Рет қаралды 66
পাকিস্তানের করাচির ইসলামিক প্রতিষ্ঠান জামিয়া বিনোরিয়া টাউন, জনপ্রিয় শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটককে হারাম ঘোষণা করে ফতোয়া জারি করেছে। অ্যাপটি আধুনিক সময়ের সবচেয়ে বড় প্রলোভন আখ্যা দিয়ে এর ব্যবহারকে অবৈধ বলেও ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ফতোয়া নং ১৪৪২১১২০০৪০৯-এ প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের দাবির পক্ষে পক্ষে দশটি যুক্তি দিয়েছে।
পাকিস্তান টেলিকমিউনিকেশন অথরিটি ২০২১ সালে অ্যাপটিকে পাঁচ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল। পরে আপত্তিকর বা অনৈতিক বিষয়বস্তুর ওপর নিয়ন্ত্রণ জোরদারের বিষয়ে টিকটক কর্তৃপক্ষ প্রতিশ্রুতি দিলে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়।
ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ পূর্বে অনৈতিকতার অভিযোগে টিকটক নিষিদ্ধ করার দাবি করেছিল। জামিয়া বিনোরিয়ার জারি করা অনলাইন ফতোয়া অনুসারে, টিকটক শরীয়াহ অনুসারে হারাম ও আধুনিক যুগে ফিতনা (প্রলোভন) বাড়াচ্ছে।
প্রদত্ত কারণগুলোর মধ্যে একটি হল, শরিয়া আইন অনুযায়ী পশুদের ছবি ও ভিডিও নিষিদ্ধ যা অ্যাপটিতে রয়েছে। নারীরা অ্যাপটিতে পর্নোগ্রাফিক ভিডিও বানিয়ে সেগুলো শেয়ার করে।
এছাড়াও টিকটকে নাচ ও গানের ভিডিও আপলোড করে থাকে নারী পুরুষ সকলেই যা শরিয়াহ মোতাবেক নিন্দনীয়। অ্যাপের কারণে সময় অপচয় ও নৈতিক অবক্ষয় ঘটে। এ ধরনের অভ্যাস অশ্লীলতা ও নগ্নতা ছড়ায়।
জামিয়া বানোরিয়ার জারি করা ফতোয়ায় জোর দেওয়া হয়েছে যে টিকটক হল এমন একটি জায়গা যেখানে শিক্ষা ও ধর্মকে নিয়ে মজা করে ভিডিও বানানো ছাড়াও যে কোনো বিষয় নিয়ে উপহাস করে ভিডিও বানিয়ে আপলোড দেওয়া যায়।
ফতোয়ায় বলা হয়েছে, টিকটক ব্যবহার করার মাধ্যমে অবশ্যই শরিয়া মোতাবেক নিষিদ্ধ এমন কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়া স্বাভাবিক। এই ধরনের অপরাধ করা থেকে বিরত থাকা কার্যত কঠিন। তাই টিকটক ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
ইত্তেফাক/এসএটি
ইসলামিক সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান জনস্বার্থে কাজ করা একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানের নাম। প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক এমডি আসাদুল্লাহ আল গালিব ও তার সহপাঠী একাধিক বন্ধুবর। এটি একটি সামাজিক সেবামূলক বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান। এর অধীনে কাজ করে যাচ্ছে চৌকস, এক্সপার্ট একটা টিম। ইসলামিক সাইবার সিকিউরিটি এর কাজের ক্ষেত্র দুইটা।
১.অনলাইন
২.অফলাইন
ফেসবুক সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। কারো আইডি, পেইজ বা গ্রুপ ডিসাবল হলে বা লকে পড়লে সেটা ব্যাক এনে দেওয়া হয়। হ্যাক হলে রিকভার করে দেওয়া হয়। কেউ হ্যারেজমেন্টের শিকার হলে তারও সমাধান করা হয়। এর বিনিময়ে কারো থেকে কোনো টাকা নেওয়া হয় না। তবে শর্ত হিসেবে দুই বা ততোধিক গরিব মানুষকে পেট ভরে খাবার খাওয়ানো এবং একটি ফল গাছ রোপণ আবশ্যক।
আইসিএস অফলাইনেও জনসেবা মূলক কাজ করে থাকে। নিঃস্ব ও দরিদ্র মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করে থাকে। শীত মৌসুমে শীতের পোশাক, কম্বল দিয়ে থাকে। বিভিন্ন মৌসুমে সামর্থ্য অনুপাতে হাট বাজার করে দেওয়া হয়। কারো চিকিৎসার প্রয়োজন হলে সেটাও সামর্থ্য অনুপাতে চেষ্টা করে থাকে, পড়াশোনার খরচও দেবার চেষ্টা করে ইত্যাদি।
গ্রুপ লিংক
www.facebook.c...
গ্রুপ লিংক
www.facebook.c...
পেইজ লিংক / cybereliteteam
পেইজ লিংক
/ ics.5.2.2020
#pakistan #tiktok #haram