কই শেখ সাদী কই বকরীর লাদী

@@tahminaakterytahminaaktery8228 গাধা

​@@tahminaakterytahminaaktery8228বেয়াক্কল😢

Tahole hujur jokhon marajabe tokhon keu jenno na kande

হ্যাঁ এই তাও মোয়াবিয়া র সাথে এক কাতারে যাবে। ইমাম হোসাইন এর কাতারে যেতে পারবে না। দোয়া করতে থাকেন।

উনার বয়ান আলেমরাও শুনে দিলের খুরাক হিসাবে,,,, আর তুমি কি বলো এই সব

😎 be 🔥😘 in

​@@salmasiddika5658b❤

​@@salmasiddika56580 ))

+ বপপপল নংং &

বাহ্ বাহ্ বাহ আপনি কি জানেন তিনি কী সবসময় সহী হাদীস বলে না মাজহাবী হাদীস মানে ফতোয়া ও বলে

তুই জারজ সন্তান ""! কারন সাহাবায়ে কেরামের সমালোচনা করবে তারা জারজ!! যা তর।মাকে গিয়ে জিজ্ঞেস কর তোর বাবা কে😮

Appropriate Dua. Let that happen. Ameen.

আমিন

ওতো এটাই চাইতেছে। তা ছাড়া মুয়াবিয়া ওদের নবী।

আমিন

আমি উনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি

Jaw Miah Bagho Oshikkito Murko Majar Pujari Bujo Kichu? Ahle Khobis Kutakar

​@@shumelahmed3889 thik

ঠিক।আমরা আলী রা ও হোসাইন রা এর দলে।

আল্লাহ আমাকেও যেন এই দলের অন্তর্ভুক্ত করে নেন আপনার কাছে বিশেষ দোয়ার আবেদন।

পবিত্র কুরআন এর ভুল 😅ব্যাখ্যা মধুর সুরে করলেই হক হইয়া যাবে?

মুয়াবিয়া সম্পর্কে বলার আগে মুয়াবিযার প্রথম জীবন থেকে শেষ পর্যন্ত জেনে নিবেন। কোন সাহাবি নিজের জন্য খেলাফতের দায়িত্ব নেয়নি, ইসলামের জন্য নিয়েছিলো কিন্তু সবার নীতির ও খেলাফতের দায়িত্ব পালন করার ধরণ এক রকম নয়। মুয়াবিযার খুব কঠোর ভাবে দায়িত্ব পালন করতেন বলেই উনার সময় আফ্রিকার মত দুর্গম জায়গা ও পাকিস্তান পর্যন্ত ইসলাম প্রচার হয়েছে। তাহার সময় ভয়ে কেউ ধর্ষণ করতে পারেনি

মুনাফিকের ঈমাম,,, ঈমানদারের নয়!

​@@user-nd6iv1cg3oবাবাজি, সাহাবিদের ব্যাপারে মুখ সামলে কথা বল। আর মনে রাখিও, তাবেইন তাবে তাবেইন মাজহাবের সম্মানিত ইমাম তারপরের অলি আওলিয়া গন কেহই নবিজি সা: এর কোন নিম্ন স্তরের সাহাবীর পায়ের ধুলাবালির সমান মরজাদা ও হবেনা।।।

6 এই গাধা কে জিজ্ঞেস করতে হয়: মুয়াবিয়া কি আদৌ রাসূলউল্লাহ এর সোহবত গ্রহণ করেছিল নাকি মক্কাতে রসূলুল্লাহ যে আট দিন ছিলেন সেই আট দিন মুয়াবিয়া রসুল উল্লাহ এর কাজ করেছিল যদিও সে সময় মুয়াবিয়ার রাসূলুল্লাহ থেকে একটি প্রতিষ্ঠিত বদ দোয়া আদায় করে নিয়েছিল, রাসূলুল্লাহ এর তিনবার ঢাকা সত্ত্বেও সাড়া না দেওয়ার কারণে প্রত্যাখ্যান করার কারণে যেখানে রাসূলুল্লাহ বলেছিল আল্লাহ যেন মুয়াবিয়ার কোনদিন পেট না ভরায়, এবং তার পায়খানার রাস্তা বড় করে দেয়, তাহলে এই গাধাকে জিজ্ঞেস করতে মন চায়: যে সাহাবীর উপরে রাসুলুল্লাহ এর বদদোয়া আছে সেই সাহাবীকে আপনি কোন ক্যাটাগরির সাহাবী মনে করেন, কারণ মোনাফেকও জান্নাতে যাবে রাসূলুল্লাহ এর সাহাবী হওয়ার কারণে। এক হাদিস দ্বারা এটাও প্রমাণিত হয়। অধম এজন্য বলি মুয়াবিয়া রাসুলের ভালো সাহাবী ছিল না, আরো ভেঙ্গে বললে বলা যাবে রাসূলুল্লাহ এর খারাপ সাহাবী শুধুমাত্র মোনাফিকরা ছিল আর ভালো সাহাবী রাসূলুল্লাহ এর পরিবারের জন্য জীবন কোরবান দিতে প্রস্তুত ছিল অথচ মুয়াবিয়ার মাধ্যমে রাসুলুল্লাহ এর পুরো পরিবার ধ্বংস হয়ে যায়। 7 তদন্ত বলে রাসূলুল্লাহ এর ভালো সাহাবীদের বিষয়ে সব ধরনের হাদিস গুলো কিন্তু রাসুলুল্লাহ এর খারাপ সাহাবী অর্থাৎ মুনাফিক সাহাবীদের বিষয়ে কোন হাদিস নাই আর রাসূলুল্লাহ এর মুনাফিকদের লিস্ট বিষয় হয়তো জানেন কিনা জানিনা তবে দুটো উদাহরণ দেওয়া যায় খারাপ সাহাবীদের বিষয় যারা রাসূলুল্লাহ যুদ্ধে থাকাকালীন অবস্থায় তিনশত সাহাবীর পলায়ন তারা কি সাহাবী নয়? অবশ্যই তারা সাহাবী তবে মুনাফিক সাহাবী অর্থাৎ রাসুলুল্লাহ এর খারাপ সাহাবী, অন্য আরেক যুদ্ধে তিনজন প্রকৃত সাহাবী শরিক হয়নি তাই রাসূলুল্লাহ এর বৎসনা ছিল তাদের প্রতি এবং শাস্তিও ছিল তাদের প্রতি তবে সেই হাদিসে কতজন মোনাফেক রাসূলুল্লাহ এর কাছে বিভিন্ন ওজর দিয়ে যুদ্ধ না যাওয়ার কাহিনী শুনিয়েছিলেন তারা কি রাসুলুল্লাহ এর ভালো সাহাবী নাকি মোনাফেক খারাপ সাহাবী, অধমের সিদ্ধান্ত বা রায় হলো সাহাবীর বিষয়ে যতগুলো হাদিস আছে কোরআনের আয়াত আছে প্রত্যেকটা রসুলুল্লাহ এর প্রকৃত সাহাবীদের বিষয়ে। মুনাফিক কোন সাহাবীদের বিষয়ে নয়। কারণ একটা গাধায়ও বুঝবে কোন প্রধান যদি নিজ কর্মীদের বিষয়ে প্রশংসনীয় কোন কথা বলে সেটা ভালো কর্মীদের বিষয়ে বলে, কর্মীদের মধ্যে যারা চোর চামুন্ডা আছে তাদের বিষয়ে বলেনা। (ধারাবাহিকভাবে ১৭টির বাকিগুলোও দিচ্ছি)

8 মুয়াবিয়াকে কি আদৌ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলা যায়, কারণ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলার জন্য শর্ত যেগুলো আছে সেগুলো মুয়াবিয়ার মধ্যে আদৌ কি পাওয়া যায়? নাকি সিপিএমের যুদ্ধ জামালের যুদ্ধ সাহাবীদের হত্যা রসূল পরিবারকে হত্যা করার জন্য আপনি মুয়াবিয়াকে পুরস্কার স্বরূপ রাঃ বলতেছেন, আমরা তো জানি কোরআন হাদিসের ব্যাখ্যা অনুযায়ী বায়াতে রেজওয়ানের আগের সমস্ত সাহাবীদের রাদিয়াল্লাহু আনহু আল্লাহ খেতাব দিয়েছেন কিন্তু তারপরের সাহাবীদেরকে খেতাব দেন নি অর্থাৎ পরের যারা তাদের বহুলাংশ সুবিধাভুগি সুবিধাবাদী না পারতে মুসলিম টাইপের এদেরকে কি আদৌ রাদিয়াল্লাহু আনহু বলা যায়? কারণ এদের মধ্যেই বহু সংখ্যক রসূলুল্লাহ এর ইন্তেকালের পরে আবার কাফের হয়ে যায় তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ হল মুসায়েলামাতুল কাজ্জাব যাকে আবু বকর হত্যা করেছিল, আমরা তো এটা স্পষ্ট জানি আবু বকরের দ্বিতীয় ছেলে মোহাম্মদকে মুয়াবিয়া হত্যা করেছিল এই বিষয়ের গুলো কি আপনার চোখে পড়ে না, মুয়াবিয়ার রাজত্বকালীন সময়ে আবু বক্কর ওমর ওসমান যদি বেঁচে থাকতো সবাই মুয়াবিয়ার হাতে বায়াত নিতো নাকি মুয়াবিয়া কে হত্যা করত যেই মুয়াবিয়া আলী এবং রাসূলুল্লাহ এর কলিজার টুকরা হযরত ফাতেমা এর কলিজার টুকরা হাসান হোসাইনকে হত্যা করেছিল? 9 আপনি মুয়াবিয়াকে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম এর সাথে তুলনা করেছেন এটা শরীয়তের কোন ভিত্তিতে নাকি আপনার ব্যক্তিগত চিন্তা থেকে মুয়াবিয়া কি আদৌ নুহ আলাই সালাম এর সাথে তুলনীয়? নাকি নুহ আলাই সাল্লাম আল্লাহর হুকুমের কারণে নিসন্তানকে বর্জন করেছিলেন, আমরাতো মুয়াবিয়ার কথার মাধ্যমে জানি মুয়াবিয়া নিঃসন্তানকে ভালবেসে খেলাফত কে ধ্বংস করার জন্য ইয়াজিদকে নিজ গদিন শিন করেছিলেন, আপনার কি মনে হয় মুয়াবিয়া আদৌ আপনার মত গাধা ছিল, মুয়াবিয়া কি জানতো না হুসাইন ইয়াজীদ থেকে উত্তম এমনকি হোসাইন মুয়াবিয়া থেকেও উত্তম হাসান এবং আলীর কথা বাদই দিলাম। বরং হাসানের ছোট ভাই আলীর ছেলে হুসাইনের কথা বলতেছি। মুয়াবিয়া কিভাবে সহজ করল রাসুলুল্লাহ এর প্রিয়তম নাতির হাতে ক্ষমতা না দিয়ে রসূল এর প্রিয়তম সাহাবী হযরত আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে হাসাইনকে বিষ খাইয়া হত্যা করেছে হোসাইনকে হত্যা করার জন্য ইয়াজিদকে ক্ষমতায় বসিয়েছে, ইয়াজিদ কি হঠাৎ করেই বিদ্রোহ হয়ে গেছে নাকি মুয়াবিয়া হোসাইনকে হত্যা করার জন্যই ইয়াজিদকে ক্ষমতায় বসিয়েছে মুয়াবিয়া এটা জানতো না ইয়াজির থেকেও হুসাইন উত্তম। (ধারাবাহিকভাবে ১৭টির বাকি পয়েন্টগুলোও দিচ্ছি)

10 মুয়াবিয়া ওহীর লেখক ছিলেন এই কথাটির আদৌ কি নিম্নতম একটি দলিল দিতে পারবেন, মুয়াবিয়া ওহীর লেখক ছিলেন না এটির আমি কয়েকটি দলিল দিতে পারব আপনি কি আদৌ একটি দলিল দিতে পারবেন। লেখক এবং ওহীর লেখক এই দুই কথার পার্থক্য কি আজও বা আদৌ বোঝেন আপনি? 11 রাসূলুল্লাহ মুয়াবিয়ার উপরে যে দোয়া করেছিলেন আপনার কথা অনুযায়ী আল্লাহ যেন তাকে হাদি মাহাদি ওহাদি বিহি, এই হাদিসের রেওয়ায়েত সম্পর্কে কি আদৌ আপনার ধারণা আছে? এটি কি সহি হাদিস? মুয়াবিয়া এখন বেঁচে থাকলে আপনারা হয়তো মুয়াবিয়াকে মাহাদী বলে ডাকতেন? যেহেতু আপনার হাদিস অনুযায়ী মুয়াবিয়ার জন্য আল্লাহর রাসূল মাহাদী হওয়ার দোয়া করছেন, তাহলে আল্লাহর রসুলের দোয়াকে কি বৃথা যাইতে দিবেন? 12 সুয়ূতী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি উনি কি তৎকালীন যুগে গ্রহণযোগ্য লেখক ছিলেন উনার কিতাব জামিয়া সগিরে কি ভুল বা বাতিল হাদিস নাই? আমরা তো জানি উক্ত হাদিসটি সম্পূর্ণ জাল এবং মুয়াবিয়া কর্তৃক এ ধরনের হাদিসগুলোকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, কারণ হাদিসের প্রত্যেকটা বিষয়ই বাতিল ছিল, কারণ মুয়াবিয়া রাসূলুল্লাহ কে শুধুমাত্র আট দিন পেয়েছে মক্কার জীবনীতে আর দিনে একজন লোক কিভাবে কাতেবে ওহী হয় যেহেতু ওহী পর্যায়ক্রমে নাজিল হয়, রসুলের সাথে মুয়াবিয়া মদিনায় আসেনি, তবে কাতেব হওয়ার দাবি করতে পারেন যেহেতু হাদিসে উল্লেখ আছে মক্কা জয়ের পরে রাসূলুল্লাহ বিভিন্ন রাজা-বাদশাদের কাছে চিঠি লিখেছিলেন যেগুলো মুয়াবিয়ার হাতে শিক্ষিত হিসাবে লিখিত ছিল, দ্বিতীয়ত উম্মাহ হাবিয়ে দেয়া কে আবু সুফিয়ানের ইসলাম গ্রহণ করার দুই বছর পূর্বেই রসুল উল্লাহ বিয়ে করেছিলেন, এবং আবু সুফিয়ান কাফের হওয়ার কারণে উম্মে হাবিবা নিজ বাবা আবু সুফিয়ানকে ঘরে বসতে দেন নাই চাদর সরিয়ে ফেলেছিলেন এই কথা বলে যে কোন কাফেরের জন্য রসূলুল্লাহ এর বিছানা বসার জন্য উপযুক্ত নয়। এ দুটো কথার দ্বারা স্পষ্ট বুঝা যায় না এটি জাল হাদিস, মুয়াবিয়ার প্রশংসার জন্য আপনি জাল হাদিস ছাড়া একটি সহিহ হাদিসও কি উপস্থাপন করতে পারেন না? 13 আপনি কি জানেন আদৌ রাসূলুল্লাহ এর সমুদ্রের হাদিসটাতে জায়গার নাম পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে ইয়াজীদের অনুসারীরা মুয়াবিয়াকে জান্নাতি বানানোর জন্য? (আশা করি হাদিসটি যাচাই করবেন) ধারাবাহিকভাবে ১৭ টি পয়েন্টের বাকিগুলোও দিচ্ছি।

14 রসুলের পরে মুয়াবিয়া কে অনেক সাহাবীরা সঠিক নেতৃত্বদানকারী কেন বলেছিলেন এ বিষয়ে কি আপনার ধারণা আছে, আমরা তো জানি মহাবিয়ার কু চক্রান্তে কূট কৌশলে আলী সহ ওসমানসহ ওমর শহর আবু বক্কর সহ বেশিরভাগ সাহাবী কুপোকাত হয়ে গেছে এবং যারা কুপোকাত হয়নি তাদেরকে মহাবিয়া সমানে হত্যা করেছে পরাজিত করেছে বিশেষ করে রসূলের পুরা পরিবারকে, এখন আপনি সেই সমস্ত সাহাবীকে কি সঠিক মনে করবেন যারা মুয়াবিয়ার কু চক্রান্ত বুঝতে পারেনি। 15 আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ মুয়াবিয়া সম্পর্কে যে এই রেওয়ায়াতটা করেছিলেন মুয়াবিয়া ফকিহ আপনাকে জিজ্ঞেস করতেছি ফকির শব্দের আরবি বিশ্লেষণ কি জানেন, যেই মুয়াবিয়ার শয়তানি কুটকৌশল এর কাছে ওসমান পরাজিত হয়েছে আলী পরাজিত হয়েছে হাসান পরাজিত হয়েছে সেই মুয়াবিয়া কি ইসলামের ফকিহ নাকি নামাজ বাদ দেওয়ার কারণে ধরা পড়েছে এইজন্য অর্থাৎ ভিতরে রাগ নামাজ তিন রাকাত না পড়ে এক রাকাত পড়েছে আর কিছু কিছু মানুষ তাকে সাহাবী মনে করে এখন পুরো ইসলামের মধ্যেই গন্ডগোল লাগিয়ে দিয়েছে যে ভিতরের নামাজ এক রাকাত, অর্থাৎ এখানেও কি মুয়াবিয়ার কারণে ইসলাম দ্বিখন্ডিত হয়নি? উম্মত দ্বিখন্ডিত হয়নি, আর মুয়াবিয়ার এক রাকাত নামাজের বিপরীতে তিন রাকাতের রেওয়ায়াত কি অন্য কোন হাদিসে নেই? আমরা তো জানি ফকির বলতে তিকনো মেধা সম্পন্ন বুঝানো হয়, আর মুয়াবিয়া আবু সুফিয়ানের থেকেও বেশি তীক্ষ্ণ মেধার অধিকারী ছিল যে তীক্ষ্ণ মেধার মাধ্যমে আবু সুফিয়ান সারা জিন্দেগি রসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে রাসূলুল্লাহ এর ইন্তেকালের এক বছর আগ পর্যন্ত। 16 ইবনে তাইমিয়া বলেছে মুয়াবিয়া সবচাইতে দুর্ধর্ষি ছিল, এটাতো যে কেউ স্বীকার করবে রসুলের শত্রুরাও রসুলের আলামিন এর বিষয়ে স্বীকৃতি দিত এর অর্থ রসূলের শত্রুরা কি রাসুলের সাহাবী হয়ে গেছে? (১৭ নম্বর পয়েন্টেও দিয়ে দিচ্ছি)

17 এই গাধা কে জিজ্ঞেস করতে মন চায়: আহলে বায়াত বলতে যারা শুধুমাত্র 5 জনকে বুঝায় তারা কি ভুল বলে? (যদিও প্রসঙ্গটি ভিন্ন তবে গুরুত্বপূর্ণ) রাসূলুল্লাহ এর বিবি ছিল অনেক সন্তান ছিল অনেক নাতিরা ছিল অনেক, তবে সমস্ত সন্তানরাই রাসূলুল্লাহ এর জীবিত থাকাকালীন অবস্থাতেই মারা গিয়েছেন শুধু ফাতেমা ব্যতীত। আর রাসূলুল্লাহ এর কোন বিবি থেকে কোন সন্তান হয়নি যারা হয়েছে তারা সবাই রসূলুল্লাহ এর ইন্তেকালের পূর্বেই মারা গিয়েছে। তবে আহলে বাইত বলতে রসূলুল্লাহ এর সমস্ত বিবিদের কে বোঝানো হয় সমস্ত নাতীদেরকে বুঝানো হয় এবং বিশেষ করে আলী হাসান হোসেন ফাতেমা এই চারজনকে বুঝানো হয় যেহেতু এই চারজনের জন্য আলাদা হাদিস আছে। তবে নামধারী সুন্নিরা আহলে বাইত বলতে যে পাঁচজনকে বুঝায় সেটা ভুল কিভাবে, পাঁচজনের তিনজনকেই নির্মমভাবে হত্যা করেছে রাসুলুল্লাহ এবং হযরত ফাতেমা ব্যতীত, যার উপরে অত্যাচার হয় তার কথা অনুসারীদের কাছে বেশি আকর্ষণীয় থাকে না? আর রাসূলুল্লাহ এর পুরো পরিবার অর্থাৎ হাসান হোসাইন এর পুরো পরিবার হযরত হোসাইন এর শাহাদাতের সময় একত্রে 72 জনকে একত্রে হত্যা করা হয়েছে সেখানে কি সবাই শহীদ হয়ে যায়নি কয়েকজন নারী সদস্য বাদে? তাহলে বিবেকের প্রশ্ন এই পাঁচজনই তো বেশি আলোচিত থাকার কথা! পুরো আহলে ভাইতদের মধ্যে থেকে ফাতেমা রসূলের একমাত্র উত্তরাধিকার থাকা মেয়ে হওয়ার কারণে আর আলী রসুলের হাদিস এবং ফাতেমার স্বামী হওয়ার কারণে হাসান এবং হোসাইনকে হত্যা করার কারণে আলোচিত হওয়ার কথা নয় এটি কি বিবেকের প্রশ্ন নয়? যাইহোক আপনাকে প্রশ্ন করতে মন চায় শেষের কথাগুলো যদিও সুন্নিদের বিষয়ে বলেছেন তার পরেও ভুল তথ্য দিয়েছেন? তবে প্রথম দিকে আপনি যে তথ্যগুলো দিয়েছেন আমিরে মুয়াবিয়ার সংক্রান্ত প্রত্যেকটা তথ্য কি নেগেটিভ নয়, অবশ্যই আমিরে মুয়াবিয়া টেকনো মেধা সম্পন্ন ব্যক্তি ছিল এবং তার বাবাও তীক্ষ্ণ মেধা সম্পন্ন ব্যক্তি ছিল তারা কি রাসুলের আশ্রিম তাসলিম এর পরে মুসলিম হয়নি রসূলকে আবু সুফিয়ান এবং আবু সুফিয়ানের বিবি হিন্দা যারা দুইজনেই মুয়াবিয়ার মা-বাবা ছিল তাদেরকে মক্কা বিজয়ের সময় রসূল যেখানে পাও সেখানে হত্যা করো এ ঘোষণা দেয়নি? তাহলে এরকম কাটা মুনাফিকের বিষয়ে আপনি কিভাবে মোনাফেক সাহাবী না বলে ভালো সাহাবী বলে ঘোষণা দিতে পারেন? যে সাহাবীর বিরুদ্ধে রাসূলুল্লাহ এর বদ দোয়া আছে যে সাহাবীর বিরুদ্ধে রসূলুল্লাহ এর বাগি উপাধি আছে যে সাহাবীর বিরুদ্ধে রাসূলুল্লাহ এর বহু সাহাবীর রক্ত লেগে আছে যে সাহাবীর বিরুদ্ধে রাসূলুল্লাহ এর পরিবারের রক্ত লেগে আছে? এছাড়া অন্যান্য কথা বাদই দিলাম এই প্রশ্নের উত্তরগুলো কি আপনার কাছে আছে? (তার এক ঘন্টার আধা ঘন্টার বয়ানের মধ্যে থেকেই আমি এই পয়েন্ট গুলো খুঁজে বের করলাম, আল্লাহতালা যেন আমাদেরকে প্রত্যেকটা মানুষকে দুনিয়া থেকে এক এবং নেক হয়ে কবরে যাওয়ার তৌফিক দান করেন আমিন, মুয়াবিয়া বিষয়ে অধমের রায় হল: তার বিষয়ে আমাদের কোন কথা বলার প্রয়োজন নেই তার থেকে কোন হাদিস নেওয়ার প্রয়োজন নেই, তাকে আলোচনার বাহিরে রাখাটাই উচিত কারণ তার মধ্যে মোনাফেকের যতগুলো আচরণ ছিল তার প্রত্যেকটাই ভেসে উঠেছে যদিও সাহাবী যুগে প্রকাশ পায়নি তাই আমরা এ বিষয়ে চুপ থাকাটাই প্রিয় মনে করি, অর্থাৎ আবু জাহেলকে আমরা যেভাবে আলোচনার বাহিরে রাখি আবু লাহাবকে আমরা যেভাবে আলোচনার বাহিরে রাখি কোরআনে উল্লেখ থাকা সত্ত্বেও ঠিক একইভাবে মুয়াবিয়া কেউ আমরা আলোচনার বাহিরে রাখবো যেহেতু সাহাবায়ে কেরামের যুগে এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়নি)

আর তিনি কোরআন হাদিস দিয়ে মানুষকে গোমরাহ করেন।

অমুল্য অালোচনা। অাল্লাহ এই অলোচককে এ ধরনের অারো অালোচনা করার জন্য অনুরোধ করা হইল ।

কয়েকটি প্রশ্ন : ১)হযরত মুয়াবিয়া (রা:) কবে “ইমাম” কবে হলেন? ২) তিনি নির্বাচিত খলিফা হযরত আলী (রা:) এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে কি সঠিক কাজ করেছিলেন ? হযরত আলী (রা:) তো বেহেস্তের সুসংবাদ প্রাপ্ত সাহাবী ছিলেন। ৩) হযরত আম্মার (রা:) এর শহীদ হওয়া সংক্রান্ত হাদীস অনুয়ায়ী হযরত মুয়াবিয়া (রা:) এর অবস্থান ব্যাখ্যা করবেন কী? ৪) তিনি ছেলে ইয়াজিদকে খলিফা নির্বাচন করে রাজতন্ত্র কায়েম করেন, এটি সঠিক কাজ ছিল কী ? ৫) সকল সাহাবীদের মর্যাদা কী এক সমান? হুজুরের কাছে জবাব প্রত্যাশা করি।

​@@faruquejalil2839যদি একেবারে সঠিকটা জানার খুব ইচ্ছা থাকে, সাহাবা মুয়াবিয়া বর্ণনা লেইখা মুক্তি আরিফ বিন হাবিব লিখবেন একটা বয়ান পাবেন ১১ মিনিটের, আশা করি আপনি যদি সঠিক মানুষ হন তাহলে সঠিকটা বুঝে নিবেন

মুয়াবিয়া রাযি:আনহুর সাথে ইমাম হাসান রাযি: কি কি চুক্তি ছিলো? পড়াশোনা করে নিরেপক্ষ কিতাবাদি মুতাআলা করেন

এরা তো খারিজি

​@@salthasaltha-pc6zgনিজে পড়াশোনা না করে শুনে শুনে শিখলে আপনার মত জ্ঞানী হওয়া যায়

Apnar moto manushi jamanar bukhari bolben

মুয়াবিয়া মুনাফেক ছিলেন

কে রে সোনা তুই? তাহলে মুয়াবিয়া কে নবী বানায়ে নিলেতো আরো ভালো হয়। নবীই বনায়ে নে! ইসলামের কুক্ষাত সন্ত্রাস যার পোলা করছে।

আলী রাঃ যেদিকে হক সেদিকে

এই কথা বলা ঠিক হবে কিনা ,তা আমার জানা নাই

এটার ফয়সালা আল্লাহ করবেন। আপনার আমার মত সলিমুদদিন কলিমউদ্দিন এই দুই জলিল কদর সাহাবীর ব্যাপারে সমালোচনা করার সাহস দেখানো ঠিক নহে।।।

Look like ajeda. Ajedar dalal

একটা কিতাব আছে, লিখক হলেন, মুফতি তকী উসমানী সাহেব অনুবাদ করছেন, আবু তাহের মেসবাহ, কিতাব এর নাম, ইতিহাসের কাঠগড়ায় হজরত মুআবিয়া রাঃ, এই কিতাব টা পরলে আশা করি এই ব্যাপারে আর কোন প্রশ্ন থাকবে না ❤

এই অপবাদ কারা দিছে জানেন তো? তারা কোন সম্প্রদায়ের জানেন তো??

এটার ব্যাখ্যা জানা দরকার।

ইয়াজিদ বা মুযাবিয়ার সম্পর্কে তোমাদের কিয়ামতে প্রশ্ন করবে নিজের দিকে নজর দাও

Kno

Tor ki jonmer dos Ace

ভাই আপনি এই বয়ান বুজে লিখেছেন না কি না বুজে লিখেছেন

আলেমের কাছে গেলে আপনার এই উত্তরটা ভালোভাবে দিতে পারব সাধারণ জ্ঞানে আমি যেটা বুঝি আপনি যে কথাগুলা জানতে চান তারপরে কোন হাদিসও আসে নাই কোরআনের কোন আয়াত ও নাযিল হয় নাই, এ বিষয়ে আল্লাহ কি করবেন আল্লাহই ভাল জানেন তবে খুব জানার ইচ্ছা হলে ভালো মানের কোন আলেম এর কাছে যাবেন

বাউল গানের ভিডিও আপলোড করেন আপনি কোন জাতের এতেই বুঝা গেলো

হুজুর ইয়াজিদের বক্ত বুজা যাচ্ছে

গাজা কি রাতে খান নাকি দিনে!!

বুঝে আসে না কিভাবে সন্ত্রাসী কে জান্নতি বানাচ্ছে দুই টাকার মোল্লারা।

এই তুই কিগুর বাল জানোছ