এইটাই আমাদের উচিৎ আমিও বারবার লিখছি কিন্ত আমাদের আলেম গন তাই না বলে না করে শুধুই একজন আরেকজন কে বদনাম নিয়ে ব্যস্ত বুজে আসেনা তারা আমাদেরকে কি শিক্ষা দিচ্ছে ❤

কোন তরিকায় শিক্ষা দিয়েছেন একটু বলবেন 🙏🙏

আপনাকে দেখে তো মুসলমানের মতো লাগতেছে না ভাইয়া

রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি এর তরিকা তো আপনার কাছে একটা ও নাই

টুপি নাই, দাড়ি নাই আর আপনি বলেন ইল্লাল্লাহু জিকির জায়েয নাই। কেমন আক্কেল

​@@user-ym7gs1jq9jٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)

বাটপার এর গোষ্ঠী! ইসলাম কে নিজেদের মতো করে সাজাতে চায়! নাউজুবিল্লাহ

ভাই তুই আসলে একটা মুর্খ

আপনাকে কে বলছে,,, নবীজির যেটা করেন নাই সেটাও করা যাবে যদি সাহাবীরা করে থাকেন

কারো বক্তব্য পড়ে কমেন্টস করতে হলে ইসলামিক জ্ঞান থাকতে হবে

​@@sksujon1226 কোন সাহাবী ইল্লাল্লাহ জিকির করেছে জানাবেন দয়া করে। শুধু সাহাবী না তাবে-তাবেইন এই ইল্লাল্লাহ জিকির করেছে কিনা সঠিক হাদিস এবং সুন্নাহ অনুসারে জানা থাকলে জানাবেন দয়া করে।

ইল্লাল্লাহ জিকির করা হারাম।

​@@sksujon1226ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)

জেমন একটা গাদা কে জতই ভাল উচ্ছ সিক্খিতো সিক্খক দারা সারা জিবন পরানো হয় সেই গাদা জেমন সিক্খিত হবেনা, তেমনি তোমরা ও ইল্লাল্লাহ জিকির বিরদি রা কোনদিন ও বুজবা না

আচ্ছা আল্লাহ আল্লাহ আল্লাহ জিকির কোন হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয় আমার জানা মতে তাহলে কি আল্লাহ আল্লাহ বলে জিকির করা যাবে না

সব মুর্খের দল ইল্লাল্লাহ জিকির কে না জাহেজ বলে

@@sksujon1226 ইল্লাল্লাহ জিকির একসো বার জাহেজ

​@@mdjafor6236 এটা লেওয়াতাতী পীর সাহেবের মুরিদ এর দালালী

আবরার হুজুর ঠিক বলেছেন

ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না-লিল্লাহ রাজিউন

সালার বলদ, কুরআন পড়ে দেখ, সতের যায়গায় আল্লাহ তায়ালা নিজেই শুধু ইল্লাল্লাহ বলেছেন।

সঠিক

কিছু হলে এইটা পড়েন ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজিউন আবার ইন্না লিল্লাহি পড়েন। তো আপনাদের কে কে অধিকার দিলো ভাগ করতেন

Apni a kothati najhle apnar saikh ke jigasa koren riyajat ki , riyajat talimer jonno,jaej

@@touhidsardar seikh ke ask korar kono dorkar nai Ami sheikh er blind follower na

@@abuimran7342 Ha, thik, tahle apni boro saikh, thik achhe ,tahole ,riyajot talimer jonno kora , r sunnat holo puro kalmar jikir kora, A 2 tir mahje parthokko obossy bujte parechhen

@@touhidsardar riyajot nea boisha thaken Apnar ai half jikir ek koti bar porleo akase uthbe na

সবচেয়ে উত্তম জিকির ১/ আল্লাহু আকবার ২। সুবহানাল্লাহ ৩। আলহামদুলিল্লাহ ৪। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দলিল..সূরা ইব্রাহীম.. ২৪ আয়াতের তাফসীর ইবনে কাসির।

আমরা তো বলি এটা জায়েজ কিন্তু সুন্নাত না। এর দ্বারা অনেক ফায়দা আছে বিধায় সবক এবং তালিমে ইল্লাল্লাহু র জিকির করতে বলা হয়। কিন্তু এর বাইরে তো সুন্নাহ মোতাবেক জিকির করা হয়।

জাহান্নারের পথ সহজ করে নিচ্ছে

রিয়াযত বুজেন আপনি

সবচেয়ে বড় আলেম আপনি, শুভকামনা

ভাই আপনি রিয়াযত বুজেন

আগে নিজে সংশোধন হোন আমিন

ভাই আপনি কি নামাজ পড়েন

ইল্লাল্লাহু অর্থ কি বলবেনplease

আদবের সাথে বলছি দয়া করে বিষয় টা বলবেন

ইল্লাল্লাহ শব্দের অর্থ আল্লাহ ছাড়া বা আল্লাহ নাই।

সবচেয়ে উত্তম জিকির ১/ আল্লাহু আকবার ২। সুবহানাল্লাহ ৩। আলহামদুলিল্লাহ ৪। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দলিল..সূরা ইব্রাহীম.. ২৪ আয়াতের তাফসীর ইবনে কাসির।

ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)

কোন হাদিসে আছে? সেটা কি চরমোনাই হাদিস, ভন্ডামি বাদ দেন। ফালতু।😡😡😡😡😡

রাইট

Allah r nobi KZfaq a comment lakhan nay,choke chosma porannay,imogi use koran nay,koran kano?

সবচেয়ে উত্তম জিকির ১/ আল্লাহু আকবার ২। সুবহানাল্লাহ ৩। আলহামদুলিল্লাহ ৪। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দলিল..সূরা ইব্রাহীম.. ২৪ আয়াতের তাফসীর ইবনে কাসির।

সবচেয়ে উত্তম জিকির ১/ আল্লাহু আকবার ২। সুবহানাল্লাহ ৩। আলহামদুলিল্লাহ ৪। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দলিল..সূরা ইব্রাহীম.. ২৪ আয়াতের তাফসীর ইবনে কাসির।

সবচেয়ে উত্তম জিকির ১/ আল্লাহু আকবার ২। সুবহানাল্লাহ ৩। আলহামদুলিল্লাহ ৪। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ দলিল..সূরা ইব্রাহীম.. ২৪ আয়াতের তাফসীর ইবনে কাসির।