Thanks a lot

আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

★★ প্রেগন্যান্সির শেষ ৩মাস (৭-৯) 3rd Trimester -- সবচেয়ে জরুরি ও চিন্তিত হবার সময় আপ্নাদের। ★ নিয়মিত বাচ্চার নড়াচড়া খেয়াল রাখুন। (স্বাভাবিক - সারাদিন ১২ ঘন্টায় ১২-১৫ বার কিম্বা তার বেশি) ★ ওজন সঠিক ভাবে বাড়ছে কি না খেয়াল রাখুন। অতিরিক্ত বাড়লে, কম বাড়লে চিকিৎসক কে জানান। ★ ডায়বেটিস, হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রণ এ আছে কিনা খেয়াক করুন। ★ এজমা, এলারজি, সরদি-কাশি, প্রস্রাবে ইনফেকশন ইত্যাদি রোগ থাকলে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকুন। ★ রক্ত-পানি ভাংছে কিনা খেয়াল করুন। সন্দেহ হলে দ্রুত হস্পিটালে যোগাযোগ করুন। ★ যেকোনো ধরনের তলপেটে ব্যাথা মানেই প্রসব ব্যাথা নয়। চিকিৎসক এর কাছে ব্যাথার ধরন বুঝে নিন। ★ অতিরিক্ত জ্বর, ঘাড়-মাথা ব্যাথা, বুক জ্বালাপোড়া, শরীরে প্রচুর পানি আসা, চোখে ঝাপসা দেখা, বাচ্চার নড়াচড়া কম বোঝা ইত্যাদি যেকোনো সমস্যায় ঘরে বসে না থেকে দ্রুত কাছাকাছি হাস্পাতাল এ যোগাযোগ করুন। ★ ব্লাড গ্রুপ যেটাই হোক, অন্তত ২-৩ জন ডোনার জোগাড় করে রাখুন। ★ ডেলিভারির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি-- টাকা, এম্বুলেন্স এর খোজ, ডাক্তার ও হস্পিটালের কন্টাক্ট নাম্বার, প্রয়োজনীয় চিকিৎসার কাগজ (রিপোর্ট, প্রেস্ক্রিপশন) গুছিয়ে রাখুন।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

Kiser jonno eta khachen apu kaser jonno naki cof er jonno

★★ প্রেগন্যান্সির ৯-১০ মাস (৩৬+ সপ্তাহ) ★★ এই মাসে যাদের ডেলিভারি ডেট, তাদের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ -- -- যাদের আগের বেবি সিজারিয়ান দ্রুত চিকিৎসক এর সাথে যোগাযোগ করে অপারেশন এর ডেট ফিক্স করুন। ★ আরো কিছু ব্যাপার জেনে রাখুন -- -- যেকোনো সমস্যা দেখা দিলে বা কোন অসংগতি মনে হলে আপনার ডাক্তারের কিম্বা অনলাইন এ আমাদের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। -- দূরের যাত্রা বা গণ পরিবহন এড়িয়ে চলুন। ★★ ডেলিভেরির সময় কি করবেন? -- আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নির্দিষ্ট হাসপাতালে ডেলিভেরি করান। -- তবে সংক্রমন এড়াতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। -- হাস্পাতালের এর কেবিনের পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করবেন। -- হ্যাক্সিসল দিয়ে হাত ক্লিন না করে বেবিকে টাচ করবেন না। - আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

★★ প্রেগন্যান্সির শেষ ৩মাস (৭-৯) 3rd Trimester -- সবচেয়ে জরুরি ও চিন্তিত হবার সময় আপ্নাদের। ★ নিয়মিত বাচ্চার নড়াচড়া খেয়াল রাখুন। (স্বাভাবিক - সারাদিন ১২ ঘন্টায় ১২-১৫ বার কিম্বা তার বেশি) ★ ওজন সঠিক ভাবে বাড়ছে কি না খেয়াল রাখুন। অতিরিক্ত বাড়লে, কম বাড়লে চিকিৎসক কে জানান। ★ ডায়বেটিস, হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রণ এ আছে কিনা খেয়াক করুন। ★ এজমা, এলারজি, সরদি-কাশি, প্রস্রাবে ইনফেকশন ইত্যাদি রোগ থাকলে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকুন। ★ রক্ত-পানি ভাংছে কিনা খেয়াল করুন। সন্দেহ হলে দ্রুত হস্পিটালে যোগাযোগ করুন। ★ যেকোনো ধরনের তলপেটে ব্যাথা মানেই প্রসব ব্যাথা নয়। চিকিৎসক এর কাছে ব্যাথার ধরন বুঝে নিন। ★ অতিরিক্ত জ্বর, ঘাড়-মাথা ব্যাথা, বুক জ্বালাপোড়া, শরীরে প্রচুর পানি আসা, চোখে ঝাপসা দেখা, বাচ্চার নড়াচড়া কম বোঝা ইত্যাদি যেকোনো সমস্যায় ঘরে বসে না থেকে দ্রুত কাছাকাছি হাস্পাতাল এ যোগাযোগ করুন। ★ ব্লাড গ্রুপ যেটাই হোক, অন্তত ২-৩ জন ডোনার জোগাড় করে রাখুন। ★ ডেলিভারির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি-- টাকা, এম্বুলেন্স এর খোজ, ডাক্তার ও হস্পিটালের কন্টাক্ট নাম্বার, প্রয়োজনীয় চিকিৎসার কাগজ (রিপোর্ট, প্রেস্ক্রিপশন) গুছিয়ে রাখুন।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

★★ প্রেগন্যান্সির ৯-১০ মাস (৩৬+ সপ্তাহ) ★★ এই মে মাসে যাদের ডেলিভারি ডেট, তাদের প্রতি আমার বিনীত অনুরোধ -- -- ঘরে বসে থেকে ডেলিভারি ডেট এর অপেক্ষা করবেন না। -- নরমাল ডেলিভারি পেইন হবে আশায় সময় নষ্ট করবেন না। -- যাদের আগের বেবি সিজারিয়ান দ্রুত চিকিৎসক এর সাথে যোগাযোগ করে অপারেশন এর ডেট ফিক্স করুন। -- যারা মনে করছেন, করোনা ভাইরাস ১৫-২০ দিনে দেশ থেকে চলে যাবে, তারা ভুলের মাঝে আছেন! প্রতিদিন এই রোগ ছড়াচ্ছে। রোগী বাড়ছে। হয়তো আজ কিম্বা কাল আপনার পাশে চলে আসবে। কিম্বা আপনার কাছের হাস্পাতাল ইনফেকটেড হয়ে যাবে! -- যে ডাক্তার'দের আজ হাতের কাছে রেডি পাচ্ছেন আগামীতে পাবেন কিনা বলা মুশকিল। হাস্পাতাল সংক্রমিত হলে ডাক্তার'রা সেখানে ডেলিভারি/সিজারিয়ান কিছুই করাবেন না। নিজেরাও যাবেন না। তাই, হাত গুটিয়ে বসে না থেকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন! ★ আরো কিছু ব্যাপার জেনে রাখুন -- -- যেকোনো সমস্যা দেখা দিলে বা কোন অসংগতি মনে হলে আপনার ডাক্তারের কিম্বা অনলাইন এ আমার সাথে পরামর্শ করুন। -- সকল সামাজিকতাকে পাশ কাটিয়ে একা একা নিজের মত থাকুন। আপনার সঙ্গে তো একজন আছেই সবসময়। আপনার ভবিষ্যত সন্তানের সাথে কথা বলুন। তার সুরক্ষার জন্য নিজেকে আড়ালে রাখুন। -- প্রয়োজন ছাড়া কোনভাবেই ঘরের বাইরে যাবেন না। -- মাঝে মাঝে হাত-মুখ সাবান-পানি বা স্যানিটাইজার দিয়ে পরিষ্কার করুন। বারবার মুখে-চোখে হাত দিবেন না। -- বাইরে থেকে কেউ আসলে সে পরিচ্ছন্ন না হওয়া পর্যন্ত দুরত্ব রক্ষা করে চলুন। -- হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার নিজে মেনে চলুন। এবং বাসার সকলকে এটি মনে চলতে বাধ্য করুন। -- বাড়ীতে কারো সর্দি-কাশি হলে তাকে কিছুটা আলাদা করে রাখুন। কোনভাবেই তার কাছাকাছি যাবেন না। এমনকি আপনার বাচ্চা হলেও না। তাকে পরিবারের অন্য কোন সদস্যের কাছে দেখভালের জন্য রাখুন। -- আপনার সর্দি-কাশি হলে সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে না গিয়ে আপনার ডাক্তারকে অনলাইন/ফোনে উপসর্গগুলো জানান। তাঁর পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ পথ্য খান। -- একান্তই বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হলে যতদূর সম্ভব নিজেকে আবৃত করে যান। মাস্ক পরুন মুখে। গ্লাভস পরুন হাতে। ফিরে এসে যত দ্রত সম্ভব পোষাক পরিবর্তন করুন।সম্ভব হলে গোসল সেরে ফেলুন নতুবা খুব ভালভাবে হাত-পা-মুখমন্ডল ধুয়ে ফেলুন। -- দূরের যাত্রা বা গণ পরিবহন এড়িয়ে চলুন। -- কর্মজীবি গর্ভবতী মায়েরা অবশ্যই পারসোনাল প্রটেকটিভ ইকুইপমেন্টস ছাড়া কর্মস্থলে যাবেন না। কোভিড১৯ যেহেতু একটি নতুন সংক্রমন, এই সম্পর্কে জানি আমরা অল্পকিছুই। আমরা এখনও জানিনা, আপনি এই ভাইরাস আক্রান্ত হলে আপনার গর্ভস্থ সন্তানের কোন ক্ষতি হবে কি না বা সে এই সংক্রমন বহন করবে কি না! তবে অল্প কিছু গর্ভবতীর সময়ের পূর্বেই ডেলিভেরি হওয়ার সংবাদ পাওয়া গেছে। সেটির সঠিক কারন জানা যায়নি। ★★ ডেলিভেরির সময় কি করবেন? -- আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নির্দিষ্ট হাসপাতালে ডেলিভেরি করান। -- তবে সংক্রমন এড়াতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। সরকারী হাস্পাতাল, এনজিও ও ছোটো ক্লিনিক গুলি এড়িয়ে চলা ভালো। -- যত দ্রুত সময়ে ডেলিভারি করিয়ে বাড়ি ফিরতে পারবেন ইনফেকশন এর চান্স কতো কম হবে। -- হাস্পাতালের এর কেবিনের পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করবেন। হাস্পাতালে অবস্থান কালীন সময়ে ডাক্তার/নারস/আয়াদের মাস্ক ও গ্লাভস পরা কিনা নিশ্চিত হবেন। নিজেরাও তা মেনে চলবেন। -- হ্যাক্সিসল দিয়ে হাত ক্লিন না করে বেবিকে টাচ করবেন না। -- ডেলিভেরির সময় বা পরে আত্মীয়-স্বজনের ভিজিট পুরোপুরি প্রত্যাহার করুন। মনে রাখবেন, এখন সামাজিকতা রক্ষার সময় নয়! বাচ্চা দেখতে চাইলে ছবি তুলে অনলাইনে পাঠিয়ে দিন কিংবা সেটি সম্ভব না হলে সন্তানের সুস্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে তাদের অপেক্ষা করতে বলুন। বাচ্চা একটু দেরি করে দেখলে মহাভারত শুদ্ধ বা অশুদ্ধ কোনটাই হবে না! বরং এই মুহূর্তে আপনার এবং বাচ্চার শুদ্ধ থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

tax

গর্ভাবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

★★ প্রেগন্যান্সির মাঝের ৩মাস (৪-৬মাস) - 2nd Trimester ★ এ সময়ে আপনার মেডিসিন কিছু চেঞ্জ হবে। তাই নিজ কিম্বা অনলাইন চিকিৎসক এর সাহায্য নিন। ★ যারা টিটেনাস এর ভ্যাক্সিন কখনো নেননি, কিম্বা সম্পূর্ণ করেন'নি তাদের ভ্যাক্সিন নেয়ার সময় ২০ সপ্তাহের পরে। এ বিষয় এ আলোচনা করুন ডাক্তারের সাথে। ★ যাদের প্রেগন্যান্সির শুরু থেকে ডায়বেটিস, হাই ব্লাড প্রেশার, থাইরয়েড হরমোন সমস্যা আছে। কিম্বা আগের প্রেগন্যান্সিতে প্রি-একলামশিয়া, একলামশিয়া(খিচুনি) সহ উপরে উল্লেখিত রোগ ইত্যাদির ইতিহাস আছে তাদের জন্য এই সময়টি গুরুত্বপূর্ণ। -- নিজের কেয়ার এবার বাড়িতে নিজেকেই করতে হবে। -- ব্লাড প্রেশার ও ওজন মাপার ডিজিটাল মেশিন, ডায়বেটিস চেক করবার গ্লুকোমিটার কিনে ফেলুন। -- মাসে ১বার ওজন চেক করবেন। (পুরো প্রেগন্যান্সিতে স্বাভাবিকভাবে ১০-১৫ কেজি ওজন বাড়ে। ৪-৬ মাস সময়ে প্রতি মাসে ১ কেজি করে বাড়া স্বাভাবিক) -- ব্লাড প্রেশার বেশি থাকলে প্রতি ৩ দিনে ১বার চেক করবেন। (প্রেগন্যান্সির জন্য স্বাভাবিক ব্লাড প্রেশার ১৩০/৯০ বা এর নীচে) -- ব্লাড সুগার বেশি থাকলে, প্রতি সপ্তাহে দুদিন (শনি/মংগল) দিনে ৪বার চেক করবেন। সকালে খালি পেটে নাস্তার ২ ঘন্টা পর লাঞ্চের ২ঘন্টা পর ডিনারের ২ঘন্টা পর। (প্রেগন্যান্সির জন্য স্বাভাবিক ব্লাড সুগার, খালি পেটে ৫ এবং ভরা পেটে ৭ এর নীচে) -- এ সময়ে পুষ্টিকর আয়রন ও প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে। এতে রক্তশূন্যতা, প্রোটিনের ঘাটতি পূরন হবে। আপনার ওজন বাড়ার সাথে বেবিও বড় হবে। (সঠিক প্রেগন্যান্সি, ডায়বেটিস ইত্যাদি খাবারের চারটের জন্য অনলাইন এ একটিভ নিউট্রিশনিস্ট এর পরামর্শ নিন) ★ উপরে উল্লেখিত সমস্যা ছাড়াও হাতে পায়ে পানি আসা, কোমর, শরীর ব্যাথা, ঘুম কমে যাওয়া, ইউরিন ইনফেকশন ইত্যাদি যেকোনো সমস্যার পরামর্শ এর জন্য অনলাইন এ যোগাযোগ করুন। ডায়বেটিস, ব্লাড প্রেশারের চারট রেগুলার শেয়ার করে প্রয়োজনীয় মেডিসিন বদলে নিন। রিস্ক ফ্যাক্টর গুলি জেনে নিন।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

Mam asole nosavap akti suspention osud.ati vap neyar jonno bebohar kora jai.tai amar thanda kasir jonno ata ki use korte parbo? Plz janale onek upokar hobe.ami 14 soptaher pragnet.

গর্ভাবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

★★ প্রেগন্যান্সির মাঝের ৩মাস (৪-৬মাস) - 2nd Trimester ★ এ সময়ে আপনার মেডিসিন কিছু চেঞ্জ হবে। তাই নিজ কিম্বা অনলাইন চিকিৎসক এর সাহায্য নিন। ★ যারা টিটেনাস এর ভ্যাক্সিন কখনো নেননি, কিম্বা সম্পূর্ণ করেন'নি তাদের ভ্যাক্সিন নেয়ার সময় ২০ সপ্তাহের পরে। এ বিষয় এ আলোচনা করুন ডাক্তারের সাথে। ★ যাদের প্রেগন্যান্সির শুরু থেকে ডায়বেটিস, হাই ব্লাড প্রেশার, থাইরয়েড হরমোন সমস্যা আছে। কিম্বা আগের প্রেগন্যান্সিতে প্রি-একলামশিয়া, একলামশিয়া(খিচুনি) সহ উপরে উল্লেখিত রোগ ইত্যাদির ইতিহাস আছে তাদের জন্য এই সময়টি গুরুত্বপূর্ণ। -- নিজের কেয়ার এবার বাড়িতে নিজেকেই করতে হবে। -- ব্লাড প্রেশার ও ওজন মাপার ডিজিটাল মেশিন, ডায়বেটিস চেক করবার গ্লুকোমিটার কিনে ফেলুন। -- মাসে ১বার ওজন চেক করবেন। (পুরো প্রেগন্যান্সিতে স্বাভাবিকভাবে ১০-১৫ কেজি ওজন বাড়ে। ৪-৬ মাস সময়ে প্রতি মাসে ১ কেজি করে বাড়া স্বাভাবিক) -- ব্লাড প্রেশার বেশি থাকলে প্রতি ৩ দিনে ১বার চেক করবেন। (প্রেগন্যান্সির জন্য স্বাভাবিক ব্লাড প্রেশার ১৩০/৯০ বা এর নীচে) -- ব্লাড সুগার বেশি থাকলে, প্রতি সপ্তাহে দুদিন (শনি/মংগল) দিনে ৪বার চেক করবেন। সকালে খালি পেটে নাস্তার ২ ঘন্টা পর লাঞ্চের ২ঘন্টা পর ডিনারের ২ঘন্টা পর। (প্রেগন্যান্সির জন্য স্বাভাবিক ব্লাড সুগার, খালি পেটে ৫ এবং ভরা পেটে ৭ এর নীচে) -- এ সময়ে পুষ্টিকর আয়রন ও প্রোটিন যুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে। এতে রক্তশূন্যতা, প্রোটিনের ঘাটতি পূরন হবে। আপনার ওজন বাড়ার সাথে বেবিও বড় হবে। (সঠিক প্রেগন্যান্সি, ডায়বেটিস ইত্যাদি খাবারের চারটের জন্য অনলাইন এ একটিভ নিউট্রিশনিস্ট এর পরামর্শ নিন) ★ উপরে উল্লেখিত সমস্যা ছাড়াও হাতে পায়ে পানি আসা, কোমর, শরীর ব্যাথা, ঘুম কমে যাওয়া, ইউরিন ইনফেকশন ইত্যাদি যেকোনো সমস্যার পরামর্শ এর জন্য অনলাইন এ যোগাযোগ করুন। ডায়বেটিস, ব্লাড প্রেশারের চারট রেগুলার শেয়ার করে প্রয়োজনীয় মেডিসিন বদলে নিন। রিস্ক ফ্যাক্টর গুলি জেনে নিন।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

Amaro same problm

Apu apnr babu ki thik vhabe hoise?

★★ প্রেগন্যান্সির শেষ ৩মাস (৭-৯) 3rd Trimester -- সবচেয়ে জরুরি ও চিন্তিত হবার সময় আপ্নাদের। ★ নিয়মিত বাচ্চার নড়াচড়া খেয়াল রাখুন। (স্বাভাবিক - সারাদিন ১২ ঘন্টায় ১২-১৫ বার কিম্বা তার বেশি) ★ ওজন সঠিক ভাবে বাড়ছে কি না খেয়াল রাখুন। অতিরিক্ত বাড়লে, কম বাড়লে চিকিৎসক কে জানান। ★ ডায়বেটিস, হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রণ এ আছে কিনা খেয়াক করুন। ★ এজমা, এলারজি, সরদি-কাশি, প্রস্রাবে ইনফেকশন ইত্যাদি রোগ থাকলে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকুন। ★ রক্ত-পানি ভাংছে কিনা খেয়াল করুন। সন্দেহ হলে দ্রুত হস্পিটালে যোগাযোগ করুন। ★ যেকোনো ধরনের তলপেটে ব্যাথা মানেই প্রসব ব্যাথা নয়। চিকিৎসক এর কাছে ব্যাথার ধরন বুঝে নিন। ★ অতিরিক্ত জ্বর, ঘাড়-মাথা ব্যাথা, বুক জ্বালাপোড়া, শরীরে প্রচুর পানি আসা, চোখে ঝাপসা দেখা, বাচ্চার নড়াচড়া কম বোঝা ইত্যাদি যেকোনো সমস্যায় ঘরে বসে না থেকে দ্রুত কাছাকাছি হাস্পাতাল এ যোগাযোগ করুন। ★ ব্লাড গ্রুপ যেটাই হোক, অন্তত ২-৩ জন ডোনার জোগাড় করে রাখুন। ★ ডেলিভারির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি-- টাকা, এম্বুলেন্স এর খোজ, ডাক্তার ও হস্পিটালের কন্টাক্ট নাম্বার, প্রয়োজনীয় চিকিৎসার কাগজ (রিপোর্ট, প্রেস্ক্রিপশন) গুছিয়ে রাখুন।আমাদের পেইজের টিপস এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন

জানাবেন প্লিজ প্লিজ আপু 🙏🙏

গর্ভাবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।

আমাদের পেইজের টিপস এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন

★★ প্রেগন্যান্সির শেষ ৩মাস (৭-৯) 3rd Trimester -- সবচেয়ে জরুরি ও চিন্তিত হবার সময় আপ্নাদের। ★ নিয়মিত বাচ্চার নড়াচড়া খেয়াল রাখুন। (স্বাভাবিক - সারাদিন ১২ ঘন্টায় ১২-১৫ বার কিম্বা তার বেশি) ★ ওজন সঠিক ভাবে বাড়ছে কি না খেয়াল রাখুন। অতিরিক্ত বাড়লে, কম বাড়লে চিকিৎসক কে জানান। ★ ডায়বেটিস, হাই প্রেশার নিয়ন্ত্রণ এ আছে কিনা খেয়াক করুন। ★ এজমা, এলারজি, সরদি-কাশি, প্রস্রাবে ইনফেকশন ইত্যাদি রোগ থাকলে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ থাকুন। ★ রক্ত-পানি ভাংছে কিনা খেয়াল করুন। সন্দেহ হলে দ্রুত হস্পিটালে যোগাযোগ করুন। ★ যেকোনো ধরনের তলপেটে ব্যাথা মানেই প্রসব ব্যাথা নয়। চিকিৎসক এর কাছে ব্যাথার ধরন বুঝে নিন। ★ অতিরিক্ত জ্বর, ঘাড়-মাথা ব্যাথা, বুক জ্বালাপোড়া, শরীরে প্রচুর পানি আসা, চোখে ঝাপসা দেখা, বাচ্চার নড়াচড়া কম বোঝা ইত্যাদি যেকোনো সমস্যায় ঘরে বসে না থেকে দ্রুত কাছাকাছি হাস্পাতাল এ যোগাযোগ করুন। ★ ব্লাড গ্রুপ যেটাই হোক, অন্তত ২-৩ জন ডোনার জোগাড় করে রাখুন। ★ ডেলিভারির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি-- টাকা, এম্বুলেন্স এর খোজ, ডাক্তার ও হস্পিটালের কন্টাক্ট নাম্বার, প্রয়োজনীয় চিকিৎসার কাগজ (রিপোর্ট, প্রেস্ক্রিপশন) গুছিয়ে রাখুন।আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

করণীয় কি কি?? ★★ প্রেগন্যান্সির ১ম ৩মাস (1st trimester)-- ★ ডাক্তার দেখিয়েছিলেন। প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ। মেডিসিন দিয়েছে। কিন্তু আল্ট্রাসনোগ্রাম ও অন্যান্য টেস্ট করা হয়নি। -- করতে হবেনা। ১২ সপ্তাহ অব্দি উল্লেখিত মেডিসিন নিয়ম অনুযায়ী চালিয়ে যান। ★ প্রেগন্যান্সি টেস্ট বাড়িতে করেছেন। পজিটিভ এসেছে। ডাক্তার চেক আপ করাতে পারেননি। চিকিৎসা ও পরামর্শ নিতে পারেন'নি। -- প্রেগন্যান্সির শুরু থেকে প্রতিদিন ফলিক এসিড খেতে হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী বমি, গ্যাসের মেডিসিন ও ভিটামিন নিতে হয়। অনলাইন এ এভেইলেবল প্রচুর গাইনি চিকিৎসক আছেন ফেসবুক পেজে ফেসবুক পেজে ইউএস ডক্টরদের নাম্বার শেয়ার করা আছে। তাদের সাহায্য নিন। ঘরে বসে প্রফেশনাল চিকিৎসা ও পরামর্শ নিয়ে সুরক্ষিত থাকুন।

আমাদের পেজের টিপস- এডভাইস ভিডিও গুলো দেখেন। এবং শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিন।