আয়াতুল কুরসিতে আল্লাহ কি বলেছেন দেখেনতো ভাই।এটাতো কোরানের শ্রেষ্ঠ আয়াত।

@@user-uc5bg7if3w ৫৪. নিশ্চয় তোমাদের রব আল্লাহ্ যিনি আসমানসমূহ ও যমীন ছয়(১) দিনে(২) সৃষ্টি করেছেন(৩); তারপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন।(৪) তিনিই দিনকে রাত দিয়ে ঢেকে দেন, তাদের একে অন্যকে দ্রুতগতিতে অনুসরণ করে। আর সূর্য, চাঁদ ও নক্ষত্ররাজি, যা তারই হুকুমের অনুগত, তা তিনিই সৃষ্টি করেছেন।(৫) জেনে রাখ, সৃজন ও আদেশ তারই।(৬) সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ কত বরকতময়। (আরাফ:৫৪) ৩. তোমাদের রব তো আল্লাহ, যিনি আসমানসমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন(১), তারপর তিনি আরশের উপর উঠলেন(২)। তিনি সব বিষয় পরিচালনা করেন।(৩) তার অনুমতি লাভ না করে সুপারিশ করার কেউ নেই(৪)। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব; কাজেই তোমরা তারই ইবাদাত কর(৫)। তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না? (ইউনুস:৩)

আরশের উপর আল্লাহ পাক কে তো আপনারা বসিয়ে রেখেছেন, আপনারদের আকিদা কি জঘন্য। যিনি,আকার, আকৃতি, স্থান,কাল, সময়,মাখলুকের (আসমান, জমিন,জান্নাত, জাহান্নাম, আরশ,ইত্যাদি র)সৃষ্টি কর্তা,তাকে আকৃতি দিয়ে আরশে বসানো কতবড় কুফরি আকিদা।নাউজুবিল্লাহ।

মিথ্যা শুনে মিথ্যা প্রচার করেন? ইমাম আবু হানিফা এ কথা বলেননি আপনি যে রেফারেন্স দিয়েছেন সেগুলো অপব্যাখ্যা ও সাজ বর্ণনা।

সমাসীন মানে বসে থাকা, কথাটি হবে উপরে উঠেছেন কিংবা ঊর্ধ্বে উঠেছেন

@@user-nh6kl1rn1i তাহলে আল্লাহ কি দাঁড়িয়ে আছেন?

আপনিত জানেন আল্লাহ আরশে আছেন ত এটাও বলে দেন দারিয়ে আছেন না বসে আছেন

আপনি নিজেই তো পড়েন নাই অন্যকে পড়ার অনুরোধ করেন কেন? আপনি তো অন্যদের গলদ বিভ্রান্তিকর অনুবাদ পড়েছেন।

@@MohammadAli-vz7ue আরে ছাগল পরেছি দেখেই তো বলছি

ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]

আহলে ইবলিশ

Dr kafil uddin salehi hujur j aro koita ayath bollen egula ki apni shunen nai,apnader kamal uddin jafori saheb o amader 1jon alimer juab dite na pere fon kete palaise,4majhab er imam er 1moth Allah age jebabe silen ekon sebaceous asen,aroshe j ayath dara apnara bolen oi ayather tafsir deken,r baki ayath gula o salfe salehin theke nen,ondo taklid apnara koren jara bolen Allah aroshe

মিথ্যাবাদী ধোকাবাজ অপব্যাখ্যাকারী ইহুদিদের গোলাম কথিত আহলে হাদীস সালাফী মানহাজ এর তাকলীদ করতে করতে আপনার আকিদা নষ্ট করে ফেলেছেন হুশ নাই।

ইন্নাল্লাহা আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।

@@shohelahmed3660 আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সুপ্রতিষ্ঠিত ধারক। তাঁকে তন্দ্রা ও নিদ্রা স্পর্শ করে না। তাঁর জন্যই আসমানসমূহে যা রয়েছে তা এবং যমীনে যা আছে তা। কে সে, যে তাঁর নিকট সুপারিশ করবে তাঁর অনুমতি ছাড়া? তিনি জানেন যা আছে তাদের সামনে এবং যা আছে তাদের পেছনে। আর তারা তাঁর জ্ঞানের সামান্য পরিমাণও আয়ত্ব করতে পারে না, তবে তিনি যা চান তা ছাড়া। তাঁর কুরসী আসমানসমূহ ও যমীন পরিব্যাপ্ত করে আছে এবং এ দু’টোর সংরক্ষণ তাঁর জন্য বোঝা হয় না। আর তিনি সুউচ্চ, মহান। (আয়াতুল কুরসী) -- এই আয়াতের শেষে লাইনে আছে, “তাঁর কুরসী আসমানসমূহ ও যমীন পরিব্যাপ্ত করে আছে” কুরসি অর্থ আসন। আল্লাহ্ তা“য়ালা আরশে আজীমে আছেন মানেই তো আসমান সমূহ ও যমীন পরিব্যাপ্ত করে থাকা, নাকি? আর আপনারা তো বুঝাইতে চান আল্লাহ্ সবার সথে মিশে আছে!! নাউযুবিল্লাহ্। আর আল্লাহ্ তা‘য়ালা যে শেষ রাত্রে বান্দার গুণাহ্ মাফ করার জন্য ১ম আসমানে আসেন তাহলে সেটা কীভাবে ঘটে? কোথা থেকে তিনি আসেন? চিন্তা করে দেখেন। অন্ধ আনুগত্য বাদ দেন। কুরআন হাদীস আঁকড়ে ধরেন।

@@shohelahmed3660 ৫৪. নিশ্চয় তোমাদের রব আল্লাহ্ যিনি আসমানসমূহ ও যমীন ছয়(১) দিনে(২) সৃষ্টি করেছেন(৩); তারপর তিনি আরশের উপর উঠেছেন।(৪) তিনিই দিনকে রাত দিয়ে ঢেকে দেন, তাদের একে অন্যকে দ্রুতগতিতে অনুসরণ করে। আর সূর্য, চাঁদ ও নক্ষত্ররাজি, যা তারই হুকুমের অনুগত, তা তিনিই সৃষ্টি করেছেন।(৫) জেনে রাখ, সৃজন ও আদেশ তারই।(৬) সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ কত বরকতময়। (আরাফ:৫৪) ৩. তোমাদের রব তো আল্লাহ, যিনি আসমানসমূহ ও যমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন(১), তারপর তিনি আরশের উপর উঠলেন(২)। তিনি সব বিষয় পরিচালনা করেন।(৩) তার অনুমতি লাভ না করে সুপারিশ করার কেউ নেই(৪)। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের রব; কাজেই তোমরা তারই ইবাদাত কর(৫)। তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে না? (ইউনুস:৩)

ভাই এরা জাহিল

আপনি কি ভাবে জানলেন

It is the real issue to discuss properly. ALLAH and Rahman are different in spectrum. Allah is more over Rahman. May ALLAH give us the true Marifah about Him. Aameen.

শেখ হাসিনা/খালেদা জিয়া তুমি এগিয়ে চলো আমরা আছি তোমার সাথে। এখানে শেখ হাসিনা/খালেদা জিয়া কি আমাদের সাথে আছেন? নাকি আমরা তাদের নীতির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করছি?

১৪০০ বছর পর, আরবী ভাষা না জানা, পাক-ভারতের সৃষ্টি নুতন কুফুরী আকীদা- হাদীস না,মানা। কোরান ৪;৬৫ - এই আয়াত পরিষ্কার ভাবে বলছে - কোন মতবিরোধে রসুলের মত, ফয়সালা ( হাদীসে লিপিবদ্ধ, সংরক্ষিত) না মানলে, সে মুসলমান না। সুতরাং, হাদীস অস্বীকার করে, আপনি আয়াত ৪:৬৫ কে অস্বীকার করে, ইসলাম থেকে বেড়িয়ে গেলেন। নিজের আকীদা নিজের কাছেই রাখুন, মুসলমানরা এখন অনেক সতর্ক, শিক্ষিত, হুশিয়ার, বই পড়ে, আলেমদের আলোচনা শোনেন।

হাদীস না মেনে, আপনি কোরানের ৪:৬৫ আয়াতের বিরোধিতা করে, নিজেই ইসলাম থেকে খারীজ হয়ে গেছেন।

হাদিস অস্বীকারকারী কাফেরদের সাথে কথা বলা উচিত নয়।

আপনার এখানে মন্তব্য করা ঠিক হয়নি, আল্লাহ সত্তাগত ভাবে আরশের উপর উঠেছেন।

ইমাম যহাবী রাহি. লিখিত "কিতাবুল আরশ" পড়ুন

Tara nijeke hanafi dabi Kore tai tader imam ki bolsen tai hoito bollo

ভাই! ওদের কথিত সালফিয়্যাহ মেশিনে এমন হাইব্রিড প্রাণী কত পয়দা হবে !! অপেক্ষা করুন। এজন্য মুহাক্কিক ওলামায়ে কেরামের বসে থাকার সময় নেই।

সূরা ত্বহা ৫ নং আয়াত, সূরা আল আরাফ -৫৪ নং আয়াত, সূরা সাজদাহ-৪ নং, সূরা ইউনুস -৩নং আয়াত সহ আরো অনেক জায়গায় স্বয়ং আল্লাহ নিজে বলেছেন, তিনি আরশে উঠেছেন। আর বক্তা বলছে অন্য কথা।আর কত বক্তার কথার উপর নির্ভর করে গলাবাজি করবেন।এখন তো রমজান মাস কুরআন টা খুলে দেখেন। মানুষ অন্ধ তাকলিদ করতে করতে কখন যে দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় তা সে নিজেও জানে না।

কোরআন হাদিসের ব্যাখ্যা হচ্ছে মাযহাব। সমস্ত মুহাদ্দিস মাযহাব মানে আর আপনি কথিত আহলে হাদীস সালাফী ধোঁকাবাজ অপব্যাখ্যাকারী ইহুদিদের গোলামদের মানেন।

আল্লাহ আরশের উপর অবস্থান করছেন। এটা কোরান - হাদীস দিয়ে প্রমাণিত। হা, আল্লাহ তার জ্ঞান, দেখা, শোনা দিয়ে সব জায়গায়, সর্বত্র বিরাজমান। এটাই সাহাবা, তাবেইন, তাবে-তাবেঈন, ৪ খলীফা,৪ ইমাম, হাদীস লেখকগনের আকীদা। ৪ ইমামের বই আছে আকীদার উপর, পড়ুন।

আমি তদবীর শিখতে চাই। শিখাবেন?

এরা সামনে যেয়ে কথা বলার সাহস নাই

কাকে বলছেন ?

আপনার বাপকে সেখাবে তিনি

প্রমাণঃ হেফাজতে কওমী দেওবন্দের পীরদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" জিকির এর অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ ব্যতীত অন্যান্য মিথ্যা মাবুদকে (মুশরিকদের শয়তান জিনদেরকে) আহবান করাকে বোঝায়। হাদীসে বর্ণিত নজদ শব্দটি দ্বারা ইরাককে ও ফেতনা বলতে এখানে কুফরী’কে বুঝানো হয়েছে- কথাটি ইমাম তাবারানী আল-মুজামুল কাবীর (হাদীস নং ১৩৪২২) হাফেয হায়সামী মাজমাউয যাওয়ায়েদ (হাদীস নং ৫৮১৬) গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। হ্যাঁ, হাদীসে এটাও এসেছে যে, ইরানের ইস্পাহান (আস্ফাহান) হতে পার্সিয়ান শাল পরিহিত ৭০ হাজার অনুসারীসহ দাজ্জালের আত্নপ্রকাশ ঘটবে। আর ফারসী অভিধানে পীর শব্দের উৎপত্তি "পীরে মুগাঁ"র অর্থ করা হয়েছে “আতাশ পোরস্তুকা মুরশেদ’’ অর্থাৎ ইরানের অগ্নিপূজারীদের পুরোহিতদেরকে বলা হতো পীরে মুগাঁ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান, ইহুদী,সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?

জনাব আপনার এলেম সম্পর্কে জানতে চাই

ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]

সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ।

হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ।

সূরা ত্বহা ৫ নং আয়াত, সূরা আল আরাফ -৫৪ নং আয়াত, সূরা সাজদাহ-৪ নং, সূরা ইউনুস -৩নং আয়াত সহ আরো অনেক জায়গায় স্বয়ং আল্লাহ নিজে বলেছেন, তিনি আরশে উঠেছেন। আর বক্তা বলছে অন্য কথা।আর কত বক্তার কথার উপর নির্ভর করে গলাবাজি করবেন।এখন তো রমজান মাস কুরআন টা খুলে দেখেন। মানুষ অন্ধ তাকলিদ করতে করতে কখন যে দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় তা সে নিজেও জানে না।

সূরা ত্বহা ৫ নং আয়াত, সূরা আল আরাফ -৫৪ নং আয়াত, সূরা সাজদাহ-৪ নং, সূরা ইউনুস -৩নং আয়াত সহ আরো অনেক জায়গায় স্বয়ং আল্লাহ নিজে বলেছেন, তিনি আরশে উঠেছেন। আর বক্তা বলছে অন্য কথা।আর কত বক্তার কথার উপর নির্ভর করে গলাবাজি করবেন।এখন তো রমজান মাস কুরআন টা খুলে দেখেন। মানুষ অন্ধ তাকলিদ করতে করতে কখন যে দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় তা সে নিজেও জানে না।

হে আল্লাহ তুমি একে দিনের বুঝ দান কর.

হুজুর কি আপনার চেয়েও কম জ্ঞান অর্জন করেছে ?

Bhai tumi Muslim na khareji? Proshno Karte gele age nije islamer gan kichhu ta thakte Hobe vondo kothakar.

আপনার ঈমান নবায়ন করেন।

ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]

সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্।

সূরা ত্বহা ৫ নং আয়াত, সূরা আল আরাফ -৫৪ নং আয়াত, সূরা সাজদাহ-৪ নং, সূরা ইউনুস -৩নং আয়াত সহ আরো অনেক জায়গায় স্বয়ং আল্লাহ নিজে বলেছেন, তিনি আরশে উঠেছেন। আর বক্তা বলছে অন্য কথা।আর কত বক্তার কথার উপর নির্ভর করে গলাবাজি করবেন।এখন তো রমজান মাস কুরআন টা খুলে দেখেন। মানুষ অন্ধ তাকলিদ করতে করতে কখন যে দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় তা সে নিজেও জানে না।

ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]

Question: Why is the serpent on WHO logo ⁉️ satan descendant in Iraq. And his serpent 🐍 in Iran (ispahan). But they worship dev-ill like Irani Sufi manoor hallaj who is a famous pir of Dewbondi berelbi rizvi tableeghi jamat to open the 3rd eye❓One-eyed Egyptian pyramid on 1 $ USA❓Yes, Because There also written "in god we trust" as they believe in Left-eyed antichrist. And we know very well that our Prophet warned about the right eye-blind antichrist who is only left-eyed (dajjal).

সূরা ত্বহা ৫ নং আয়াত, সূরা আল আরাফ -৫৪ নং আয়াত, সূরা সাজদাহ-৪ নং, সূরা ইউনুস -৩নং আয়াত সহ আরো অনেক জায়গায় স্বয়ং আল্লাহ নিজে বলেছেন, তিনি আরশে উঠেছেন। আর বক্তা বলছে অন্য কথা।আর কত বক্তার কথার উপর নির্ভর করে গলাবাজি করবেন।এখন তো রমজান মাস কুরআন টা খুলে দেখেন। মানুষ অন্ধ তাকলিদ করতে করতে কখন যে দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় তা সে নিজেও জানে না।

ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]

সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ।

সূরা ত্বহা ৫ নং আয়াত, সূরা আল আরাফ -৫৪ নং আয়াত, সূরা সাজদাহ-৪ নং, সূরা ইউনুস -৩নং আয়াত সহ আরো অনেক জায়গায় স্বয়ং আল্লাহ নিজে বলেছেন, তিনি আরশে উঠেছেন। আর বক্তা বলছে অন্য কথা।আর কত বক্তার কথার উপর নির্ভর করে গলাবাজি করবেন।এখন তো রমজান মাস কুরআন টা খুলে দেখেন। মানুষ অন্ধ তাকলিদ করতে করতে কখন যে দ্বীন থেকে বের হয়ে যায় তা সে নিজেও জানে না।

তোদের কে পরিচালিত করছে শয়তান তাই তোরা হেদায়েত পাপ্ত হবি না

সিয়া (ইরানী)মোল্লা বলে কী?🎉

@@user-gx3ky9bu5b আহলে খোবিশ বলে কী

দেওবনদী মোল্লা, হানাফী দাবী করে,অথচ হানাফী ফিকাহ মানলেও, আবু হানীফার আকীদা ( সালাফী আকীদা) ছুড়ে ফেলে, আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদা মানে। পড়ুন আবু হানীফার বই - ফিকহুল আকবর ( ড: জাহাঈীর অনুবাদও করেছেন) , তা হলে বুঝতে পারবেন ইমাম আবু হানীফার আকীদা কি ছিল। আবোলতাবোল কমেন্ট না করে, দলীল-ভিওিক সমালোচনা করুন।

প্রশ্ন: WHO এর লোগোতে সাপ 🐍?শয়তানকে ইরাকে বসরায়,ওর বাহন সাপকে ইরানে ইস্ফাহানে ফেলা হয়েছিল।

ইমাম বুখারী (রহঃ) বলেনঃ (আল্লাহ'র সত্তা সর্বত্রে বিশ্বাসী) জাহমিয়া, (শিয়া) রাফেযীদের পিছে নামাজ পড়া আর ইহুদী-খৃস্টানের পিছে (নামাজ) পড়া সমান। [খলকু আফআলিল ইবাদ,পৃষ্ঠাঃ ২২]