#bengalistatus #bengalivlog #viralvideo আমি একজন হিন্দু মেয়ে হয়ে কেনো একটা মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করলাম ॥ আমাদের পথ চলাটা এতোটা সহজ ছিলো না #viral #banglasadarory #lovestory #banglavlog #
Пікірлер: 411
@MamipMallick27 күн бұрын
তোমার গল্পটা আমার মত শুধু আমি মুসলিম ও হিন্দু ❤❤❤❤❤❤
@Jakirhossain00722 күн бұрын
ভালবাসা,,এটা ধর্ম জাত দেখে বিবেচনা করা যায় না।ভালবাসা মন থেকে হয়ে যায়।। ভালবাসা টা কি সেটা যে যাকে ভালবাসে সে-ই বোঝে ভালবাসা কি।
@bikramray545020 күн бұрын
ওটা প্রেম না ওটা মোহ
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
আমার 9 ভাই হিন্দু মেয়েকে ভালোবেসে বিয়ে করেছে❤ আমার ভাবীরা আল্লাহকে মন থেকে নবীকে মন থেকে মেনে নিয়েছে এর থেকে বলার কিছু আছে বলেন তো😢❤😢 সুবহানাল্লাহ❤😢 এখন তারা শান্তিতে বসবাস করছে সংসার করছে আমার ভাইপো ভাইজি সব বড় হয়ে গেছে
@thinkingoo12517 күн бұрын
@@NasimaKhatun-x1l আপনি যে বললেন আপনি হিন্দু মেয়ে...এটা কি.... মানে এরা নিজেরাই মিথ্যাকে আশ্রয় করে বেঁচে আছে,তারপর অন্য কমেন্টে ভুলভাল কমেন্ট করে নিজেদের ধর্ম কে বড়ো দেখানোর চেষ্টা... কি যে বলি...
@thinkingoo12517 күн бұрын
@@NasimaKhatun-x1l মিথ্যা দিয়ে নিজেদের আর কতদিন বড়ো দেখাবেন.. সামনে আসার কোনো ক্ষমতা নেই. কাপুরুষ সব. অত ক্ষমতা থাকলে যান তো দেখি ex Muslim Sahil চ্যানেলে debate করতে, এখানে এত বড় বড় মিথ্যা বলছে,।
ভালো বাসা এমন একটা জিনিশ যা জাত দেখে হয় না মন দিয়ে হয় ❤❤🥰🥰👏👏
@user-jj5oo3pv2k27 күн бұрын
কেন আপনারা আছে নাকি এটা তাই বলছেন নাকি কই ওদের মধ্যে থেকে একটা মেয়ে নিয়ে আসুন দেখি কেমন পারেন
@yearnabikhan440927 күн бұрын
@@user-jj5oo3pv2k anek a6e vai
@kumarmurmustpowerboss588327 күн бұрын
@@user-jj5oo3pv2kএকদম ঠিক বলেছো
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
@@user-jj5oo3pv2kআপনারা রাখতে পারেন না, বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করে দেন। তাই বুদ্ধিমান মেয়েরা আপনাদের কাছে আসে না।
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
@@kumarmurmustpowerboss5883শোনেন আমরা মুসলমান এক আল্লাহকে বিশ্বাস,,,, কোনো মিথ্যা ঠাকুরের নয় বুঝলেন,,,
@user-po5of7pw7v6 күн бұрын
ভালোবাসা ধর্ম দেখে হয় না, মনের অজানতে সৃষ্টি হয় একজনের প্রতি ভালোবাসা। ভালোবাসার জন্য সঠিক মানুষ লাগে যেটা হয় তো সববার কপালে থাকে না। সব শেষে একটাই কথা বলবো আপনারা অনেক অনেক ভালো থাকবেন। ❤❤❤❤
@shopna9313Ай бұрын
আপু সবচাইতে বড় কথা হলো যে আয়ুষ কে ভালোবেসে আপনি মুসলিম হতে পেরেছেন আপনাদের লাভ স্টোরি দেখে সত্যিই মনটা ভরে গেল আপনাদের জন্য দোয়া রইল এবং ভালবাসাও রইলো সারা জীবন যেন একসাথে থাকতে পারেন ❤❤❤
@daizyjahan146829 күн бұрын
MOHAN LA SHORIK ALLAH 💕 PAK ROHMANIRROHIM ONAR EK MATHRO MONONITO SHANTI Are REAL DHORMO ISLAM are POBITHRO DHORMO GRONTHO ASMANI KITAB JA AMADER JIBON CHOLAR POTH ER EK REAL SHONGBIDHAN POBITHRO KORANE KARIMKEO JE ONTOR Theke BELIEVE KORECHEN Are MUKHE SHIKRITI DIYECHEN JAR KARON EKHON Theke APNI NIJEKE EK JON POBITHRO PURNO MUSLIM HISHEBE GHOSHONA JE DILEN TAI APNAKE JANAI AMI Are AMRA SHOKOL MUSLIMRA MILE Onek Onek DHONNOBADH JANALAM TOBE APNAKE CHESHTA CHALIYE Jete Hobe EI REAL POTHE Jeno EK Jon SACHCHA DIL MUMIN MUSOLMAN Kore NIJEKEI NIJE GORE TOLAR Jonno Taholei Hobe Apnar MUSLIM Howar REAL 😍💖😍 SHARTHOKOTA ALHAMDULILLAH ALLAH 💕 HU 💖 AKBOR AMIN ❣️ SUMMA AMIN ❣️
@priyankaghorui176921 күн бұрын
Faltu oii chele meye ta uni noy
@biswarupbadali56639 күн бұрын
প্রেম ভালো বাসা টা হচ্ছে শূধু মাত্র attraction আর চাহিদা মাত্র যা মানুষ কে উদবিগ্ন করে তোলে। real love মা বাবার প্রতি যে ভালোবাসা আর তারাই বিপদ আপদে পাশে থাকবে ।
@PradipDeb-ux7pv6 күн бұрын
Correct....... Pritibir alo Jara dekai tarai amader kache first position e hoa uchit.
@skismail363326 күн бұрын
খুব ভালো লাগলো তোমাদের লাভ স্টোরি শুনে, ভালো বাসায় কোনো জাত বা ধর্ম হয়না, তোমাদের জীবনের সাথে আমার জীবনের কিছু টা মিল আছে, তোমরা success full হয়েছো আর আমরা ব্যার্থ হয়েছি পরিস্থিতির কাছে, হেরে গেছে আমাদের ভালোবাসা, তোমরা সুখে থেকো, সারাজীবন একে অপরের পাশে থেকো
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:২৪) : নারীদের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ নারীগণও তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদের বাদে, আল্লাহ এসব ব্যবস্থা তোমাদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের ছাড়া অন্যান্য সকল নারীদেরকে মোহরের অর্থের বদলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। অতঃপর তাদের মধ্যে যাদের তোমরা সম্ভোগ করেছ, তাদেরকে তাদের ধার্যকৃত মোহর প্রদান কর। তোমাদের প্রতি কোনও গুনাহ নেই মোহর ধার্যের পরও তোমরা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে মোহরের পরিমাণে হেরফের করলে, নিশ্চয় আল্লাহ সবিশেষ পরিজ্ঞাত ও পরম কুশলী। 👉🏽মিলন করার পর তাদের কেই অর্থ প্রদান করতে হয় যারা বেশ্যার পর্যায়ে পড়ে, তাছাড়া একজন স্বামীর সবকিছুই স্ত্রী এর আর স্ত্রী এর সবকিছুই স্বামীর. অবশ্যই সবার আত্মসম্মান আছে. যদি কোনো মেয়ে এইরূপ নিম্ন রুচির ভাবনা নিয়ে থাকে তাহলে সে থাকুক,কোনো অসুবিধা নেই. স্ত্রী প্রিয়, মাতৃশক্তির প্রতীক, বেশ্যা ও ভোগের পণ্য হিসেবে তাকে কিনে আনা সুস্থতার পরিচয় নয়. ⭕কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 👉🏽সময় যেরকমই হোক না কেনো. এত শিক্ষার উন্নতি হয়েছে, medically বই প্রকাশিত হয়েছে, 10,11,12 এ পড়ানো হচ্ছে. তবুও যারা close রক্তের সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিয়ে মানব স্বাস্থ্য ও সম্পর্ক সেইসাথে সামাজিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে তাদের পড়াশুনো করা দরকার, স্ত্রী বেশ্যা স্বরূপা নয় যে তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হলে বা ইসলাম অনুযায়ী ভোগ করতে গেলে নির্ধারিত মূল্য প্রদান করতে হবে. ⭕কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। 👉🏽আমরা মানুষ,পশু নয়. পশুরা তাদের কাম উত্তেজনা কে control করতে পারে না, কিন্তু বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ পারে, তাই এত যৌন ক্ষুধা নেই যে স্ত্রী বাদে দাসী লাগবে, এটা যেই সময়ের ঘটনাই হোক না কেন, যারা কামলালসা মেটানোর জন্যে স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সংস্পর্শে আসে তাদের সাথে মিশতে ঘৃণাবোধ করা উচিত. যুদ্ধবন্দী সকল নারীর সাথে যৌণ সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, বাঃ!!!অপূর্ব বিচার, সেটা যে কারণে যে সময়েই ঘটে থাকুক...স্ত্রী ব্যতীত কোনো মেয়ের (আত্মীয় বাদে,প্রতিবেশী নয় তাবলে)সাথে মেলামেশাও দুরত্ব রেখে করা উচিত এমনকি বর্তমানে অনলাইনেও…কোনো মেয়ে যদি ঐরকম মনোভাব নিয়ে থাকে ও এইসবের পক্ষে কথা বলে তাহলে তার সাথে সম্পর্ক না রাখা উচিত,তার সম্পর্ক সমন্ধে আরও পড়াশুনো করা উচিত.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:৩৪) : পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, আর এজন্য যে, পুরুষেরা স্বীয় ধন-সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পুণ্যবান স্ত্রীরা (আল্লাহ ও স্বামীর প্রতি) অনুগতা থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা (অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সদুপদেশ দাও এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ কর এবং তাদেরকে (সঙ্গতভাবে) প্রহার কর, অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপর নির্যাতনের বাহানা খোঁজ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ. 👉🏽নারীরা নরম মানে এই নয় যে তারা পুরুষের থেকে কম. হ্যাঁ দৈহিক শক্তিতে কম হলেও নারীর অনেক গুণ আছে যেগুলো পুরুষের নেই. তাই স্ত্রী স্বামীর সমকক্ষ, যেটা স্বামীর অসুবিধা হবে সেখানে স্ত্রী অংশ নিবে যদি সে পারে, উল্টোটা স্বামীও. এমন নয় যে স্বামীর সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব স্ত্রী এর ওপর. ⭕কোরান(৪৭:৪) : অতএব তোমরা যখন কাফিরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের ঘাড়ে আঘাত কর। পরিশেষে তোমরা যখন তাদেরকে সম্পূর্ণভাবে পর্যুদস্ত করবে তখন তাদেরকে শক্তভাবে বেঁধে নাও। তারপর হয় অনুগ্রহ না হয় মুক্তিপণ আদায়, যতক্ষণ না যুদ্ধ তার বোঝা রেখে দেয়*। এটাই বিধান। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদের একজনকে অন্যের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনো তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করবেন না। 👉🏽 আল্লাহকে খুশি করতে গিয়ে কাছের কাফের মানুষটাকে ক্ষতি করতেও পিছপা হবে না. এটা আমি না, ইসলাম বলে. তাই যে যার মতাদর্শের সঙ্গীর সাথেই থাকা দরকার. এইসব করে তো আর পৃথিবীর সকল জীবকে আপন করে নেওয়া যায় না, শুধু নির্দিষ্ট কিছু লোককেই করা যায়. ⭕ কোরান (৯:৫) : অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 📢উনি অনেক দয়ালু. এইজন্যে এইসব বলেন. উনি দয়ালু শুধু তাদের প্রতি যারা ইসলাম এর পথে চলে, বাদবাকিরা তো কাফের. দয়ার প্রশ্নই ওঠে না. ✨একটা আয়াতে বলবেন যে বেশিকিছু ভালো না, অন্য আয়াতে বলবেন তার উল্টো,এটা তো তাহলে স্থির নেই. যারা একটা আয়াত দেখেছে তারা বলবে খুব ভালো, করা অন্যটা দেখেছে তারা ভাববে😥…আর যারা দুটোই দেখবে তারা ভাববে কি এইসব.
@shuvadeydey492914 күн бұрын
ভালো বাসা জাত মানে না ভালোবেসে এক মেয়ে হিন্দু থেকে মুসলিম হতে পারে তেমনি মুসলিম ছেলে ও হিন্দু হতে পারে তোমাদের ভালো বাসা টিকে আছে টিকে থাকাবে সারাজীবন 😊😊😊😊😊
@chandankhara401527 күн бұрын
Habbi video ta chok thake jol chola alo tomadar kahni sune kub valo thako tomra 😌😌
@mdnabil238528 күн бұрын
আপু,, আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করব তোমাদের জন্য,, যাতে আল্লাহ তোমাদেরকে অনেক ভালো রাখে,,সুখে রাখে।🥰
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@dineshnaskardineshnaskar9228 күн бұрын
সত্যি দিদিভাই তোমাদের জীবন কাহিনী শুনে চোখে জল এসে গেল 😭
@pujagope346316 күн бұрын
Amar ta sunio aro koster
@shorifaakter494728 күн бұрын
Khub khub valo legeche Didi tumader love story ❤❤❤❤❤
@user-vj1qo2jc7oАй бұрын
onek valo laga 2jonka aksatha dakha r tumadar video gola to sara daron hoy beshes kora pollobi apu sesh look ta dakher jonno opakkhai thaki❤❤❤❤
@user-gx7jb2te4iАй бұрын
Ami apnader video deki kub valo laglo kotah gula sune
@MdJulfikar-iv1hnАй бұрын
এখন আল্লাহ উপর বরসা করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে এবং পর্দা করো সেটা কাজে লাগবে ইসলাম ধর্ম মনোযোগ দিয়ে পালন করো ধন্যবাদ ❤❤❤❤❤
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@MondiraHowlader-n4z7 күн бұрын
Tomader love story dakha valo laglo . reall love ai rakome howi .
@Antara_NEET_Aspirant.29 күн бұрын
Valo theko didi and dadavai😊
@koyelsingha-yo7tl23 күн бұрын
Soti didi tomader Love so torita sune onek bhalo laglo onek bolte vison bhalo laglo
@shirinabegam2538Ай бұрын
Darun laglo valli thako sara gebon ak sathay ❤️
@MuneaKhatunАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ,, অনেক সুন্দর লাভ স্টোরি
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@NilanjanaaSharmaАй бұрын
Hats off to both of ur love and faith for both of ur religion...❤❤❤❤❤❤❤
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
আপনি কি সিঙ্গেল?
@priyankamandal7313Ай бұрын
তোমাদেরকে দেখে মনটা ভরে গেল একটা কথা কি জানো দুজনে ঠিক থাকলে সব কিছু সম্ভব তোমাদের জন্য অনেক অনেক ভাল বাসা রইলো ❤❤❤❤❤
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:২৪) : নারীদের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ নারীগণও তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদের বাদে, আল্লাহ এসব ব্যবস্থা তোমাদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের ছাড়া অন্যান্য সকল নারীদেরকে মোহরের অর্থের বদলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। অতঃপর তাদের মধ্যে যাদের তোমরা সম্ভোগ করেছ, তাদেরকে তাদের ধার্যকৃত মোহর প্রদান কর। তোমাদের প্রতি কোনও গুনাহ নেই মোহর ধার্যের পরও তোমরা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে মোহরের পরিমাণে হেরফের করলে, নিশ্চয় আল্লাহ সবিশেষ পরিজ্ঞাত ও পরম কুশলী। 👉🏽মিলন করার পর তাদের কেই অর্থ প্রদান করতে হয় যারা বেশ্যার পর্যায়ে পড়ে, তাছাড়া একজন স্বামীর সবকিছুই স্ত্রী এর আর স্ত্রী এর সবকিছুই স্বামীর. অবশ্যই সবার আত্মসম্মান আছে. যদি কোনো মেয়ে এইরূপ নিম্ন রুচির ভাবনা নিয়ে থাকে তাহলে সে থাকুক,কোনো অসুবিধা নেই. স্ত্রী প্রিয়, মাতৃশক্তির প্রতীক, বেশ্যা ও ভোগের পণ্য হিসেবে তাকে কিনে আনা সুস্থতার পরিচয় নয়. ⭕কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 👉🏽সময় যেরকমই হোক না কেনো. এত শিক্ষার উন্নতি হয়েছে, medically বই প্রকাশিত হয়েছে, 10,11,12 এ পড়ানো হচ্ছে. তবুও যারা close রক্তের সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিয়ে মানব স্বাস্থ্য ও সম্পর্ক সেইসাথে সামাজিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে তাদের পড়াশুনো করা দরকার, স্ত্রী বেশ্যা স্বরূপা নয় যে তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হলে বা ইসলাম অনুযায়ী ভোগ করতে গেলে নির্ধারিত মূল্য প্রদান করতে হবে. ⭕কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। 👉🏽আমরা মানুষ,পশু নয়. পশুরা তাদের কাম উত্তেজনা কে control করতে পারে না, কিন্তু বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ পারে, তাই এত যৌন ক্ষুধা নেই যে স্ত্রী বাদে দাসী লাগবে, এটা যেই সময়ের ঘটনাই হোক না কেন, যারা কামলালসা মেটানোর জন্যে স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সংস্পর্শে আসে তাদের সাথে মিশতে ঘৃণাবোধ করা উচিত. যুদ্ধবন্দী সকল নারীর সাথে যৌণ সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, বাঃ!!!অপূর্ব বিচার, সেটা যে কারণে যে সময়েই ঘটে থাকুক...স্ত্রী ব্যতীত কোনো মেয়ের (আত্মীয় বাদে,প্রতিবেশী নয় তাবলে)সাথে মেলামেশাও দুরত্ব রেখে করা উচিত এমনকি বর্তমানে অনলাইনেও…কোনো মেয়ে যদি ঐরকম মনোভাব নিয়ে থাকে ও এইসবের পক্ষে কথা বলে তাহলে তার সাথে সম্পর্ক না রাখা উচিত,তার সম্পর্ক সমন্ধে আরও পড়াশুনো করা উচিত.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:৩৪) : পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, আর এজন্য যে, পুরুষেরা স্বীয় ধন-সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পুণ্যবান স্ত্রীরা (আল্লাহ ও স্বামীর প্রতি) অনুগতা থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা (অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সদুপদেশ দাও এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ কর এবং তাদেরকে (সঙ্গতভাবে) প্রহার কর, অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপর নির্যাতনের বাহানা খোঁজ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ. 👉🏽নারীরা নরম মানে এই নয় যে তারা পুরুষের থেকে কম. হ্যাঁ দৈহিক শক্তিতে কম হলেও নারীর অনেক গুণ আছে যেগুলো পুরুষের নেই. তাই স্ত্রী স্বামীর সমকক্ষ, যেটা স্বামীর অসুবিধা হবে সেখানে স্ত্রী অংশ নিবে যদি সে পারে, উল্টোটা স্বামীও. এমন নয় যে স্বামীর সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব স্ত্রী এর ওপর. ⭕কোরান(৪৭:৪) : অতএব তোমরা যখন কাফিরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের ঘাড়ে আঘাত কর। পরিশেষে তোমরা যখন তাদেরকে সম্পূর্ণভাবে পর্যুদস্ত করবে তখন তাদেরকে শক্তভাবে বেঁধে নাও। তারপর হয় অনুগ্রহ না হয় মুক্তিপণ আদায়, যতক্ষণ না যুদ্ধ তার বোঝা রেখে দেয়*। এটাই বিধান। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদের একজনকে অন্যের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনো তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করবেন না। 👉🏽 আল্লাহকে খুশি করতে গিয়ে কাছের কাফের মানুষটাকে ক্ষতি করতেও পিছপা হবে না. এটা আমি না, ইসলাম বলে. তাই যে যার মতাদর্শের সঙ্গীর সাথেই থাকা দরকার. এইসব করে তো আর পৃথিবীর সকল জীবকে আপন করে নেওয়া যায় না, শুধু নির্দিষ্ট কিছু লোককেই করা যায়. ⭕ কোরান (৯:৫) : অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 📢উনি অনেক দয়ালু. এইজন্যে এইসব বলেন. উনি দয়ালু শুধু তাদের প্রতি যারা ইসলাম এর পথে চলে, বাদবাকিরা তো কাফের. দয়ার প্রশ্নই ওঠে না. ✨একটা আয়াতে বলবেন যে বেশিকিছু ভালো না, অন্য আয়াতে বলবেন তার উল্টো,এটা তো তাহলে স্থির নেই. যারা একটা আয়াত দেখেছে তারা বলবে খুব ভালো, করা অন্যটা দেখেছে তারা ভাববে😥…আর যারা দুটোই দেখবে তারা ভাববে কি এইসব.
@user-ir4uc4fw9h25 күн бұрын
Era to video baniye income kor6e eisob faltu tarpor dekhben meyetiyo muslim
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
Ilove you too Islam ধর্ম 😢😢😢😢😢😢😢😢❤❤❤❤
@lunanasrin4306Ай бұрын
Allah tomake hedayet diyechi.tumi valo theko
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@LearnEnglishwithSetuАй бұрын
ভালো বাসা রইল তোমাদের জন্য ❤❤❤🎉🎉🎉🎉
@ArminaSardar-ck3nb20 күн бұрын
Khub sundor golpota ❤❤❤
@BideshMaity-jw3oe23 күн бұрын
এখন ছেলে মেয়েদের কাছে মা বাবা র দাম নেই তার বুঝি দেয় আমার মানুষ করতে পারি নি
@tanuugaming414521 күн бұрын
Ma baba der o aktu bujte hobe baccha der feelings ke
@anupbiswas609827 күн бұрын
কিছু দিন পরে তোমাকে পাওয়ার যাবে ফ্রিজ বা সুটক্যাসে
@PalkiRoy18 күн бұрын
একদম ঠিক বলছো ভাই ওদের ভবিষ্যৎ আমরা পরিস্কার দেখতে পাচ্ছি।👍 এত এত মার্ডার হওয়ার পর ও এই মেয়ে গুলোর আক্কেল ঠিক হয় না
@rajbanshilunchuvai957418 күн бұрын
একদম
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
আমার 9 ভাইরা হিন্দু মেয়েকে ভালোবেসে বিয়ে করেছে প্রায় 12 বছর হচ্ছে কই দেখলাম না তো কোন অশান্তি হতে,,, আপনারা এসব ফালতু কথা বলা বাদ দিন 🙏🙏🙏🙏
বিনাশকালে বিপরীত বুদ্ধি ও সিদ্ধান্তই মানুষ গ্রহণ করে। পিস পিস হয়ে ফ্রীজের ভিতর স্থান পাওয়ার পরিণতি যাতে না হয় সেই প্রার্থনা করি।
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
হবে না ভাই সবাই এক না। ইসলাম ধর্মে সবচেয়ে দামী সম্পদ হলো একজন ভালো স্ত্রী। দামী সম্পদ কি মানুষ ফ্রিজে রাখে?
@AsarulKhan-lh4dg27 күн бұрын
Valo thiko ❤❤❤
@banashrichakraborty588421 күн бұрын
Onek er onek coment ami sunlam sob cheye boro kotha ki jano bondhura kar sathe kar biye hobe seta to thik korar Malik upore bose achen.
@user-wg4ck7xs7p27 күн бұрын
Darun tomader love story didi vai tumi je muslim dhormer cheleke biye korecho amar khub valo lagche tomra anek valo thako Allah hafiz
@NawazaniyaLifestyle27 күн бұрын
Valobasa kono dormo dekhe na ar kono boyus dekhe na di❤❤❤❤❤❤❤ atai bastob❤❤❤❤❤❤❤
@justok3180Ай бұрын
Nice
@NishaDas-fr2eb23 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤kob valo laglo tomader love story
@banalatasing123221 күн бұрын
So Sweet love Story 😍❤😍
@betterlifechanel116127 күн бұрын
Very good.khub valo jibn kathao
@NilufaAkter-xh2tbАй бұрын
খালি মুসলমান হলেই তো হবে না। সব কিছু মন থেকে পালন করতে হবে❤❤
@pradipmaji-yz4ty27 күн бұрын
ও তোদের ধর্ম পালন করতে যায়নি ও গেছে ভালোবাসার টানে ক্ই ছেলেটি তো হিন্দু হয়নি , নিয়ম মারাচ্ছে তোদের কোনো ঠিক ঠাক নিয়ম আছে ? তোদের সবটাই তো উল্টো
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
Exactly. আমি সবকিছু পালনের চেষ্টা করি কারণ আমার বাড়ি সিলেট। আর সিলেট ইসলামের সূতিকাগার।
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:২৪) : নারীদের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ নারীগণও তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদের বাদে, আল্লাহ এসব ব্যবস্থা তোমাদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের ছাড়া অন্যান্য সকল নারীদেরকে মোহরের অর্থের বদলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। অতঃপর তাদের মধ্যে যাদের তোমরা সম্ভোগ করেছ, তাদেরকে তাদের ধার্যকৃত মোহর প্রদান কর। তোমাদের প্রতি কোনও গুনাহ নেই মোহর ধার্যের পরও তোমরা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে মোহরের পরিমাণে হেরফের করলে, নিশ্চয় আল্লাহ সবিশেষ পরিজ্ঞাত ও পরম কুশলী। 👉🏽মিলন করার পর তাদের কেই অর্থ প্রদান করতে হয় যারা বেশ্যার পর্যায়ে পড়ে, তাছাড়া একজন স্বামীর সবকিছুই স্ত্রী এর আর স্ত্রী এর সবকিছুই স্বামীর. অবশ্যই সবার আত্মসম্মান আছে. যদি কোনো মেয়ে এইরূপ নিম্ন রুচির ভাবনা নিয়ে থাকে তাহলে সে থাকুক,কোনো অসুবিধা নেই. স্ত্রী প্রিয়, মাতৃশক্তির প্রতীক, বেশ্যা ও ভোগের পণ্য হিসেবে তাকে কিনে আনা সুস্থতার পরিচয় নয়. ⭕কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 👉🏽সময় যেরকমই হোক না কেনো. এত শিক্ষার উন্নতি হয়েছে, medically বই প্রকাশিত হয়েছে, 10,11,12 এ পড়ানো হচ্ছে. তবুও যারা close রক্তের সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিয়ে মানব স্বাস্থ্য ও সম্পর্ক সেইসাথে সামাজিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে তাদের পড়াশুনো করা দরকার, স্ত্রী বেশ্যা স্বরূপা নয় যে তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হলে বা ইসলাম অনুযায়ী ভোগ করতে গেলে নির্ধারিত মূল্য প্রদান করতে হবে. ⭕কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। 👉🏽আমরা মানুষ,পশু নয়. পশুরা তাদের কাম উত্তেজনা কে control করতে পারে না, কিন্তু বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ পারে, তাই এত যৌন ক্ষুধা নেই যে স্ত্রী বাদে দাসী লাগবে, এটা যেই সময়ের ঘটনাই হোক না কেন, যারা কামলালসা মেটানোর জন্যে স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সংস্পর্শে আসে তাদের সাথে মিশতে ঘৃণাবোধ করা উচিত. যুদ্ধবন্দী সকল নারীর সাথে যৌণ সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, বাঃ!!!অপূর্ব বিচার, সেটা যে কারণে যে সময়েই ঘটে থাকুক...স্ত্রী ব্যতীত কোনো মেয়ের (আত্মীয় বাদে,প্রতিবেশী নয় তাবলে)সাথে মেলামেশাও দুরত্ব রেখে করা উচিত এমনকি বর্তমানে অনলাইনেও…কোনো মেয়ে যদি ঐরকম মনোভাব নিয়ে থাকে ও এইসবের পক্ষে কথা বলে তাহলে তার সাথে সম্পর্ক না রাখা উচিত,তার সম্পর্ক সমন্ধে আরও পড়াশুনো করা উচিত.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:৩৪) : পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, আর এজন্য যে, পুরুষেরা স্বীয় ধন-সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পুণ্যবান স্ত্রীরা (আল্লাহ ও স্বামীর প্রতি) অনুগতা থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা (অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সদুপদেশ দাও এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ কর এবং তাদেরকে (সঙ্গতভাবে) প্রহার কর, অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপর নির্যাতনের বাহানা খোঁজ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ. 👉🏽নারীরা নরম মানে এই নয় যে তারা পুরুষের থেকে কম. হ্যাঁ দৈহিক শক্তিতে কম হলেও নারীর অনেক গুণ আছে যেগুলো পুরুষের নেই. তাই স্ত্রী স্বামীর সমকক্ষ, যেটা স্বামীর অসুবিধা হবে সেখানে স্ত্রী অংশ নিবে যদি সে পারে, উল্টোটা স্বামীও. এমন নয় যে স্বামীর সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব স্ত্রী এর ওপর. ⭕কোরান(৪৭:৪) : অতএব তোমরা যখন কাফিরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের ঘাড়ে আঘাত কর। পরিশেষে তোমরা যখন তাদেরকে সম্পূর্ণভাবে পর্যুদস্ত করবে তখন তাদেরকে শক্তভাবে বেঁধে নাও। তারপর হয় অনুগ্রহ না হয় মুক্তিপণ আদায়, যতক্ষণ না যুদ্ধ তার বোঝা রেখে দেয়*। এটাই বিধান। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদের একজনকে অন্যের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনো তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করবেন না। 👉🏽 আল্লাহকে খুশি করতে গিয়ে কাছের কাফের মানুষটাকে ক্ষতি করতেও পিছপা হবে না. এটা আমি না, ইসলাম বলে. তাই যে যার মতাদর্শের সঙ্গীর সাথেই থাকা দরকার. এইসব করে তো আর পৃথিবীর সকল জীবকে আপন করে নেওয়া যায় না, শুধু নির্দিষ্ট কিছু লোককেই করা যায়. ⭕ কোরান (৯:৫) : অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 📢উনি অনেক দয়ালু. এইজন্যে এইসব বলেন. উনি দয়ালু শুধু তাদের প্রতি যারা ইসলাম এর পথে চলে, বাদবাকিরা তো কাফের. দয়ার প্রশ্নই ওঠে না. ✨একটা আয়াতে বলবেন যে বেশিকিছু ভালো না, অন্য আয়াতে বলবেন তার উল্টো,এটা তো তাহলে স্থির নেই. যারা একটা আয়াত দেখেছে তারা বলবে খুব ভালো, করা অন্যটা দেখেছে তারা ভাববে😥…আর যারা দুটোই দেখবে তারা ভাববে কি এইসব.
@𝑺𝒖𝒎𝒖_𝒂𝒇𝒇𝒊𝒄𝒂𝒍Ай бұрын
Story Sam but situation difference 😅
@ABDULALIM-70728 күн бұрын
অসাধারণ হইছে
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@sumandebnath7674Ай бұрын
জিবন সেশ
@skjohiruddin234Ай бұрын
তুমি মুসলিম ধর্ম পালন করা তাহলে সম্পর্ক টা ভালো হবে তোমাদের সংসার সুখের হক দুয়া রইলো
@amritoroy513327 күн бұрын
😂😂😂😂😂 কোন মুসলিম মেয়ে হিন্দু ছেলেকে বিয়ে করে হিন্দু ধর্ম মেনে নিলে সে হয় সব থেকে সুখী কোনো হিন্দু মেয়ে মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে সেই মেয়ে হিন্দু ধর্ম পালন করলে লাশ হয়ে ফ্রীজে ঢুকতে হয় এমন কি মুসলিম হয়ে সংসার করলেও 90% মেয়েকে পৃথিবীতে ত্যাগ করতে হয়😂😂😂😂
@thinkingoo12517 күн бұрын
ধর্ম একটাই তা হলো সনাতন. বাকি সব ধর্মমত. আশা করি ধর্ম ও ধর্মমতের পার্থক্য জানেন.
@dibyenduchakrabortty563928 күн бұрын
আমার ও মুসলিম মেয়ে দের খুব ভালো লাগে, প্রেম করার খুব ইচ্ছা, কিনতু ভালো মুসলিম মেয়ে কিছু তেই পাচ্ছি না। তোমাদের কাছে থাকলে জানাবে
@RAKESHSINGHSARDAR1027 күн бұрын
হ্যাঁ ভাই হিন্দু মেয়েরা যদি মুসলমান ছেলে পছন্দ করে ভালোবাসে চলো তাহলে আমরাও মুসলমান মাইয়াগুলাকে ধরে ধরে ভালোবেসে বিয়ে করি ♥
@chandankhara401527 күн бұрын
Dada ami na akta muslim maey ka valo basi bt ata ki sotti somvob kub valo basi 😢
@MohidulIslam-zp2rf27 күн бұрын
Amro hindu meye projon plz kew aso😊😊😢
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
@@chandankhara4015সম্ভব হবে না কেন শালাবাবু?
@user-ir4uc4fw9h25 күн бұрын
@@RAKESHSINGHSARDAR10amader parar ekta dada ekta muslim der meyeke biye kore6e.... Amio ekta muslim der meyeke valobasi
@user-mm8zd6yd9uАй бұрын
Khub valo laglo didi vai valo theke 2 Jon r sobai ke valo rekho ❤❤❤❤❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ amar name sabana parveen amio akta muslim barir meye tumader video amar khub valo lage I Love you didi vai ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@baisakhib503211 күн бұрын
তোমার লাভ স্টোরি টা দেখে আমার খুব খুব ভালো লাগলো❤❤❤❤❤
@user-yb2xl3lz6h27 күн бұрын
Amio akta Hindu meye hoye akta muslim chele ke onk valobashi kintu amader poribar mene nicche nh😔😔
@betterlifechanel116127 күн бұрын
Palie bia kore nao.karan valo basa tai main. Karan arrange marriage jar sange haba sa tomake thik thak valo basba kina doubt achhe
@user-yb2xl3lz6h27 күн бұрын
@@betterlifechanel1161 kintu ki korbo family to Poreo amader maina nibe nh
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
@@user-yb2xl3lz6hআমারও ছেইম প্রবলেম। এর সমাধান হলো অতীত ইতিহাস তুলে ধরা। এই ভারতবর্ষে ৮০০ বছর আমরা ক্ষমতায় ছিলাম, কিন্তু এখন আপনার বাপ দাদারা। কেন জানেন? কারণ আমাদের শাসকরা শশুর বাড়ির বিপক্ষে শক্ত পদক্ষেপ নিতে পারতো না। আর অধিকাংশেরই স্ত্রী সনাতন ধর্মাবলম্বী ছিলেন। এই বিষয়ে অনেক বিশ্বস্ত ডকুমেন্টস আছে অনলাইনে। এগুলো পড়েন এবং তাদের দেখান। এরপরে ইসলামে স্ত্রীকে কি পরিমান সম্মানিত করা হয়েছে সেটাও দেখান।
@user-ir4uc4fw9h25 күн бұрын
@@user-yb2xl3lz6hamio ekta muslim der meyeke valobasi kintu barite man6e ar amader parar ekta dada ekta muslim der meye ke biye kore6e take paratei dhukte dai na....
@user-ir4uc4fw9h25 күн бұрын
@@user-yb2xl3lz6hami thik kore6i ami ar ami jake valobasi mane oi muslim dhormer meyeti 2 jone ek sathe morbo ki korbo bolun amader 2 joner baritei to manbe na 😭😭😭😭😭
@NawazaniyaLifestyle27 күн бұрын
Khub sundor ❤❤❤❤❤❤❤
@arupghosh592425 күн бұрын
Nao ,akhan goru Khao.😮
@LotonSekh24 күн бұрын
Nice story❤❤❤❤❤❤😊
@nayanroy740517 күн бұрын
Hi happy married life
@satyabrataghosh682327 күн бұрын
ভালোবাসার জন্য ধর্মকে নয় ধর্মের জন্য ভালোবাসাকে ত্যাগ করা উচিত 🕉️🧡🔱🚩🔥🙏
@RajatDas-kd5ys27 күн бұрын
Thik
@satyabrataghosh682327 күн бұрын
@@RajatDas-kd5ys 🙏🔥🚩🔱🧡🕉️
@DonaldakterMahamuda27 күн бұрын
Kodino na aputa akdom tik korchen apnar dormo akta mitha darmo 🧕🧕
@SoontuSoontu27 күн бұрын
হে,উচিত
@MadhurimaBera-kh9xo26 күн бұрын
dara o kerala story hobe abr
@SathiBiswas-lo8ywАй бұрын
এরি নাম ভালোবাসা ❤❤❤❤❤❤❤❤
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
রাইট তবে ছেলে মুসলমান হলেই হবে না, ভালো নাকি বখাটে সেটাও বিবেচনা করতে হবে। তবে অধিকাংশই আমার মতো ইনোসেন্ট থাকে। নিজের তারিফ করতে কেমন করছে 😔।
@thinkingoo12525 күн бұрын
@@PrivatePhotos-wx9xy কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
@@PrivatePhotos-wx9xyতুই দিনে গোমূত্র কত গ্লাস খাস একটু বলা চাই প্লিজ😂
@KhurshidAlam-sk8dh28 күн бұрын
Nice ❤
@patitpal5128 күн бұрын
খুব সুন্দর লাভ স্টোরি দারুন😊😊
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@mohidurrahaman20727 күн бұрын
Amar girlfriend hindu 7 years theke kintu family problem er jonno bie ta ho6ena r paliye bie korbena bol6e akhon ki kora jai or barite to man6ena
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
এতো বছর হয়ে গেল বিয়ে করছেন না কেন? তার জীবন এভাবে নষ্ট করবেন না। আপনি কি আমার মতো বেকার? নয়তো পরিবারের কথা শুনবেন কেন?
@Myself__Rahul_200128 күн бұрын
কয়েকমাস পর ফ্রিজের মধ্যে কাটা দেহ পাওয়া যাবে 😂
@JulieRoy-pe4tu29 күн бұрын
Same my life i am a hindu girl But my love a Muslim boy and he is from Bangladesh and me Kolkata Vogobaner জন্য আমাদের বিয়ে হয়ে গেছে এখন আর i am pregnant now i am happy ❤☺
@prabirmaji742327 күн бұрын
কোথায় থাকেন আপনি এখন
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
@@prabirmaji7423এগুলো মিথ্যা কথা। হায়রে কথার ধরণ দেখে বুঝেন না। বিয়ে না বলে বাচ্চার কথা বলছে।
@Joyful-f4x11 күн бұрын
Khub shundor golpo shuki how didi ❤❤❤❤❤❤❤
@BalalSk-zb2vuАй бұрын
মুসলিম ছেলে সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যদি কিছু মনে করবেন না প্লিজ
@priyankamandal7313Ай бұрын
❤❤❤
@user-ir4uc4fw9h25 күн бұрын
@@priyankamandal7313hi
@MitaliRoy-ym8ycАй бұрын
Ei gulo bolte lojja korena gorbo kore bolce
@sopikulislam808827 күн бұрын
Afu tomader valobasata onek valochilo❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@user-sg1wo8ru1w29 күн бұрын
Tomader ke amar khub valo lage mone hoche tomader kache cole jai
@skabbasuddin478027 күн бұрын
Ami ekjon muslim meye,😢 ar ami ekjon hindu cheleke khub bhalobasi😔 ami take chara bachbona🥺 amar 17 ,ar or 21😢 tomra pray korbe😢❤
@user-gs3hh8ro7f27 күн бұрын
Chi tumi muslim dhormo pete khub khusi houar dorkar ar tumi hindu chele love korcho
@user-gs3hh8ro7f27 күн бұрын
Ar noile take muslim kore nau
@thinkingoo12525 күн бұрын
@@user-gs3hh8ro7fকোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@thinkingoo12525 күн бұрын
⭕কোরান (৪:২৪) : নারীদের মধ্যে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ নারীগণও তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ, কিন্তু তোমাদের অধিকারভুক্ত দাসীদের বাদে, আল্লাহ এসব ব্যবস্থা তোমাদের উপর ফরয করে দিয়েছেন। তোমাদের জন্য নিষিদ্ধ নারীদের ছাড়া অন্যান্য সকল নারীদেরকে মোহরের অর্থের বদলে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করতে চাওয়া তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের জন্য নয়। অতঃপর তাদের মধ্যে যাদের তোমরা সম্ভোগ করেছ, তাদেরকে তাদের ধার্যকৃত মোহর প্রদান কর। তোমাদের প্রতি কোনও গুনাহ নেই মোহর ধার্যের পরও তোমরা উভয়ের সম্মতির ভিত্তিতে মোহরের পরিমাণে হেরফের করলে, নিশ্চয় আল্লাহ সবিশেষ পরিজ্ঞাত ও পরম কুশলী। 👉🏽মিলন করার পর তাদের কেই অর্থ প্রদান করতে হয় যারা বেশ্যার পর্যায়ে পড়ে, তাছাড়া একজন স্বামীর সবকিছুই স্ত্রী এর আর স্ত্রী এর সবকিছুই স্বামীর. অবশ্যই সবার আত্মসম্মান আছে. যদি কোনো মেয়ে এইরূপ নিম্ন রুচির ভাবনা নিয়ে থাকে তাহলে সে থাকুক,কোনো অসুবিধা নেই. স্ত্রী প্রিয়, মাতৃশক্তির প্রতীক, বেশ্যা ও ভোগের পণ্য হিসেবে তাকে কিনে আনা সুস্থতার পরিচয় নয়. ⭕কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 👉🏽সময় যেরকমই হোক না কেনো. এত শিক্ষার উন্নতি হয়েছে, medically বই প্রকাশিত হয়েছে, 10,11,12 এ পড়ানো হচ্ছে. তবুও যারা close রক্তের সম্পর্ককে স্বীকৃতি দিয়ে মানব স্বাস্থ্য ও সম্পর্ক সেইসাথে সামাজিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে তাদের পড়াশুনো করা দরকার, স্ত্রী বেশ্যা স্বরূপা নয় যে তার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে হলে বা ইসলাম অনুযায়ী ভোগ করতে গেলে নির্ধারিত মূল্য প্রদান করতে হবে. ⭕কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। 👉🏽আমরা মানুষ,পশু নয়. পশুরা তাদের কাম উত্তেজনা কে control করতে পারে না, কিন্তু বিচারবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ পারে, তাই এত যৌন ক্ষুধা নেই যে স্ত্রী বাদে দাসী লাগবে, এটা যেই সময়ের ঘটনাই হোক না কেন, যারা কামলালসা মেটানোর জন্যে স্ত্রী ব্যতীত অন্য নারীর সংস্পর্শে আসে তাদের সাথে মিশতে ঘৃণাবোধ করা উচিত. যুদ্ধবন্দী সকল নারীর সাথে যৌণ সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, বাঃ!!!অপূর্ব বিচার, সেটা যে কারণে যে সময়েই ঘটে থাকুক...স্ত্রী ব্যতীত কোনো মেয়ের (আত্মীয় বাদে,প্রতিবেশী নয় তাবলে)সাথে মেলামেশাও দুরত্ব রেখে করা উচিত এমনকি বর্তমানে অনলাইনেও…কোনো মেয়ে যদি ঐরকম মনোভাব নিয়ে থাকে ও এইসবের পক্ষে কথা বলে তাহলে তার সাথে সম্পর্ক না রাখা উচিত,তার সম্পর্ক সমন্ধে আরও পড়াশুনো করা উচিত.
@thinkingoo12525 күн бұрын
@@user-gs3hh8ro7f⭕কোরান (৪:৩৪) : পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন, আর এজন্য যে, পুরুষেরা স্বীয় ধন-সম্পদ হতে ব্যয় করে। ফলে পুণ্যবান স্ত্রীরা (আল্লাহ ও স্বামীর প্রতি) অনুগতা থাকে এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে তারা তা (অর্থাৎ তাদের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদ) সংরক্ষণ করে যা আল্লাহ সংরক্ষণ করতে আদেশ দিয়েছেন। যদি তাদের মধ্যে অবাধ্যতার সম্ভাবনা দেখতে পাও, তাদেরকে সদুপদেশ দাও এবং তাদের সাথে শয্যা বন্ধ কর এবং তাদেরকে (সঙ্গতভাবে) প্রহার কর, অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগত হয়, তাহলে তাদের উপর নির্যাতনের বাহানা খোঁজ করো না, নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ. 👉🏽নারীরা নরম মানে এই নয় যে তারা পুরুষের থেকে কম. হ্যাঁ দৈহিক শক্তিতে কম হলেও নারীর অনেক গুণ আছে যেগুলো পুরুষের নেই. তাই স্ত্রী স্বামীর সমকক্ষ, যেটা স্বামীর অসুবিধা হবে সেখানে স্ত্রী অংশ নিবে যদি সে পারে, উল্টোটা স্বামীও. এমন নয় যে স্বামীর সম্পূর্ণ কর্তৃত্ব স্ত্রী এর ওপর. ⭕কোরান(৪৭:৪) : অতএব তোমরা যখন কাফিরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের ঘাড়ে আঘাত কর। পরিশেষে তোমরা যখন তাদেরকে সম্পূর্ণভাবে পর্যুদস্ত করবে তখন তাদেরকে শক্তভাবে বেঁধে নাও। তারপর হয় অনুগ্রহ না হয় মুক্তিপণ আদায়, যতক্ষণ না যুদ্ধ তার বোঝা রেখে দেয়*। এটাই বিধান। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারতেন, কিন্তু তিনি তোমাদের একজনকে অন্যের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তিনি কখনো তাদের আমলসমূহ বিনষ্ট করবেন না। 👉🏽 আল্লাহকে খুশি করতে গিয়ে কাছের কাফের মানুষটাকে ক্ষতি করতেও পিছপা হবে না. এটা আমি না, ইসলাম বলে. তাই যে যার মতাদর্শের সঙ্গীর সাথেই থাকা দরকার. এইসব করে তো আর পৃথিবীর সকল জীবকে আপন করে নেওয়া যায় না, শুধু নির্দিষ্ট কিছু লোককেই করা যায়. ⭕ কোরান (৯:৫) : অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলো অতিবাহিত হয়ে যাবে, তখন তোমরা মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও হত্যা কর এবং তাদেরকে পাকড়াও কর, তাদেরকে অবরোধ কর এবং তাদের জন্য প্রতিটি ঘাঁটিতে বসে থাক। তবে যদি তারা তাওবা করে এবং সালাত কায়েম করে, আর যাকাত দেয়, তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। 📢উনি অনেক দয়ালু. এইজন্যে এইসব বলেন. উনি দয়ালু শুধু তাদের প্রতি যারা ইসলাম এর পথে চলে, বাদবাকিরা তো কাফের. দয়ার প্রশ্নই ওঠে না. ✨একটা আয়াতে বলবেন যে বেশিকিছু ভালো না, অন্য আয়াতে বলবেন তার উল্টো,এটা তো তাহলে স্থির নেই. যারা একটা আয়াত দেখেছে তারা বলবে খুব ভালো, করা অন্যটা দেখেছে তারা ভাববে😥…আর যারা দুটোই দেখবে তারা ভাববে কি এইসব.
@SMolla-kb7jr27 күн бұрын
Amin ❤❤tomathar valabasa kob sodur😂😂😂😂😂
@user-bu3uy8su7zАй бұрын
খুব সুন্দর হয়েছে তোমাদের জুটি
@J.d-g3u27 күн бұрын
Tumi asole hindu chile na sai jonno ai rokhom korte parle afsos😄
@KaderMolla-nn4wfАй бұрын
মনটা ভরে গেলো
@user-ug1hr5jf1x27 күн бұрын
❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️
@jayantahalder417828 күн бұрын
গরুর মাংস খাবে বলে
@user-bk1sw1si8z16 күн бұрын
Valo 😊
@Riyavlogs22227 күн бұрын
তোমারা দুজনে সুখে সংসার করো আর ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি তোমাদের কে খুব ভালো রাখে
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
আপনার মতো মানুষ এখনো আছে নাকি। সবাই তো ঘৃণা ছড়ায়।
@Mo....Roy...15 күн бұрын
হিন্দু মেয়ের পেটে মুসলিম বাচ্চা জন্ম দেবে মুসলিম রা হিন্দু ভাই বা বোন এটা তোমার মা ও বোন জানানো উচিত😮😮😮
@PrivatePhotos-wx9xy10 күн бұрын
@@Mo....Roy... তাতে তোর সমস্যা কি?
@Aliulsk114328 күн бұрын
আমি ও একটা হিন্দু মেয়েকে পছন্দ করি কিন্তু এখনো বলতে পারিনি 😢😢
@chandankhara401527 күн бұрын
Kano bolo ni bola dho dada valo bascho jakhon bola dho ❤
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
ইসলাম জিন্দাবাদ 💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪💪
@AbhijitAcharyya-g7s12 күн бұрын
@@chandankhara4015tar theke tui more ja
@liaquatmolla8798Ай бұрын
যত সব মন গরা কথা, 😡😡😠😠😤😤🖕🖕🖕
@SwarupTudu-zw8rz28 күн бұрын
যত সব মন গরা কথা
@user-wg9mc3zw6l28 күн бұрын
Valobasa manush r manush a hoi ....eisob caste a kichu jai ase na... .❤
@jakirmollaАй бұрын
Moj jakay maniya nabay sai apon jon sa ja darmer hok nakano....sabar upor manus satto atai .matai raktay habay sabai kha
@Foodiekitchen12723 күн бұрын
❤❤❤❤❤❤❤🎁🎁🎁🔔🔔🔔👌👍🏻
@abmomin9431Ай бұрын
👍👍👍
@user-qo4io8ho2d27 күн бұрын
হিন্দু মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের পছন্দ করে অনেক বেশি
@user-cb3ye6jp3o26 күн бұрын
Machi pocha jinise bose
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
আমি নিজে তার প্রমাণ। তাই নিজের বোন থেকে শালিকে বেশি সম্মান করি।
@thinkingoo12525 күн бұрын
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
@user-ir4uc4fw9h25 күн бұрын
Muslim meyera beshi hindu 6eleder po6ondo kore amar nijer chokhe onek dekhe6i.... Emonki amader parar ekta dada muslim der meyeke biye kore6e.... Ar amio ekti muslim der meyeke valobasi
@PrivatePhotos-wx9xy25 күн бұрын
@@user-ir4uc4fw9h মিথ্যা কথা। তোদের মতো দুশ্চরিত্র লোকের কাছে দুশ্চরিত্ররাই যাবে।
@arshiyajannatariba28 күн бұрын
প্রায় তিনবছর পরে যদি জানানো হয় তাহলে বাইশসালে বিয়ে করে তিনবছর হয় কি করে চবিশ সালে
@nursaniakhatun26 күн бұрын
❤❤
@surajmallick789428 күн бұрын
দিদি আমি ও একজন মুসলিম কিন্তূ আমি একটা হিন্দু মেয়ে ভালোবাসতাম তিন বছর সম্পর্ক সব ঠিক ছিল দুই পরিবার রাজি ছিল but তারপর সব এলোমেলো হয়েগেলো 💔
@Masud-z7l28 күн бұрын
Allah ke valobasun....sristikorta theke jokhon manush dure sore jai sristikorta tokhon oi jinista soriye nei
@user-tc9lz7wt8d28 күн бұрын
আপনি একদম ঠিক করেছেন
@user-no5pm3kz8o29 күн бұрын
এর নাম ভালোবাসা ❤❤😂😂
@RajatDas-kd5ysАй бұрын
শেষ
@user-zu2rw1jg7z24 күн бұрын
So nich
@MDMamun-fb1vuАй бұрын
তোমাদের জুটিটা অনেক ভালো লাগে আমার
@rajumandal8837Ай бұрын
দিদি আমিও হিন্দু ধর্মের মেয়ে হয়ে একটা মুসলিম ছেলেকে ভালো বাসি ❤❤❤❤❤❤
@SciencevewАй бұрын
কারোর জন্য বা কোনো কিছুর লোভে যদি কেউ অন্য ধর্ম ছেড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। তাহলে তার ইসলাম ধর্ম গ্রহণের দরকার নেই। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ কেবল এক আল্লাহর জন্য। শুধুমাত্র সঠিক পথ বেছে নিয়ে পরকালে জান্নাতের জন্য ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে পারে।
@AnweshaGhoraiАй бұрын
Aga dharmo o bonsa porichy tar por biya
@user-te2xk5go8bАй бұрын
ami oo😢😢
@MoumitaMridha-br3dzАй бұрын
Tumardar moto Manus hundu durmar jokoo noy😢
@sumaiyaakhtarbithi824Ай бұрын
তার নামটা কি জানতে পারি ❤❤❤❤❤
@SukdebDas-bc1sd6 күн бұрын
আমি মুসলিম ছেলে কে ভালো বাসি
@sanjaypaul1731Ай бұрын
এই ভিডিওটা পুরো ফেক মানুষের ভিউ পাওয়ার জন্য কত কিলাই করে
@chandankhara401525 күн бұрын
@@sanjaypaul1731 কেন এরকম কি সত্যি হতে পারে না
@user-en7so5ks8g26 күн бұрын
Kaj ta ekdom bhalo korini
@MadhumitaNath-gj7dkАй бұрын
Same amio bonu kintu o na amara chera oino kau ka biye kore niyesa
@bappamondal886626 күн бұрын
ভালো নামের কাজ করেছো।
@RAMKANTAPURTV12128 күн бұрын
তোমাদেরকে দোয়া করি যেন তোমরা এগিয়ে যাও
@CheronHalder15 күн бұрын
দিদি আমি হিন্দু ধর্মের মেয়ে আমি একজন মুসলিম ছেলে কে ভালবাসি❤❤
@AbhijitAcharyya-g7s12 күн бұрын
More ja tui
@user-bk1sw1si8z16 күн бұрын
Tomader 1 jon k khu valo lage
@BiswajitSarkar-ug1mt26 күн бұрын
সময় হলে বুঝতে পারবি
@NasimaKhatun-x1l17 күн бұрын
জ্বলছে নাকি 😂😂😂😂😂
@sahishnughosh56724 күн бұрын
Make Thakalen.same On U.
@AdibAhmed-gd7xj27 күн бұрын
আপু আমি দুয়া করি তুমরা বালা তাক আমি তুমার সামির বর পেড তার বিডিয় সব সমও দিকি