যারা (hinduttobadi awamilig) কুফরি করে তারা আল্লাহর পথ থেকে (লোকদেরকে) বিরত করতে নিজেদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে। অতএব, তারা তা ব্যয় করবে; তবে অবশেষে এই সম্পদ তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হবে। তারপর তারা পরাজিত হবে। আর (Awami) কাফেরদেরকে জাহান্নামে একত্র করা হবে;’ [ সুরা আল-আনফাল, ৮ : ৩৬ ] #ilmweb Translated from Bangla by 'Those who disbelieve spend their wealth to prevent (people) from the way of Allah. Therefore, they will spend it; But eventually this wealth will be a source of regret for them. Then they will be defeated. And the unbelievers will be gathered together in hell;' [Surah Al-Anfal, 8:36]
@Abu_rushd-sh1ej5 ай бұрын
ক্ষমতালোভী আরব রাষ্ট্রগুলোর জঘন্য শঠতা উম্মাহকে সবচেয়ে বেশি ব্যথিত করেছে। ফিলিস্তিনের প্রবেশপথগুলিও কাফেরদের মিত্র এই শাসকেরা বন্ধ করে রেখেছে, আর নিজদের সীমান্ত খুলে দিয়েছে ইসরায়েলের বিকল্প বাণিজ্য পথ হিসেবে। এদের নির্লজ্জ সহযোগিতা না থাকলে ইসরায়েল কোনোদিনও গাজার মুসলমানদের অবরুদ্ধ করে রাখতে পারত না। ফিলিস্তিনের প্রবেশপথগুলো এরা বন্ধ করে না রাখলে উম্মাহর বীর মুজাহিদরা পঙ্গলপালের ন্যায় ছুটে যেতেন ফিলিস্তিন অভিমুখে, ধুলোয় মিশিয়ে দিতেন ওদের অস্ত্রের বড়াই, যেমনটা করা হয়েছে আফগানে। ইসরায়েল আর পৃষ্ঠপোষক পশ্চিমা শক্তি তখন গাজায় হামলা করার কথা ভাবতেও ভয় পেত এবং ইসরায়েলের মাটিতেও তারা একমুহূর্তের জন্য নিজেদের নিরাপদ ভাববার সুযোগ পেত না। অ্যাটলান্টিক পাড়ি দিয়ে আমেরিকা এসে ইসরায়েলকে সাহায্য করতে পারছে একমাত্র এই কাপুরুষ আরব শাসকদের কারণেই, যারা আমেরিকার রোষে পরে গদি হারানোর ভয়ে মুখ খুলে একটা সাহসী বাক্য উচ্চারণও করতে পারছে না। মুসলিম উম্মাহর সঙ্গে এদের জাতীয় গাদ্দারী অবশ্যই লেখা থাকবে ইতিহাসের পাতায়। পরবর্তী প্রজন্ম জানবে, আরব শাসকেরা ক্ষমতার লোভে নিজ ভাইদেরকে ইহুদী আর পশ্চিমা জোটের করুণার উপর ছেড়ে দিয়ে নিজেরা হারাম বিনোদনে মজে ছিল। গাজাবাসীর হাহাকার আর অভিশাপে আমেরিকা আর পশ্চিম যখন পুড়ে ছারখার হবে, সেই উত্তাপে তখন নিঃশেষ হবে এই কপটাচারীদের মসনদও। আমরা বিশ্বের মুসলামনদের কাছে গাজাবাসীর পক্ষ থেকে মুজাহিদদের জন্য অবিচলতার দোয়া কামনা করছি। আল্লাহ তাআলা গাজার মুজাহিদদের আরো হিম্মত দান করেন। শত্রুকে তার উপযুক্ত পাওনা বুঝিয়ে দেওয়ার শক্তি ও সামর্থ্য দান করুন। আমিন। alfirdaws.org/2024/01/11/66094/
@Abu_rushd-sh1ej5 ай бұрын
যখনই আপনি এই বিশ্বে যুদ্ধ দেখতে পান, আপনি এতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের হস্তক্ষেপ গোপনে বা প্রকাশ্যে অনুভব করতে পারেন, মুসলমানদের হত্যা এবং তাদের দেশগুলিকে ধ্বংস করার জন্য অস্ত্র এবং বিমানের পাশাপাশি ভাড়াটে সৈন্যরা কিনেছেন। - সংযুক্ত আরব আমিরাত সুদানে আরএসএফকে সমর্থন করে। - সংযুক্ত আরব আমিরাত লিবিয়ায় হাফতারকে সমর্থন করে। - সংযুক্ত আরব আমিরাত মালিতে রাশিয়া সমর্থিত সরকারকে সমর্থন করে। (যারা একসময় ফ্রান্স দ্বারা সমর্থিত ছিল) - টাইগ্রেতে এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ সত্ত্বেও সংযুক্ত আরব আমিরাত ইথিওপিয়াকে সমর্থন করে। - UAE অর্থনীতি, সামরিক এবং প্রচারের ক্ষেত্রে ইসরায়েল এবং আরব বিশ্বের তাদের অন্যতম শক্তিশালী মিত্রকে সমর্থন করে। - সংযুক্ত আরব আমিরাত মুরসির উৎখাত সমর্থন করেছিল এবং স্বৈরশাসক সিসিকে সমর্থন করেছিল। - সংযুক্ত আরব আমিরাত ইয়েমেনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততাকে সমর্থন করে এবং হুতিদের বিরুদ্ধে ইয়েমেনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে সহযোগিতা করে। - আরব লীগ দ্বারা আসাদ সরকারকে স্বাভাবিক করার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত ছিল সামনের মুখ, তাকে প্রথমে তাদের দেশে সম্মেলনের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। - লিবিয়ায় তুরস্কের মনোযোগ সরানোর জন্য ইউএই সিরিয়ার আসাদ সরকারকে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করতে এবং ইদলিব (আসাদ সরকারের শক্ত ঘাঁটির বিরুদ্ধে বিরোধী দল) আক্রমণ করার জন্য ৪ বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাবও দিয়েছে। - সংযুক্ত আরব আমিরাত কাশ্মীরে ভারতের দখলকে সমর্থন করে। - উইঘুর মুসলমানদের বিরুদ্ধে চীনের নিপীড়নকে সমর্থন করে সংযুক্ত আরব আমিরাত। তারা বিশ্বব্যাপী উইঘুরদের টার্গেট করতে চীনকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের কালো সাইটগুলি ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। - সংযুক্ত আরব আমিরাতও আলোচনার সময় তালেবান নেতৃত্বকে হত্যা করতে চেয়েছিল। (এমনকি মার্কিন কর্মকর্তারাও বিভ্রান্ত ছিলেন ) পয়েন্ট গুলোর সত্যতা জানার জন্য পয়েন্ট গুলো লিখে ইন্টারনেটে সার্চ করুন।
@Abu_rushd-sh1ej5 ай бұрын
What's Is Uyghur? উইঘুর জাতি! আমরা মুসলিম! অথচ আমরা জানি'ই না কোন কোন দেশের মুসলিমরা গণহত্যা আর নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশের ৯০% মানুষ উইঘুর কারা? এ প্রশ্নের উত্তর জানে না। আমাদের চ্যানেলে যারা উইঘুর সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন না তাদের জন্য নিম্নে পুরোনো কিছু শিরোনামে খবরের লিংক সহ পোস্ট করলাম! আশাকরি উইঘুর সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা পাবেনঃ অবশ্যই নিয়মিত আমরা নির্যাতিত মুসলিমদের আপডেট দেওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। আল্লাহ পাক আমাদের সহায় হোন, আমিন। ১ঃ উইঘুরদের বিভিন্ন তথ্য ও সকল খবর ২ঃ উইঘুর নারীদের গণধর্ষণ ও বন্ধ্যাকরণ ৩ঃ শূকরের মাংস খেতে বাধ্য করা হচ্ছে উইঘুর মুসলিমদের ৪ঃ উইঘুর মুসলমানদের ওপর ‘গণহত্যা’ চালাচ্ছে চীন ৫ঃ শিনজিয়াংয়ে উইঘুর মুসলমান বন্দি শিবিরের ভয়াবহ তথ্য ফাঁস ৬ঃ উইঘুর মুসলিম নির্যাতনের গ্রহণযোগ্য প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘ ৭ঃ চিনে উইঘুর মুসলিমদের রমজান পালনে বাধা! চলছে কড়া নজরদারি #UyghurGenocide #UyghurUpdate #FreeUyghur 🔹Join Us || Global Muslim EYE
@jahangir15 ай бұрын
কবি ফরহাদ মজহার-এর আলোচনা uninterrupted হলে ভাল হয়। শেষে প্রশ্নোত্তরের পর্ব থাকতে পারে।
@banan71715 ай бұрын
অনেক ধন্যবাদ দেখার এবং মন্তব্য করার জন্য । চেষ্টা করব আপনার করা রাখার ।
@Abu_rushd-sh1ej5 ай бұрын
ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life: ইসলাম বিদ্বেষে ভরপুর নতুন পাঠ্যপুস্তক। আপনার কোমলমতি সন্তানকে ঠেলে দিচ্ছে জাহান্নামের দিকে... - শায়েখ তামিম আল আদনানি হাফি. মুক্তির পথঃ "মুসলিম জাতি আজ চরম বাস্তবতার মুখোমুখি। তারা দেখতে পাচ্ছে যে, যে সকল ইসলামী দল মুক্তির আশায় সেকুলারিজম, প্রজাতন্ত্র ও স্বৈরাতন্ত্রকে আদর্শরূপে গ্রহণ করেছিল, যারা আঞ্চলিক জাতীয়তাবাদের সাথে নিজেদের ভাগ্য জুড়ে দিয়েছিল তারা দ্বীন ও দুনিয়া দুটোই হারিয়েছে। উম্মাহর কাছে আজ স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, সত্যিকার মুজাহিদ ও দাঈগণ যে সতর্ক বার্তা উচ্চারিত করেছিলেন তা যথার্থই ছিল। তারা বলেছিলেন যে, দাওয়াত ও জিহাদের পথই হচ্ছে মুক্তির পথ। কোরআন-সুন্নাহ বর্ণিত পথ। বাস্তবতা ও ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে স্বীকৃত পথ। তাই সত্যিকার মুজাহিদ ও দাঈগণের কর্তব্য হচ্ছে, উম্মাহর সামনে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বিষয়টি যথাযথভাবে বর্ণনা করা। যাতে মানুষ পূর্ণ আত্মবিশ্বাসের সাথে মুক্তির পথে পরিচালিত হতে পারে।" - শায়খ আইমান আয-যাওয়াহিরি রহিঃ গণতান্ত্রিক নির্বাচনের দৃষ্টান্ত কিছু বখাটে দুষ্ট লোক, কোন হারাম কাজের ব্যাপারে একমত হয়ে সিদ্ধান্ত নিলো যে, এ হারাম কাজটি কে সম্পাদন করবে তার সিদ্ধান্ত নিবে জনসাধারণ। সুতরাং সে অনুযায়ী জনসাধারণকে বলা হলো যে, আপনারা এই হারাম কাজের জন্য যাকে ভোট দিয়ে নির্বাচন করবেন, এই হারাম কাজটি সে-ই করবে। এখন এখানে যদি কেউ দাঁড়িয়ে বলে, ভাই! এটা মাশওয়ারাহ। আর মাশওয়ারাহ হলো আমানত। তাহলে কি হারাম কাজের মাশওয়ারাহ বা পরামর্শ দেওয়া বৈধতা পেয়ে যাবে? আর এটাকে আমানতই বা বলা যায় কি করে? তথ্য সূত্র: দুটি জীবনব্যবস্থার লড়াই : ইসলাম ও গণতন্ত্র ; মাওলানা আসেম উমর রাহি. পৃষ্ঠা-৫৮ নির্বাচনের বিষয়ে প্রথম কথা হচ্ছে, এটি জায়েজ নয়। কারণ এতে গণতা*ন্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠাকে শক্তিশালী ও সমর্থন করা হয়। আর এই অংশগ্রহণ-যদিও সেটা বাহ্যিক ভাবেই হোক না কেন-এই কুফুরি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় অংশগ্রহণের ই নামান্তর। . তাছাড়া তুর্কি বাস্তবতা ও এ জাতীয় অন্যান্য প্রেক্ষাপটে নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বারা অধিকাংশ ক্ষেত্রে-কিংবা বলা যায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই-কাফের দলগুলোর মধ্যে থেকে কোন একটিকে শক্তিশালীকরণ অথবা কুফরী পার্লামেন্টের প্রধানমন্ত্রী বা কোন সদস্যকে নির্বাচন করা হয়ে থাকে। . আর যেহেতু এই নির্বাচন সংসদ সদস্যদের নির্বাচনের জন্যই হয়ে থাকে, তাই এতে অংশগ্রহণ করে ভোট দেয়া এমন ব্যক্তিকে সমর্থনদান, নির্বাচন ও শক্তিশালীকরণের প্রকারান্তর, যে শিরকি মজলিসে অংশগ্রহণ করে আল্লাহর নির্দেশ উপেক্ষা করে আইন প্রণয়ন করে। আর নিসন্দেহে এমন কাজ কুফুরি। . অতএব নির্বাচনগুলোতে অংশগ্রহণ করা জায়েজ নয়। -শায়খ আ*তি*য়াতু*ল্লাহ আল-লি*ব্বি (রহ.) মক্কার মুশরিকরা ৩৬০ টি মূর্তির পূজা করতো কিন্তু সেই মূর্তিগুলোর আল্লাহর আইন পরিবর্তন করার বা অমান্য করার ক্ষমতা ছিল না। কিন্তু তোমরা ভোট দিয়ে সংসদে ৩০০ জন তাগুত বসিয়েছ যারা আল্লাহর আইন পরিবর্তন করে, যে আইন মানতে জনগণকে বাধ্য করে। . ~ মুফতি জসিমউদদীন রাহমানি ফাক্কাল্লাহ আসরহ্
@Abu_rushd-sh1ej5 ай бұрын
ইসলাম পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান-Islam is the complete code of life: (সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৫৪) وَ لَا تَقُوۡلُوۡا لِمَنۡ یُّقۡتَلُ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَمۡوَاتٌ ؕ بَلۡ اَحۡیَآءٌ وَّ لٰكِنۡ لَّا تَشۡعُرُوۡنَ ﴿۱۵۴﴾ বাংলা অনুবাদঃ আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না। (সূরাঃ আল বাকারা, আয়াতঃ ১৫৫) وَ لَنَبۡلُوَنَّكُمۡ بِشَیۡءٍ مِّنَ الۡخَوۡفِ وَ الۡجُوۡعِ وَ نَقۡصٍ مِّنَ الۡاَمۡوَالِ وَ الۡاَنۡفُسِ وَ الثَّمَرٰتِ ؕ وَ بَشِّرِ الصّٰبِرِیۡنَ ﴿۱۵۵﴾ۙ বাংলা অনুবাদঃ এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের। ফেলানি হত্যার ১৩ বছর আজ। ২০১১ সালের ৭ই জানুয়ারি বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তে ভারতীয় রক্ষী বাহিনী-বিএসএফের গুলিতে নিহত হন ১৪ বছরের কিশোরী ফেলানি। হত্যার পর সাড়ে চার ঘণ্টা ধরে কাঁটাতারে ঝুলন্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হয় ফেলানির লাশটিকে। নিজের চোখে ফেলানির বাবা দেখেছেন সন্তানকে কাঁটাতারে ঝুলে থাকা অবস্থায় তিলে তিলে মরে যেতে। এমন বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়ার চাইতে নিজের মৃত্যুকেই যেন আরও সহজভাবে মেনে নিতেন তিনি। "এইভাবে আমার মেয়েটাকে পাখির মতো মেরে ওরা ঝুলায় রাখল। আমি তো একজন মা। এই দিনটা আসলে আমার যে কি হয়, আমি বলতে পারবো না। এর চাইতে আমি মরে গেলে বেশি ভালো হতো।" ফেলানির সেই ঝুলে থাকা লাশের ছবি নিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় তোলে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাশটি ঝুলন্ত অবস্থায় রেখে দিয়ে বিএসএফ লাশটি সরিয়ে নেয়। দু'দিনব্যাপী পতাকা বৈঠক শেষে হত্যার ৩০ ঘণ্টা পর ফেলানির লাশ হস্তান্তর করে বিএসএফ। ◆ আপনি কি জানেন? গত দুই দশকে প্রায় ১,৩০০ বাংলাদেশিকে সীমান্তে হত্যা করেছে বিএসএফ!!