Amin

Sulbasa kaj kora jabe

অনেকে মাথা আঁচড়ানো চুল বিক্রি করে ফেরিওয়ালা দের কাছে এটা কি জায়েজ

@@user-tk3hm6cx4m যায়েজ না।

মাশাআল্লাহ

Hujur plz amak aktu kosto kore janaben ki, kibabe gorbo daron kora jay,mane niom ki

জি প্রত্যেক মানুষই ভুল করে এটাই চিরসত্য

বেশি বেশি নফল নামাজ পরবেন আর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবেন

kaja aday korte hobe.

নামাজে পড়া যাবে না

konotai jabe na.

জি ভাই পারবেন যদি তার জীবন চলে যেতে পারে এমন আশংকা থাকে

বুঝিনি প্রশ্ন

কিছু করণীয় নেই এটা সুন্নত না করলে গুণাহ হবে না

১০ দিন এর বেশি হয়ে গেলে নামাজ পড়বেন তারপর মাসিক হলেও নামাজ পড়বেন

জি হবে ফাসেক ইমাম এর পিছনে নামাজ পড়া জায়েজ আছে

jodi kno meyer biyer por onno kno cheler sathe gopone biye hoi, amra jani eita oporadh kintu jodi songshar na kora hoi, j jar barite thakbe majhe moddhe dekha hoi, taholeo ki same gunah naki problem nay please ektu jananen......🙏🙏🙏

হুম আমিও জানতে চাই

অন্য মিডিয়ার কাজ এগুলো

Wcs

সমস্যা নাই হাতে জুতা নিয়ে তারপর জুতা রাখার জায়গায় রেখে দিবে

আপনি আল্লাহ র কাছে দুআ করতে পারেন এ ব্যাপারে। তবে কোনো তাবিজ , তদবির , মাঝারে মানত করা এগুলি শিরক এর পর্যায়ে পড়ে। কারণ আল্লাহ কুরআন এ নিজেই বলেছেন " আমি কাউকে পুত্র সন্তান দি । কাউকে কন্যা সন্তান দি । কাউকে পুত্র কন্যা উভয় দি। কাউকে কিছুই দি না। " সুতরাং পুত্র সন্তান পৃথিবীতে আসবে নাকি কন্যা সন্তান তা একমাত্র আল্লাহ নির্ণয় করতে পারেন । কোনো তাবিজ , তদবির এর। সে ক্ষমতা নেই। যে আল্লাহ র লেখা ভাগ্য পরিবর্তন করবে।

প্রতি ওয়াক্তের আগে ওযু করবেন। আর তারপরও নামাযের মধ্যে হলে সমস্যা নেই।

mukh, hat,pa sara sob ongo chul deke rakhte hobe.

না।যখন তখন যেমন নোখ কাটতে পারবেন, তেমনি যে কোন জায়গায় ও নোখ ফেলতে পারবেন

বলুন?

স্বামী যদি জালেম হয় তাহলে না জানিয়ে দিতে পারেন আর যদি ভালো মানুষ হয় বুঝের হয় তাহলে তাকে না জানিয়ে দিলে গুণাহ হবে

আল্লাহ আপনার মনস্কামনা পূর্ণ করুন এবং নেককার সন্তান দান করুন । তবে সন্তান থাকাটাও যেমন আল্লাহর নিয়ামত সন্তান না থাকাটাও আল্লাহর নিয়ামত। আপনি তো মা আয়েশা (রা:) র সুন্নাত আদায় করলেন । ওনার ও তো কোনো সন্তান ছিল না। এবং সন্তান না থাকার কারণে উনি যতটা জ্ঞান অর্জন করেছিলেন , যত গুলো হাদীস মুখস্ত করেছিলেন আর কোনো মহিলা সাহাবী অত জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হননি। আপনিও আপনার সময় টা দ্বীনের কাজে লাগান ।জ্ঞান অর্জন করুন। সন্তান অনেক ক্ষেত্রে ফিৎনা হয়ে দাড়ায় । সন্তান। এর জন্য বাবা। মা অনেক সময় গুনাহ ও। করেফেলে । আপনি সেগুলো থেকে বেঁচে যাচ্ছেন। পরিশেষে বলব আল্লাহ আমাদের সবার জন্যই ভালো কিছু ভেবে রেখেছেন। ইব্রাহিম (আ:) এর স্ত্রী কে আল্লাহ ৬০ বছর বয়সে সন্তান দান করতে পারেন আর আমাদের উপর রহম করতে পারেন। না? তা কি করে হয়। নিশ্চই আল্লাহ সর্বজ্ঞ । দুআ রইলো ।