শিক্ষনীয়। সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী সাইকেল চড়ে বাজারে যান। সঠিক শিক্ষা, সঠিক প্রশাসন থাকলে সে দেশ এরকম হবে।

আমাদের মুখ্যমন্ত্রী র তো একটা সাইকেল ও নেই। বেচারিকে কপ্টার এ চড়ে ঘুরতে হয়।

😂এখানে পঞ্চায়েতের মেম্বার পারলে হেলিকাপ্টার নিয়ে বেরিয়ে পরে

কেউ যেন না বলে এটা পিসির দেওয়া সাইকেল।

শিক্ষা নেওয়ার মতোই প্রতিবেদনীয় আদৌ কি নেবে কেউ

বাংলায় বিরোধীদের ভোট দিয়ে বাড়ি ফেরাই কঠিন । তার ওপর যদি কোনও পদ পরিবর্তন হয় , তাহলে একমাত্র ভগবান ভরষা ।

আমাদের দেশে কবে সেই নেতা হবে হেলিকপ্টারে না চড়ে সাইকেলে চড়বে।❤❤❤

এ সমস্ত শুধু সেখানেই সম্ভব, যেখানে সবাই সত্যিকারের শিক্ষিত

মমতা এবং ভাইপো , এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যায় হেলিকপ্টার করে !!!!

ববি হাকিমের এই উক্তি চরম নান্দনিয় । আপনাকে ধন্যবাদ।

আমার age 43, আমি মনে করি না আমি বেঁচে থাকতে এ রাজ্যে পালা বদল ঘটবে। সে আশা ও এ রাজ্যে করা যায় না। এ রাজ্যের মানুষ এতো ভালবাসেন এই রাজ্য সরকারকে, যে এই দুর্নীতির পরও দু হাত ভরে vote দিচ্ছেন।

লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর কথা মনে পড়ে।

সত্যিই মনে রাখার মতো বিষয়। একজন সাধারন মানুষের মতো সাইকেল চালিয়ে চলেগেলেন।

এখানকার নেতা প্রাক্তন হলেও চাই সিকিউরিটি!কেন এত ভয়,নিশ্চয় আছে কিছু ঘাটতি!

আমাদের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য কে দেখুন কিভাবে আছে l

নেদারল্যান্ডস অত্যন্ত ধনী রাষ্ট্র এবং দুর্নীতি মুক্ত রাষ্ট্র। আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি অত্যন্ত ভাল। অত্যন্ত উন্নত দেশ।

এরাই প্রকৃত ভদ্র লোক। আর পাশাপাশি দেখুন কালীঘাটের যুবরাজ ও তার মায়েদের ঠাট বাট!

আপনি ঠিক বলেছেন। ক্ষমতার পরিবর্তন হবেই।

দাদা তুমি কাকে দেখাচ্ছ ও কাকে শিখাচ্ছ এসব,এটা এমন অবাক করা অসাধারণ প্রতিভাবান নয় শুধু , অসাধারণ জ্ঞানী মানুষ উনি, তাইতো এমন প্রধানমন্ত্রী সাইকেলে যাচ্ছেন,,, আমার শ্রদ্ধা জানাই উনাকে

যদিও খবরটা পুরোনো , তবুও সমস্ত রাষ্ট্র প্রধানেরই এই উদাহরণ অনুসরণ করা উচিত !! অন্ততঃ সেদেশের সাধারণ মানুষের উপকার হবে !!

আমাদের বিচার ব্যবস্থা দায়ী আমাদের বিচার দাগী আসামী দের সাথেই থাকে

সুন্দর একটা প্রতিবেদন করলেন বিদেশ বলেই সম্ভব

ভাইপো ৫০ টা গাড়ি নিয়ে ঘুরে একটা আঙ্চলীক দলের নেতা

শিক্ষনীয় বিবৃতি দেওয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই

মন ভরে উঠল, ঈশ্বর আছেন শুধুমাত্র এই সব দেশে, উনাকে প্রনাম এর সাথ সাথ ওই দেশকে হাজারো বার মন থেকে প্রনাম প্রনাম প্রনাম জানাই, সত্যিই ওই দেশে দেবতাদের বসবাস আছে এ কথা স্বীকার করতে হয়,আবারও ওই দেশের প্রধান মন্ত্রীকে সংবর্ধনা ও প্রনাম জানালাম,

শফিকুল বাবু নমস্কার এরকম একটা অসাধারণ প্রতিবেদনের জন্য।

এই ধরনের খবর পরিবেশন করার জন্য ধন্যবাদ । বিরাট শিক্ষনীয় ।

ঐ দেশে রাজনীতি হচ্ছে সেবা আর আমাদের দেশে রাজনীতি হচ্ছে ধান্দা।

অবাক করা সংবাদের জন্য ধন্যবাদ , সফিকুল বাবু । কিছুই বলার নেই । ছবিই সব বলে দিচ্ছে । শুধু বলার , যেখানে " তুই তো মারপিট করিস আর বোম বাধিস " যাকে বলা হয়েছিল , সেই ব্যক্তিকেই " z " ক্যাটাগরি নিরাপত্তা দেওয়া হয় । সেটাও অবাক করা সংবাদ বটে ।

সভ্য দেশের মানুষের সভ্য আচরণ - আমাদের মতো কোন লোভ লালসা, চিটিং গীরি করে না।

এই জন্যে ই তো ওদের জিডিপি প্রথম সারিতে।

এতো ভারতবাসী এই শিক্ষা বা মন্ত্রীদের কাছে থেকে আশাকরবে দাদা যা দেখালেন বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে খুবই ছোট চপ মুড়ি আর চা বানলে তাদের সন্মান অনেক বেশি। সাইকেল নিয়ে যাচ্ছে এর গভীরতা টা ভারতবাসীর বুঝতে অনেক বছর বাকি।

একদম খুব উপযুক্ত প্রতিবেদন দাদা।

ফিদেল কাস্ত্রো দীর্ঘদিন সাইকেলেই যাতায়াত করে দেশের প্রধানের দায়িত্ব সামলেছেন।

দারুন একটি পোস্ট এটা ভারতে সম্ভব নয় খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে

হায় সফিকুল, কিসে আর কিসে! ধানে আর তুষে!!

দারুন অসধারণ দৃশ এই হচ্ছে জননেতা ❤

এই রকম আদর্শ তুলে ধরার খবর ভারতের জনগনের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই।

এরাই প্রকৃত দেশপ্রেমিক। এরা অনাড়ম্বর জীবন যাপন করতে ভালোবাসেন। এরা সরকারি পয়সাকে সম্মান করেন, কারণ সরকার সকলের।❤

অবাক করা বিষয়, বাংলায় একজন পঞ্চায়েত প্রধান হলে চার চাকা নিয়ে ফিরতো😊

সফিকুল দা এসব ওরা কোনদিন ই শিখবে না। এরা তো সব ভোগীর দল । শুধু ভোগ কর , ত্যাগ করোনা।

দারুণ এই তো ঠিক, আমাদের গুলো একটু দেখুন,

সবাই দেশের নাগরিক। সবাই সমান। সভ্য দেশ। আমরা সব ভগবান বানাই দেশের নেতাদের।দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন চাই।

আমাদের এখানে সামান্য পঞ্চায়েতের সদস্যরাই AC স্করফিউ ছাড়া চলে না 😂

এদের থেকে আমাদের অনেক কিছু শিখতে হবে।

ভাবা যায় না। ধন্যবাদ সফিকুল ভাই, এই সব তথ্য খুঁজে আমাদের দেখানোর জন্য। আপনি প্রকৃত মানবতাবাদী।

এখানে 14 বছর ক্ষমতা য় থাকলে কি কি তার সম্পত্তি হতে পারে?

সঠিক রাজনীতি করা মানুষ সন্মান পায় আর বেঠিক রাজনীতি করা মানুষ ভয় পায়,

This scene is impossible to see in many countries.. Salute him (this PM)..🙏🙏

এই নজির আরো আছে হল্যান্ডের প্রধান মন্ত্রী । সম্ভবত অল্ডো মোরো নামে একজন প্রধানমন্ত্রী এইভাবে সাইকেলে যেতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছিলেন ।

সেইজন্য ওই দেশের মানুষ এত সুখী, আর পশ্চিমবঙ্গের ভালো মানুষের মুখ খোলা বারণ!!

ঝুটা ঘমন্ডের দেশ আমাদের। কোনো কালে শিখবে না।

দাদা ইউরোপের রাজনীতিতে এখন মিউজিক্যাল চেয়ার চলছে....

কেনো হয় না বুদ্ধদেব বাবুর বাড়িটা দেখেন নি।

দাদা আপনার প্রতিবেদনগুলো বিভিন্ন রকমের খুব ভালো

আমাদের বহরমপুরে একজন পৌরসভার পৌরপিতাকে দেখেছি সাইকেলে যেতে আসতে।বামফ্রন্ট আমলে সেটা ছিল নির্দলীয় পুরবোর্ড।তারও আগে দেখেছি পৌরপিতাকে রিক্সায় যাতায়াত করতে,তখন আমরা স্কুলের ছাত্র ছিলাম আর এখন একজন কমিশনার চারচাকা নিয়ে পৌরসভায় প্রবেশ করে।পৌরপিতার তো কথাই নেই।

হবে না কেন ! ওটা নেদারল্যান্ড, আমাদেরটা কামান ল্যান্ড । মানুষরা কামিয়েনিস্ট ।

ঐদেশে স্যালুট জানাই

এটাই হচ্ছে বদলা নয় বদল। 👍👍

যে ভালোবাসা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এবং বিরোধীদের দিচ্ছেন সেটাই ফেরত পাবে I

অবশ্যই অনুসরণযোগ্য একটা বিষয়।তবে এই ধরনের উদাহরণ এদেশে কয়েকটি পাওয়া যাবে।প্রফুল্ল সেন, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য প্রমুখ।

অসামান্য। বিদেশী জাতির সংস্কৃতি, বিশেষ করে ইউরোপে, তরুণদের শিক্ষিত করার উপর বেশি জোর দেওয়া এবং জীবনযাত্রার দিকে কম মনোযোগ দেওয়া। ইউরোপীয় সংস্কৃতি নৈতিকতা এবং মূল্যবোধ কেন্দ্রিক।

এই মহত ব্যক্তি পূর্বের প্রধান মন্ত্রী আজ আব্দুল কালামের সারিতে এসে গেলেন। তাঁকে স্যালুট।

এটাই হলো সঠিক মানব সভ্যতার মুলুক।

সাইকেল কনসেপ্ট কি আমাদের পিসি দিয়েছে 😂 সব কিছুর মধ্যেই যা ঘটে সব হাত আছে!!

আমাদের দেশের তথা বাংলায় একজন প্রধান সাইকেলে পঞ্চায়েত অফিসে যাতায়াত করবেন এটাও তোমার চোখে পড়ে না।

সফিকুল ভাই এখানে কোনো দিন পরিবর্তন হবে না!

শফিকুল ভাই, খুবই ভালো দৃশ্য। এমনটাই হওয়া বাঞ্ছনীয় । বিশেষ করে ছোট দেশগুলিতে, যেখানে মানুষের ভীড় কম। কিন্তু ভারতে মন্ত্রীদের আড়ম্বরগুলি বড্ডো বেড়ে চলেছে। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে। ডঃ বিধানচন্দ্র রায় মহাশয়কে দেখতাম অফিস থেকে বাড়ি যেতেন একটি স্টুডিবেকার গাড়িতে ,চালকের পাশের আসনে খোলা জানালায় বসে। পিছনের সীটে হয়তো শুধু একজন, বোধ হয় দেহরক্ষী। গাড়ির সামনে শুধু একটি মোটরবাইকে একজন পোশাক পড়া পুলিশ সার্জেন্ট। কখনো বিশেষ উপলক্ষে যাবার সময়ে একটা সাইরেন বাজানো পাইলট গাড়ি। তার প্রয়ানের পরের মন্ত্রীসভাতে অর্থমন্ত্রীর পদে বসলেন উপমন্ত্রী শ্রীতরুণকান্তি ঘোষ। প্রথমেই সেই পরম বৈষ্ণব মহাশয়ের আবদার হলো, "মন্ত্রী হয়েছি, তাহলে একটু জৌলুশ থাকবেনা ?" খুব বড় একটা নতুন ইম্পালা গাড়ী, সামনে পিছনে কয়েকটা গাড়ি নিয়ে তার পথযাত্রা শুরু হলো। সংবাদপত্রে অনেক টিপ্পনি কাটা হলো। পরে জ্যোতি বসুর মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়ে তার নিজের এবং অন্য ক্যাবিনেট মন্ত্রীর জন্য বরাদ্দ হলো একটা লম্বা গাড়ির কনভয়। যতটা সুরক্ষার প্রয়োজনে তার চেয়ে অনেক বেশী জৌলুসের জন্য। এখন কথা হচ্ছে, মন্ত্রীরা নিশ্চয় সাধারণ মানুষদের কাছে আকর্ষণীয় ব্যক্তি , কৌতূহলের তো বটেই। কিন্তু এতো বাড়াবাড়ির কোন যুক্তি নাই। তার জন্য গাড়ি , জ্বালানি, আর পুলিশ কর্মীদের শ্রমের জন্য যে কত লক্ষ টাকা সরকারি ভান্ডার থেকে খরচ হয় তার হিসেবে কেউ জানেনা। ডঃ রায়ের সময়ে আমি নিজে দু-একজন ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে একগাড়িতে সহযাত্রী হয়েছি , অত্যন্ত সাধারণ মরিস গাড়ি, কোনো ট্রাফিক বন্ধ করা আড়ম্বর ছিলোনা। তবু একথা বলতেই হবে, যেমন মন্ত্রীদের আড়ম্বর বেড়েছে ,তার সঙ্গে নাগরিক জীবনে বিরাট গুন্ডারাজও বহুগুন বেড়েছে। খুব স্পষ্ট ভাবে সেই শয়তান আর খুনিদের প্রশ্রয় দিয়ে বাড়িয়ে তুলেছেন ওই মন্ত্রীরাই। দেখি ইউরোপের ছোট দেশগুলির দিকে। নেদারল্যান্ডের মতন অন্য দেশগুলোতেও শাসক আর সাধারণ সভ্য মানুষদের আন্তরিক যোগাযোগ বেশ ঘনিষ্ঠ। তাদের প্রত্যহ জৌলুশ প্রদর্শনের কোনো দায় নেই। তবু বর্তমানে আশংকার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের কিছু জঙ্গী ধর্মান্ধ ঘাতক সহজে সেইসব দেশে ঘাঁটি গেড়েছে। আশির দশকে ফিনল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অফিস থেকে পদব্রজে বাড়ি ফিরতেন ; একদিন পথে খুন হয়ে গেলেন। পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা দেখে এটা বোঝা যায়, আসলে সমাজকে যে নেতারা যেমন ভাবে পথ দেখান, তাদের শুভ বা লোভী চরিত্রের ফসল সেই সমাজটাই হয়ে ওঠে।

সাইকেল !! আমাদের দেশের পিয়নও সাইকেলে চড়ে না!

১৪ বছর প্রধান মন্ত্রী থাকার পরও হেলিকপ্টার ভাড়া করার পয়সা নেই ? এই সভ‍্য গনতান্ত্রীক সমাজকে 🙏 🙏

খুব মজা পেলাম। ভীষণ ভীষণ ভালো লাগলো।

সফিকুল বাবু, আমরা অনেক পিছিয়ে। এসব কালচার আমাদের কোনোদিনও হবে না! ওই জন্যই ওরা প্রথম বিশ্ব, আর আমরা তৃতীয়!!

এখানে আঞ্চলিক দলের সভা পতি নিরাপত্তা নিয়ে চলে আর ওখানে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নির্ভীক নিরাপত্তা ছাড়া চলে I

আমার বড়ো গর্ব হলো এই দৃশ্যটা দেখে

এটাইতো হওয়া উচিৎ। আমাদের দেশের মন্ত্রীদের রাজনৈতিক বাহূল্যতা অনেক বেশি।সকল রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে খেলার মাঠের প্রতিপক্ষদের মতো সাবলীল হওয়া প্রয়োজন।

আসল কথা যেখানে যত দুর্নীতি সেখানে ততো সিকিউরিটি

পাশের রাজ্যের মুখমন্ত্রীও তো দৃষ্টান্ত রেখেছেন।

আমাদের নবান্ন কী কোন দিন পালা বদল হবে মনে তো হয় না ।সেই দিন কী কোনো দীন ফিরবে ।ধন্যবাদ সফিকুল বাবু ।

আমাদের দেশে রাজনীতির চাকর বাকর,বড়ো বড়ো গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।

এইখানে তো রাজনীতি একটা ব্যবসা, আপনার ওই মানুষের সেবার নিকুচি করেছে।

Mamta begum hole helicopter lagto 😂😂😂

উনি যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তখনও সাইকেলেই এসেছিলেন

রজনীতি সমাজ ভিত্তিক। সমাজ তৈরি হয় মানুষ থেকে। রাজনীতি সেই সমাজের মানুষের প্রতিচ্ছবি।

এই শিক্ষার মূল্য সংবিধান কে সম্মান দেয়।

আর আমাদের রাস্তা নির্জন পুরো এ সি গাড়ির কনভয় চারিদিকে থরহরি কমপো বিরাট বিশাল ব্যাপার ভয় ভয় করে

আর আমাদের নমো দাদু ! বছর বছর গাড়ি আর এরোপ্লেন না বদলালে চলেনা। নিরাপত্তা তো ছেড়েই দিলাম। আর পিসি ভাইপো এরা তো অন্য লেভেলে বাস করেন।

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এটাদেখে শেখা উচিত।মুখ্যমন্ত্রী তো অনেক দুর।আগে প্রধানমন্ত্রী পরে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।

এই প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়ে দিন ভারতবর্ষের পশ্চিম বাংলার অন্তত পঞ্চায়েত মেম্বার হোক।

Extra security tara e nan jara honest.jara dishonest tara security niye cholen.amader state a dekhun na minister thekeo fear of being shot .

এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে কেউ এভাবে অবসর নেয়ার উপদেশ দিকে সে জ্যান্ত থাকবে কিনা সন্দেহ

এই রকম পরিস্থিতি ও পরিবেশ অদোঔ কোনো দিন ভারত বর্ষে আসবে কিনা সন্দেহ আছে একজন ভারতীয় হয়েও বোলতে বাধ্য হচ্ছি

প্রকৃত জননেতা...এঁদের বলে!!!

এসব ভিডিও দেখিয়ে লজ্জা দেবেন না।

সফিকুল ভাই এই প্রতিবেদনে যা দেখালেন একেবারে মনোমুগ্ধকর প্রতিবেদন | এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অসাধারণ উচ্চমনের মানুষ সেজন্যই ওই দেশের মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন | যে জেবার করে ক্ষমতা দখল করে তার কি ওই রকম সাহস থাকবে ? তারপ্রতি থাকে শুধু ক্ষোভ আর ঘৃণা তার সাথে প্রাণের ভয় | যার মধ্যে সততা থাকবে সাহসা থাকবে বিশ্বাস থাকবে উদারতা থাকবে তার সিকিউরিটি দরকার হয় না |

আপনি রাজ্যের ব্যপারে , পঞ্চায়েত এ যাচ্ছেন !! আমাদের বিদ্যালয়ে শুধুমাত্র ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা একসময় এসেছিলেন এমন সমর্থক পরিবৃত হয়ে, দেখলেই ভয় লাগবে। এই কালচার আজকের নয় বাম আমলের থেকে এসেছে। এখন বিশাল ফুলে ফেঁপে উঠেছে।

মানুষের পার্থক্য, শিক্ষা, রুচি, culture সবকিছুই নির্ভর করে।

এরকম যদি এগিয়ে বাংলা হোত, তবে কেমন হোত? এটা বাস্তবে হবে না, হয়ত স্বপনেহবে।

বাংলা এগিয়ে থাকে এগিয়ে রাখে এগিয়ে যাচ্ছে।

সফিকুল, প্রতিবেদন ভাল লাগল। কিন্তু এখানে রিকশায় বা সাইকেলে করে এভাবে যাওয়া সম্ভব নয় ইচ্ছে থাকলেও কারন এত লোকজন এত Traffic, নিরাপত্তার অভাব। এসব ভাবতে হবে। তুমি এসব দেখে আমাদের দেশকে তুলনা করবে না।

Sabash Arambag TV.Joyho Safikulda Joyho. JOY SHREE RAM.