আপনার আব্বাসিই বসতে ভয় পায় 😅

আববাসি হুজুর সরাসরি বহাসের ডাক দিলেন আপনার আহলে হাদিস এর সব শায়েখদেরকে উনাদের সাহস থাকলে কেনো উনারা বসেন না

কোটি কোটি আব্বাসি মিলে রাহুলের পায়ের ধুলাও হতে পারবেনা

Mohila tui tahole to

Abbasi hujurer payer jutar dhular soman hote parbi na .hindur pula bador rahul fetnabaz ahale khobij

Ki kore bujhlen eta sokti Sali

আসসালামুআলাইকুম আপনি কি আলেম

MashAllah Apu 😗😗😗😀

হ্যা রুহুল ভাই একজন পড়াশুনা করা মানুষ। কিন্তু যে হাদীস তিনি দলিল দিয়েছেন এটি মুরসাল হাদীস। কারণ এটি বর্ণনা করেছেন একজন তাবেয়ী। তিনি কোন সাহাবী থেকে শুনেছেন তা তিনি বলেননি। তাই এ হাদীসের সনদ রাসূল সাঃ পর্যন্ত পৌঁছেনি

😅😅😅😅

😂😂😂😂

আপনি বিপদে থাকবেন কেন আপনি সত্য কথা বলুন দান করুন নামাজ রোজা করুন কলেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ পড়ুন আল্লাহ পাক সন্তুষ্ট হবেই ইনশাআল্লাহ আমানতের খিয়ানত করবেন না। আমি সাইদি হুজুরের কুরআন এর তরজমা শুনতে ভালো বাসি আলহামদুলিল্লাহ।

প্রথম যদি মুসলিম ঠিক হয় তাহলে অন্য ধর্ম এমনিতে মুসলিম হয়ে যাবে।।

আমরা এক ই আছি। সত্য মেনে আপনারাও আমাদের সাথে যোগ দিন।

Hahahaha

জাযাকাল্লাহ খাইরান আলহামদুলিল্লাহ

​❤

ঠিক

ঠিক👍

Fagol

বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।

সঠিক কথা বলেছেন

এটি মুরসাল হাদীস। কারণ এটি বর্ণনা করেছেন একজন তাবেয়ী। তিনি কোন সাহাবী থেকে শুনেছেন তা তিনি বলেননি। তাই এ হাদীসের সনদ রাসূল সাঃ পর্যন্ত পৌঁছেনি

mithabadi hujur

sabbas vakto bar hoiche

ভন্ড

আব্বাসী হুজুরত সাধারন মানুষের সামনেই বলেন

কিনতু ভাই নাম নিয়ে, কেও জান্নাত যাবেনা, জান্নাতে আমল নিয়ে যাবে

@@manirulislam7120 আরে পন্ডিত ভাই তাহলে আপনার নাম পরিবর্তন করে হিন্দু অথবা খৃষ্টানের মতো করে রাখেন।

Vai koto pondit apne

​@@sharifalishah3493পণ্ডিত ত তুমি

Right you

বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।

মহিলাদের হাত বাধার নিয়ম কি আলাদা নাকি ভাই।

@@AbdurRakibAbdurRakib-we2oj নামাজে বুকে ও নাভির নিচে হাত বাঁধার উভয় যায়গার হাদীস আছে ঐ জন্য ইমাম আবু হানীফা রাছুল উল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উভয় হাদীস এর উপর আমল করার জন্য মেয়েদের কে বলেছেন বুকে হাত বাঁধার জন্য পুরুষদেরকে বলেছেন নাভির নিচে হাত বাঁধার লাগি। আহলে হাদীস এর ভাইয়ারা শুধুমাত্র বুকে হাত বাঁধার হাদীস এর উপর আমল করতেছেন।

@Silet tech pro তাহলে নাভির নিচে হাত বাঁধার হাদীস গুলো কিভাবে আমরা আমল থেকে ছেড়ে দিবো।

পীর৷৷ পুজারীর৷৷ গুসটি৷৷ কিলাই৷ শীরক৷৷ বিদাতের৷৷ জন্ম দাতা৷৷৷ পীরের গুসটি

কোরান আর হাদিসে কি বানুয়াট কোনো কিচ্ছা কাহিনী আছে? নাউজুবিল্লাহ আপনি তো শিরক করেছেন

ভাই আপনি যে কিতাবে পেয়েছেন সেটা কোন লাইব্রেরী থেকে সাপা হয়েছে?

আরে ভাই হাদিসটি মোরসাল

কিন্তু হাদিসের মানটা কি হাদিসটা মুরসাল আলবানী বলেছে মোরসাল হলেও এটা ঠিক তাহলে তোমাদের ইমাম হচ্ছে আলবানী মানে তোমাদের মতে তোমাদের যখন মাটি দেওয়া হবে তখন বিসমিল্লাহি আলা মিল্লাতি আলবানী বলবে

বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।

এইখানে পুরুষ আর মহিলার কোনো অংশ আসে না নবী সাঃ বুকের উপর হাত বেধেছেন হাদিসের আসছে এটাই ঠিক আর মহিলারা বুকের উপর হাত বেধেছে এর কোনো একটাও প্রমান নেই যদি প্রমান দিতে পারেন ১০ কোটি টাকা আপনাকে দিব আর আমার কানগুলো কেটে দিব ইনশাআল্লাহ

বুকের উপর হাত রাখেন তারা তাউস রহ.এর একটি বর্ণনা দ্বারা দলিল দিয়ে থাকেন। তাউসের বর্ণনাটি আবূ দাউদ শরীফে (৭৫৯) আছে। হাদীসটি নিম্নরূপ: عَنْ طَاوُسٍ قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- يَضَعُ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى يَدِهِ الْيُسْرَى ثُمَّ يَشُدُّ بَيْنَهُمَا عَلَى صَدْرِهِ وَهُوَ فِى الصَّلاَةِ. অর্থাৎ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। অতঃপর উভয় হাত বুকের উপর বাঁধতেন। প্রকৃতপক্ষে এ হাদীস দ্বারা তাদের দলিল দেওয়ার অবকাশ নেই। কারণ এটি মুরসাল। আর মুরসাল (সূত্র বিচ্ছিন্ন)কে তারা প্রামাণ্য মনে করেন না। তদুপরি এতে সুলায়মান ইবনে মূসা নামের একজন বর্ণনাকারী আছেন। তার সম্পর্কে বুখারী র. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। ইমাম নাসাঈ বলেছেন, ليس بالقوي في الحديث তিনি হাদীসে মজবুত নন। ( দ, যাহাবীর আল কাশিফ) আলী ইবনুল মাদীনী বলেছেন, مطعون عليه তিনি সমালোচিত্র্র্র ও অভিযুক্ত রাবী। আস সাজী রহ. বলেছেন, عنده مناكير তার কিছু আপত্র্তিকর বর্ণনা আছে। হাকেম আবু আহমদ বলেছেন, في حديثه بعض المناكير তার হাদীসে কিছু কিছু আপত্র্তিকর বিষয় আছে। আবু হাতেম রাযী বলেছেন, محله الصدق وفي حديثه بعض الاضطراب তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ মানের, তবে তার হাদীসে কিছু কিছু ইযতিরাব বা অসঙ্গতি রয়েছে। ইবনুল জারূদ তাকে যুআফা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। বোঝা যায়, তার দৃষ্টিতেও তিনি দুর্বল ছিলেন। ইবনে হাজার আসকালানী রহ. তাকরীব গ্রন্থে লিখেছেন, صدوق فقيه في حديثه بعض لين وخولط قبل موته بقليل তিনি সাদূক বা সত্যনিষ্ঠ, ফকীহ, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে। মৃত্যুর কিছু পূর্বে তার স্মৃতিবিভম দেখা দিয়েছিল। এখন বলুন, এ ধরনের বর্ণনাকারীর হাদীস সহীহ হয় কীভাবে? স্বয়ং আলবানী সাহেব তার সম্পর্কে আসলু সিফাতিস সালাহ গ্রন্থে (২/৫২৮) লিখেছেন, صدوق في حديثه بعض لين সাদূক, তার হাদীসে কিছু দুর্বলতা রয়েছে।

তুই বিশাল বড় আল্লাহর অলি মনে হচ্ছে এখন তো তোর জন্ম নিয়ে মানুষের সন্দেহ হতে পারে। ব্রাদার রাহুলের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার মত বুকে দম নেই সেই জন্য কমেন্টে উল্টোপাল্টা লিখছিস

Tor baper bap

@@rashidulofficial099 atai tomader hujur ar sikkha 😃

@@rashidulofficial099 Tor jaroj bap

​@@Eunia123tar Mane tumio 😂

১ টা হাদিসও নেই মহিলারা বুকের উপর হাত বাধার বিধান,,,,,,,নবী বেধেছেন তাই নারী পুরুষ উভয় বুকের উপর হাত বাধা সুন্নাহ

Abal😂

🤣🤣🤣🤣🤣🤣

Uska itna himmat hai to aane do vai

B2k pore owaj sunen

Ki pore waz korte hobe, bolod