Рет қаралды 153
করোনা পরিস্থিতি উন্নতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন উৎপাদনমূখী খাতে জনশক্তির বিশাল চাহিদা সৃষ্টি হয়েছে৷ কিন্তু সঠিক নীতিমালার মাধ্যমে বাংলাদেশ কি পারবে আসন্ন সুযোগ সঠিকভাবে কাজে লাগাতে? নাকি দালাল সিন্ডিকেটের হাতে অতীতের মতো আবারও ধরা দেবে ঢাকাস্থ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়! চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য ছাড়াই বিমান ভরে মালয়েশিয়াতে শ্রমিক রপ্তানি বিগত সময়ে কখনোই সুফল বয়ে আনেনি। সুদূরপ্রসারী স্বার্থ রক্ষায় রাষ্ট্রীয় পলিসি গ্রহণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের তাই নেপালকে অনুসরণ করা উচিত বলে মনে করেন কুয়ালালামপুরে দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে বসবাসরত অভিবাসী অধিকার সংগঠক এবং শ্রমবাজার বিশেষজ্ঞ হারুন আল রশিদ। মালয়েশিয়ার দুই বিখ্যাত অভিবাসী সংস্থা 'তেনাগানিতা' এবং 'কারাম এশিয়া'র সাবেক এই কর্মকর্তা একাধারে ইন্টারন্যাশনাল মাইগ্রেন্টস অ্যালায়েন্সের (আইএমএ) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। কুয়ালালামপুর থেকে যাত্রা শুরু করে তাঁর হাতে গড়া সামাজিক সংগঠন 'ভালোবাসি বাংলাদেশ'।