উনার আগের বক্তব্য শুনেছেন? উনি বলেছিল উনার রক্তে মুর্তি ভাঙ্গার নীতি আছে আরও অনেক কিছু বলেছিল

@@dr.uttamkumarshastriastrol7590 sorry শুনিনি।

@@dr.uttamkumarshastriastrol7590 মোহাম্মদ সাঃ যুগে বেশির ভাগ মানুষ মুর্তি পূজা করত মুহাম্মদ সাঃ তা দেখে সমাজের লোকদের বললেন মুর্তির পূর্জা করোনা পূর্জা করা শির্ক আল্লাহ একজন ২কেউ তার সাথে কাউকে শরিক করিওনা আল্লাহ ছাড়া সত্য কুনো মাবুদ নাই ওনি বললেন মূর্তি তুমাদের কুনো কল্যাণ করতে পারে না এভাবে লোকদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দিলেন জারা মূর্তি পূর্জা করত তারাই পূর্তি ভেঙ্গেছে নবী মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভেন্গেনাই মূর্তি ভেঙে কুনো ও মুছলিম কে মুছলিম ভানানো যাবে না তাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে আঃ রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবের একটি বক্তব মূর্তি ভাঙ্গার জন্য আমার জন্ম হয়েচে মূর্তি গড়ার জন্য নয় এই বক্তব্য ওমুসলিম উদ্দেশ্য করে বলেন নাই আপনারা বুঝতে ভুল হয়েছে মুসলিম দের উদ্দেশ্য এই বক্তব্য দিয়েছিলেন

@@dr.uttamkumarshastriastrol7590 প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

@@MDMominul-sn5kt তাহলে কেন করছেন ভাই?

kzfaq.info/get/bejne/hsmbY7miqNSsqI0.html

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

ক্ষণিকের পু কারে সালাম দেছ রাজযাক। নম স্কার দিয়ে কথা বল। হেদু দাদার ইউ টুবে কেন এসেছিস। ইহুদী নাসারা মারবি, মূর্তি ভাংবি। গাঁজা তুল হিন্দ হবে না? আল গার গু নাবী হ গার মধ্যে গাঁজা তুল হিন্দ ভরে দিবে ভারত। আমেরিকা ইউরুপ ইসরায়েল চায়না বার্মা আছে পারলে কিছু কর বে সা জামাইত্যা জগী তালীর জ্যা ত মিসকিন।

Ki dekhe mone holo mohan upodesh? Tax die, chukti kore bosobas korte hobe.

এই বেঈমান হয়ত কোন চিপায় পড়ে এরকম বলতেছে। এই হারামজাদা এবং তার ছেলে সব চেয়ে বেশী মুর্তি ভাঙ্গার কথা বলেছে, নির্দেশ দিয়েছে অতীতে।।

ভাই আপনি তো বোঝেন নাই ,ধর্মের কারণে একটা নির্দিষ্ঠ একটা জাতিকে কেন আলাদাভাবে কর দিতে হবে ? একটু মাথা খাটান ভাই ।

Islam er sikka love for neighbours, we are sorry. We will protect our Hindu brothers and sisters you are safe in Bangladesh .

এই দেশ নিয়া বড়াই করছো সবাইকে এক দিন মরতে হবে তখন তোদের সাথে এই দেশ য়াবেনা,অল্প বিদ্যা ভয়ংকর, অহংকার পতনে মূল,য়েমন কর্ম তেমন ফল,জনসংখ্যা বেশি তাই য়া কিছু করা য়ায়,ভাল করলে ভাল ফল আর খারাপ করলে খারাপ ফল, অন্যায় বিচার হবে কেউ মাপ পাবেনা,

এই দেশে কি কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি, য়াদের লোক বোশি তারা য়া বলবে তাই হবে,আইন সবাই জন্য সমান,

@ktv fk তুমি এত বোঝানর পরও মন্দির ও মূর্তি কিভাবে ভেঙে গেল,হিন্দু মানুষগুলো খুন হয়ে গেল আর হিন্দু নাবালিকা ও অন্যান্য হিন্দু নারীরা ধর্ষিতা হল?তুমি বলছ যে,তুমি বোঝানোর পর মুসলিম জেহাদীরা শান্তির দূত হয়ে গেছিল,তাহলে কি ধরে নেব যে,ঠান্ডা মাথায় ঐ শান্তির(খানকির নয়তো?)দূতেরা বেহেশ্তে( বেশ্যাখানা)যাওয়ার জন্যই এইসকল ইসলামি সৎকর্মগুলি সুসম্পাদন করেছিল?

Kintoo thakoor er moorti venglo k? Danga khoon dhorson ae sob korlo kara???.? doya kore dhappa deben naa

হুজুরের আসল রূপ দেখেন। এই হলো প্রকৃত ইসলাম। kzfaq.info/get/bejne/jL2ceJuUy6_NnYE.html

@@ayeshaakter606 aitar full video dekhchen ki?

1minit ar video dilei holo

@@ayeshaakter606 বক্তব্য এর কিছু অংশ কেটে সেটা যেকোন দিকেই মোড় নেয়া যায়। উনার এই বক্তব্য সেই সকল মুসলমানের জন্য যারা মুসলিম কিন্ত নিজের ঘরে বিভিন্ন ধরণের মূর্তি যেমন পাখির, মাছের বা কোন প্রানীর মূর্তি বা ছবি রাখে। কারণ মুসলমান দের জন্য নিজের কাছে মূর্তি রাখা হারাম। বিধর্মীদের মূর্তি ভাঙ্গার বিষয়ে কিছু বলা হয় নি । পূর্ণ বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন । কিছু অংশ কেটে বিদ্বেষ ছড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নাই ।

@@ayeshaakter606 linkta dekhlm. 1ta videote bol6e koran bole6e murti vanga jabe na , murti vanga pap , r 1ta video te bol6e amra murti vangte es6i gorte aseni . Ebar bol konta thik ?? Konta toder asol rup ?? Naki toder koran tai mittha ?? Naki toder moulobi ra murkho ?? Naki moulobi ra koraner vul bakha kor6e ?? R tora sob ki6u jeneo ki6u bol6is na ,ei sob moulobir bhason sunis ?? 1e molbi 2rokm kotha koran ki kore bolte pare ?? Thu baler koran ......

Amin

Tahole mocca te 360 ti murti vanglo kara?

Pagol uni bolche মুর্তি ভাংগতে এসেছি, এখন আবুল তাবুল বলছে

kzfaq.info/get/bejne/idOcZ8WSybGnh6s.html

@@bitukumarmondalgood8848 আবাল, মক্কা কি তোদের মন্দির পাইছোস!!?

@@bitukumarmondalgood8848 হিন্দুরা অনেকেই জানেনা তাদের প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলো কী কী? জীবনে দেখেওনি। কিন্তু সবাই জানে শুধু গীতা। কিন্তু এটা কোনো মূল ধর্মগ্রন্থ না। গীতা হলো মহাভারতের একটি ছোট অংশ। মহাভারতের 25 অধ্যায় থেকে 42 অধ্যায় পর্যন্ত কেটে আলাদা করলে সেটা হয় গীতা। মূলত এটা অর্জুনের উদ্দেশ্যে শ্রীকৃষ্ণের কিছু যুদ্ধের বাণী। হিন্দু ধর্মগ্রন্থগুলো 2 ভাগে বিভক্ত। স্মৃতি ও শ্রুতি। স্মৃতির মধ্যে আছে সবগুলো পুরাণ, মহাভারত, রামায়ণ, গীতা, মনোস্মৃতি ইত্যাদি। আর শ্রুতির মধ্যে আছে প্রধান ধর্মগ্রন্থগুলো। যেমন: বেদ (ঋকবেদ, যোজুবেদ, সামবেদ, অথর্ববেদ), উপনিষদ ইত্যাদি। হিন্দুদের সবথেকে পবিত্র গ্রন্থ বেদ আর উপনিষদ গুলো। ছান্দগ্য উপনিষদের 6 অধ্যায়ের 2 অনুচ্ছেদের 1st নং মন্ত্রে বলা হয়েছে সর্বশক্তিমান ঈশ্বর মাত্র একজনই। এরপর ব্রহ্মসূত্রে আছে, একক ব্রহ্মা, দ্বিতীয়াং নাস্তি, নাহিনা সাস্তি কিঞ্চন ( ব্রহ্মা অর্থ স্রষ্টা, তিনি মাত্র একজন, দ্বিতীয় কেউ নেই, সামান্যও নেই) এরপর ঋকবেদ, গ্রন্থ নং - 1 এর 2nd মণ্ডলের 3 নং মন্ত্রে বলা হয়েছে, তিনি মাত্র একজন, দ্বিতীয় কেউ নেই। এরপর ভগবত গীতার 10 অধ্যায়ের 3 নং মন্ত্রে বলা হয়েছে, তাহার কোন জন্ম নাই, কোন শুরু নাই। এরপর ( সতাসস্র উপনিষদ, 6 অধ্যায়ের 9 নং মন্ত্র বলছে তাহার কোন পিতামাতা নেই। যজুর্বেদ, 40 অধ্যায়ের 8 নং মন্ত্রে বলা হয়েছে তিনি নিরাকার ও পবিত্র। সব মিলিয়ে, সেই সর্বশক্তিমান স্রষ্টা এক, অদ্বিতীয়, কোনো জন্ম নেই, কোনো শুরু নেই। তার কোনো পিতা মাতা নেই এবং তিনি নিরাকার। কল্কিপুরান - অধ্যায় 2 শ্রকনাম্বার 11 ( সামডলে বিষ্ণুইয়াস গৃহে প্রদুরোভামমহ হোমসমহম্মতাসদ সুমতাং মাতৃবিভো) সমডল শব্দের অর্থ শান্তির স্থান এটাকে আরবী করলে হবে বালাতুল আমিন & এটা মক্কা শহরের আরেকটা নাম। বিষ্ণুইয়াস - স্রষ্টার গোলাম যার অর্থ আবদুল্লাহ (বিষ্ণুইয়াস গৃহে) অর্থাৎ তিনি বিষ্ণুইয়াস এর ঘরে জন্ম নিবেন, তার পিতার নাম হবে বিষ্ণুইয়াস অর্থাৎ আবদুল্লাহ। Prophet Muhammad SAW এর পিতার নাম ছিলো আবদুল্লাহ। সুমতাং মাতৃবিভো - অর্থাৎ সুমতির গর্ভে সুমতি শব্দের বাংলা অর্থ শান্তি যা আরবীতে হয় আমিনা। Prophet Muhammad SAW এর মায়ের নাম ছিলো আমিনা। পুরা শ্লোকটা বিশ্লেষণ করলে যা হয় - মক্কা শহরের আবদুল্লাহর ঘরে আমিনার গর্ভে জন্ম নিবেন কল্কি অবতার। শুধু এই একটা শ্রকইনা, কল্কি অবতার সম্পর্কে যেসব ভবিষৎবাণী করা হয়েছে তার প্রত্যেকটা prophet Muhammad SAW এর সাথে মিশে যায়। শুধু হিন্দু ধর্মগ্রন্থেই না, সব ধর্মগ্রন্থেই prophet Muhammad SAW সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছে। আর ইসলাম ব্যাতিত বিচার দিবসে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণযোগ্য হবে না। ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম। সবাইকেই মানতে হবে সর্বশেষ ও চূড়ান্ত prophet Muhammad SAW কে। Search it in Google, 'who is the best human of the world'. ইসলাম এ সবচেয়ে বড় পাপ হলো শিরক। শিরক মানে আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে স্রষ্টা মনে করা। আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে শরীক করা। যদি কোনো ব্যাক্তি শিরক করা অবস্থায় মারা যায় তাহলে সে নিশ্চিত নরকবাসি। ইসলামই হচ্ছে মুক্তির একমাত্র পথ। আল্লাহ্ সত্য, আল্লাহর নবী সত্য, আল্লাহর কিতাব সত্য, জান্নাত সত্য, জাহান্নাম সত্য। ইসলাম ছাড়া অন্য সব ধর্ম বাতিল। বিচার দিবসে ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো ধর্ম আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না। ইসলাম বাদে অন্য কেউ যদি অন্য কোনো ধর্ম খোঁজে বা তালাশ করে বা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কাউকে নিজের সৃষ্টিকর্তা মনে করে উপসনা করে জেনে বুঝেও যদি ভুল পথে যায় তাহলে নিঃসন্দেহে নরকে যেতে হবে। ইসলাম আছে সৃষ্টির শুরু থেকেই। আল্লাহ্ প্রত্যেক যুগে প্রত্যেক সম্প্রদায়ের কাছে নবী প্রেরণ করেছেন, মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য। হিন্দু ধর্মগ্রন্থের কোথাও বলা হয়নি যে, হিন্দু ধর্ম সবার জন্য, সবাইকে হিন্দু ধর্ম মেনে চলতে হবে কিন্তু কোরআন এ chapter 3 verse 19 এ বলা হয়েছে 'Indeed, the religion in the sight of Allah is Islam' অর্থাৎ ইসলাম সবার জন্য, সবাইকেই ইসলাম মেনে চলতে হবে। Now it's totally your choice. Islam give independence every human, if they follow the exact truth, they'll enter paradise otherwise they'll enter hell.

Amin

kzfaq.info/get/bejne/hsmbY7miqNSsqI0.html

ইনি মুর্তে গড়তে আসেননি মুর্তি ভাঙতে এসেছেন ...এনার এই অসাধারণ ওয়াজটা কি কখনো শুনেছেন।

@@ashokeroysarkar470 প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

ইনি সেই সয়তান, যে কিনা মূর্তি ভাঙার কথা বলেছেন,আজ সাধু সেজেছে!

@@gopalkumar3207 bogus কথাবার্তা। শয়তানের কাজ মূর্তি গড়ানো ভাঙ্গা নয়। আর শয়তানের ফাঁদে পা দিয়েই সর্বপ্রথম পৃথিবীতে মূর্তি তৈরী ও পূজা করা হয় যা মুসলিমরা বাদে সবাই করে যাচ্ছে। অথচ তাদের ধর্মগ্রন্থ গুলিতে মূর্তি পূজা নিষিদ্ধ বলা হয়েছে।

@@MDMominul-sn5kt আপনি জন্ম নিয়েছেন হিন্দু হয়ে,মাথা কেটে হয়েছেন মুসলিম, অথচ কোরাআনে কোথাও নেই মাথা কাটার কথা,আপনি সনাতনধর্ম সম্পর্ক কি বুজবেন,মাথা যদি না কারটতেন তাহলেই সনাতন ধর্মে সম্পর্ক ভালো ভাবে বুজতেন পারতেন,

তাহলে হযরত ইব্রাহীম (আঃ) মুর্তি ভেঙ্গে, আল্লাহর রাসূল (সঃ) মক্কা বিজয়ের পর মুর্তি ভেঙ্গে ভুল করেছেন ? আর আপনার দেশের বিধর্মীরা ট্যাক্স দেয় না মুসলিমদের টাকায় এদেশে মন্দির এবং পূজা হয়? আসলে ইসলামকে ধংশ করেছে আপনাদের মত দুনিয়া লোভী কিছু আলেম।

@@norulhaque7098 ভুল করেন নি আমাদের নবি,, আমরাও তো তাই চাই,,,,কিন্তু আমাদের নবি এটা মানে হিন্দু বা বেধরমিদের উপাসনালয় এবং মুর্তি ভাংতে নিশেধ করেছেন,,তাই বুলে এই না যে আমাদের ইসলাম,, কুরআন,,,নবি,, আল্লাহকে অবমাননা করবে সেটা মেনে নিবো,,আমাদের ধর্মের যখন ক্ষতি করবে অবশ্যই আমরাও তা প্রতিহত বা প্রতিশোধ নিবো

Muslim hoye hindu name diye id khola ki jayej...??

@@K.i.neamul আপনি বাড়িতে বসে জেনে গেলেন কে হিন্দু আর কে মুসলমান ?

@@ganeshbanerjee9841 ও ভাই... 😂 এরকম অনেক দেখছি ... চাপা মাইরেন না

@@K.i.neamul Tumi chup koro Iblis r paa chata... Janoyar... Tomader jonno aj Islam Kolushito Arab der theke kichhu dekho Beyadop... Amr Nabi(SAW) r wasteee

@@AsifAli-wg6zc Ex- Muslim ami so nobir theke apni ee sikhen... Amar dorker nei...

তোমাদের সম্পদ গনিতের মাল । তোমার কে হত্যা করাও কোন পাপ না । আল্লাহ কোরান হাদিসে স্পট বর্ননা দিয়েছেন।

@@ayeshaakter606 গণিমত এর মাল কাকে বলে সেটা বুঝো??? তুমি আসলে নামধারী মুসলমান।।।।। আল্লাহ তোমাকে হেদায়েত করুক।।।

@Ayesha Akhter মিথ্যাচার আর কত করবা?যাদেরকে আল্লাহ গালি পর্যন্ত দিতে নিষেধ করেছেন তাদের কে আল্লাহ হত্যা করতে বলবেন? কুরআন এ এই কথা বলে নাই কোনো মুসলিম কে হত্যা করা মানে সমগ্র জাতিকে হত্যা করার সমান। আল্লাহ তাআলা বলসেন কোনো মানুষকে হত্যা করা মানে সমগ্র জাতিকে হত্যা করা হোক সে অমুসলিম

@@ayeshaakter606 মুসলিম এর নাম দিএ আইডি খুলেছেন নাকি ?

@@funnyentertainment3887 গনিমতের মাল কাকে বলে,চাপাবাজ?

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

@@user-ch7dt2qs8s বক্তব্য এর কিছু অংশ কেটে সেটা যেকোন দিকেই মোড় নেয়া যায়। উনার এই বক্তব্য সেই সকল মুসলমানের জন্য যারা মুসলিম কিন্ত নিজের ঘরে বিভিন্ন ধরণের মূর্তি যেমন পাখির, মাছের বা কোন প্রানীর মূর্তি বা ছবি রাখে। কারণ মুসলমান দের জন্য নিজের কাছে মূর্তি রাখা হারাম। বিধর্মীদের মূর্তি ভাঙ্গার বিষয়ে কিছু বলা হয় নি । পূর্ণ বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন । কিছু অংশ কেটে বিদ্বেষ ছড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নাই ।

প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

Tahole mocca te 360 ti murti vanglo kara?

@@bitukumarmondalgood8848 ওটা মুসলমানদের পবিত্র জায়গা ছিল তাই।

এগুলো আল তাকিয়া

@@bitukumarmondalgood8848 মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। ইতিহাস বলে মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা তাদের অধিনস্ত মূতি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। মক্কা যখন মুসলমানদের অধিনস্ত যেটা মুসলিমদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ ঐ ৩৬০ টি মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা সেখানে মূর্তি রাখবে না ভঙবে সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতও নিষেধ করা হয়েছে।

ছাগলের বাচ্চা ছাগল

Ppllplllpl9

Amin

আমিন

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

আল গা হনুমানএর কোলে কি করে জামাইত্যা ক্ষ ণিকের পু। মাদেশায় কি পরানো হয়য়। আল গারে পু জ্যা শিখায় মাদেশাতে? জামইত্যা তালী পাকি হে দু সো দাইতে চাষ, গি ায় দিয়ে ভরে দিব।

@ktv fk darun kaj korechen vai . Atai manab dharma. Apnak solute.

Ara dada ar kota suna na ,paka Bain cud

ভাই আপনি ভুল ভাবছেন ওনার সব ওয়াজ মাহফিল দেখলে বুঝতে পারবেন উনি একজন উগ্রবাদী উনার বক্তব্যে অনেক হিন্দু রক্ত ঝরেছে

ঐ 🐖🐕‍🦺🐕🐖🐖 জানোয়ারের আসল রূপ দেখেছ❓ দেখলেই বুঝবানে। ঐ👹👹👹 জানোয়ার রাজশাহীর সেরা রাজাকার🤪

ভাই মৌলবাদি বলার আগে মৌলবাদী মানে কি এইটা জানতে হবে আপনাকে। মৌলবাদী মানে যে কোনো বিষয়ের মৌলিক ভিত্তি গুলো মেনে চলে। একজন মৌলবাদী মুসলিম কখনো সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি করবে না। যে সব মুসলিম এই ধরনের নিন্দনীয় কাজ করে তারা নামধারি মুসলিম মোটেও মৌলবাদী না। আশা করি বুঝতে পারছেন।

@@shakilahmed4093 মৌলবাদি মানে মুল্লা।

@kamrul hasan একজন ব্যক্তি যে কোনো নির্দিষ্ট বিষয় বা বিভাগের মূলনীতি সমূহ কঠোর ভাবে মেনে চলে তাকে মৌলবাদী বলে।

@@shakilahmed4093 মুল্লারাই কঠোর ভাবে মেনে চলে তাই মৌলবাদী মানেই মুল্লা। আল্লা তুমি মাদক মুক্ত সমাজ দাও আর মুল্লা মুক্ত ধর্ম দাও।

@@kamrulahsan647 আপনি কি পাগল নাকি?

Commant a asar aga koran podis na hola chirodin boka choda hoya thakbi

@@bikrammandal2016কি লেখেন বুঝি না।

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

অভিশাপের নাম হবে।

কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

তাহলে তো আপনি জানেন কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

@@MDMominul-sn5kt না দাদা কোরআন শরীফে নিন্দনীয় কাজের কথা উল্লেখ নেই

Tahole mocca te 360 ti murti vanglo kara?

@Ahasan Habib apni ja janen na seta bikrito kore na bolai valo. Hindu dharme deb debider puja kora and niraker upasona sob ai korer rule ache.tobe jara deb debir puja kore tara olpo knowledge somponno bola hoyeche. Niraker upasonar cheye sakar upasona best process by Gita. Ar apnader ki bolbo apnara to 1500 bassor purbe world ai chilen na nobijir age muslim keu chilo na.mocca to durer kotha. All Muslim country chilo ehudi, hindu and christian der desh. Omuslimder sathe jei Muslim friendship korbe oi muslim auto kafer hoye jabe. Quran j kemon shantir dharmo seta jara al Quran bangla pdf study koreche sobai clear hoben. Ar hadis er kotha bad ai dilam. Omuslim ra halo gonimot er mal.agulo keno bolchen na.agulo abar dharmo hoy kivabe?

@@bitukumarmondalgood8848 thume bolo sune ke jano

@@mdmokbul205 আবুমুত্তলিবের অবৈধ ছেলে মুহম্মদের তার পিতৃ পুরুষের ধর্ম অবমাননার দায়ে হামালদিস্তায় ওর বিচি ছ্যাচার দাবি জানাচ্ছি।

@ktv fk বিরাট bal ছিরেছো শয়তানের দল।সমস্ত কাফের মিলে যখন সেটা ভাঙ্গা মার শুরু করবে,তখন আল্লাহর বাপের নাম ভুলে যাবে।জিহাদ পঙ্গার মধ্যে ঢুকে যাবে।

Amin

kzfaq.info/get/bejne/hsmbY7miqNSsqI0.html

@@exmuslim5442 sir ভুল বুঝবেন না ___ এটা পুরাতন বক্তব্য আর উনি আপনাদের উপসনার মূর্তি ভাঙার কথা বলছেন না , মুসলমানের বাড়ি যে সমস্ত প্রাণীর ছবি বা নকল ভাবে তৈরি সেগুলি সম্পর্কে বলছেন , তার পাশাপাশি বাংলাদেশে যেটা হচ্ছে সেটা আমার কাছে খুব দুঃখের বিষয় এই ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ড ইসলাম কখনোই সমর্থন করে না ! আপনি ভারতীয় হয়ে থাকলে জয় হিন্দ

পুটকিমারা মুল্লার পুটকিমারা বক্তব্য।। ঐ সালার ওয়াজ ইউটিউবে ঘুরছে,,,, মুরতি ভাংতে এসেছি গরতে আসিনি।।

Jannat e to imran hashmi ache

প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

কিভাবে বলবে মুর্তি ভাঙ্গার ফতুয়া তো নিজেই দিয়েছেন, আবার এখানে মুর্তি না ভাঙ্গার ফতুয়া দিচ্ছেন। আসলে ইনারা কখন কোন উদ্দেশ্য কথা বলে বুঝা মুসকিল। মুখে মধু অন্তরে বিষ।

Ei video tao to protibad

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

@@user-ch7dt2qs8s uni jele jaben apni kibhabe janlen??

@@user-ch7dt2qs8s বক্তব্য এর কিছু অংশ কেটে সেটা যেকোন দিকেই মোড় নেয়া যায়। উনার এই বক্তব্য সেই সকল মুসলমানের জন্য যারা মুসলিম কিন্ত নিজের ঘরে বিভিন্ন ধরণের মূর্তি যেমন পাখির, মাছের বা কোন প্রানীর মূর্তি বা ছবি রাখে। কারণ মুসলমান দের জন্য নিজের কাছে মূর্তি রাখা হারাম। বিধর্মীদের মূর্তি ভাঙ্গার বিষয়ে কিছু বলা হয় নি । পূর্ণ বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন । কিছু অংশ কেটে বিদ্বেষ ছড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নাই ।

Thank you for this kinds of information. India

mocca te 360 ti murti vanglo kara tahole?

আপনাকে আনেক ধন‍্যবাদ

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

Commant na kora koran podo bujta parba sala koto bodo soitan

বোকা তোদের কপালে শনিরদশা যাবে না।তোরা কখনো কোরান হাদিসের কুটকোশল বুঝতে পারবি না।

Tui Hindu hoya ai sala suor dar gaddari bujta parba na koran podo bujta parba ai salara koto bodo soitan

Abal ei lok er waz ache venge felo mero felo eisob bole r akane sadu saje.karon akon kichu bolle toh police dorbe.

প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

@@Rahuldas-graphicdesigner প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

Muslim sara ar kuno dhormer manush Jannate jabey na.

@@fatimabegum4398 😄😄😄😄😄😄

Tahole mocca te 360 ti murti vanglo kara?

@@shovosaha3678 কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে।

@@bitukumarmondalgood8848 প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

ভুল আপনি টেক্স দিয়ে আপনার দেশে ধর্ম পালন করবেন? ইসলাম মানবতার জন্য চরম হুমকি আমি ex Muslim.

@Finger Tips বক্তব্য এর কিছু অংশ কেটে সেটা যেকোন দিকেই মোড় নেয়া যায়। উনার এই বক্তব্য সেই সকল মুসলমানের জন্য যারা মুসলিম কিন্ত নিজের ঘরে বিভিন্ন ধরণের মূর্তি যেমন পাখির, মাছের বা কোন প্রানীর মূর্তি বা ছবি রাখে। কারণ মুসলমান দের জন্য নিজের কাছে মূর্তি রাখা হারাম। বিধর্মীদের মূর্তি ভাঙ্গার বিষয়ে কিছু বলা হয় নি । পূর্ণ বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন । কিছু অংশ কেটে বিদ্বেষ ছড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নাই ।

@@user-fg5qt9tp7o বক্তব্য এর কিছু অংশ কেটে সেটা যেকোন দিকেই মোড় নেয়া যায়। উনার এই বক্তব্য সেই সকল মুসলমানের জন্য যারা মুসলিম কিন্ত নিজের ঘরে বিভিন্ন ধরণের মূর্তি যেমন পাখির, মাছের বা কোন প্রানীর মূর্তি বা ছবি রাখে। কারণ মুসলমান দের জন্য নিজের কাছে মূর্তি রাখা হারাম। বিধর্মীদের মূর্তি ভাঙ্গার বিষয়ে কিছু বলা হয় নি । পূর্ণ বক্তব্য শুনলে বুঝতে পারবেন । কিছু অংশ কেটে বিদ্বেষ ছড়ানোর মাঝে কোন কল্যান নাই ।

প্রথমত কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি এক বক্তব্যে বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

Amin

ওনার জেলে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা, তবে যা ক্ষতি করার করে দিয়েছেন, এখান ওনাকে হাঁসি দিয়েও কি লাভ, এই ঘৃনা আর থামবে বলে তো মনে হয় না... বাংলাদেশ ১০০ ভাগ মুসলমান দেশ হবে ভাই, তারপর মুসলমান মুসলমান কে মারবে ম্জ্জিদের মধ্যে... যেমন হচ্ছে আফগানিস্থান ও পাকিস্থানে ... এই মালাযুন-বাচ্চার কথা মিলিয়ে নেবেন... মুসলমানদের ধংস একমাত্র মুসলমানদের হাতেই হবে...

@@user-ch7dt2qs8s dur bolod kothakar, valo kore pore asen

Tahole mocca te 360 ti murti vanglo kara?

kzfaq.info/get/bejne/idOcZ8WSybGnh6s.html

কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

কোনো সত্যিকারের হিন্দুর মূর্তি পূজা করা উচিত নয় হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে তাই বলা হয়েছে। আর ইসলামে মূর্তির ইবাদত করলে আল্লাহকে অপমান করা হয়। তাই উনি বলেছেন মূর্তি ভাঙ্গার নীতি মুসলমানের রক্তের সাথে মিশে আছে তবে সেটা মুসলমানদের অধিনস্ত মূর্তি কোন মন্দির কিংবা গীর্জার মূর্তি নয়। কেননা যখন মুসলমানরা মক্কা বিজয় করে যেটা তাদের ইবাদতের স্থান তখন মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি ভাঙেন কেননা ঐটা মুসলমানদের ইবাদতের যায়গা এবং তাদের অধিনস্ত। বিঃ দৃঃ- মক্কার ঐ মূর্তিগুলো কোনো দেব-দেবীর মূতি ছিলনা বরং মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় ঐ সময়ের মৃত মুক্তাকী ব্যাক্তি বর্গের মূর্তি বানিয়ে উপাসনা করতো এমনকি কাবায় মুসলমানদেরই জাতির পিতা ইব্রাহিম আঃ,সহ আরো অনেক নবীদের মূর্তি ছিল অথচ সকল নবিগন আজীবন মূর্তির বিরুদ্ধে এক আল্লাহর ইবাদত করার দাওয়াত দিয়েছেন। নবি ইব্রাহিম আঃ তার সময়ে তিনি নিজেই মূর্তি ভেঙেছেল। তাই মক্কা বিজয়ের দিন মুহাম্মদ সাঃ ও নিজ হাতে নবীদের মূর্তিসহ সকল মূর্তি ভেঙেছেন। আজও যদি কোনো পাগল মুসলিম মুহাম্মদ সাঃ মূর্তি বানিয়ে তার উপাসনা করে তবে তা ভাঙা প্রত্যেক মুসলমানের ইমানী দায়িত্ব। কিন্তু অন্য ধর্মের মন্দিরে, গির্জায়, চার্জে তাদের উপাস্যদের মূর্তি ভাঙা, তাদের ইবাদতে বাধা দেওয়া ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা উনি এখন বলছেন। এমনকি পবিত্র কুরআনে অন্য ধর্মের উপাস্যদের গালি দিতেও কঠোর ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। কেননা এই শান্তির ধর্ম শুধু মুসলমানদের জন্য আসেনি বরং মহান সৃষ্টিকর্তা ইসলামকে সমগ্র মানবজাতির ধর্ম হিসেবে মনোনীত করেছেন।

এই হুজুর ই ওয়াজ বলেছে আমার জন্ম হয়েছে ছবির মূর্তি ভাঙার জন্য হিন্দুদের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা যাবেনা লাগল ভিডিওটা দেবো।