ইমাম বুখারী (রহঃ) এর জীবনী। Motiur Rahman Madani. Life of Imam Bukhari

  Рет қаралды 18,627

TheWazCentre

TheWazCentre

7 жыл бұрын

In this lecture, Maulana Motiur Rahman Madani delivered his lecture on the life of Imam Bukhari (ra) He talked about this life, work and sacrifice for Islam. He discussed in detail how Imam Bukhari collected authentic Hadiths and included in a book that is called Bukhari Sharif. Please listen to this full bangla islamic lecture.
#মতিউররহমানমাদানীওয়াজ #MotiurRahmanMadani #BanglaLecture

Пікірлер: 16
@golapmartaja4457
@golapmartaja4457 Жыл бұрын
মাশাআল্লাহ
@fijullafijulla1782
@fijullafijulla1782 5 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ খায়ের।
@abdulmajed3711
@abdulmajed3711 7 жыл бұрын
jajakallah Hujur ke Allah jeno uttom potidan den amin Allah jeno sobai ke bujar taupik den amin
@mdmohan591
@mdmohan591 7 жыл бұрын
সুকরান
@mdsazalmia3894
@mdsazalmia3894 2 жыл бұрын
জাজাকাল্লাহ খাইরান
@mdbadshamalot3754
@mdbadshamalot3754 4 жыл бұрын
ধন্যবাদ
@almamun6904
@almamun6904 2 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@babulkhan8365
@babulkhan8365 5 жыл бұрын
Imam Bukhari
@aminurislam3448
@aminurislam3448 2 жыл бұрын
পাঁচ সাতজন মাধ্যম এর মধ্যে আদৌ কি সত্যি বেরিয়ে আসা সম্ভব । তাও আবার মুখে মুখে
@ziaulkabir4342
@ziaulkabir4342 7 жыл бұрын
ইমাম বূখারীর সততা নিয়ে প্রশ্ন ! سير أعلام النبلاء - الجزء الثاني عشر - الصفحة 411 وقال أحيد بن أبي جعفر والي بخاري: قال محمد بن اسماعيل يوما : رب حديث سمعته بالبصرة كتبه بالشام ، ورب حديث سمعته بالشام كتبه بمصر - فقلت له : يا أبا عبدالله بكماله؟ قال : فسكت . বিখ্যাত রিজাল শাস্র গ্রন্থ ‘সিয়ার আ‘লামুন নুবালা’ এর 411 পৃষ্টার অনুবাদ ‘আর বুখারার গভর্নর উহাইদ বিন আবি জা‘ফর বলেন- একদিন মুহাম্মাদ বিন ইসমাইল (বুখারীর লেখক) বললেন - কতক হাদীস আমি শুনেছি বসরায়- লিখেছি সিরিয়ায় । আর কতক হাদীস আমি শুনেছি সিরিয়ায় - লিখেছি মিসরে। তাই আমি তাকে বললাম - হে আব্দুল্লাহর পিতা - আপনি কি তা সম্পুর্ণভাবে লিখেছেন؟ তিনি বলেনে - অতঃপর তিনি চুপ থাকেন। যে আল্লাহর হাদীস ব্যতীত অন্য হাদীসে ঈমান রাখে তার ব্যপারে কুরআন।  কুরআনের পরিবর্তে আর কোন্ বাণীর প্রতি তারা ঈমান আনবে? وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ {৪৯} فَبِأَيِّ حَدِيثٍ بَعْدَهُ يُؤْمِنُونَ {৫০} মিথ্যারোপকারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ! সুতরাং কুরআনের পরিবর্তে আর কোন্ বাণীর প্রতি তারা ঈমান আনবে? (সূরা আল মুরসালাত, ৭৭ঃ৪৯,৫০) أَوَلَمْ يَنظُرُواْ فِي مَلَكُوتِ السَّمَاوَاتِ وَالأَرْضِ وَمَا خَلَقَ اللّهُ مِن شَيْءٍ وَأَنْ عَسٰـى أَن يَكُونَ قَدِ اقْتَرَبَ أَجَلُهُمْ فَبِأَيِّ حَدِيثٍ بَعْدَهُ يُؤْمِنُونَ {১৮৫} তারা কি দৃষ্টিপাত করেনি আসমানসমূহ ও যমীনের রাজত্বে এবং আল¬াহ যা কিছু সৃষ্টি করেছেন তার প্রতি? আর (এর প্রতি যে) হয়তো তাদের নির্দিষ্ট সময় নিকটে এসে গিয়েছে? সুতরাং তারা এরপর আর কোন্ কথার প্রতি ঈমান আনবে? (সূরা আল আ‘রাফ, ৭ঃ১৮৫)  কুরআনের পর আর কোন্ কথায় বিশ্বাস করবে? تِلْكَ آيَاتُ اللَّهِ نَتْلُوهَا عَلَيْكَ بِالْحَقِّ فَبِأَيِّ حَدِيثٍ بَعْدَ اللَّهِ وَآيَاتِهِ يُؤْمِنُونَ {৬} وَيْلٌ لِّكُلِّ أَفَّاكٍ أَثِيمٍ {৭} يَسْمَعُ آيَاتِ اللَّهِ تُتْلٰـى عَلَيْهِ ثُمَّ يُصِرُّ مُسْتَكْبِرًا كَأَن لَّمْ يَسْمَعْهَا فَبَشِّرْهُ بِعَذَابٍ أَلِيمٍ {৮} এগুলো আল্লাহর আয়াত, আমি তা যথাযথভাবেই তোমার কাছে তিলাওয়াত করছি। অতএব তারা আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর আর কোন্ কথায় বিশ্বাস করবে? দুর্ভোগ প্রত্যেক চরম মিথ্যুক পাপাচারীর জন্য! সে শোনে আল্লাহর আয়াতসমূহ যা তার সামনে তিলাওয়াত করা হচ্ছে, তারপর সে ঔদ্ধত্যের সাথে অবিচল থাকে, যেন সে তা শুনতে পায়নি। অতএব তুমি তাকে এক যন্ত্রণাদায়ক আযাবের সুসংবাদ দাও। (সূরা আল জাসিয়া, ৪৫ঃ৬-৮)  কথায় (হাদীসে) আল্লাহর চেয়ে অধিক সত্যবাদী কে? اللّهُ لا إِلَـهَ إِلاَّ هُوَ لَيَجْمَعَنَّكُمْ إِلٰـى يَوْمِ الْقِيَامَةِ لاَ رَيْبَ فِيهِ وَمَنْ أَصْدَقُ مِنَ اللّهِ حَدِيثًا {৮৭} আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোন (সত্য) ইলাহ নেই। অবশ্যই তিনি তোমাদেরকে একত্র করবেন কিয়ামতের দিনে। এতে কোন সন্দেহ নেই। আর কথায় আল্লাহর চেয়ে অধিক সত্যবাদী কে? (সূরা আন নিসা, ৪ঃ৮৭) وَالَّذِينَ آمَنُواْ وَعَمِلُواْ الصَّالِحَاتِ سَنُدْخِلُهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا أَبَدًا وَعْدَ اللّهِ حَقًّا وَمَنْ أَصْدَقُ مِنَ اللّهِ قِيلا আর যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমল করেছে, অচিরেই তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব জান্নাতসমূহে, যার তলদেশে প্রবাহিত হচ্ছে নহরসমূহ। সেখানে তারা হবে স্থায়ী। আল্লাহর প্রতিশ্র“তি সত্য। আর কথায় আল্লাহ অপেক্ষা অধিক সত্যবাদী কে ?(সূরা আন নিসা, ৪ঃ১২২)  আল্লাহ উত্তম হাদীস (বাণী) নাযিল করেছেন اللَّهُ نَزَّلَ أَحْسَنَ الْحَدِيثِ كِتَابًا مُّتَشَابِهًا مَّثَانِيَ تَقْشَعِرُّ مِنْهُ جُلُودُ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُمْ ثُمَّ تَلِينُ جُلُودُهُمْ وَقُلُوبُهُمْ إِلٰـى ذِكْرِ اللَّهِ ذَلِكَ هُدٰـى اللَّهِ يَهْدِي بِهِ مَنْ يَشَاء وَمَن يُضْلِلْ اللَّهُ فَمَا لَهُ مِنْ هَادٍ {২৩} আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম বাণী, সাদৃশ্যপূর্ণ একটি কিতাব (আল কুরআন), যা বারবার আবৃত্তি করা হয়। যারা তাদের রবকে ভয় করে, তাদের গা এতে শিহরিত হয়, তারপর তাদের দেহ ও মন আল্লাহর স্মরণে বিনম্র হয়ে যায়। এটা আল্লাহর হিদায়াত, তিনি যাকে চান তাকে এর দ্বারা হিদায়াত করেন। আর আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার জন্য কোন হিদায়াতকারী নেই। (সূরা আয যুমার,৩৯ঃ২৩)  বেহুদা হাদীস (কথা) আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বিভ্রান্ত করে وَمِنَ النَّاسِ مَن يَشْتَرِي لَهْوَ الْحَدِيثِ لِيُضِلَّ عَن سَبِيلِ اللَّهِ بِغَيْرِ عِلْمٍ وَيَتَّخِذَهَا هُزُوًا أُولَئِكَ لَهُمْ عَذَابٌ مُّهِينٌ {৬} আর মানুষের মধ্য থেকে কেউ কেউ না জেনে আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য বেহুদা কথা (হাদীস) খরিদ করে, আর তারা ঐগুলোকে হাসি-ঠাট্টা হিসেবে গ্রহণ করে; তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাকর আযাব। (সূরা লুকমান, ৩১ঃ৬)
@salimmia6132
@salimmia6132 4 жыл бұрын
কি বুঝাতে চাচ্ছেন?
@kolpotoru753
@kolpotoru753 4 жыл бұрын
@@salimmia6132 এরা হাদিস মানে না। এরা কাফের। এরা নামাজ রোজা কিছুই করে না কারন কোরআনে নামাজ রোজার নিময় দেওয়া নাই।মূলত এরা কোরানও মানেনা।এরা কোরানের ভুল ব্যাখ্যা করে। ***"নিশ্চয়ই রসুলুল্লাহ (সঃ) এর মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য অনুপম আদর্শ" (সুরা আহযাবঃ১) ***" বলুন,যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাস,তাহলে আমাকে অনুসরণ কর,যাতে আল্লাহও তোমাদেরকে ভালোবাসেন এবং তোমাদের পাপসমূহ মার্জনা করে দেন।আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু।"(সুরা আল ইমরানঃ৩১) ***"অতএব আপনার পালনকর্তার কসম,সে লোক ঈমানদার হবেনা,যতক্ষন তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে আপনাকে ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে।অতঃপর আপনার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবেনা।এবং তা খুশিমনে কবুল করে নেবে।"(সুরা নিসাঃ৬৫) ***এই কুরআন আপনার প্রতি নাজিল করেছি,যাতে মানুষের প্রতি অবতীর্ণ বিষয়গুলোকে আপনি স্পষ্ট করে বর্ননা করে দেন।"(সুরা নাহলঃ৪) ***নক্ষত্রের শপথ, যখন তা অস্তমিত হয়।তোমাদের সংগী পথভ্রষ্ট হননি।এবং তিনি প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেননা।তাতো প্রত্যাদেশিত অহী।"(সুরা নাজমঃ১,২,৩,৪) ***রাসূল তোমাদেরকে যা দেন তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো এবং আল্লাহকে ভয় কর।নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।"(সুরা হাশরঃ৭) ***হে মুমিনগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর,রাসুলের নির্দেশ মান্য কর এবং তোমাদের মধ্যে যারা বিচারক তাদের নির্দেশ মান্য কর।তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে বিবাদে প্রবৃত্ত হয়ে পড় তাহলে তা আল্লাহ ও তার রাসুলের প্রতি প্রত্যার্পন কর।যদি তোমরা আল্লাহ ও কেয়ামত দিবসের ওপর বিশ্বাসী হয়ে থাকো।আর এটাই কল্যানকর এবং পরিনতির দিক দিয়ে উত্তম।"(সুরা নিসাঃ৫৯) ***যেমন,আমি পাঠিয়েছি তোমাদেরই মধ্যে থেকে তোমাদের জন্য একজন রাসূল,যিনি তোমাদের নিকট আমার বানীসমুহ পাঠ করবেন এবং তোমাদের পবিত্র করবেন,আর তোমাদের শিক্ষা দেবেন কিতাব ও হেকমত এবং শিক্ষা দেবেন এমন বিষয় যা কখনো তোমরা জানতেনা"।(সুরা বাকারাঃ১৫১) ***আল্লাহ ও তার রাসূল কোন কাজের আদেশ করলে কোন ঈমানদার পুরুষ ও নারীর সে বিষয়ে ভিন্ন কোন ক্ষমতা নেই,যে আল্লাহ ও তার রাসূলের আদেশ অমান্য করে সে প্রকাশ্য পথভ্রষ্টতায় পতিত হয়।"(সুরা আহযাবঃ৩৬) ***মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহ ও রাসূলের সামনে অগ্রনী হওনা এবং আল্লাহকে ভয় কর।নিশ্চয়ই তিনি সবকিছু শুনেন ও জানেন।"(সুরা হুজুরাতঃ১) ***"রাসূলের আহবানকে তোমরা তোমাদের পরস্পরের আহবানের মত গণ্য করো না।আল্লাহ তাদেরকে জানেন,যারা তোমাদের মধ্যে চুপিসারে সরে পড়ে।অতএব যারা তাঁর আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে,তারা এ বিষয়ে সতর্ক হোক যে,বিপর্যয় তাদেরকে স্পর্শ করবে অথবা যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি তাদেরকে গ্রাস করবে।"(সুরা নূরঃ৬৩) ***হে মুমিনগণ! আল্লাহর নির্দেশ মান্য কর,রাসূলের নির্দেশ মান্য কর এবং তোমাদের আমল নষ্ট করো না।"(সুরা মুহাম্মদঃ৩৩) ***"এবং আপনার কাছে আমি স্মরণিকা অবতীর্ণ করেছি,যাতে আপনি লোকদের সামনে ঐসব বিবৃত করেন,যেগুলো তাদের প্রতি নাজিল করা হয়েছে।"(সুরা নাহলঃ৪৪) ***"এরপর এর বিশদ বর্ণনা আপনারই দায়িত্ব। "(সুরা কিয়ামাহঃ১৯) ***"আমি আপনার প্রতি এজন্যই গ্রন্থ নাজিল করেছি,যাতে আপনি সরল পথ প্রদর্শনের জন্য তাদেরকে পরিস্কার বর্ননা করে দেন,যে বিষয়ে তারা মতবিরোধ করেছে এবং তা ঈমানদারদের জন্য হিদায়েত ও রহমত।" (সুরা নাহলঃ৬৪) ***"যখন নবী তাঁর একজন স্ত্রীর কাছে একটি কথা গোপনে বললেন,অতঃপর স্ত্রী যখন তা বলে দিল এবং আল্লাহতালা নবীকে তা জানিয়ে দিলেন,তখন নবী সে বিষয়ে স্ত্রীকে বললেন।তখন স্ত্রী বলল,কে আপনাকে এ বিষয়ে অবহিত করেছেন?নবী বললেন,যিনি সর্বজ্ঞ,ওয়াকিবহাল, তিনি আমাকে অবহিত করেছেন।"(সুরা তাহরীমঃ৩) ***"আল্লাহ আপনার প্রতি কিতাব (কুরআন) এবং হেকমত(হাদীস) অবতীর্ণ করেছেন এবং আপনাকে এমন কিছু বিষয় শিক্ষা দিয়েছেন, যা আপনি জানতেন না।"(সুরা নিসাঃ১১৩) ***"তিনি তাদের জন্য যাবতীয় পবিত্র বস্তু হালাল ঘোষণা করেন এবং নিষিদ্ধ করেন হারাম বস্তুসমূহ।"(সুরা আরাফঃ১৫৭) ***"আপনি যে কেবলার উপর ছিলেন,তাকে আমি এজন্যই কেবলা করেছিলাম, যাতে একথা প্রতীয়মাণ হয় যে,কে রাসূলের অনুসারী থাকে, আর কে পিঠটান দেয়।"(সুরা বাকারাঃ১৪৪) ***"মুমিনদের বক্তব্য কেবল একথাই যখন তাদের মধ্যে ফয়সালা করার জন্য আল্লাহ ও তার রাসুলের দিকে তাদেরকে আহবান করা হয়,তখন তারা বলে,আমরা শুনলাম এবং আদেশ মান্য করলাম।তারাই সফলকাম।যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য করে আল্লাহকে ভয় করে ও তাঁর শাস্তি থেকে বেঁচে থাকে তারাই কৃতকার্য। (সুরা নুরঃ৫১) এবার কোরানীদের কাছে আমার প্রশ্ন তারা কি আসলে কোরান মানে?তারা আসলে কোরানও মানেনা। হাদিস ও মানেনা।তারা ইসলামের শত্রু।
@TheKauddin
@TheKauddin Жыл бұрын
Waste of time memorizing so called Hadiths. Who can guarantee that "There are no mistake in Hadiths"?
ИРИНА КАЙРАТОВНА - АЙДАХАР (БЕКА) [MV]
02:51
ГОСТ ENTERTAINMENT
Рет қаралды 7 МЛН
Дибала против вратаря Легенды
00:33
Mr. Oleynik
Рет қаралды 4 МЛН
ИРИНА КАЙРАТОВНА - АЙДАХАР (БЕКА) [MV]
02:51
ГОСТ ENTERTAINMENT
Рет қаралды 7 МЛН