جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

আমীন, جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

جَزَاكَ اللّٰهُ خَيْراً

আপনার মন্তব্যোর জন্য ধন্যবাদ।

আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম বাণী, সাদৃশ্যপূর্ণ একটি কিতাব (আল কুরআন), যা বারবার আবৃত্তি করা হয়। যারা তাদের রবকে ভয় করে, তাদের গা এতে শিহরিত হয়, তারপর তাদের দেহ ও মন আল্লাহর স্মরণে বিনম্র হয়ে যায়। এটা আল্লাহর হিদায়াত, তিনি যাকে চান তাকে এর দ্বারা হিদায়াত করেন। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন হিদায়াতকারী নেই। {সূরা (৩৯) আয-যুমার,আয়াত:২৩} এই আয়াতের অর্থ তো স্পষ্ট।

আপনার মন্তব্যোর জন্য ধন্যবাদ আল্লাহ আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন। জাযা-কাল্লা-হু খাইরান

আপনার মন্তব্যোর জন্য ধন্যবাদ।

তাশাহ্‌হুদ এর মধ্যে কি ইয়া রাসুলুল্লাহ আছে, সালাম দেওয়া আর সাহায্য চাওয়া কি এক জিনিস, গোঁজামিলে দেন কেন। এই ভিডিও তে ইয়া রাসুলুল্লাহ, ইয়া আলী বা ইয়া জীলানী বলে সাহায্য চাইলেন শিরক হবে সেই কথা বলা হয়েছে, সাহায্য চাইতে হবে একমাত্র আল্লাহ কাছে। আগে বুঝেন পরে কান্নাকাটি করিয়েন। أَلتَّحِيَّاتُ لِلّٰهِ، وَالصَّلَوَاتُ، وَالطَّيِّبَاتُ، اَلسَّلَامُ عَلَيْكَ أَيُّهَا النَّبِيُّ وَرَحْمَةُ اللّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ، اَلسَّلَامُ عَلَيْنَا وَعَلَى عِبَادِ اللّٰهِ الصَّالِحِيْنَ، أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلٰهَ إِلَّا اللّٰهُ وَأَشْهَدُ أَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُهُ যাবতীয় অভিবাদন আল্লাহ্‌র জন্য, অনুরূপভাবে সকল সালাত ও পবিত্র কাজও। হে নবী! আপনার উপর বর্ষিত হোক সালাম, আল্লাহর রহমত ও বরকতসমূহ। আমাদের উপর এবং আল্লাহ্‌র সৎ বান্দাদের উপরও বর্ষিত হোক সালাম। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই এবং আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আল্লাহ্‌র বান্দা ও রাসূল। আত্তাহিয়্যা-তু লিল্লা-হি ওয়াস্‌সালাওয়া-তু ওয়াত্তায়্যিবা-তু আস্‌সালা-মু ‘আলাইকা আইয়্যূহান নাবিয়্যূ ওয়া রাহমাতুল্লা-হি ওয়া বারাকা-তুহু। আস্‌সালা-মু ‘আলাইনা ওয়া ‘আলা ‘ইবাদিল্লা-হিস সা-লেহীন। আশহাদু আল্লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান ‘আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।

ইয়া আয়‍্যুহান নাবী আর ইয়া নাবী শব্দদ্বয়ের অর্থ কাছাকাছি। অর্থ হে নবী। তো এটা বলে ডাকা কেন নাজায়েজ হবে? আর আল্লাহ ছাড়া কাউকে ডাকা বা কারও কাছে সাহায‍্য চাওয়া যাবেনা একথা দলিল বিহীন। সমস্ত কিছু দেওয়ার মূল মালিক অবশ্যই মহান আল্লাহ্। কিন্তু তিনি সৃষ্টির জগতেকে পরস্পরের প্রতি নির্ভরশীল হিসেবে সৃষ্টি করেছেন। এটা তাঁর হিকমত। আবার বিশেষ কিছু দানের ক্ষেত্রে তাঁর বিশেষ বান্দা বা প্রতিনিধিকে মাধ্যম হিসেবে বাছাই করেছেন। যারা এটা অস্বীকার করে তারা আসলে মহান আল্লাহ ও তাঁর সৃষ্টি তত্ত্ব সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ। তওহীদ বা একত্ববাদ মূলত কি, শির্ক কিভাবে হয়, কোনটা প্রকৃতপক্ষে বিদআত আর কোনটা মুস্তাহাব আমল এ সম্পর্কে নূন্যতম ধারণাও এদের নেই। নবীজির (সা) সতর্ককৃত শয়তানের শিঙ নজদীর মনগড়া ভ্রান্ত মতবাদকেই এরা তওহীদ মনে করে। ইসলামের মূল ভিত্তি আল্লাহর প্রতিনিধির কাছে আত্মসমর্পণের মাধ্যমে নফসের পরিশুদ্ধির বিষয়টিকে যারা অস্বীকার করে তারা নি:সন্দেহে ইবলিসের পদাঙ্ক অনুসারী। ফলে অধিকাংশ সুক্ষ্মতত্ত্ব না বুঝে সরাসরি সেগুলো অস্বীকার করে। কুরআনের অসংখ্য আয়াতের মনগড়া অর্থ করে এবং হাজার হাজার হাদীসকে অস্বীকার করে। প্রকৃতপক্ষে এরাই বিদআতি।

আমরা আত্তাহিয়াতুতে "ইয়া" আইয়ুহাননাবীয়ু পড়িনা,এই ব্যক্তি মনে হয় পড়ে কারন তারা আলী (রা:) নামের সাথে ইয়া পড়ে অভ্যস্ত 😁😁 ওহ, তারা আবার আলী(রা:) বলেন না, বলে আলী (আ:)

আপনার মন্তব্যোর জন্য ধন্যবাদ।

কে?

আবু জাহেল সে একজন বড় কাফের মুশরিক, আপনি কাকে আবু জাহেলের সাথে তুলনা করলেন?

@@Eilmaislam702 বক্তা ইমাম হোসেন

আবু জাহেল এক জন কাফের মুশরিক, ইমাম হোসেন একজন মুসলিম। আপনি কিভাবে এটা বলতে পারেন?

শুদু আবু জেহেলনা। উবাই ইবনে আব্দুল্লাহ ( মুনাফিকের সর্দারের সন্তান )