Рет қаралды 2,131
জৈব সারকে মাটির প্রাণ বলা হলেও আনুপাতিক হারে এতে পুষ্টি উপাদানের পরিমাণ কম থাকে। যে কারণে মাটির সুষম পুষ্টি উপাদান নিশ্চিত করতে প্রতি শতাংশের জন্য এককালীন ১২কেজি হারে জৈব সার প্রয়োগ করতে হয়। এতে ফসলের উৎপাদন ব্যয়ের খুব বেশি হেরফের হয় না, কিন্তু মাটির স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত হয়। মাটি প্রাণ ফিরে পায়। কিন্তু ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদা পূরণের জন্য আমরা সাধারণত রাসায়নিক সারের প্রতি বেশি নির্ভরশীল। তাছাড়া তাৎক্ষণিক কোন পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং ঝামেলা এড়াতে রাসায়নিক সারের বিকল্প মেলা ভার। কারণ, আমাদের দেশে এখনো মানসম্মত জৈব সারের অভাব রয়েছে। তাছাড়া গৌণ পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি মেটানোর জন্য জৈব সারের সাথে কিছু রাসায়নিক সার মেশানো যেতে পারে। এতে কোন স্বাস্থ্য ঝুঁকি নেই। তাছাড়া সুষম পরিমাণে রাসায়নিক সারের ব্যবহারে কোন ক্ষতি নেই। বিশেষত বোরণ, ম্যাগনেশিয়াম, দস্তা, সালফেট অব পটাশ, টিএসপি/ডিএপি, এমওপি ইত্যাদি।
#জৈব #compost #fertilizer #organic #organicfarming #uddokta #জৈব_সার #নিরাপদ #স্মার্ট_কৃষি #জৈব মিশ্র সার #জৈব রাসায়নিক মিশ্র সার #পরিবেশ বান্ধব কৃষি #নিরাপদ কৃষি #সুষম সার #নিরাপদ খাদ্য
মোঃ আব্দুর রহিম
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা
বগুড়া সদর, বগুড়া।
০১৭১৪৫১২৩৭০, ০১৯১৬২১০৯৪৫
rahimpgdrd2@gmail.com
প্রতিষ্ঠাতা: জৈব পল্লী
প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও উন্নয়ন মূলক প্রতিষ্ঠান
যশোপাড়া, বগুড়া সদর, বগুড়া।