Рет қаралды 97,992
ড্রাগন চাষে ঝুঁকছে বহু কৃষক, চাকরি ছেড়ে মাটির কাছে উদ্যোক্তা
সম্পূর্ণ ভিডিও- • ড্রাগন চাষে ঝুঁকছে বহু...
===============================
দেশে এখন বছরব্যাপি রকমারি ফল ফসলের উৎপাদন বাড়ছে। গত এক দশকে আম ও পেয়ারার উৎপাদন দ্বিগুণ, পেঁপেতে আড়াই গুণ এবং লিচু উৎপাদনে ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গত চার পাঁচ বছরের মধ্যে নতুন যেসব ফলের উৎপাদন ব্যাপকহারে বাড়ছে তার অন্যতম হলো ড্রাগন। চাষের জমির দিক থেকে সবচেয়ে বেশি জমিতে কলা চাষ বাড়লেও সবচেয়ে দ্রুত হারে পুষ্টিকর ফলের হিসাবে ড্রাগনই সবচেয়ে এগিয়ে। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব মতে, ২০১৪-১৫ সালে দেশে ড্রাগন চাষ হয়েছিল মাত্র ৫ হেক্টর জমিতে। ২০১৯-২০ সালে ছিল ৩৪১ হেক্টর। চলতি মৌসুম অর্থাৎ ২০২০-২১ বছরে এসে যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫০০ হেক্টরে।
গোটা দেশেই কৃষক এখন প্রচলিত কৃষি থেকে অনেকটাই সরে আসছে। অপ্রচলিত ও উচ্চমুল্যের ফল ফসল উৎপাদনে ঝুঁকছে তারা। এই জাগরণে ড্রাগনই উদ্যোক্তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে।
এটি রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার বসন্তপুর। রাজশাহী -চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়কের পাশে বিশাল এক ড্রাগন বাগান। মাত্র দু’বছরের উদ্যোগ। উদ্যোক্তা হেলাল হেদায়েতুল ইসলাম নিজেকে একজন নিবেদিতপ্রাণ কৃষক দাবি করে বলেন, জীবনের প্রয়োজনে নানাক্ষেত্রে চাকরি করলেও শেষমেষ মাটির কাছাকাছি থাকার তাগিদে আর নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের ইচ্ছেয় কৃষির এই বাণিজ্যিক উৎকর্ষে যুক্ত হয়েছেন। গড়েছেন ৫০ বিঘার সুবিশাল এই খামার।
এই অংশটির আয়তন ১৫ বিঘা। ইট-সিমেন্টের খুটি, বাঁশের খুটি দিয়ে লম্বাকার অর্থাৎ আড়াআড়ি সারি, আবার আলদা আলাদা খুটিস্থাপনসহ বিভিন্ন উপায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা হচ্ছে ড্রাগন চাষের। উদ্দেশ্য কম খরচে অধিক উৎপাদন।
Facebook: / shykhseraj
KZfaq: / shykhseraj
Twitter: / shykhseraj
Instagram: / shykhseraj
Linkedin: / shykhseraj
#SSERAJ #DragonFruits #ড্রাগন_ফল