Maj Gen KM Safiullah, former Army Chief of Bangladesh, spoke on 15 August 1975 on ATN NEWS, Interviewed by Mashudul Haque
Пікірлер: 746
@aminulislam-qw4wj2 жыл бұрын
সাক্ষাৎকার অনুযায়ী জিয়াউর রহমান, খালেদ মোশাররফ, সাফায়াত জামিলসহ সেনাবাহিনীর সেসময়কার সব অফিসারই নাকি জানতেন ৭৫ এর ক্যু এর কথা! তবে কমেন্টস পড়ে এমন একজন মানুষ ও পাওয়া গেল না যার কাছে পুরো বক্তব্য বিশ্বাস যোগ্য লেগেছে।
@yousufevan8550 Жыл бұрын
হে তারা সবাই জানতো এবং তারাও পরক্ষ ভাবে জড়িত ছিলো, কারন মুজিব তখন খুব উচ্চাভিলাষী হয়ে পরেছিলো এবং অবৈধ ভাবে ক্ষমতা ধরে রাখতে চেয়েছিলো। তাই সেনাবাহিনীর প্রধান শুরু করে সাধারণ সৈনিক ও চাচ্ছিলেন, বংবন্ধু কে সরিয়ে দিতে। আর সেটাই করেছে কিন্তুু তখন সবাই সেনাবাহিনীর ছিলো না কেউ কেউ বরখাস্ত সেনা অফিসার ছিলো! (মেজর ডালিম, মেজর রাশিদ, করনেঁল তাহের আরও অনেকেই)
@mahmudhossain6675 Жыл бұрын
অযোগ্য সেনাপ্রধান শফিউল্লাহ
@baherislam463911 күн бұрын
সেনাপ্রধান সে দিন গেলে, তিনি আর এখন কথা বলতেন না।
@Nokul1984-zl4ez9 ай бұрын
উনি অযোগ্য সেনাপ্রধান ছিলেন।
@shamsukhan930110 ай бұрын
রশিদের সাথে আন্তরিক আলোচনা করছিলেন। আপনাকে সন্দেহজনক
@mahiir24244 жыл бұрын
অযোগ্য সেনাপ্রধান। সবাই সবকিছু পারে না।
@AmirulIslam-sd5le2 жыл бұрын
বাংলাদেশের সৃষ্ট কাপুরুষ
@nawrojmehedi93296 жыл бұрын
Summary is clear. As an Army chief he was also aware of the situation from the very beginning. How come an Army Chief is a toothless tiger? Now making story.
@tareenhossain29083 жыл бұрын
The party that formed the government after Mujib's death was AL with 23 member in the cabinet. All 23 from the BKSAL cabinet. AL was put in power not by election but by the same group that killed Mujib. Mujib desolved Awami League because he was afraid it will destroy him. The same party will again betray with current PM. Zia was killed 16 days after Hasina's return to Bangladesh in May, 1981. Nobody talks about that.
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল, 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2⤵️
@user-uo1yf5gj9f2 жыл бұрын
আমিঃ কিছু দিন আগে একটা তাজ উদ্দিনএর ডকুমেন্টারি দেখলাম 1972সালে দেশে ফিরে এসে মুজিব সাহেব নাকি প্রথমেই তাকে বলছিল তাজউদ্দীন আমি কিন্ত প্রধানমন্ত্রী হবো এই ভিডিও চিত্র দেখে আমি অনেক কষ্ট পাইছি কেন্ সেটা বুঝলাম না
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে । ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে
@subhradipsingha16973 ай бұрын
How about the story of " killing of Mr. Zia ?" I want to know it
@yousufamalek27645 жыл бұрын
শফিউল্লাহ ছাড়া সবাই জানত ,একমাত্র শফিউল্লহ জানত না এইটা কতটুকু বিশ্বাস যোগ্য?
@imo0on3333 жыл бұрын
০%
@farukfaruk4363 жыл бұрын
ঐ বাটপার জানতো না ও কোথায় ছিল তাহলে ওর কাজ ছিল টা কি???
@rajibahmed97093 жыл бұрын
@@farukfaruk436 হাতমারা
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল, 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2⤵️
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে । ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে
@Ahbx12345 ай бұрын
আরেকটি ১৫ই আগষ্ট এর পুনরাবৃত্তি চাই
@sikdersobuj33225 ай бұрын
তোমার বাবারা ঘটাবে।তোমরা তো চাও এদেশটা পাকিস্তানের মতো হোক।
@abulkalamazad53832 жыл бұрын
জেনারেল শফিউল্লাহ ঐ সময় ঘোড়ার ঘাস কেটেছিলেন!
@baherislam463911 күн бұрын
উনি বাঁচাতে গেলে, এখন আর তিনি কথা বলতেন না।
@ahmsaifulislam27892 жыл бұрын
একজন সাহসি সেনাপ্রধান থাকলে ৭৫ এ বংগবন্ধুকে এভাবে জীবন দিতে হতো না।
@sujas7939 Жыл бұрын
বঙ্গবন্ধু নিজেই চেইন অফ কমান্ড ভঙ্গ করে শফিউল্লাহকে সেনাপ্রধান বানিয়েছিলেন।
@arifshahriar872711 ай бұрын
Jibon diche bolei ajk democracy ache
@MdSumon-us9rb2 жыл бұрын
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সত্য, একজন চোর নিজেকে কখনও চোর মনে করে না এবং নিজেকে বাঁচাতে অন্য সবাইকে চোর বানানোর চেষ্টা করে।
@md.maklesurrahman1083 Жыл бұрын
Rt bro
@ziaurrahman-fm3jj11 күн бұрын
একদমই খাটি কথা বলেছেন । অপদার্থ বলেইতো তাকে প্রধান করেছেন যে, আমি যাহা বলিব তাহাই করবে । এটাই ছিল মুজিবের ভুল সিদ্ধান্ত জুনিয়রকে সেনা প্রধান করা ।
@m.n.arafat3 жыл бұрын
এখনকার সেনাবাহিনীর অবস্থা তার চেয়েও নপুংসক!
@sayemabu77653 жыл бұрын
All well that's end well, from the verry beging sheikh mujib was bongobondhu, father of nation and still alive in the future too, not only in bangladesh he is the great leader of world history,
@zahirulislam12292 жыл бұрын
J=8=7=7u77
@shahabuddinnazir758311 ай бұрын
উনি ধোয়া তুলসীপাতা।
@sikdersobuj33225 ай бұрын
উনি তখন সেনাপ্রধান ছিলেন না। ছিলেন সোনাপ্রধান 😢😢
@BAPPI776 Жыл бұрын
এখানে অনেক পেচ আছে।।।। ভিতর ভিতরে সবাই জানতো এ গটনা গটবে। আমার একটাই কষ্ট ছোট্ট বাচ্চা রাসেল, টাকে কেনো মারলি তোরা আর কেমন শিমার তোরা।
@QamrulIslam-ri9jm10 күн бұрын
Shobai janto Tobe hotta kora Hobe ta oneke Jantto na
@Lawandlife15 жыл бұрын
I’m convinced that he was behind the scene.
@afsarnurul42774 жыл бұрын
আপনার আচরণ ওইদিন সন্দেহজনক ছিল
@Sadnanfucking11 ай бұрын
আরে বেটা শেখ হাসিনা নিজেই তো শফিউল্লাহ ও তার মতো লোকজনকে এমপি-মন্ত্রী বানিয়েছে।
@shahiduzzamanfoysal69327 жыл бұрын
safiulla is clever
@AMIN982366 жыл бұрын
হে জাতির পিতা,আমরা কিছু অকৃতজ্ঞ ও কিছু দুবৃওের জন্য তোমাকে হারালাম,তবে তুমি রয়েছো মনের মনিকোঠায়,চিরকাল থাকবে,
@syedsalim9024 Жыл бұрын
আমি পশ্চিমবাংলা থেকে বলছি আপনাদের জাতির পিতা মুজিবুর রহমানকে গুটি কয়েক সেনা বা গুটিকয়েক বেইমান মুজিবকে হত্যা করেছে এটা বললে ভুল হবে। মুজিব হত্যার সময় আমার বয়স ছিল ১০ বছর আমি পশ্চিমবাংলা থেকে তার উদ্দিপ্ত ভাষণকে উজ্জীবিত হয়েছিলাম ওই শিশু অবস্থাতে, পরবর্তীকালে আমি যখন বড় হলাম এবং সেই সময়কার নেতা সেনা এবং সামাজিক বুদ্ধিজীবী হিন্দু মুসলমান উভয়ই চরিত্রগুলো ইতিহাস দেখলাম তাতে মুজিবের পাশে কাছে এবং দূরে ব্যক্তি হিসেবে এবং মুজিবের নিকট সহচর হিসাবে যারা মুজিব বন্দনায় ব্যস্ত হতো, (আমার মনে হয় মুজিব জীবদ্দশাতেও তার অতি ভক্তি নিজেই অস্বস্তি ভোগ করতেন) সেই সমস্ত চাটুকার বেইমান মীরজাফর সংখ্যা 99% ছিল। এই বাংলাদেশ মুজিবের মত বৃহৎ নেতা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বৃহৎ নেতাদের মধ্যে একজন না জন্মালে এই বেইমানের বাংলাদেশের মানুষের অবস্থা রোহিঙ্গাদের মত হতো।
@lifestyle.combylinda50192 жыл бұрын
He was outnumbered in the army and knew he couldn 't prevent the forthcoming event alone ,he choose to save his own skin
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল, 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2⤵️
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে। ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে।
@md.shaonprinceshuvo5412 Жыл бұрын
🙄🙄🙄I don't know about history...what is truth I'm confused...is he good or bad .I don't know real history but he is a dead people...may Allah grant him a good afterlife
@agnikhan35752 жыл бұрын
Yes he was silent all along?
@khokhunmia54232 жыл бұрын
আপনি দেশের ইতিহাসে মথ্যাবাদি ও অপধার্ত সেনা প্রধান
@QamrulIslam-ri9jm10 күн бұрын
Adalot take mithabadi ray diyeche
@mdmonirulislam71212 жыл бұрын
আপনার নাম্বার দেওয়া যাবে?
@afazuddin236310 ай бұрын
উনি বাদে সবাই জানে? উনি কেন জানলো না
@subhradipsingha16973 ай бұрын
Being an Indian i just want to ask a simple question " do u all miss BANGA BANDHU ? "
@md.ibrahim3488Ай бұрын
Yes, we miss him so badly.
@subhradipsingha1697Ай бұрын
God bless his soul
@mayt6195 ай бұрын
Not only অযোগ্য সেনাপ্রধান শফিউল্লাহ. He is a traitor. He must be brought to justice.
@user-tw4jm8hk8c2 жыл бұрын
আল্লাহ কি আছে? যদি মনে করা হয় আছ তাহলে আল্লাহর কাছে ছেড়ে দেন ওনার বিচারই হবে সঠিক ও যথাযত।আল্লাহ আৃাদের সবাইকে ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা ও সবুঝ ধান করুন।আমওন।
@marufkhan-nr9kv6 жыл бұрын
অযোগ্য সেনাপতি
@waismalik5 жыл бұрын
Eto buka unqualified manush kemone eto boro dayitto deya holo.. shorbonasher jonno ei lukta dayi.. safe safe shadu shadu holei ki shenapoti .. everything important shob overlooking korlo
@rizwanlatif35434 жыл бұрын
Bongobondu recruited that man
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল, 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2⤵️
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে। ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে।
@sagorahmadnil42114 жыл бұрын
তার অনেক কিছু করার ছিল এবং করতে পারত।কিন্তু করে নাই।সে সুবিধা বাদী। সেনানিবাস থেকে ২৮ ট্যাংক বাহিরে যায়।সেনা প্রধান জানে না এ কেমন।
@KamalKamal-kl4xj3 жыл бұрын
Isn't he an idiot and opportunist ?
@user-mn2gt4ct3l3 жыл бұрын
@@KamalKamal-kl4xj He literally said the same thing
@mahfuzahmedmahi56733 жыл бұрын
True,,Lojja Lagey Na Apnar Bolte,,Apni Army Head Celen Apnar Kotha Keo Shuney Na So So Funny..!!
@shahjalalrahman47802 жыл бұрын
Sagor ahead nil u r right ✅👌
@hasibrahman94162 жыл бұрын
সে করবে কেন তোর আওয়ামী আব্বারা কি বাল ছিড়ছে।দালালের বাচ্চা দালাল
@anwarsadat82634 жыл бұрын
Anyway mr shafi ullah you got the price. You was rewarded by shaikh hasina government. (1996-2001) m.p and planing minister!!!!!!! That's is awami league. For power they can do everything. This all are true....mr inu minister...mr anwar(colonel taher's brother) v.c of university.waiting to see more...
@md.maklesurrahman1083 Жыл бұрын
Rt bro
@sajukhan73776 жыл бұрын
Nobody in BD had dare to kill Bangabandu without outside power of help.It was proven truth.
@s4schoz3 жыл бұрын
Can anyone produce subtitles in English please?
@animalshouse3433 Жыл бұрын
It's a fucking history you cannot understand who is right or who is wrong. Mujib was a selfish leader and his successors are also such a type of fucking man. But now his daughter distorts the history of Bangladesh. The people of Bangladesh live in a foolish paradise. Now Bangabandhu Mujib is a weapon which is used by DOGLeague. Bangabadhu was a senseless, brainless, shameless.
@nakirnudratmahib8012 жыл бұрын
Bye the Book "Tinti Sena Obbhuttan O kichu na bola khota" OR download the Book and read that book ,,, you will know the true history.
@ShahinAhmed-tl7tw5 жыл бұрын
7:01 শুনুন। আর কিছু শোনা লাগবে না।
@mahbubbinarauf65242 жыл бұрын
701
@mdaliulislam33172 жыл бұрын
Vai lunch jodi 12tai hoi, tahole breakfast kokhon??
@moveforchange73512 жыл бұрын
জিয়াউর রহমানের একটি নাম একটি ইতিহাস
@RuhulAmin-sp6fx4 жыл бұрын
দাতের বদলে দাত নিবো, চোখের বদলে চোখ,আর হত্যার বদলে হত্যা
@nuruddinchy5262 жыл бұрын
কোন ভাবেই আপনি আপনার দায়িত্ব এড়াতে পারেন না।
@abuhanif26692 жыл бұрын
Who is the real villain of Bangladeshi Independent History?
@jewelmahmud13834 жыл бұрын
ইতিহাস কাটাকাটি করে যার যার মতো লেখে বলে,তাই আজ ইতিহাস বিকৃত ।
@syedrahat78252 жыл бұрын
Does any one know why he was killed?
@saadnahid19942 жыл бұрын
#dontgiveup
@taposhkumar2682 Жыл бұрын
উপরে আল্লাহ নিচেই কুমিল্লা!!!!!!!
@mohsintalukder79802 ай бұрын
একজন অযোগ্য সেনাপ্রধান, কোন সন্দেহ নাই।
@imamchowdhury4442 жыл бұрын
Ekta bektittohin officer chilen KM Shafiullah
@jahangiralamapnakonekdonob63463 жыл бұрын
Sofiulla na janar ban korche. He is number one opodharto.
@mithumithu13242 жыл бұрын
একে কয় লাক টাকা দিয়েছে জদি জানতে পারতাম তা হলে ভালো হতো
@vellichxrr39352 жыл бұрын
He also knew everything now tulsi pata
@texmode2003 Жыл бұрын
সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন, বিশিষ্ট সাংবাদিক লীগের দপ্তর সম্পাদক ।
@Khaled-if4xs6 жыл бұрын
শফিউল্লাহ সুবিধা ভোগী
@peeraalam26842 жыл бұрын
শফিউল্লাহ সুবিধা না হলে উনার জীবন জায়তো ৪০ বছর আগে ভাই
@smmahmud82332 жыл бұрын
ভাই ঠিক বলেছেন
@jautakkakuk11712 жыл бұрын
Tor ammar subidha vog korse?
@mahadihasan50962 жыл бұрын
ঠিক বলেছেন
@avakinimon2 жыл бұрын
@@jautakkakuk1171 তোর মারে করছিল?
@agnikhan35752 жыл бұрын
Shafiullah lacked military discipline, he was late to work almost every day
@padmaview2 жыл бұрын
Kauke bachanor Malik Allah. Attobosor por ae muktijoddha karon sara notun eetihas rochona korsen!!! Odvut!!!
@humayonkabir45742 жыл бұрын
বাংলা জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমান তিনি বাংলা সব মানুষ সের ভালোবাস বাংলা সবার রিদয থাকবে
@mahfuz1301 Жыл бұрын
Only he is a good man 👨 😄😁😄
@tohifulhasan.ershad49582 жыл бұрын
আমি একজন মুক্তিযোদ্বা পরিবারের সন্তান ৷ এবং আমার বাবা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর সভাপতি ছিলেন আমার রক্তে আওয়ামীলীগ প্রবাহিত আমার মনে হয় , শফিউল্লাহ সাহেব সব কিছু জানতেন পরবর্তিতে না জানার অভিনয় করেছেন ৷ আর যদি উনি না জানেন তবে তখনকার সময় উনি উনার সঠিক দ্বায়িত্ব পালন করেনি ৷ সেজন্যও উনার শাস্তি হওয়া উচিত ৷ কারন একজন সেনা প্রধান তার সেনাবাহিনীর ভিতরের খবর রাখতে পারেনি সে কি দ্বায়িত্ব পালন করছে ?????
@tuhinallchannel6427 Жыл бұрын
সহমত
@Sadnanfucking11 ай бұрын
আরে বেটা শেখ হাসিনা নিজেই তো শফিউল্লাহ ও তার মতো লোকজনকে এমপি-মন্ত্রী বানিয়েছে।
@allbanglagameall94074 жыл бұрын
অনেকে ইনাকে গালি দিচ্ছেন। কিন্তু বাংলাদেশের যে পদ্ধতি তাতে একজন সেনাপ্রধান পুতুল হিসেবে থাকে। তাকে যথেষ্ট সুযোগ ও ক্ষমতা দেওয়া হয় না
@kadertalukder24024 жыл бұрын
যথেষ্ট ক্ষমতা দিলে আবার পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মতো আচরণ শুরু করবে।
@Ooii924 жыл бұрын
Bd army general has a lot of power.your have no idea.
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল, 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে। ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে।
@kamalhossain24122 жыл бұрын
বর্ষাকালে ব্যঙ্ ডাক গ্যানর গ্যানর সেই রকম গল্প।
@meherinshamu19235 жыл бұрын
aber kotha bolar sujuk den
@mizansong6 жыл бұрын
Major General Safiullah is a good man as he didn't take the power of Bangladesh but Criminal Zia did it.
@MDawoodKarim6 жыл бұрын
Major General Safiullah didn't have the guts! He is the one who shot at unarmed people in Gazipur in 1971 !
@khanmamun1363 Жыл бұрын
Did Zia came to the power after Mujib death? Please read the history carefully and then comment.
@bisnupadabhowmik86062 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধু আমার প্রিয় নেতা ওনাকে একমাত্র নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর সাতে তুলনা করি বাংলাদেশর মানুষ এক মহান নেতাকে হারায়।
@aslammir74022 жыл бұрын
আমি যাহা বুঝলাম ওনার মনে ভয় ছিলো আর ভিত সেনাবাহিনীর এতো বড় একজন অফিসার নিয়োগ দেওয়া উচিত হয়নি যদি সাহসী কোন অফিসার হতো তবে আমার মনে হয় বঙ্গবন্ধুকে রখখা করা যেত
@shahiqbal52692 жыл бұрын
He is the biggest kalprit for killing Bongobondhu.
@sheikhsarowar46284 жыл бұрын
অযোগ্য সেনাপ্রধান
@sumonmaenglish35692 жыл бұрын
সুবিধাভোগী সাবেক সেনাপ্রধান। সে সব দ্বায়িত্ব থেকে নিজের দায়মুক্তি নিচ্ছে। বঙ্গবন্ধু এমন কাপুরুষেকে কিভাবে সেনাপ্রধান নির্বাচন করেছিলেন?
@mdedris13532 жыл бұрын
এইজন্যই তিনি এখনো বেঁচে আছেন। এবং সুবিধা ভোগ করে চলেছেন। এটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
@jayedmahmudshawon90414 жыл бұрын
Ka Purush, Vitu
@sopiqulislam85186 жыл бұрын
Sala good actor
@yeasirarafatsalman16053 жыл бұрын
যে যে মারা গিয়েছে তারা বাদে আর সবাই জানতো৷
@aparazitaruposibangla85782 жыл бұрын
Oni shalay o khuni
@sihanpervez81192 жыл бұрын
তুমি কেন অর্ডার করলে না? তার মানেই সোনা তুমি জড়িত,
@sammobadi2 жыл бұрын
তার কথায় ক্লিয়ার যে সে এর সাথে জড়িত ছিল 😠😠😠! এরে জেলে নেয় না কেন???
@Sadnanfucking11 ай бұрын
আরে বেটা শেখ হাসিনা নিজেই তো শফিউল্লাহ ও তার মতো লোকজনকে এমপি-মন্ত্রী বানিয়েছে।
@Islamicyoutubrasel2 жыл бұрын
সূরাঃ আল-হুজুরাত [49:3] إِنَّ ٱلَّذِينَ يَغُضُّونَ أَصْوَٰتَهُمْ عِندَ رَسُولِ ٱللَّهِ أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ ٱمْتَحَنَ ٱللَّهُ قُلُوبَهُمْ لِلتَّقْوَىٰ لَهُم مَّغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ عَظِيمٌ ইন্নাল্লাযীনা ইয়াগুদ্দূনা আসওয়া-তাহুম ‘ইনদা রাছূলিল্লা-হি উলাইকাল্লাযীনাম তাহানাল্লাহু কুলূবাহুম লিত্তাকওয়া- লাহুম মাগফিরাতুওঁ ওয়া আজরুন ‘আজীম। যারা আল্লাহর রসূলের সামনে নিজেদের কন্ঠস্বর নীচু করে, আল্লাহ তাদের অন্তরকে শিষ্টাচারের জন্যে শোধিত করেছেন। তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার। Those that lower their voices in the presence of Allah´s Messenger,- their hearts has Allah tested for piety: for them is Forgiveness and a great Reward.
@mdanas93526 жыл бұрын
এটিএন নিউজ দালালিতে সেরা
@sazzadalamnaieem63642 жыл бұрын
কি কথা রে ভাই ? সব অফিসারই জানালো আর সফিউল্লাহ জানলেন না। উনিও জানতেন এই জন্য সময় ক্ষেপণ করেছে আর সাহায্য নিয়ে যায় নি
@jashimuddin79692 жыл бұрын
কে এম সফিউল্লা কে ফাঁসি দেওয়া হওক
@FawzBD2 жыл бұрын
Why you didn't resign protesting the decision ?
@sihanpervez81192 жыл бұрын
এই লোক টার কথা কেন জানি বিশ্বাস হয় না।
@khairulanam4186 Жыл бұрын
বিরাট ক্রিমিনাল।
@alamluxmipur4126 Жыл бұрын
সফিউল্ল্যাকে কে বুদ্ধিজীবী উপাধি দেওয়া হোক
@farukfaruk4363 жыл бұрын
সবাই জানতো আর তুমি দেশর এতো বড় পদে বসে বসে কার কি ফালাইছো প্রধানের কাজ কি???
@SaifUllah-fr7zj4 жыл бұрын
If General Safiullah would fought against the brutal killers of Banghbandhu in 15th August, BNP wouldn't borne.
@sohelmia30702 жыл бұрын
সে একজন সুবিধা বাদী লোক, সে চাইলে অনেক কিছুই করতে পারেন, কিন্তু সে কিছুই না করে, বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে
@victorgharojatravelworld3 жыл бұрын
Jatir Jonok Bongbondhu tokon Khondokar mostak ( mirjafor ) ke attoi bissash korechilo je jey take safe kortey jeto sei morto . Bongbondhu Khondokar mostak mirjafor er kothai tokon beshi sunto . Oita nobab Siraj uddoula er motoi jemon mirjafor re bishhas korto beshi . Tokon mohon lal Mir modon ra try korsilo but totokhoney History has been written . Jatir Jonok Bongbondhu keyo onekeyi Khondokar mostak mirjafor somporkey husiar korsilo but neta amader sonen nai . Jar folay amra amader Mohan netakey hariychi . Jashod o kintu political vabe responsible . 1757 tey ja holo 1975 esay tai abar ghotlo .
@mojaffarahmed30672 жыл бұрын
You were army chief,what you have done before and after the killing of Bongo bondhu?You could stop this killing.You were a coward general
@VATCONSBD2 жыл бұрын
অযোগ্য, স্টুপিড, আহম্মক, লোভী, ব্যক্তিত্বহীন
@user-dvjqcum8 ай бұрын
সে এসময়ে স্টেপ নিলে এই ঘটনা ঘটতো না। সে একজন ভীতু কাপুরুষ ।
@EmniEmniGhuraghuri4 жыл бұрын
হাস্যকর উনি ছাড়া সব সিনিয়র জানে🤣🤣🤣
@user-no1du5rh4g4 ай бұрын
আপনি অবশ্যই জানতেন, আপনিও বিশাসগাতক
@juwelahmmad69882 жыл бұрын
৪৬ বছর লাগলো এসব গল্প সাজাতে⁉️
@s.aneeqastyles49532 жыл бұрын
After all he is a layer.
@atiqfiroz87306 жыл бұрын
Coward and total disqualification !
@tasniburrahman86986 жыл бұрын
Atiq Firoz correct ur english at least
@arifkhanarif32344 жыл бұрын
রংনম্বার ,, সেনা প্রধান শফিউল্লাহ সব মিথ্যাচার করছে
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল, 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2⤵️
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে। ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে।
@mazheruddin6145 жыл бұрын
উনার মত লোক কিভাবে সেনাবাহিনীর প্রাধান হলো??
@lipiranidutta66364 жыл бұрын
Bir uttom
@mazheruddin6144 жыл бұрын
@@lipiranidutta6636 apni ki unar relative??
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
বঙ্গবন্ধুর লাশ নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉কুখ্যাত আইনমন্ত্রী শ্রী মনোরঞ্জন ধর 📚 ⚂❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎❎ 👉এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আইনমন্ত্রী ছিলেন মনোরঞ্জন ধর। বঙ্গবন্ধু তাকে সম্মান করে দাদা বাবু বলে ডাকতেন। মনোরঞ্জন ধরকে মন্ত্রী হতে অনুরোধ করে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘দাদা আপনার কথার উপরে জীবনে কোন কথা বলিনি, আপনি যা বলবেন, যা করবেন সেটাতেই আমি রাজি।' 👉এই দাদা বাবু ১৫ই আগস্টের পর মোশতাকের আইনমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এই মনোরঞ্জন ধর ছিলেন কুখ্যাত ইনডেমনিটি নামক অধ্যাদেশের রচয়িতা। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ ছিল। ✔প্রথম অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ '১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবত্ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ✔দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছিল- ⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀⚀ 'রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাৎ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।' ⚀ আওয়ামী লীগের কম্বল চোরেরা ১৫ ই আগস্ট ধানমন্ডির ৩২ নাম্বার বাড়ীতে বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত লাশ ফেলে রেখে ২১ জন মন্ত্রীকে মোশতাকের মন্ত্রীসভায় শপথ নিতে দেখা যায়। ⚄জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫ সাল 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩 🔊মেজর ডালিম বীর উত্তমের ঘোষণা ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 📺🔴kzfaq.info/get/bejne/nd6fob2LtL_RgoU.html 🇧🇩নতুন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ ✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳✳ 👉আওয়ামী লীগের প্রেসিডেনট খন্দকার মোস্তাক 👉সেনাবাহিনীর প্রধান শফি উল্লাহ বীর উত্তম 👉নৌবাহিনীর প্রধান মোশাররফ হোসেন 👉বিমান বাহিনীর প্রধান একে খন্দকার বীর উত্তম 👉পুলিশের প্রধান এ এইচ এম নুরুল ইসলাম 🇧🇩⚀খন্দকার মোশতাকের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য। 🔴মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হলেন মোহাম্মদউল্লাহ। ❇মন্ত্রিসভার সদস্যরা হলেন:- 👉পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী 👉আইনমন্ত্রী মনোরঞ্জন ধর, 👉পরিকল্পনামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলী, 👉অর্থমন্ত্রী ড. আজিজুর রহমান মলি্লক, 👉শিক্ষামন্ত্রী ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, 👉স্বাস্থ্যমন্ত্রী আবদুল মান্নান, 👉কৃষি ও খাদ্যমন্ত্রী আবদুল মোমিন, 👉এলজিআরডি মন্ত্রী ফণিভূষণ মজুমদার, 👉নৌপরিবহনমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, 👉গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী সোহরাব হোসেন। ✳প্রতিমন্ত্রীরা হলেন:- 👉ডাক ও টেলিযোগাযোগ কে এম ওবায়দুর রহমান, 👉ভূমি ও বিমান প্রতিমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, 👉রেল ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম মঞ্জুর, 👉তথ্য প্রতিমন্ত্রী তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, 👉শিল্প প্রতিমন্ত্রী নূরুল ইসলাম চৌধুরী, 👉ত্রাণ ও পুনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী ডা. ক্ষিতিশ চন্দ্র মণ্ডল 👉পশু ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী রিয়াজউদ্দিন আহমদ ভোলা মিয়া 👉যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ আলতাফ হোসেন ও মোমিনউদ্দিন আহম (বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রিসভায় ছিলেন না) Part 2⤵️
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
✳বঙ্গবন্ধুর রক্ত নিয়ে বাকসালের নির্লজ্জ উল্লাস 🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩❎❎❎❎❎❎❎ 🔮Part 2 ⤵️ ✔🔴বাকশালের মন্ত্রী সভা থেকে পদত্যাগকারী মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গনি ওসমানী রাষ্ট্রপতি মোশতাকের প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা হয়েছিলেন মন্ত্রীর সমমর্যাদায়। 🔴বঙ্গবন্ধু হত্যার পর খুনি মোশতাকের সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে আনুগত্য প্রকাশ করতে খুব একটা দেরি হয়নি কে এম শফিউল্লাহর। ❎বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খন্দকার ও নৌবাহিনী প্রধান এম এইচ খানকে নিয়ে প্রথম দিনেই মোশতাকের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করেন তিনি। পরে অবশ্য কয়েক দিনের মধ্যেই কে এম শফিউল্লাহ ও এ কে খন্দকারকে যথাক্রমে জিয়াউর রহমান ও এম জি তায়েবের কাছে সেনা ও বিমানবাহিনী প্রধানের পদ ছেড়ে দিতে হয়। এর কয়েক দিন পরই কে এম শফিউল্লাহ রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব নিয়ে চলে যান বিদেশে। জিয়া ও এরশাদ সরকারের পুরোটা সময় তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন। ✔সেই কে এম শফিউল্লাহ পরে আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে ১৯৯৬ সালে এমপি নির্বাচিত হন। ❎প্রায় একইভাবে এ কে খন্দকারও বিদেশে বাংলাদেশের মিশনে দায়িত্ব নেন। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া ও পরে ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনের দায়িত্ব পালন করেন। ফিরে এসে এরশাদ সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কিছু দিন কাজ করে দায়িত্ব নেন পরিকল্পনামন্ত্রীর। পরে বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রথম মেয়াদের সরকারে পরিকল্পনামন্ত্রীর দায়িত্ব পান এ কে খন্দকার। 🔴খন্দকার মোশতাক সরকারের পক্ষে আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের পথ উন্মুক্ত করে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও মহিউদ্দীন আহমদ বিশেষ দূত হয়ে। ✔বঙ্গবন্ধুর বিশেষ দূত বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ১৫ আগস্ট সংঘটিত হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহ আগে ৮ আগস্ট দেশে ফিরে মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ✔বঙ্গবন্ধু সরকারের আরেক রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদউল্লাহর স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে প্রবর্তন হয়েছিল বাকশালব্যবস্থা। বাকশালব্যবস্থার অধীনে বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতি হলে মোহাম্মদউল্লাহ মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে শপথ নেন। 👉১৫ আগস্টের পর মোশতাকের উপরাষ্ট্রপতি হন মোহাম্মদউল্লাহ। 🔴মোশতাক সামরিক শাসন কায়েম করলেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখেছিলেন। স্পিকার ছিলেন আবদুল মালেক উকিল। স্পিকার হওয়ার আগে ছিলেন বঙ্গবন্ধু সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি স্পিকার হিসেবে বিদেশে স্পিকারদের একটি সম্মেলনেও যোগ দেন। 🔴মোশতাকের পতনের পর ফণিভূষণ মজুমদার, আবদুল মান্নান, আবদুল মোমিন, সোহরাব হোসেন, অধ্যাপক ইউসুফ আলী, আবদুল মালেক উকিল, আসাদুজ্জামান খান আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। মালেক উকিল আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন শেখ হাসিনা নেতৃত্বে আসার আগ পর্যন্ত। অধ্যাপক ইউসুফ আলী মোশতাকের পরিকল্পনামন্ত্রী ছিলেন। পরে তিনি আওয়ামী লীগের (মিজান) সাধারণ সম্পাদক হন। পরে যোগ দেন জিয়ার মন্ত্রিসভায়। জিয়ার মৃত্যুর পর এরশাদেরও মন্ত্রী হন তিনি। ❎আগে বিভিন্ন সমাবেশে হাফপ্যান্ট পরা ছাত্রনেতাদের প্রায়শই বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের সাথে সর্বহারা-জাসদ-কমিউনিস্ট পার্টি, ইনু-মতিয়া-মেনন ইত্যাদিদের সংযোগ নিয়ে গাল বড় করে লেকচার কপচাতে দেখা যেতো । ✳এখন আবার- জিয়াউর রহমান, বি এন পি, জামাত, হেফাজত ইত্যাদির নেটওয়ার্ক খোঁজে । ⚀🔴 অথচ জাতীর জন্য ভাগ্যের নির্মম ইতিহাস বঙ্গবন্ধু লাশ নিয়ে এই উল্লাসকারী ও তাদের বংশের লোকেরা নিজেদের হাতে লেগে থাকা থকথকে রক্তের দিকে তাদের কোন নজর নাই.. 👉⚀এক মোস্তাক চলে গেলেন পরপারে, যুগ যুগ ধরে লক্ষ মোস্তাক আওমীলীগের ঘরে ঘরে
@rajibhossain57922 жыл бұрын
এত বড়ো একটা ঘটনা ঘটে গেল আর।তখন তুমি কি করেছিলে।
@soumendey16583 ай бұрын
শফিউল্লাহ সব জানতো।
@mohammadfaridahmed17492 жыл бұрын
A classless chief and solider...
@Mdjobayearferdous-3 жыл бұрын
সবচেয়ে ব্যার্থ সেনা প্রধান
@zakirahmmed822710 ай бұрын
এতোদিন পরে মনে হলো 😂😂
@pankajpoddar51173 жыл бұрын
ইনি কি কাদের সিদ্দিকীর মুক্তি বাহিনীতে ছিলেন? পাকিস্তান আর্মিতে ছিলেন?