অসাধারন ওয়াজ,,,,যাযাকাল্লাহখাইরান,,,আমার রব আমাদের কবুল করুন,,,
@IslamicSchoolbd6 жыл бұрын
subhanAllah osadharon lecture.
@masumbillah71066 жыл бұрын
মাশাআল্লা ।
@motinmotin70926 жыл бұрын
জাজাকাল্লাহ
@aimanmohammed58446 жыл бұрын
Jazakallah. May Allah bless him..
@rubelruhul6 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ
@mohammadariffaisal76642 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ খাইরান
@vilo90222 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@MdMohsin-wh6ol6 жыл бұрын
jajakallah
@samimaktar81662 жыл бұрын
Mashallah
@user-wg1bx1ii4b6 жыл бұрын
Alhamdulilla
@MohinKhan-rg7qo6 жыл бұрын
Zazakallaho Khairan.
@albaynahmedia51856 жыл бұрын
zazakallahu khair
@SamimAktar902 жыл бұрын
Good
@SamimAktar902 жыл бұрын
Thank you very much
@gramershomoybd Жыл бұрын
seee
@mercy41555 жыл бұрын
সোনারগাঁও এর কোন এলাকায়?
@mohibbullahsheak76556 жыл бұрын
আসছালামু আলাইকুম, হুজুর আমার প্রশ্ন হলো আপনি যে, আপনার বয়ানে (ইমাম মাহদি,ঈশা আ:, দাজ্জাল সম্পর্কে যে হাদিসের দলিল দিয়েছেন,,,ঐ হাদিস গুলো কোন কিতাবের কত নাম্বার হাদিস,,,,{যদি আমাকে কমেন্টে হাদিসের নাম্বারগুলো বলতেন}01994320181
@MDHridoy-qc6ds6 жыл бұрын
saudi arob er prince 3 vaghe bivokto hbar history hadis er alok e bolen...ja akhn saudi arob e hoa gece
@albaynahmedia51856 жыл бұрын
unar imam mehedi agomoner alamot video ta dekhen okhane deya ase ei channel a i
@abushahin14276 жыл бұрын
MD Hridoy
@MDHridoy-qc6ds6 жыл бұрын
onar amn kono boktobbo ney ja na sunci...bt ami bolte cacchi j bortoman saudi arob er obostha hadis onuasre mile jay...ajonno akhn bortoman pekkhapot nea imam mahadi er alocona sunte cay
@abidhasan-fo8mk6 жыл бұрын
md hridoy apnar jonna dawa holo. হযরত মাছজুর ইবনে গায়লান হযরত আবদুল্লাহ ইবনে সামিত (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন, “সবার আগে ধ্বংস হওয়া ভূখণ্ড হল বসরা (বর্তমান ইরাকে) ও মিশর”। বর্ণনাকারী জিজ্ঞেস করলেন, ‘কি কারণে তাদের ধ্বংস নেমে আসবে; ওখানে তো অনেক বড় সম্মানিত ও বিত্তবান ব্যক্তিরা আছেন?’ উত্তরে আবদুল্লাহ ইবনে সামিত (রাঃ) বললেন, “রক্তপাত, গণহত্যা ও অত্যাধিক ক্ষুধা। আর মিসরের সমস্যা হল নীলনদ শুকিয়ে যাবে আর এটিই মিসরের ধবংসের কারণ হবে”। (আসসুনানুল ওয়ারিদাতু ফিল ফিতান, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৯০৭) যুক্তরাষ্ট্রের ইরাক দখলের পর থেকে আজ পর্যন্ত সেখানকার রক্তপাত, গণহত্যা ও অত্যাধিক ক্ষুধা সম্পর্কে প্রায় সব সতর্ক ঈমানদারগণই ওয়াকিবহাল। আর জুলাই ২০১৩ তে মুরসির ক্ষমতাচ্যুতির পরে মিসরের রক্তপাত ও গণহত্যা সম্পর্কেও প্রায় সব সতর্ক ঈমানদারগণই ওয়াকিবহাল। এখন অপেক্ষা নীলনদের করুনদশার। মিশরের সবচেয়ে বড় নদীটি হল নীলনদ। কিন্তু এটিরও উৎপত্তি আফ্রিকার উগান্ডা সেন্ট্রালের ভিক্টোরিয়া ঝিল। নীলনদের পানির সবচেয়ে বড় মাধ্যম হল রুয়ান্ডা নদী। ২০১১ সালে ইথিউপিয়া সরকার ৪.৮ বিলিয়ন ডলার ব্যায়ে “গ্র্যান্ড ইথিওপিয়ান রেজিস্টেন্স ড্যাম” নামে ইথিওপিয়ার মধ্য দিয়ে প্রবাহমান নীল নদের উপর ড্যাম নির্মাণ শুরু করে, যার নির্মাণ কাজ শেষ হবার কথা ২০১৭ সালে। শুরু থেকেই মিসরের সরকার অতি নির্ভরশীল নীল নদের উপর এই ড্যাম নির্মাণের বিরোধিতা করে আসছে। সর্বশেষ ৩রা জুন ২০১৩ সালে প্রেসিডেন্ট মুরসি প্রয়োজনে এই ড্যাম ধ্বংস করার জন্য যুদ্ধ করার ঘোষণা দেন এবং এর কয়েক সপ্তাহ পরেই ক্ষমতাচ্যুত হন। হযরত ওহব ইবনে মুনব্বিহ সম্পর্কে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন, “মিশর ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত জাজিরাতুল আরব (বর্তমান সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান ও ইয়েমেন) নিরাপদ থাকবে। কুফা (বর্তমান ইরাকে) ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত মহাযুদ্ধ সংঘটিত হবে না। মহাযুদ্ধ সংগঠিত হয়ে গেলে বনু হাশিমের এক ব্যক্তির হাতে কুস্তুন্তুনিয়া (বর্তমান ইস্তাম্বুল) জয় হবে। ইরাক ধ্বংস হবে ক্ষুধা ও তরবারির (যুদ্ধের) কারণে, কুফা ধ্বংস হবে শত্রুর দিক থেকে। বসরা ধ্বংস হবে নিমজ্জনের কারণে”। (আসসুনানুল ওয়ারিদাতু ফিল ফিতান, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৮৮৫) এখানেও মহাযুদ্ধের পূর্বে সর্বপ্রথম মিশর ও ইরাকের ধ্বংস বা ক্ষতির কথা বলা হয়েছে এবং এই ভূখণ্ডগুলোর (ইরাক ও মিশর) ধ্বংস বা ক্ষতির আগ পর্যন্ত জাজিরাতুল আরব (বর্তমান সৌদি আরব, কাতার, বাহরাইন, ওমান ও ইয়েমেন) এর নিরাপদে থাকার কথা বলা হয়েছে। আর এই জাজিরাতুল আরবেই মুসলিম বিশ্বের দুই প্রাণ প্রিয় নগরী মক্কা ও মদিনা অবস্থিত। এখন আমরা একটু বুঝার চেষ্টা করি, যেই কুফা নগরীর ধ্বংসের পরে ইমাম মাহদির নেতৃত্বে রোমানদের (খ্রিস্টানদের) সাথে মহাযুদ্ধ হবে, কখন সেই কুফা নগরী ধ্বংস হবে? যদিও ইমাম মাহদির আত্মপ্রকাশের আগে সিরিয়ার কাল্ব গোত্রীয় কুরায়শী শাসক (হাদিসে ‘সুফিয়ানি’ উপাধি হিসাবে এসেছে) কুফায় খোরাসান থেকে আগত কালো পতাকা বাহিনীর সাথে সংঘাতে লিপ্ত হবে এবং পরবর্তীতে ইমাম মাহদির নেতৃত্বে কাল্বের যুদ্ধে পরাজিত করে সুফিয়ানিকে তারবিয়া হ্রদের নিকটে তাকে হত্যা করা হবে, কিন্তু কুফা নগরীর মূল ধ্বংস আসবে মুসলমানদের সাথে রোমানদের (খ্রিস্টানদের) শান্তি/সন্ধি চুক্তির পড়ে। হাদিসের আলোকে ঘটনার ধারাবাহিকতা নিম্নরূপঃ ইমাম মাহদির আগমনের ঠিক পূর্ব হতে শুরু হওয়া যুদ্ধ থেকে শুরু করে উনার অবস্থানকালীন ও নেতৃত্বাধীন সকল যুদ্ধের ধারাবাহিক বর্ণনা সহকারে ইয়াজুজ মাজুজ হয়ে কিয়ামতের সমস্ত আলামত বর্ণনা করে হযরত হুজায়ফা (রাঃ) এর সুবিস্তৃত হাদিসে কাল্বের যুদ্ধে সুফিয়ানিকে পরাজিত করে তারবিয়া হ্রদের নিকটে তাকে হত্যা করার পরের ঘটনা যে ভাবে বর্ণিত হয়েছে, “ইমাম মাহদি মুমিনদের সঙ্গে নিয়ে রওনা হবে এবং দামেস্কে পৌঁছে যাবে। তারপর মহান আল্লাহপাক এক রোমানকে (খৃষ্টানকে) তার প্রতি প্রেরণ করবেন। তোমরা সাত বছরের জন্য (কোনও বর্ণনায় এসেছে দশ বছর) তার সাথে চুক্তি করবে”। (আসসুনানুল ওয়ারিদাতুল ফিল ফিতান, খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ১১০) NEXT DAWA HOLO
@abidhasan-fo8mk6 жыл бұрын
হযরত যু-মিখবার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আমি আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, “অদূর ভবিষ্যতে তোমরা রোমানদের (খ্রিস্টানদের) সাথে শান্তি চুক্তি করবে। পরে তোমরা ও তারা (খ্রিস্টানরা) মিলে তোমাদের পিছন দিককার সাথে যুদ্ধ করবে। সেই যুদ্ধে তোমরা জয়ী হবে, গনিমত অর্জন করবে এবং নিরাপত্তা লাভ করবে। তখন এক খৃষ্টান ব্যক্তি ক্রুশ উঁচিয়ে ধরে বলবে, ক্রুশ জয়ী হয়ে গেছে। ফলে মুসলমানদের এক ব্যক্তি তাতে ক্রুদ্ধ হয়ে ক্রুশটিকে ভেঙ্গে ফেলবে। এই ঘটনার সুত্র ধরে রোমানরা (খ্রিস্টানরা) বিশ্বাসঘাতকতা (সন্ধি চুক্তি ভঙ্গ) করবে”। (মিশকাত শরীফ, মহাযুদ্ধ অধ্যায়, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ) “তখন রোমানরা তাদের রাজাকে বলবে, আরববাসীদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে আমরাই যথেষ্ট। ফলে তারা যুদ্ধের (মহাযুদ্ধের) জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে এবং তারা আশিটি পতাকার তলে সমবেত হবে। আর প্রতিটি পতাকার তলে বারো হাজার করে সৈন্য থাকবে”। (সহিহ ইবনে হিব্বান, মুসতাদরাকে হাকেম) সন্ধি চুক্তির পর মুসলমান ও রোমানরা মিলে পেছনের দিককার শত্রুপক্ষের সাথে লড়াই করবে। হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ) ‘পেছনের দিককার শত্রুপক্ষ’ কথাটির বিশ্লেষণ করেছেন যে, “তোমাদের পিছনের দিককার মানে কুনুস্তুন্তুনিয়ার (বর্তমানে তুরস্কের ইস্তাম্বুলের) পেছনের দিককার শত্রু (মানচিত্র অনুযায়ী বর্তমান রাশিয়া)”। (আল ফিতান, খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৪৩৮) ইউনুস বিন সাইফ আল খুলানি আল ফিতানের অপর বর্ণনায় বলেছেন, “তোমরা রোমানদের (খৃষ্টানদের) সাথে সন্ধি চুক্তিতে আবদ্ধ হবে। এরপরে তোমরা একত্রে ‘টার্কস’ (বর্তমান রাশিয়া) এবং কারমান (ইরানের একটি প্রদেশ) আক্রমণ করবে। আল্লাহ তোমাদেরকে জয়ী করবেন”। হযরত কা’ব (রাঃ) আল ফিতানের অপর বর্ণনায় বলেছেন, “তোমরা দশ বছরের জন্য (কোনও বর্ণনায় এসেছে সাত বছর) রোমানদের সাথে সন্ধি চুক্তি করবে। তোমরা এবং রোমানরা মিলে কুস্তুন্তুনিয়ার (বর্তমান তুরস্কের ইস্তাম্বুলের) পেছনের দিককার শত্রুর (মানচিত্র অনুযায়ী বর্তমান রাশিয়ার) সাথে যুদ্ধ করবে। যুদ্ধ শেষে ফেরার সময় তোমরা কুস্তুন্তুনিয়া দেখতে পাবে। এবার তোমরা এবং রোমানরা মিলে কুফা নগরী আক্রমণ করবে এবং একে ধ্বংস করে ফেলবে। এরপরে তোমরা এবং রোমানরা মিলে পূর্বের কিছু এলাকা (বর্তমান ইরান) আক্রমণ করবে”। আবদুল্লাহ বিন মাসুদ (রাঃ) আল ফিতানের অপর বর্ণনায় বলেছেন, “মুসলমান ও রোমানদের (খ্রিস্টানদের) মধ্যে এমনভাবে সন্ধি চুক্তি হবে যে তারা একত্রে পেছনের দিককার শত্রুর (মানচিত্র অনুযায়ী বর্তমান রাশিয়ার) সাথে যুদ্ধ করবে এবং যুদ্ধলব্ধ সম্পদ নিজেরা ভাগ করে নিবে। এরপর রোমানরা মুসলমানদের সাথে একত্রে পারস্য (বর্তমান ইরান) আক্রমণ করবে”। হযরত কা’ব (রাঃ) রোমানদের সম্বন্ধে বলতে গিয়ে বলেছেন, “তোমরা রোমানদের (খ্রিস্টানদের) সাথে সন্ধি চুক্তি করবে। এবার তোমরা এবং রোমানরা মিলে কুফা নগরী আক্রমণ করবে আর এটাই এই নগরীর ধ্বংসের কারণ হবে”। (আল ফিতান, পৃষ্ঠা ২৯৬) হাকিম ইবনে উমর বলেন, “রোমানরা (খ্রিস্টানরা) সন্ধি চুক্তির প্রস্তাব করবে। আর এটাই কুফা নগরীর ধ্বংসের কারণ হবে”। (আল ফিতান, পৃষ্ঠা ২৬৮) সুতরাং ধারাবাহিকতা যা বোঝা গেল, মাহদি (আত্ম প্রকাশের পূর্বে) ও ‘মনসুর’ (খোরাসানের কালো পতাকাবাহী বাহিনীর এক সেনাপতি) এর কুফা গমন কুফা থেকে হজ্জের মওসুমে মদিনা হয়ে মক্কা গমন হজ্জচলা কালীন মিনাতে রক্তাক্ত সংঘাতের পরে ইমাম মাহদির আত্মপ্রকাশ ও খোরাসানের কালো পতাকাবাহী বাহিনীর বাইয়াত প্রদান বায়দায় সৈন্য বাহিনীর ধ্বসে যাওয়া এর পরে মক্কাতে এসে সিরিয়ার ‘আবদালগণ (শ্রেষ্ঠ মুসলমানগণ)’ ও ইরাকের ‘আসাইব (সম্মানিত মুসলমান)’ দের বাইয়াত প্রদান খোরাসানের কালো পতাকাবাহী বাহিনী, সিরিয়ার ‘আবদালগণ’ ও ইরাকের ‘আসাইবগণ’ সহ ইমাম মাহদির কুফায় ফিরে আসা সেখান থেকে সিরিয়া অভিমুখে যাত্রা সিরিয়ার কাল্ব গোত্রীয় শাসকের সাথে ‘কাল্বের যুদ্ধ’ ও তাকে তারবিয়া হ্রদের নিকট হত্যা রোমানদের সাথে সন্ধি চুক্তি কুস্তুন্তুনিয়ার (ইস্তাম্বুলের) পেছন দিককার শত্রুর (রাশিয়ার) সাথে মুসলমান ও রোমানদের যুদ্ধ জয় মুসলমান ও রোমানদের কুফায় আগমন ও নগরী ধ্বংস মুসলমান ও রোমানদের পারস্য (বর্তমান ইরান) আক্রমণ ও জয় রোমানদের সন্ধিচুক্তি ভঙ্গ রোমানদের সাথে মহাযুদ্ধ