নিশ্চয়ই সলাত মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে, তাহলে প্রত্যেকটি খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকা এটাই হল আসল সালাত, আর মোল্লা মৌলভী রা যে নামাজের কথা বলে এটা হল হোগা উফুত করা

@@nurulislamchisty5604 😆

@@nurulislamchisty5604 🤣🤣🤣🤣🤣

@HaqKotha Network 99% allem mollara kaper sura>5-44/45 tara hadis sara poisala korte parena

@@mostopakamal6178 akkel kobe hobe, mollader dalal sagol,

শয়তানও আল্লাহ, কে যুক্তি দিয়েছিল, হয়েছে অভিশপ্ত ও ধংস, তাই সব যুক্তিই ভাল না।

নামায আদায়ের সময় কুরআন তিলাওয়াত করলে সমস্যা কোথায়??? আমার সাথে যদি কাজী নজরুল ইসলামের দেখা হয় আর আমি কথা বলার ফাঁকে তার লিখা কোন কোন কবিতা তাকে পড়ে শুনাই তাহলে সমস্যা কোথায় বরং এতে উনি তো খুশি হবেন যে আমি তার কবিতা পড়ি, মুখস্থ করি। তেমনি কুরআন হচ্ছে আমাদের জন্য আল্লাহর নির্দেশ, উপদেশ বানী। আমরা কুরআন পড়ি মুখস্থ করি। আল্লাহ সাথে সাক্ষাতের সময় তথা নামাযের সময় কিছু আয়াত পড়লাম। আয়াতগুলোকে কোন বিধি নিষেধ সেটাও নতুন করে স্মরণ করা হলো। আর না হয় আল্লাহর গুণগানের আয়াত হলে আল্লাহর গুণগান করা হল। ইতিহাস সম্পর্কিত আয়াত হলে ইতিহাসটা আবার রিভিউ করা হলো। সবচেয়ে বড় কথা হল এই ফরম্যাটে নামায পড়তে আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন তার রাসুলের মাধ্যমে। সৃষ্টি যার নিয়ম মানতে হবে তার। মুফার মত ভন্ডের নিয়ম মেনে পথভ্রষ্ট হব কেন???

তার কথায় যুক্তি আছে কিন্তু সেটা শয়তানের যুক্তির মত, শালা পুরোটাই পাগল

সব অযৌক্তিক কথা। ভুল যুক্তি, মিথ্যে তত্ত্বের সুন্দর উপস্থাপন মাত্র। আপনি না জেনে ও নাবুঝে হেসেছেন। তিনি প্রথমে ভূলভাবে কিছু তত্ত্ব দিয়ে, সেই তত্ত্বগুলো নিয়ে আবোল তাবোল বকলেন। আর আপনি তার ভণ্ডামি না বুঝে প্রতিটা কথা সত্য মনে করে শুধু হাসলেন, আর লজিক্যাল বললেন? আবার রাইটও বললেন, এটা কোন লজিকে?

আল্লাহ থাকেন আসমানে আর সিজদা করে কাবা ঘড়কে।আল্লাহ কি কখনও কাবা ঘড়ে ছিলেন কোনও এক সময়? অথচ প্রতি বছর ১৭ মন স্বর্ন দ্বারা কাবা ঘড়ের গিলাফ পড়ান হয়। পৃথিবীর যত পাপি তাপি লুচ্চা বদমাস চৃরি ডাকাতি করে হাজরে আসওয়াতে চুমু খেলে সব গুনাহ মাপ পায়।বছরে এক বার পাপ মোচনের মেলা বসে,গরিব তথা সাধারন মানুষের সর্বনাস করে হজ্জ করলে হয় হাজী আল হাজ্জ।

নামায আদায়ের সময় কুরআন তিলাওয়াত করলে সমস্যা কোথায়??? আমার সাথে যদি কাজী নজরুল ইসলামের দেখা হয় আর আমি কথা বলার ফাঁকে তার লিখা কোন কোন কবিতা তাকে পড়ে শুনাই তাহলে সমস্যা কোথায় বরং এতে উনি তো খুশি হবেন যে আমি তার কবিতা পড়ি, মুখস্থ করি। তেমনি কুরআন হচ্ছে আমাদের জন্য আল্লাহর নির্দেশ, উপদেশ বানী। আমরা কুরআন পড়ি মুখস্থ করি। আল্লাহ সাথে সাক্ষাতের সময় তথা নামাযের সময় কিছু আয়াত পড়লাম। আয়াতগুলোকে কোন বিধি নিষেধ সেটাও নতুন করে স্মরণ করা হলো। আর না হয় আল্লাহর গুণগানের আয়াত হলে আল্লাহর গুণগান করা হল। ইতিহাস সম্পর্কিত আয়াত হলে ইতিহাসটা আবার রিভিউ করা হলো। সবচেয়ে বড় কথা হল এই ফরম্যাটে নামায পড়তে আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন তার রাসুলের মাধ্যমে। সৃষ্টি যার নিয়ম মানতে হবে তার। মুফার মত ভন্ডের নিয়ম মেনে পথভ্রষ্ট হব কেন???

@@746azad যখন কাজী নজরুল বললে কবিতার অর্থ বোঝাও তখন কি বলবে ? বোঝার দরকার নাই মুখস্ত করলেই চলবে ???

@@bishnupal6498 বোঝার দরকার নাই কে বলল?? বুঝলে তো খুবই ভাল। পুণ্য বেশি হবে। আর না বুঝলেও সৃস্টিকর্তার নিয়ম মানার জন্য যা পূন্য হওয়ার হবে। নামাযে কী বলছি সেটা বুঝা, মনোযোগ দেয়া, আন্তরিকতা, আল্লাহভীতি ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে পূন্য কম বেশি হবে। কুরআন অনুযায়ি একই কাজের জন্য কারো পূণ্য ৭০০ গুনও বেশি হয়। এখানে বিষয়টা হচ্ছে সৃস্টিকর্তার হুকুম মানা। নিজের মনের মত যুক্তি দিয়ে না মানা হচ্ছে শয়তানের কাজ। যেটা ইবলিশ এর কাজ। মুফা ও তার চেলারা ঘুরে ফিরে সেই ইবলিশকেই অনুসরণ করছে।

@@746azad তা হলে সবাই কে বুঝাও। একে ওকে শয়তান বলছো আর নিজের গা ফালতিতে তাদেরই শক্তি বৃদ্ধি করছো ।

@@bishnupal6498 ইবলিশ শয়তানের যুক্তির চেয়েও অনেক বাজে যুক্তি মুফার। সৃস্টি যার নিয়ম মানতে হবে তার। মুসলিম মানেই যে সৃস্টিকর্তার নির্দেশের কাছে আত্মসমর্পণ করে।

আমার কাছেও তাই মনে হয়।

নামায আদায়ের সময় কুরআন তিলাওয়াত করলে সমস্যা কোথায়??? আমার সাথে যদি কাজী নজরুল ইসলামের দেখা হয় আর আমি কথা বলার ফাঁকে তার লিখা কোন কোন কবিতা তাকে পড়ে শুনাই তাহলে সমস্যা কোথায় বরং এতে উনি তো খুশি হবেন যে আমি তার কবিতা পড়ি, মুখস্থ করি। তেমনি কুরআন হচ্ছে আমাদের জন্য আল্লাহর নির্দেশ, উপদেশ বানী। আমরা কুরআন পড়ি মুখস্থ করি। আল্লাহ সাথে সাক্ষাতের সময় তথা নামাযের সময় কিছু আয়াত পড়লাম। আয়াতগুলোকে কোন বিধি নিষেধ সেটাও নতুন করে স্মরণ করা হলো। আর না হয় আল্লাহর গুণগানের আয়াত হলে আল্লাহর গুণগান করা হল। ইতিহাস সম্পর্কিত আয়াত হলে ইতিহাসটা আবার রিভিউ করা হলো। সবচেয়ে বড় কথা হল এই ফরম্যাটে নামায পড়তে আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন তার রাসুলের মাধ্যমে। সৃষ্টি যার নিয়ম মানতে হবে তার। মুফার মত ভন্ডের নিয়ম মেনে পথভ্রষ্ট হব কেন???

@@746azad u r right no doubt about that .

পবিত্র কোরান আল্লাহর বানি.... আর নামাজ পরতে গেলে সুরা লাগবেই....আর প্রতিটা সুরা যেহেতু কোরান থেকে পাই....সেই কোরান থেকে সুরা তেলাওয়াত করে নামাজ পরি এতে যদি আল্লাহর কোন সমস্যা না থাকে তাহলে আপনার সমস্যা কি বলেন তো.....

@@prantonews7908 আল্লাহর যে সমস্যা হয় না তা আপনাকে কে বলছে???

নামায আদায়ের সময় কুরআন তিলাওয়াত করলে সমস্যা কোথায়??? আমার সাথে যদি কাজী নজরুল ইসলামের দেখা হয় আর আমি কথা বলার ফাঁকে তার লিখা কোন কোন কবিতা তাকে পড়ে শুনাই তাহলে সমস্যা কোথায় বরং এতে উনি তো খুশি হবেন যে আমি তার কবিতা পড়ি, মুখস্থ করি। তেমনি কুরআন হচ্ছে আমাদের জন্য আল্লাহর নির্দেশ, উপদেশ বানী। আমরা কুরআন পড়ি মুখস্থ করি। আল্লাহ সাথে সাক্ষাতের সময় তথা নামাযের সময় কিছু আয়াত পড়লাম। আয়াতগুলোকে কোন বিধি নিষেধ সেটাও নতুন করে স্মরণ করা হলো। আর না হয় আল্লাহর গুণগানের আয়াত হলে আল্লাহর গুণগান করা হল। ইতিহাস সম্পর্কিত আয়াত হলে ইতিহাসটা আবার রিভিউ করা হলো। সবচেয়ে বড় কথা হল এই ফরম্যাটে নামায পড়তে আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন তার রাসুলের মাধ্যমে। সৃষ্টি যার নিয়ম মানতে হবে তার। মুফার মত ভন্ডের নিয়ম মেনে পথভ্রষ্ট হব কেন???

আমি অর্থসহ কোরআন পড়েছি অনেকবার, তাতে দেখেছি মোল্লারা শুধু ব্যবসা করে যাচ্ছে একচেটিয়া । তাতে দেখার কেউ নেই

মূর্খ 😆😆

কমন সেন্স থাকলে বুঝতেন রেসপন্সিবিলিটি আছে কি না।

এটাই সত্য

নামায আদায়ের সময় কুরআন তিলাওয়াত করলে সমস্যা কোথায়??? আমার সাথে যদি কাজী নজরুল ইসলামের দেখা হয় আর আমি কথা বলার ফাঁকে তার লিখা কোন কোন কবিতা তাকে পড়ে শুনাই তাহলে সমস্যা কোথায় বরং এতে উনি তো খুশি হবেন যে আমি তার কবিতা পড়ি, মুখস্থ করি। তেমনি কুরআন হচ্ছে আমাদের জন্য আল্লাহর নির্দেশ, উপদেশ বানী। আমরা কুরআন পড়ি মুখস্থ করি। আল্লাহ সাথে সাক্ষাতের সময় তথা নামাযের সময় কিছু আয়াত পড়লাম। আয়াতগুলোকে কোন বিধি নিষেধ সেটাও নতুন করে স্মরণ করা হলো। আর না হয় আল্লাহর গুণগানের আয়াত হলে আল্লাহর গুণগান করা হল। ইতিহাস সম্পর্কিত আয়াত হলে ইতিহাসটা আবার রিভিউ করা হলো। সবচেয়ে বড় কথা হল এই ফরম্যাটে নামায পড়তে আল্লাহ শিখিয়ে দিয়েছেন তার রাসুলের মাধ্যমে। সৃষ্টি যার নিয়ম মানতে হবে তার। মুফার মত ভন্ডের নিয়ম মেনে পথভ্রষ্ট হব কেন???

আমিন-আমিন বলি এবং হুজুর বলে "ঠিক না বেঠিক" আর আমরা বলি ঠিক ঠিক

Quran a ruku sejdar kotha asa.

সালাত প্রতিষ্ঠিত করতে বলেছে।সালাত মানে, সকল কাজে সকল সময় আল্লাহকে স্মরন করা,মনে মনে আল্লাহর প্রসংশায় এবং বিপদে মাথা নত করা।

@@LizaAkter-pn3ku ঠিক আছে।।

@@LizaAkter-pn3ku 👍

সালাম শব্দের অর্থ শান্তি সালাত শব্দের অর্থ শান্তি বলাযেতে পারে অর্থা আকিমুছসালাত অর্থ শান্তি প্রতিষ্ঠা করা বলা যেতে পারে।

আপনিই যদি হিদায়ত প্রাপ্ত হন তাহলে আপনিই মুফাসসিল ভাইয়ের কথার মানে গুলো বুঝিয়ে দিন।

@@mofizlaskar735 কুরআনে 82বার সালাতের কথা বলা হয়েছে। আর আপনি ও কি তার মত একই সমস্যায় আক্রান্ত নাকি

Tor matai gubor bora

Abul khan we don't understand ur comments pl clearly. Thanks to u.

ভাই উনি কিছু বই পড়েননাই উনি অনেক কিছু লেখা পড়া করছেন

আমিও আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেনো তোরা যারা কোরআনকে পরিত্যাজ করে মানুষের বানানো হাদিসের গোঁজামিল বিশ্বাস করে পৃথিবীর মধ্যে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতেছোত আল্লাহ যেনো তোদের ধ্বংস করে দেয় আমিন।

Sagol

বেশি বুঝাটা কি অপরাধ যে কথাগুলি বলেছে সে কথাগুলোর উত্তর কি আপনার কাছে আছে যে হক্কানী আলেমেরা হকের নামে ভুল পথে চলেছে মিথ্যা ঘটনাকে মানুষের কাছে বয়ান করতেছে তারা আবার হক হয় কিভাবে এমন হাজারো প্রমাণ আছে যে ঘটনার স্থান-কাল ব্যক্তিবিশেষের উপস্থিতি বিন্দুমাত্র নয় অথচ ওয়াজের মজলিসে নসিহত আকারে বলে যাচ্ছে ওই সমস্ত মোল্লারা কিসের সঠিক জবাব দিবে।

ছাগল

মদ খা কোরান পড়

হক্ব আলেম কোথায় পাবো ?

Unar kothay to zukti ase, ozouktik ki bollo ?

Bokachoda musilman...Muslim manei abal choda

৫৬৫-[২] উক্ত রাবী [আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ)] হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (সাহাবীগণের উদ্দেশে) বললেন, আচ্ছা বলো তো, তোমাদের কারো বাড়ীর দরজার কাছে যদি একটি নদী থাকে, যাতে সে নদীতে দিনে পাঁচবার গোসল করে তাহলে কি তার শরীরে কোন ময়লা থাকতে পারে? সাহাবীগণ উত্তরে বললেন, না, কোন ময়লা থাকবে না। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, এ দৃষ্টান্ত হলো পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের। এ পাঁচ ওয়াক্ত সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায়কারীর গুনাহসমূহ আল্লাহ ক্ষমা করে দেন। (বুখারী ও মুসলিম)[1]