Cultivation of Hybrid Babu F1
We know that papaya is a fruit that can be eaten raw as a vegetable and ripe as a fruit. It is a crop that can be cultivated in all types of soils. Its nutritional value and benefits are many.
Nutrition:
Papaya is rich in Vitamin A, Vitamin B, Vitamin C, and Iron. For every 100 grams of edible ripe papaya, 7.4 percent water content, 0.6 grams mineral, 0.6 grams fiber, 1.9 grams protein, 0.2 grams fat, 6.3 grams sugar, 31.0 mg iron. , 0.06 mg. Vitamin B-1, 0.03 mg. B-2, 56.0 mg. Contains vitamin C, 8100 micrograms of carotene, and 42 kcal of food energy.
Medicinal properties:
Raw papaya papain is used to treat indigestion, worm infections, ulcers, skin lesions, eczema, kidney complications, diphtheria, bowel, and stomach cancer. Papaya gum and seeds are good for deworming & liver diseases.
Characteristics of Hybrid Papaya Babu variety
* High yielding, attractive, slightly grooved, and oval/elongated varieties.
* The weight of each fruit is 1.5-2.5 kg.
* The shell is attractive yellow in color, thicker (3-4 cm).
* The amount of delicious and Brix 13-14 percent.
* Local climate is suitable for cultivation all over Bangladesh.
* Long day yield is available.
* Can be marketed both raw and cooked.
* This variety of papaya is not easily spoiled when ripe. As a result, it can be easily marketed far and wide.
* This variety of papaya is disease tolerant.
* The life span of this variety of papaya is more than 2 years.
Fertilizer application:
Fertilizer name quantity
For per plant
When new inflorescence started & when new leaves started
1st installment 2nd installment 3rd installment 1st installment 2nd installment 3rd installment
Cow Dung 12-18 kg (6 kg in last tillage) 6 kg
Urea 450-550 g - 50 g 50 g 50 g 100 g 100 g 100 g
T SP 450-550 g All - - - - - -
MP 450-550 g - 50 g 50 g 50 g 100 g 100 g 100 g
Gypsum 245-250g All - - - - - -
Borax 20-30 grams All - - - - - -
15-20 grams of zinc sulphate.
If we all cultivate hybrid 'Babu variety' papaya, in fallow land like the side of the house, roadside , rooftop, in front of the office, our nutritional needs will be met and on the other hand, we will have extra income.
হাইব্রিড বাবু পেঁপে চাষ
আমরা জানি যে, পেঁপে এমন একটি ফল যা কাঁচা অবস্থায় সবজি ও পাকা অবস্থায় ফল হিসেবে খাওয়া যায়। এটি সব ধরনের মাটিতেই চাষযোগ্য একটি ফসল। এর পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা অনেক।
পুষ্টিমান:
পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি ও আয়রন বিদ্যমান। প্রতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য পাকা পেঁপেতে ৮৮.৪ ভাগ জলীয় অংশ, ০.৭ গ্রাম খনিজ, ০.৮গ্রাম আঁশ, ১.৯ গ্রাম আমিষ, ০.২ গ্রাম চর্বি, ৮.৩ গ্রাম শর্করা, ৩১.০ মি.গ্রা.লৌহ, ০.০৮ মি.গ্রা. ভিটামিন বি-১, ০.০৩ মি.গ্রা. বি-২, ৫৭.০ মি.গ্রা. ভিটামিন সি, ৮১০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন ও ৪২ কিলোক্যালরী খাদ্য শক্তি রয়েছে।
ঔষুধিগুণ:
অজীর্ণ, কৃমি সংক্রমণ, আলসার, ত্বকে ঘা, একজিমা, কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা ডিপথেরিয়া, আন্ত্রিক ও পাকস্থলীর ক্যানসার প্রভৃতি রোগ নিরাময়ে কাঁচা পেঁপের পেপেইন ব্যবহার করা হয়। পেঁপের আঠা ও বীজ কৃমিনাশক প্লীহা যকৃতের জন্য উপকারী।
হাইব্রিড পেঁপে বাবু জাতের বৈশিষ্ট্যঃ
* অধিক ফলনশীল, আকর্ষণীয়, সামান্য খাঁজযুক্ত এবং ওভাল/লম্বাটে জাত।
* প্রতিটি ফলের ওজন ১.৫ -২.৫ কেজি।
* শাঁস আকর্ষণীয় হলুদ বর্ণের, অধিক পূরু (৩-৪ সেঃমিঃ)।
*খেতে সুস্বাদু ও মিষ্টতার পরিমাণ ১৩-১৪ ভাগ।
*স্থানীয় আবহাওয়া বাংলাদেশের সর্বত্র চাষ উপযোগী।
* দীর্ঘ দিন ফলন পাওয়া যায়।
*কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবে বাজারজাত করা যায়।
*এই জাতের পেঁপে পাকা অবস্থায় সহজে নষ্ট হয় না। ফলে দূর দুরান্তে সহজেই বাজারজাত করা যায়।
*এই জাতের পেঁপে ভাইরাস রোগ সহনশীল।
*এই জাতের পেঁপের জীবনকাল ২ বছরের অধিক।
সার প্রয়োগঃ
সারের নাম, পরিমাণ,
(গাছ প্রতি) গর্তে দেয় পরবর্তী পরিচর্যা হিসাবে দেয়
নতুন পাতা আসলে ফুল আসলে
১ম কিস্তি ২য় কিস্তি ৩য় কিস্তি ১ম কিস্তি ২য় কিস্তি ৩য় কিস্তি
গোবর ১২-১৬ কেজি (৬ কেজি শেষ চাষে) ৬ কেজি - - - - - -
ইউরিয়া ৪৫০-৫৫০ গ্রাম - ৫০ গ্রাম ৫০ গ্রাম ৫০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম
টি এসপি ৪৫০-৫৫০ গ্রাম সব - - - - - -
এম পি ৪৫০-৫৫০ গ্রাম - ৫০ গ্রাম ৫০ গ্রাম ৫০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম
জিপসাম ২৪৫-২৫০ গ্রাম সব - - - - - -
বোরাক্স ২০-৩০গ্রাম সব - - - - - -
জিংক সালফেট ১৫-২০ গ্রাম সব - - - - - -
*মাটির উর্বরতা ভেদে সার ও তার পরিমাণ কম বেশী হতে পারে।
অন্তর্বর্তীকালীন পরিচর্যাঃ
পেঁপে বাগান আগাছামুক্ত রাখতে হবে। শুষ্ক মৌসুমে ১৫-২০ দিন পরপর সেচ দিতে হয়। মাটি মাঝে মাঝে হালকা কুপিয়ে দেয়া ভাল। এ সময় প্রতি গর্তে একটি করে স্ত্রী গাছ রেখে আর সব গাছ সে স্ত্রী হোক বা পুরুষ হোক তুলে ফেলতে হবে। তবে প্রতি ২০টি গাছের জন্য একটি করে পুরুষ গাছ রাখতে হয় যাতে পরাগায়ণে সুবিধা হয়
ফলের যত্নঃ
পেঁপে গাছের প্রতি পর্বে (Node) ফল আসে। অনেক ক্ষেত্রে প্রতিপর্বে একটির পরিবর্তে এক সাথে বেশ ক’টি ফল আসে এবং এগুলো যথাযথ বাড়তে পারে না। এসব ক্ষেত্রে ছোট অবস্থাতেই প্রতিপর্বে দু’ একটি ফল রেখে বাকি সব ফল ছিড়ে ফেলতে হয়