ঝঝ্তঝোঝ

Z🎉 3:21

Ho gya h❤q is❤ theonlyq❤❤❤❤❤❤qqq❤❤❤❤❤❤❤❤q❤❤❤❤q❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤ U❤❤

Please share

আমাদের সাথে থাকুন নিশ্চই আরো ভালো ভালো গল্প উপহার দেব

Please share

Me

@@manasibanerjee4098 হিন্দু সনাতন ধর্মের কোনো মানুষ মারা গেলে ওই মৃত ব্যাক্তির ছায়াদৃশ্য দেখার জন্য আপনাকে প্রথম থেকেই কিছু জিনিস জোগাড় করে রাখতে হবে। প্রয়োজনীয় দ্রব্য- মৃত ব্যাক্তি সাধী মহিলা হলে নতুন লাল গামছা, একটি নিম চারা, চারটা রাম ধ্বজা, পঞ্চশস্য, গঙ্গামাটি ( কালিঘাটের মাটি), চারটা প্রদীপ বা চারটা মোমবাতি, একটা চৌপাঙ বই ( হনুমান চল্লিশা) বা মুখস্থ থাকলেই চলবে, গোমূত্র, জুন, লাল ছোটো ওড়না । নিয়মাবলী- যারা অষ্ট বন্ধনের ভেতর থেকে নেগেটিভ শক্তি কে দেখবে তাদের হাতে কিংবা কোমরে কোনো তাবিজ, মাদুলি, ঘুমশি বা কোনো দেব দেবীর আশীর্বাদ রেখা ( সূতা) যেন না থাকে। সবার পরনে নীল গামছা কাচ্ছা হয়ে পরতে হবে, দর্শক যদি মহিলা হয় তাহলে এক ভেজা বস্ত্র ধারন করে থাকতে হবে বন্ধনের ভেতর। গুরুত্বপূর্ণ নিয়মাবলী- শ্বশানে হোক বা বাস্তুতে যেখানে মৃত ব্যাক্তি কে দাহ করা হবে , সেই দাহের চিতা থেকে 31 হাত দূরে ইশান কোনে জোগাড় করে রাখা চারা নিমগাছটিকে মাটিতে লাগাবেন, এবং গাছে জল দেবেন, দেওয়ার পর লাল ওড়না কে কনে সাজে গাছের উপর ঢেকে দেবেন। এবার দর্শকদের থাকার মতো জায়গা রেখে নিম গাছের চতুর্দিকে গ্রহ চক্রের মতো একটা কাটারি দিয়ে গোল করে রেখা টানবেন। এবং চারকোণে চারটি রাম ধ্বজা টাঙাবেন, ঠিক একইভাবে পর পর করে নিম গাছের দিকে পঞ্চশস্য, গঙ্গামাটি, প্রদীপ, একবার ঘূর্ণন করে চল্লিশা পাঠ, গোমূত্র, জুন, শেষে লাল ওড়না গাছের উপর। যথাক্রমে সব অর্ঘ্য একুশ বার মন্ত্র জপ করে যে কোনো একজন বন্ধন রেখা টানবেন ওই কাটারি দিয়ে, আর রেখার উপর দ্রব্য গুলো রাখবেন। প্রথম রেখার চারকোনো ধ্বজা, দ্বিতীয় রেখার চারকোনে পঞ্চশস্য--- এইভাবে। মোট সাতটা রেখার পর ওড়না কে নিয়ে আটটা রেখা হবে। মন্ত্র গুলো সুরক্ষার স্বার্থে বললাম না, কারন অনেকেই ভীতু। ভয়ে বন্ধন ছেড়ে ছুটে পালালে বা বন্ধনের বাইরে দ্বিতীয় পদ পেরোলে অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন। বন্ধনের ভেতর কোনো সিংহ রাশির মহিলা বা পুরুষ থাকবে না, সিংহ রাশি থাকতে চাইলে তার জন্য নিয়মাবলী একটু আলাদা। এবার সব দর্শক বন্ধনের ভেতর প্রবেশ করে অপেক্ষা করবেন, যখন শ্বশানযাত্রীরা একে একে সবাই শ্বশান ছেড়ে দেবে তখন বন্ধন থেকে যেকোনো একজন বেরিয়ে ওই চিতার কাছে গিয়ে চিতা থেকে একটা ছোটো জলন্ত কাড নিয়ে নিয়ে এসে বন্ধনের ভেতর ঢুকে নিম চারার পাশে রেখে দেবেন। এবার চিতার উপর দিকে নজর রাখবেন। দেখবেন, কিছু সময় পরে একটা নেগেটিভ এনার্জি অর্থাত্ একটা স্পষ্ট ছায়া শক্তি দেখতে পাবেন, ওই ছায়া শক্তি কিন্তু চিতার উপর কিছু একটা খোঁজার চেষ্টা করছে এটাই বুঝতে পারবেন। ও যেটা খুঁজে চলেছে সেটা হলো চিতা থেকে নিয়ে আসা জলন্ত কাড। আপনারা কিন্তু চুপচাপ দেখতে থাকুন, ভুলে ও শব্দ করবেন না। ভয়ে বন্ধন ছেড়ে বেরিয়ে পড়লে শারিরিক অসুস্থতার মধ্যে পড়ে যাবেন। ও চিতার উপর এক থেকে দুই মিনিট খোঁজার পর ওকে অগ্নি দেব আবার চিতার ভেতর টেনে নেবেন। এমনকি অগ্নিদেবের ছায়া হাতটি একমাত্র সিংহ রাশির দর্শক দেখতে পাবেন, আর কেউ দেখতে পাবেন না। যখন দেখবেন নেগেটিভ এনার্জি চিতার মধ্যে চলে গেছে তখন সবাই বন্ধন থেকে বেরিয়ে ওই জলন্ত কাড, নিমচারা, ওড়না সহ চিতার উপর ফেলে দিয়ে পালিয়ে আসবেন। বন্ধন কিভাবে সক্রিয় হয়েছে বুঝবেন, যখন দেখবেন বন্ধন রেখা টানতে টানতে নিম চারা ঝিমিয়ে যাবে তখন বুঝবেন বন্ধন সক্রিয় হয়েছে। বশীকরন, বাম, মারণ, চাটন, উচাটন এইসব কার্যকলাপে তান্ত্রিক গন ওই নেগেটিভ শক্তি কে মন্ত্রপুত করে এক মিনিটের মধ্যে নিজের বশে করে নেয়, তারপর মোক্ষ ও মুক্তিলাভের লোভ দেখিয়ে ওদেরকে দিয়ে এইসব নেগেটিভ কার্যকলাপ করে বেড়াচ্ছে সমাজে। অগ্নিদেব ওই মৃত ব্যাক্তি কে 1 - 2 মিনিটের মতো ছাড় দেয় যাতে ও নিজের চিতার কাড নিজেই খোঁজে। আর ঠিক এই সময়ের মধ্যে তান্ত্রিক গন ফাঁদ পেতে বসে থাকে নেগেটিভ শক্তি কে বশে করার জন্য। এছাড়া বশে আনার জন্য অনেক নিয়মাবলী ও গাত্রবন্ধনের মাধ্যমে নেগেটিভ শক্তি কে ধারন করা সম্ভব।

আমি চাই​@@manasibanerjee4098

kzfaq.info/get/bejne/jriihsWg1M7Wk2w.html

Exactly

Please share ❤️

❤

34

ধন্যবাদ ❤️ পারলে একটু subscribe আর একটু শেয়ার করে দিও... আমাদের সাথে থেকো অনেক আরো সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দেবো

চিচিগচযুচিভ

Thank you! Cheers!

Mir

গল্পের নাম " সংকেত"। লেখক: নীরদ চন্দ্র মজুমদার।। কন্ঠ: মীর।