উমর সিদ্দিকী MD Tofazzal পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! প্রথমেই বলবো যে সকল দেশে যুদ্ধ করছে জনগনরা তারা ধনী ও নেতা নেত্রীরদের ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করছে।গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। নবী (সা:) এর দলে আসুন। আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন প্রচার করে।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আমাদের সাথেই থাকুন

উমর সিদ্দিকী MD Tofazzal পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! প্রথমেই বলবো যে সকল দেশে যুদ্ধ করছে জনগনরা তারা ধনী ও নেতা নেত্রীরদের ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করছে।গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। নবী (সা:) এর দলে আসুন। আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন প্রচার করে।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন

উমর সিদ্দিকী MD Tofazzal পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! প্রথমেই বলবো যে সকল দেশে যুদ্ধ করছে জনগনরা তারা ধনী ও নেতা নেত্রীরদের ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করছে।গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। নবী (সা:) এর দলে আসুন। আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন প্রচার করে।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন

আমীন🤲🤲🤲

আমিন সুম্মা আমিন।

উমর সিদ্দিকী MD Tofazzal পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! প্রথমেই বলবো যে সকল দেশে যুদ্ধ করছে জনগনরা তারা ধনী ও নেতা নেত্রীরদের ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করছে।গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। নবী (সা:) এর দলে আসুন। আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন প্রচার করে।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন

Right

cryptocurrency send kore help kora jete pare

আছে, একটা সংস্থা থেকে টাকা তুলে।

Bangladesh e Palestine er dutabash ase dhakai,

Na 😢😢😢😢

আস সুন্নাহ ট্রাস্ট

উমর সিদ্দিকী MD Tofazzal পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে ভালো কে খারাপ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! প্রথমেই বলবো যে সকল দেশে যুদ্ধ করছে জনগনরা তারা ধনী ও নেতা নেত্রীরদের ক্ষমতার জন্য যুদ্ধ করছে।গরীব জনগনদের ধনী করার জন্য যুদ্ধ করছে না। নবী (সা:) এর দলে আসুন। আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন প্রচার করে।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন

Right

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

❤

আহমাদুল্লা হুজুরকে যারা গালি দেয় ৷ আল্লাহ আপনি তাদেরকে হেদায়েত দান করুন। ভাগ্যে হেদায়েত না থাকলে আবু জাহেল্লার মত ধংস করে দেন। আমিন!

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

আমিন

মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

ভাই আপনি সিরিয়া লিখতে ভুল করেছেন

কে ভাই তুমি

আর সিরিয়াতে কিপরিমান সুন্নি-মুসলিমদের হত্য করা হচ্ছে সেটা কি আপনি জানেন না?

সৌদি আরব ইয়েমেনীদের হত্যা করছে এটা আপনার চোখে পড়ে না, পাকিস্তান বাংলাদেশের 30 লক্ষ মানুষকে হত্যা করছে, এটা চোখে পড়ে না, 75 বছর ধরে ইজরাইল যত মানুষ হত্যা করছে তার থেকে বেশি মানুষ হত্যা করছে সৌদি আরব ইয়ামেন কেন করতেছে কেন? রাজনীতিবিদরা ক্ষমতার জন্য এগুলো করছে, কে শিয়া কে শুনি এগুলো দেখে মৌলবীরা আমেরিকা,ইজরাইল, চীন ভারত তথা অমুসলিমরা এগুলো দেখেনা আমেরিকা দেখে কে তার প্রতিপক্ষ।

মোনাফেক ওহাবি, আহলে হাদিস(খবিশ) খারেজি এদের চেয়ে শিয়ারা অনেক ভালো এবং ইমানদার

সুন্নি মুসলিম, খ্রিষ্টান, নাস্তিক সব আছে

You're wrong, plenty of Middle East countries helping Palestine in different ways. Because you don't know, it doesn't means that no one helping them.

Iran isn't helping them, Iran destroying Palestine.