অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

Very very good Thank you very much to you

@@songkermondal4800 Jay Radhe Krishna 🙏

@@sanatangyan95 xqvv c

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

হিন্দু ধর্মের মৌলিক বিশ্বাস অবতারবাদ (পৃথিবীতে ঈশ্বরের জীবরূপে জন্ম নেয়া) সত্যি মনে করলে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন হিন্দুশাস্ত্র থেকে রেফারেন্সসহ: ১) হিন্দুশাস্ত্র মতে, সৃষ্টিকর্তা বা ঈশ্বর হচ্ছেন পরমব্রহ্ম বা ব্রহ্ম, যে একক সত্তার ৩টি রূপ হচ্ছে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিব (সৃষ্টি, পালন ও ধ্বংস), যারা আবার পরস্পরের সাথে যুদ্ধ করে একে অন্যকে হত্যা পর্যন্ত করেছে; যেমন, নিজের কন্যার সাথে ব্রহ্মা অবৈধ যৌনাচার করায় শিব ব্রহ্মার ১টি মুণ্ড কাটেন (বামন পুরাণ), অন্যদিকে সহস্রবাহু ও পশুর মতো দেহ বিশিষ্ট পাখি রূপে এসে শিব মানুষের মাথা বিশিষ্ট সিংহরূপী বিষ্ণুকে হত্যা করেন (ভাগবত পুরাণ)। ঈশ্বর নিজেই নিজেকে কিভাবে হত্যা করতে পারে? তখন জগতে সৃষ্টি আর পালন কিভাবে হচ্ছিলো? আর এমন কাল্পনিক জীবের ব্যাখ্যা কি? পুরাণ অনুযায়ী, বিষ্ণু একাধিকবার নারীতে রূপান্তর হয়েছেন ও সন্তানের জন্ম দিয়েছেন; বিষ্ণু আর শিবের মিলনে সন্তানের জন্ম হয়; শ্রীকৃষ্ণ আবার নারী হয়ে একজন পুরুষ মানুষকে বিয়ে করে তার সঙ্গে মিলিত হন ও তার মৃত্যুর পর বৈধব্য দশা পালন করেন। ঈশ্বর কিভাবে নিজেই নিজেকে বিয়ে করতে পারে আর কিভাবে লিঙ্গ পাল্টাতে পারে? ব্যাখ্যা কি? ঈশ্বরের ২টি রূপ মানুষ হয়ে জন্ম নিয়ে আবার কিভাবে সঙ্গম করে? তখন জগতে সৃষ্টি, পালন ও ধ্বংস কিভাবে হচ্ছিলো? অথচ বলা আছে: ন দ্বিতীয়ো ন তৃতীয় শ্চতুর্থো নাপ্যুচ্যতে। ন পঞ্চমো ন ষষ্ঠঃ সপ্তমো নাপ্যুচ্যতে। নাষ্টমো ন নবমো দশমো নাপ্যুচ্যতে। য এতং দেবমেক বৃতং বেদ।। ➢ অথর্ব্ববেদ. ১৩/৪/২। অর্থ: পরমাত্মা এক, তিনি ছাড়া কেহই দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম বা দশম ঈশ্বর বলিয়া অভিহিত হয় না। যিনি তাঁহাকে শুধু এক বলিয়া জানেন তিনিই তাঁহাকে প্রাপ্ত হন। এক ঈশ্বর চিন্তন জ্ঞানীর, বহু ঈশ্বরের ধারণা মুর্খের। ২) বিষ্ণু সহস্রনামে সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার উক্তিতে বিষ্ণুকে "সহস্রকোটি যুগ ধারিনে" বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এর অর্থ, বিষ্ণু অবতার রূপে সকল যুগেই জন্মগ্রহণ করে থাকেন, যেমন দশাবতারের মাছ, কচ্ছপ ও শুকর রূপে। ঈশ্বর যদি সব সময়ে পৃথিবীতেই জন্ম নেন, তাহলে তিনি কিভাবে মহাবিশ্ব পরিচালনা করেন? স্বর্গে থাকেননা? ৩) হিন্দু ধর্মের ভগবান বিষ্ণু অবতার হিসেবে মাছ, কচ্ছপ ও শুকরকে কি ধর্ম শিক্ষা দিয়েছেন? মাছ, কচ্ছপ ও শুকরের কি কি ধর্মগ্রন্থ ছিল? এসকল জীবরূপে জন্ম নেয়ার, তথা অবতার হবার কি প্রয়োজন ছিল মহান ঈশ্বরের? তাহলে কেন সকল জীব রূপে ঈশ্বর জন্ম নেননি, নাকি নিয়েছেন? এসকল জীবরূপে জন্ম নিয়ে কি তিনি তাদের ধর্ম শিক্ষা দিয়েছেন যেমন হিন্দু মতে মানুষরূপে জন্ম নিয়ে মানুষকে ধর্ম শিক্ষা দিয়েছেন? ৪) তাহলে কি ঈশ্বর মাছ, কচ্ছপ ও শূকরের মৃত্যুর পর তাদের বিচার করবেন যেমন মানুষের ক্ষেত্রে করবেন? ঐসব জীব কি স্বর্গ বা নরকে যাবে? প্রমান কি এইসব জীবের বিচার হবে না? ৫) কত হাজার স্ত্রী জাতীয় ঐসব জীবের সাথে ভগবান বিষ্ণুর যৌন সম্পর্ক ছিল অথবা ছিল না, যেমন হাজার হাজার নারীর সাথে ছিলো মানুষরুপী অবতার কৃষ্ণ হিসেবে? (বিষ্ণু পুরাণের ৪ অংশের ১৫ নং অধ্যায়ের ১৯ নং শ্লোকে আছে, “ভগবতোহপ্যত্র মর্ত্যলোকেহবতীর্ণস্য। ষোড়শসহস্রাষণ্যেকোত্তরশতা ধিকানি স্ত্রীণামভবন।। এর সরল অর্থ শ্রীকৃষ্ণের ষোলহাজার একশত স্ত্রী। কিন্তু বিষ্ণুপুরাণের ৫ অংশের ২৮ নং অধ্যায়ে বলা আছে, “অন্যাশ্চ ভার্যাঃ কৃষ্ণস্য বভূবুঃ সপ্ত শোভনাঃ” “ষোড়শাসন্ সহস্রাণি স্ত্রীণামন্যানি চক্রিণঃ।” এই দুই শ্লোকের অর্থ হলো শ্রী কৃষ্ণের মোট স্ত্রীর সংখ্যা ষোল হাজার সাত জন।) ৬) শ্রী কৃষ্ণ তার মামীর যৌবন দেখে যৌন কাতর হয়েছিল (শ্রীকৃষ্ণ কীর্ত্তনের দানখন্ডঃ রামগিরীরাগঃ পৃষ্ঠাঃ ২০) । শ্রী কৃষ্ণ আবার তার স্ত্রীর বান্ধবীর সাথে বিহার কালে অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়েন (ব্রহ্মবৈর্বত পুরাণ, প্রকৃতিখন্ডম, একাদশোহধ্যায়ঃ, পৃষ্ঠা নং- ৬২২-৬৩) । অবতারের এমন অবাধ যৌন সম্পর্কের বৈধতা কিভাবে দেয়া আছে হিন্দু ধর্মশাস্ত্রে? ৭) অবতার রূপে হাজার হাজার নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক থাকাটা যদি বৈধ হয়, তবে মানুষের জন্য কি তা বৈধ? কেন? আল্লাহতায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।

হিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ (রেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম), এবং পূজার পরিনাম :- ১. না তস্য প্রাতীমা আস্তি (যজুর্বেদ ৩২ অধ্যায়, ৩ নং অনুচ্ছেদ) অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন মূর্তি নেই। ২. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥ “যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে।“ (ভগবৎ গীতা, অধ্যায় ৭, স্তব ২০)। যে লোকের বিচারবুদ্ধি নেই ওরা কামনাবাসনায় লিপ্ত হয়ে দেবদেবীর পূজা করে। ৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥ বেদ-উপনিষদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋগবেদ ২;৪৫;১৬)। “একম এবম অদ্বৈত্তম” বা একমেবাদ্বিতীয়ম অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋগবেদ ১;২;৩) । “এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋগবেদ ১০;১২১;৩)। “ঈশ্বর বাদে আর কারো উপাসনা কর না; শুধুমাত্র তার উপসনা কর যিনি সুমহান ঈশ্বর।” (ঋগবেদ ০৮;০১;০১) “সবশক্তিমান ঈশ্বর নিরাকার ও পবিত্র” (যজুর্বেদ ৪০;০৮)। ৪. “তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।“ (ভগবত গীতা, অধ্যায় ১০, স্তব ৩) ৫. “অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে - যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে।“ (যজুর্বেদ - অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯)। অশম্ভুতি হল - প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল - মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি। জানি, মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স হিন্দুদের মানতে কষ্ট হতে পারে। যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো কঠিন। আবার সত্য যার সামনে আসে সেই ভাগ্যবান, আর সত্য যে গ্রহণ করে না, তার মতো হতভাগা আর কে আছে কারণ তার জন্য মৃত্যুর পরে আছে কঠিন এবং চিরস্থায়ী শাস্তি। আল্লাহ তায়ালা বলেন, “হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। আর কাফেররা যে বিষয়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে, তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। বলুন, তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদের পূজা কর, তাদের বিষয়ে ভেবে দেখেছ কি? দেখাও আমাকে তারা পৃথিবীতে কি সৃষ্টি করেছে? অথবা নভোমন্ডল সৃজনে তাদের কি কোন অংশ আছে? এর পূর্ববর্তী কোন কিতাব অথবা পরস্পরাগত কোন জ্ঞান আমার কাছে উপস্থিত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। যে ব্যক্তি আল্লাহর পরিবর্তে এমন বস্তুর পূজা করে, যে কেয়ামত পর্যন্তও তার ডাকে সাড়া দেবে না, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে? তারা তো তাদের পুজা সম্পর্কেও বেখবর। যখন মানুষকে হাশরে একত্রিত করা হবে, তখন তারা তাদের শত্রু হবে এবং তাদের এবাদত/পূজা অস্বীকার করবে” (আল-কুরআন, সুরা আহক্বাফ, আয়াত ১-৬)। জাহান্নামে চিরস্থায়ী শাস্তি হবে মুশরিকদের জন্য যারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে অথবা আল্লাহসহ অন্য কাউকে বা অন্যদেরকে ঈশ্বর ভাবে বা সমকক্ষ মনে করে অথবা আল্লাহর ক্ষমতাসমূহের কিছুমাত্র হলেও অংশীদার মনে করে। তাই মূর্তি-পূজা না করলেও কেউ মুশরিক থাকতে পারে। ইসলাম গ্রহণ করলে মুশরিক বা মূর্তি-পূজারীর পূর্বের সমস্ত পাপ ক্ষমা করা হয় এবং তখন থেকে পাঁচ বার নামাজসহ অন্যান্য কিছু আবশ্যকীয় নিয়ম মেনে চলতে হয়। শুধু গোপনে ইসলাম গ্রহণ করলেই শেষ হবে না। শিরক বা মুশরিকের পাপ আল্লাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না (আল-কুরআন, সূরা নিসা, আয়াত ১১৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না (আল-কুরআন, সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)। তাই আসুন যে কোনো সময়ে মৃত্যু আসার আগেই আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করুন। Please

আয়ান ঘোস ছিলেন কসমোর মামা মামি কে কি বিয়ে করে

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏

🙏

অসংখ্য ধন্যবাদ🙏 এই চ্যানেলের অন্য ভিডিও গুলো দেখবেন আশা করি ভালো লাগবে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন 🙏