সম্পদ ও পুঁজি সংগ্রহ করেছে শিল্প বিপ্লব ঘটানোর জন্য | কিন্তু সমাজতন্ত্রের সাফল্য এখানেই যে, অন্য কোনো দেশকে উপনিবেশ না বানিয়ে, লুন্ঠন না করেই সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়ন এতো দ্রুত গতিতে শিল্প বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্বের প্রথম সারির দেশ তথা পরাশক্তিতে পরিনত হলো যে মহাকাশ গবেষণা ও অভিযানের দিক দিয়ে তারা আমেরিকাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে গিয়েছিলো | এটা সম্ভব হয়েছিল সমাজতন্ত্রের Collective প্রচেষ্টার ফলশ্রুতিতে এবং সমাজতান্ত্রিক আদর্শের যে নৈতিক স্পিরিট ও সামাজিক দায়িত্বিবোধ --তার কারণে |

ডটগ

উত্তর কোরিয়া, পাকিস্তান আর মায়ানমার, সেম টু সেম। যা টাকা আছে, পারলে পুরাটাই সেনাবাহিনীর পেছনে খরচ করতে চায়।

@@Manchitre-Vromonনা জেনে কথা বলছেন ? উত্তর কোরিয়ায় কেউ না খেয়ে নেই । কিন্তু পাকিস্তানে অসংখ্য মানুষ না খেয়ে আছে । সমাজতান্ত্রিক দেশে কোন মানুষ না খেয়ে থাকে না, রাষ্ট্র সবার জন্য কাজ , খাদ্য বাসস্থান চিকিৎসা এসবের ব্যবস্থা করে থাকে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থায় । কিউবায় যে পরিমাণ বিজ্ঞানী ও চিকিৎসক আছে , তা বাংলাদেশের নেই --বাংলাদেশের জিডিপি বেশি কিন্তু সেটা অল্প কিছু মানুষের হাতে ।

তাদের দেশে ৯০% মানুষ না খেয়ে মারা গেলেও নেতার কিছু যায় আসবে না। কিন্তু যেকোন মূল্যে পারমানবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চাই।

ইনশাআল্লাহ

North Korea corruption free country.

যতটা প্রচার করা হয়, বাস্তবে উত্তর কোরিয়া ততটা দরিদ্র নয়।

@@jamilsikder4264 abossoi...

তেল লাগাইয়া বসে থাক ফুটোতে

এরকম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করলে বাংলাদেশের ৯০% মানুষ না খেয়ে মরবে।

কারন প্রয়োজন নেই।

😂😂😂😂

আমাদের দেশ আর কিভাবে পরীক্ষা করবে নষ্ট আমাদের দেশের মন্ত্রী এমপিরা কিভাবে কানাডাতে বেগম পাড়া মালয়েশিয়া সেকেন্ড হোম সের বিভিন্ন দেশে টাকা লুট করে পাঠানো যায় এগুলো নিয়ে ব্যস্ত থাকে তাদের সময় কোথায় এগুলো পরীক্ষা নিরীক্ষা করার

women rule country

Ha ha ha ha

USA 💪

🇺🇸🇺🇸🇺🇸

Putin ki bal falaise...?

আমাদের নবী এমন নেতা ছিলেন যার মৃত্যুর ১৪০০ বছর পরেও তার বিরুদ্ধে একটা কথা বললে সারা দুনিয়া কেঁপে উঠে

পুটকি মারছে তোমারে

@@covermiddleage8132 তোর কখায় বুঝা যায় তোর জন্ম কোনো যৌন পল্লীতে😡😡💯

হা হা হা 😁😁😁😁 আপনি ঘুমিয়ে আছেন ! এমন মিসাইল তারা বহু আগেই বানিয়েছে ! সেগুলি পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র | এখন যেসব মিসাইল টেস্ট করছে --সেগুলি Conventional. বিশ্বাস না হলে গোগোলে গিয়ে আপনি তাদের অস্ত্র ভান্ডারে কি আছে সেটা verify করতে পারেন --উত্তর কোরিয়া ছোটোখাটো একটা পরাশক্তি --আমেরিকাকে পারমাণবিক বোমা বহনকারী মিসাইল মেরে ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা তাদের আছে | এই কারণেই চীনকে আমেরিকা বেশি ঘাটায় না |

@@lalonfakir9350 এমনটাই আশা করি

অল্পবিদ্যা ভয়ংকর একেই বলে

তুইও খেলনা পৃথিবীর সঙ্গে

Right

আমিন

"উত্তর কোরিয়া খেতে পায়না "--এটা পশ্চিমদের মিথ্যাচার | তারা খেতে পায় না --এই দাবির প্রমান কি ? খেতে না পেলে সেখানে এতো বছর ধরে বিপ্লব (সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ) টিকে আছে কিভাবে ? এখানে যে বিশ্লেষণ দেওয়া হয়েছে তা অযৌক্তিক এবং পশ্চিমাদেড় ভুয়া তথ্য নির্ভর : বলা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে উত্তর কোরিয়া লাভবান হচ্ছে রাশিয়ার কাছে ক্ষেপণাস্ত্র সাপ্লাই দিয়ে , কিন্তু এটাতো দুদিন আগের কথা , এতো বছর ধরে একটা দেশে কোনো সামাজিক অস্থিরতা হলো না , আন্দোলন হলো না "না খেয়ে থাকা সত্ত্বেও !" --এটা কেমন কথা ! আসলে ইরাকে "ভয়ঙ্কর বিপুল শক্তির মারণাস্ত্র(lWeapon of mass destruction) আছে"--পশ্চিমা গণ মাধ্যমের এই মিথ্যাচার ধরা পড়ার পর সেই বাঘ বাঘ চিৎকার করা রাখালের গল্পের মতো, পশ্চিমারা সত্য বললেও আর বিশবাস হতে চায় না | সাম্প্রতিক কালের উদাহরণ দেই : পেরুতে বামপন্থী রাষ্ট্র প্রধানকে বেআইনিভাবে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতাচ্যুত করায় সারা দেশে তীব্র গণ আন্দোলন হচ্ছে আর পেরুর অবৈধ ডানপন্থী সরকার চরম দমন পীড়ন চালাচ্ছে , মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে | বিবিসি এটা Black Out করে দিয়েছে --তারা এটা প্রচার করবে না যেহেতু প্রতিবাদ আন্দোলন মানবাধিকার লঙ্ঘন (নিরীহ মানুষ গুলি করে হত্যা ) এগুলি কোনো বাম শাসিত রাষ্ট্রে ঘটছে না --ঘটছে সেখানে যেখানে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের অনুগত শাসক এলিট ও বুর্জোয়া দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি ক্ষমতায় | পশ্চিমা মিডিয়া নিজেদের সুবিধামতো Cherry Pick করে --যেমন কয়েক সপ্তাহ আগে বিবিসির হারামির বাচ্চারা দেখাচ্ছিল যে অর্থনৌতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে কিউবার মানুষ কত কষ্টে আছে ! (😀😀😀) আমি ওটা দেখে মন্তব্য করেছিলাম --বিবিসির রিপোর্টকে বস্তুনিষ্ঠ তখনই বলা যেত যদি না তারা কেবল কিউবাকে টার্গেট না করে মেক্সিকো , পুয়ের্টোরিকো , বাংলাদেশ পাকিস্তান ও গুয়াতেমালা ইত্যাদি দেশগুলির মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ও জীবন মানের চিত্র দেখাতো | . . . আরেকবার বিবিসি টার্গেট করেছিল ভেনেজুয়েলাকে , --মার্কিন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তাদের কতটা দুরবস্থা করেছে সেটা নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালাতে তারা নিজেদের সুবিধামতো বিচ্ছিন্নভাবে একটি ডানপন্থী পরিবারকে বেছে নেয় --এটা কি বস্তুনিষ্ট রিপোর্টিং এর নমুনা ? বিবিসি সত্য গোপন করে --যা মিথ্যাচারের শামিল | . . . . খেতে না পেলে একটা দেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এতো অগ্রগতি লাভ করতে পারে ? কমন সেন্স ও যুক্তি বুদ্ধি খাটালেই ব্যাপারটা বোঝা যায় যে নিশ্চয়ই পশ্চিমা মিডিয়া আমাদেরকে সত্য কথা বলছে না --তারা অতীতেও মিথ্যাচার করেছে এখনো করেই যাবে | মার্কিন ও ব্রিটিশদের মতো মিথ্যাবাদী জাতি কমই আছে | ইতিহাস সাক্ষী ! কিভাবে তারা পারছে ? আসলে সমাজতন্ত্রের অনেক শক্তি | চীন ও রাশিয়া পরাশক্তি হয়ে উঠেছিল সমাজতন্ত্রের শক্তি কাজে লাগিয়ে | তা না হলে, যেখানে আমেরিকাতে পুঁজিবাদ শত শত বছর ধরে বিকশিত হচ্ছিলো, তারা বিজ্ঞান শিল্প প্রযুক্তিতে অগ্রসর হওয়াটা আহামরি বা আশ্চর্য কিছু না --তাছাড়া তারা তৃতীয় বিশ্বকে লুন্ঠন করে নিজেদের সম্পদ ও পুঁজি সংগ্রহ করেছে শিল্প বিপ্লব ঘটানোর জন্য | কিন্তু সমাজতন্ত্রের সাফল্য এখানেই যে, অন্য কোনো দেশকে উপনিবেশ না বানিয়ে, লুন্ঠন না করেই সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সোভিয়েত ইউনিয়ন এতো দ্রুত গতিতে শিল্প বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে বিশ্বের প্রথম সারির দেশ তথা পরাশক্তিতে পরিনত হলো যে মহাকাশ গবেষণা ও অভিযানের দিক দিয়ে তারা আমেরিকাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে গিয়েছিলো | এটা সম্ভব হয়েছিল সমাজতন্ত্রের Collective প্রচেষ্টার ফলশ্রুতিতে এবং সমাজতান্ত্রিক আদর্শের যে নৈতিক স্পিরিট ও সামাজিক দায়িত্বিবোধ --তার কারণে |

সে সুযোগ ও নেই 🤣

@@MdAnwar-oo3qv সে সুযোগ না থাকাই ভালো।

ডলার থাকলে তো পাচার করবে।আল্লাহর কাছে শুকরিয়া করেন আপনার ওই দেশে জন্ম হয়নি।ওটা একটা জেলখানা যেখানে আনন্দ বিনোদন খাওয়া দাওয়া থেকে ইবাদত করার স্বাধীনতা টুকুও নেই।একবার ভাবেন একটা দেশ আপনাকে নামাজ পড়তে দিচ্ছেনা কোরআন পড়তে দিচ্ছেনা টুপি পাঞ্জাবি পরতে দিচ্ছেনা দাঁড়ি রাখতে দিচ্ছেনা।

বাল্লহ ছাড়া আর কেউই ভালবাসার যোগ্য নয়। তুমি একটা কাফের ।

Oder desher Manus der na khaile ashob korce. north Korea r Manus onek onek koste ache

বোকা চোদা,আগে মৌলিক অধিকার পরে সামরিক শক্তি।

আবাল মৌলিক অধিকার বলতে তুই কি বোঝাতে চাস।লীগ গিরি বাদ চোদাও তাহলেই মৌলিক অধিকার পাবা

তুই চাটুকারের দল তোর কমেন্টেই বোঝা যায়

What about the people who lived in north Korea??? Tara tou sadhin noi...

"উত্তর কোরিয়া খেতে পায়না "--এটা পশ্চিমদের মিথ্যাচার | তারা খেতে পায় না --এই দাবির প্রমান কি ? খেতে না পেলে সেখানে এতো বছর ধরে বিপ্লব (সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ) টিকে আছে কিভাবে ? এখানে যে বিশ্লেষণ দেওয়া হয়েছে তা অযৌক্তিক এবং পশ্চিমাদেড় ভুয়া তথ্য নির্ভর : বলা হচ্ছে ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে উত্তর কোরিয়া লাভবান হচ্ছে রাশিয়ার কাছে ক্ষেপণাস্ত্র সাপ্লাই দিয়ে , কিন্তু এটাতো দুদিন আগের কথা , এতো বছর ধরে একটা দেশে কোনো সামাজিক অস্থিরতা হলো না , আন্দোলন হলো না "না খেয়ে থাকা সত্ত্বেও !" --এটা কেমন কথা ! আসলে ইরাকে "ভয়ঙ্কর বিপুল শক্তির মারণাস্ত্র(lWeapon of mass destruction) আছে"--পশ্চিমা গণ মাধ্যমের এই মিথ্যাচার ধরা পড়ার পর সেই বাঘ বাঘ চিৎকার করা রাখালের গল্পের মতো, পশ্চিমারা সত্য বললেও আর বিশবাস হতে চায় না | সাম্প্রতিক কালের উদাহরণ দেই : পেরুতে বামপন্থী রাষ্ট্র প্রধানকে বেআইনিভাবে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতাচ্যুত করায় সারা দেশে তীব্র গণ আন্দোলন হচ্ছে আর পেরুর অবৈধ ডানপন্থী সরকার চরম দমন পীড়ন চালাচ্ছে , মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে | বিবিসি এটা Black Out করে দিয়েছে --তারা এটা প্রচার করবে না যেহেতু প্রতিবাদ আন্দোলন মানবাধিকার লঙ্ঘন (নিরীহ মানুষ গুলি করে হত্যা ) এগুলি কোনো বাম শাসিত রাষ্ট্রে ঘটছে না --ঘটছে সেখানে যেখানে পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদের অনুগত শাসক এলিট ও বুর্জোয়া দক্ষিণপন্থী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি ক্ষমতায় | পশ্চিমা মিডিয়া নিজেদের সুবিধামতো Cherry Pick করে --যেমন কয়েক সপ্তাহ আগে বিবিসির হারামির বাচ্চারা দেখাচ্ছিল যে অর্থনৌতিক নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়ে কিউবার মানুষ কত কষ্টে আছে ! (😀😀😀) আমি ওটা দেখে মন্তব্য করেছিলাম --বিবিসির রিপোর্টকে বস্তুনিষ্ঠ তখনই বলা যেত যদি না তারা কেবল কিউবাকে টার্গেট না করে মেক্সিকো , পুয়ের্টোরিকো , বাংলাদেশ পাকিস্তান ও গুয়াতেমালা ইত্যাদি দেশগুলির মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ও জীবন মানের চিত্র দেখাতো | . . . আরেকবার বিবিসি টার্গেট করেছিল ভেনেজুয়েলাকে , --মার্কিন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তাদের কতটা দুরবস্থা করেছে সেটা নিয়ে প্রোপাগান্ডা চালাতে তারা নিজেদের সুবিধামতো বিচ্ছিন্নভাবে একটি ডানপন্থী পরিবারকে বেছে নেয় --এটা কি বস্তুনিষ্ট রিপোর্টিং এর নমুনা ? বিবিসি সত্য গোপন করে --যা মিথ্যাচারের শামিল | . . . . খেতে না পেলে একটা দেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এতো অগ্রগতি লাভ করতে পারে ? কমন সেন্স ও যুক্তি বুদ্ধি খাটালেই ব্যাপারটা বোঝা যায় যে নিশ্চয়ই পশ্চিমা মিডিয়া আমাদেরকে সত্য কথা বলছে না --তারা অতীতেও মিথ্যাচার করেছে এখনো করেই যাবে | মার্কিন ও ব্রিটিশদের মতো মিথ্যাবাদী জাতি কমই আছে | ইতিহাস সাক্ষী !

রাইট

সহমত

ভাই সাংবাদিকের বাসায় মনে হয় খেতে এসে বসে থাকে কিম মামা

Thanks

@@kimjungun00 🤣🤣

গরু