এরকম একজন ডাক্তার ভালো ভালো হসপিটাল এ যারা চাকরি দিয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা উচিত।

কোথায় ছিল এসব কথা এতদিন । যারা আশ্রয় দিয়ে এতদিন প্রতারণার সুযোগ করে দিয়েছে তাদের কে বিচারের‌ আওতায় আনা হোক

এই রকম ডাক্তার আমাদের দেশের মধ্যে আরো আছে কর্তৃপক্ষকে খোঁজ নিয়ে দেখার অনুরোধ

দেশে ডাক্তারের সংখ্যা কম,কসাইয়ের সংখ্যা বেশি।আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন, তার সাথে ভালো ডাক্তারদের নেক সুস্থ হায়াত দান করুন আমিন।

ডাক্তার নামের এই ডাইনিকে এমন শাস্তি দেওয়া হোক যাতে পরবর্তীতে কোন ডাক্তার নামের ডাকাত এমন কুচিকিৎসা করার সাহস না পায়....! আর এই হাসপাতালের ১২ টা এমনিতেই বেজে গেছে তবুও তাদের আইনের আওতায় আনা উচিৎ....।

বাংলাদেশের প্রতিটি হাসপাতালের ঘটনা এইটা। 😢😢না‌ আছে দেখার কেউ,না আছে শোনার কেউ 😞😞

সংযুক্তা সাহা ছাড়া ও এই অপারেশন এ যারা জড়িত তাদের সবাইকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দাবি করছি

মনিটরিং না থাকলে যা হয়।এ দেশের প্রতিটি সেক্টরে একই অবস্থা।

ডাক্তার নামক এই সন্ত্রাসী মহিলাকে বিচারের আওতায় আনা হোক।

কঠিন শাস্তি দাবি করছি

দাদাদের বোন বলে ছাড় যেন না পাই। তাদেরকে কঠিন শাস্তির আওতায় আনা হোক।

সাংবাদিক ভাই এদেশে সবই সম্ভব। এদের কোন বিচার হবে না

এমন ডাক্তার এই সোনার বাংলায় আরও শত শত আছে

তার পরও এ ব্যাপারে এখনও আইনত কোন ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না কেন..?

দয়া করে এদের বিচার করেন।

বাহ্ বাহ্ বাহ্, সাধে কি আর কবি বলেছেন," তোমার কীর্তির চেয়ে তুমি যে মহান"!

এতদিন প্রশাসন কোথায় ছিল??? প্রশাসনের কারনে এদের মতো চিটার প্রতারনা করার সুযোগ পায়।

এত যদি অভিযোগ থাকে তাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লোকজন ছিল কোথায় তারা কি দেখেন নাই ?

হে বাংলার ডাক্তার তোরা আরো একবার মানুষ হ তোরা মানুষ হবি কবে

50 কোটি টাকা জরিমানা আদায় করা হোক এবং 20 বছরের জেল দেয়া হোক

এই চিকিৎসক এর শাস্তি সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি এরকম সকল প্রতারক চিকিৎসকদের শাস্তি এবং যে হসপিটাল গুলো এদের ব্যবহার করে টাকার পাহাড় গড়ছে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি সুনিশ্চিত করতে হবে।

আমি মাদারীপুর থেকে বলছি মাদারীপুরে কিছু ডাক্তার নামের কষাই আছে এগুলা কেউ একটু বিচারের আওতায় আনা দরকার যারা আছেন একটু খেয়াল করবেন

আমার মতে সেন্ট্রাল হসপিটাল কর্তৃপক্ষ কে এর দায় বার নিতে হবে। বা তার ফ্যামেলি কে ক্ষতি পূরণ দিতে হবে। আর এ দিকে আমাদের সকলের নজর রাখতে হবে সেন্ট্রাল হসপিটাল কর্তৃপক্ষ কোনো ভাবেই যেন এ দায় এড়িয়ে যেতে না পারে।

সরকার পারবে না এর বিচার করতে… একে জনগনের হাতে তুলে দিন।

একটা মানুষের সম্মান অর্জনকরতে সময় লাগে , কিন্তু ভাংতে সময় লাগে না

যেমন স্বাস্থ্যমন্ত্রী তেমন চিকিৎসক

যেমন প্রতারক চিকিৎসক তেমনি সেন্ট্রাল হসপিটাল এই হসপিটাল অচিরেই বন্ধ ঘোষণা করা হোক

আইনগত ব্যবস্থা নেয়া উচিত।

এটাই বাস্তব এতো রুগি একটা মানুষ কিভাবে দেখে।

যেই ডাক্তার ডেলি ১০/১২/ লাখ টাকা ইনকাম সেই ডাক্তারের কাছে আইন আদালত তো সাধারন বেপার।

এই দেশে সম্ভব এত্ প্রতারনা করা।তবে এদের মৃত্যু খুবই ভয়ানক হবে।

আমাদের সরকারের কাছে আমাদের আবেদন ওনাকে শাস্তি দেওয়া হক।এবং আর যেনো কোন ডাক্তার কোন রোগিকে যেনো ক্ষতি না করে

এই হাজারো চিকিৎসক আছে বাংলাদেশে তাদের আইনের আনা হোক

একজন ডাঃ ১ দিনে ১০/ ১২ লাখ টাকা ইনকাম করে এত টাকা দিয়ে কি করে তারা জাতী জানতে চায়।

আমাদের নোয়াখালী প্রাইম হসপিটালে অনেক ডাক্তার আছে তারা দু'শয়ের অধিক রোগী দেখে। কোন নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে। এদের বিরুদ্ধে একটা প্রতিবেদন চাই জনস্বার্থে

কঠিন বিচার চাই কঠিন বিচার চাই

শেষ কথা নবজাতকের মৃত্যুর জন্য তার ফাঁসি চাই?

লক্ষ টাকার বিনিময়ে ডাক্তারি পরিক্ষার অগ্রিম প্রশ্ন ক্রয় করে পাস হওয়া ডাক্তার!!!, এক কথাই অটোপাস ডাক্তার

ধন্যবাদ

সংযুক্তা সাহাদেরজন্য এ দেশটা স্বর্গ রাজ্য।😊

শাস্তি তাদের দেওয়া উচিত যারা পরীক্ষায় নকল দিয়ে তাকে ডাক্তার বানিয়েছে।

একমাত্র ইসলামী অনুশাসন ও আল্লাহর ভয় - ই সকল অপরাধ থেকে বাচাতে পারে 💯💯🖐🖐🖐

যে দেশে সেনাবাহিনী থাকে না, সে দেশে এমন অন্যায় চলতেই থাকবে,জয় বাংলা।

Rajwanul islam thanks for excellent coments.

গরুর কষাইদের ও মায়া আছে .... কিন্তু এদেশের ডাক্তারদের মনে কোন মায়া নেই ।

বাংলাদেশের সব ডাঃদের রোগী দেখার সংখ্যা ও কয়টি হাসপাতাল ভিজিট করতে পারবে তা সরকার ও সবাসহ্য মন্তা নালায় হতে সীমাবদ্ধ করে দেওয়া উচিৎ।

বলার ভাষা নাই।

এই সোনার বাংলায় কারে আমি ভালো কমু ভাই,, সব খানে তেই আছে বিপদ বাঁচার উপায় নাই,, আমরা সাধারণ জনগণ ভাই

এরকম সংযুক্তা সাহা বাংলাদেশের সকল হসপিটাল এই আছে, বাংলাদেশের ডক্টর মানেই কসাই। ঘন্টায় কে কতজন রোগি দেখে পকেট ভারি করতে পারবে তার একটা প্রতিযোগিতা চলে। এদেশে চিকিৎসা নেয়াটাই একটা প্রহসন 🥵

এসবের জন্য আবদুল্লা স্যার কে আইনের আওয়াতাই আনার দরকার

Justice

thank you

ওনার টাকা ভারতে পাচার করা হয়েছে কিনা তদন্ত করা যেতে পারে।

সেন্ট্রালের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হোক

তারাতারি বিচার করুন

যে সকল চিকিৎসক মন্তব্য করেন, তারা এতো ভালো চিকিৎসক হলে তাদের নিকট কেন রোগী যায় না। তার যোগ্যতা ছাড়া একটা চেয়ার দখল করে আছে

ফাশি দেয়া হোক এ ড়াকাতদের কে

কে কি করছে দেখার কেউ নেই । সরকারি আমলা, ডাক্তার , পুলিশ যে যার মতো করে চালিযে যাচ্ছে। অপরাধে করলে কঠিন বিপদে পড়তে হবে না অন্তত সবাইর ধারণা আছে। এই যে সেন্ট্রাল হসপিটালের এই ঘটনা বড় আকার প্রচার হওয়াতে লোক দেখানো কিছু এই সেই করে চলে যাবে। কিছু দিন পর দেখা যাবে সব কিছু আগের মতোই চলছে।

যেমন স্বাস্থ্যমন্ত্রী তেমন চিকিৎসক। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে মা এবং নবজাতকের মৃত্যুর জন্য সংযুক্তা কে আইনের আওতায় এনে ফাঁসি কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি।

সাহা কে আইনের আওতায় আনা হোক

শুধু সংযুক্তা সাহা কেন, নিয়ম করে সংবাদ মাধ্যমে অন্যান্য ডাক্তারের দূর্নীতি উপস্থাপন করুন। অনেক জীবন বাঁচবে

এই মহিলার যথাযথ শাস্তি চাই।

প্রত্যেকটা ডাক্তারদের সম্পদের হিসাব নেওয়া হোক।

পিকে হালদার, ওসি প্রদিপ, এখন সংযুক্তা সাহা কি মনে হয়।

বিচার না হওয়ার জন্য তার নামই যথেষ্ঠ দাদাবাবুদের খুশি করে হলেও তাকে বাচানো হবে

যে হাসপাতালগুলোতে সংযুক্ত সাহা রোগী দেখেন এই হাসপাতালগুলোর গাফিলতি অবশ্যই বিদ্যমান। এমন একজন ডাক্তার কে কিভাবে তাহারা বহাল রাখেন।

আরো কত কিছু দেখা লাগবে আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন

সারাদেশে এমন হাজারো ডাক্তার আছেন যাদের সার্জারীর অনুমতি নেই কিন্তু নিয়মিত ১০/১২ টা সার্জারী করে।

যেসব হাসপাতালে চাকরি করতো সব কটার মালিক কে জেলে ঢুকানো হোক॥ সংযুক্তার ১৪ বছর জেল হোক॥

আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে।অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে। আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে,টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে চাঁদাবাজি অবৈধভাবে দখল,নেশা চুরি,ধোঁকাবাজি,নোংরা বিশৃঙ্খলা অসভ্য খারাপ জাতি আমরা।দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়।আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়।সব জায়গায় অফিসে চলে অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ তেলবাজি স্বজনপ্রীতি জালিয়াতি।যদি ভিতরের মানুষ জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে বাহিরের মানুষ অপরাধ করার সাহস পায়। প্রমাণ জীবনেও পাবেন না। বাহিরের মানুষের শাস্তি হবে কিন্তু ভিতরে মানুষ গুলো আড়ালে বেঁচে যাবে তাদের আছে মিথ্যা বাহানা সিনিয়র টাকা ক্ষমতা বড় পদ ব্যবহার করে।তাদের কিছু হবে না।এইদেশে টাকা ক্ষমতাদের বিচার হয় না। আমরা কি আসলেও স্বাধীন হয়েছি না স্বাধীন হয়ে পরাধীন রয়েছি? কমকর্তার পেট চেহারা দেখেন কত সুন্দর কিভাবে হলো এসি রুমে বসে আর জনগণের দেশ ও দলের নাম বিক্রি করে অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ স্বজনপ্রীতি তেলবাজি করে। মুখস্থ বিদ্যা করে কোনমতে পাশ করে তেলবাজি করে বড় পদ চাকরি ক্ষমতা আসার ও আদায় করার জন্য দেশের ভালো জন্য নয় যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতাম তাহলে দেশটা ৩০ বছর আগেই ডিজিটাল উন্নয়ন হয়ে যেতো।লাভ কী স্যার দেশ কে কী আমরা সুন্দর শৃঙ্খলা নিয়মকানুন অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপচয় খারাপ মন-মানসিকতা থেকে দূরে থাকতে পারবো দেশ কে কী আমেরিকা ইউরোপ বানাতে পারবো?আমাদের না আছে জনসাধারণের সাথে মিশে তাদের ভালো মন্দ কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করার মত বিশেষজ্ঞ অভিজ্ঞতা দক্ষতা বুদ্ধিজীবী ভালো মনমানসিকতা স্বভাবের শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক মানুষ। আমরা সবাই ধান্দাবাজ শিক্ষিত রুপে অশিক্ষিত অনিয়ম-দুর্নীতি করা জাতি।আমরা কেউ শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক নই সবাই নিজের স্বার্থ সেবা নিয়ে পেরেশান।দেশ বিদেশে সম্পদে পাহাড় গড়ে তুলা ছেলেমেয়ে বিলাসিতা করা স্বজনপ্রীতি করা জাতি আমরা। সবকিছু সিন্ডিকেট মাধ্যমে হয় যা উপর থেকে নিচ পর্যন্ত অনিয়ম-দুর্নীত সাথে বেশির ভাগ কমকর্তা নেতারা জড়িত থাকে,, দেশে কঠোর আইন তদন্ত জবাবদিহিতা বিচার শাস্তি নাই বলে সকল সরকারি হাসপাতালে প্রশাসনের অফিসের কর্মকতারা বড় ছোট অন্যায় করার সাহস পায়,অবহেলা করে কারা কে? আইনকানুন নষ্ট করলো কে?কোন কমকর্তা যদি জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে নিয়ম কানুন শৃঙ্খলা না মেনে কাজ করলো?দেশ সম্পদ জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট করা বা সরকারের ক্ষতি করে কারা? সাধারণ জনগণ না কী যারা এসি রমে বসে থাকা বড় ছোট কমকর্তার? তাদের ধরা ও বিচার হবে না হবে তারা নেতা কমকর্তা শুধু বাহানা করে কথা বলা হবে। যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত হতাম তাহলে বিমানবন্দরে ব্যবহারে জন্য শিক্ষা নিতে হত না কোন অফিসে জায়গায় জনসাধারণের কষ্ট হত না। শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি হত না। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা উন্নত হত কেউ চিকিৎসা করাতে বিদেশে বেসরকারি হাসপাতালে যেতো না। কতভাবে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির করে। আইন লংঘনকারী কে বিচারের আওতায় আনা। অপরাধ তদন্ত করা অনুসন্ধান করা অপরাধ চিহ্নিত করা অপরাধ প্রতিরোধ করা।দেশের আইনের শাসন সুনিশ্চিত করা।যে বা যারা অপরাধী কে শাস্তি থেকে রক্ষা করবে তাদের বিচার করা। বেশিরভাগ অফিসে কমকর্তা ও নেতারা জড়িত থাকে অনিয়ম-দুর্নীতি,ভেজাল ঔষধ কাপড় খাবার পণ্য অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা দেখানো উচ্ছেদ অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে তা বন্ধ করতে হবে। মন-মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে। ১৫০/২০০ বছরের পরিকল্পনা অনুযায়ী সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো কাজ গুলো সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়ার সাথে পরামর্শ করে বা তাদের দায়িত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে সকল এমপি মন্ত্রি ও সরকারি কমকর্তা বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে ৫ মাস আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা কাজ করা। সকল অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতি ঘুষ চুরি অপকর্মে তদন্ত র‍্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে। মুখস্থ বিদ্যা করে শুধু চেয়ারে বসার জন্য নয় দেশের মানুষের কষ্ট বুঝে কাজ সেবা করতে হবে,

উপযুক্ত বিচার চাই

ডাবল খুনের জন্য তাকে অবশ্যই উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া উচিত।

বিচার হবে এই অমানুষ এর দেশে😢😢

কঠিন শাস্তি দিতে হবে

Giving 5 minutes time for checking a patient is a crime. The minimum time should be 15 minutes. In Canada, a doctor gives time 20-30 minutes for general sickness.

এত দিনে মিডিয়া, প্রশাসন, কতৃপক্ষ কই ছিলো😡।।।

এতো অনিয়ম আর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লোকজন কি বসে বসে কলা খায়

ক্রিসেন্ট হসপিটালে আরেকটা ডাক্তার আছে এই রকম কসাই।যেখানে আমার মেয়ের সিরিয়াল ছিল ৮৫ তখন রাত টাইম ছিল ১২ টা। টেবিলে ৭ বা ৮ জনের প্রেসক্রিপশন নিয়ে বসবে। আর সহযোগী যারা আছে তারাই সব বলবে কোন গাইড লাইন নাই। আমি নিজেই দেখে অবাক হয়ে তওবা করে আসছি এইসব ডাক্তারের কাছে আল্লাহ যেন আর না নেয়।

কঠিন শাস্তি দেয়া দরকার

এর আগে মিডিয়া কোথায় ছিল।একটা বড় দূর্ঘটনা হওয়ার পরে ক্ষতি হয়ে ২ জীবন চলে গিয়ে তারপর মিডিয়ার যত খবর। আগে এসব তথ্য দিতে পারেন না।

চেহারা দেখে মনে হচ্ছে রাক্ষসী ভাব

কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার।😠😠😠😠

সেন্ট্রাল সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য হাসপাতাল গুলোকেও বর্জন ও তাদের আইনের আওতায় আনা উচিত।

I like to say, she is good doctor, moreover she has achieved people trust by their performance where other's doctor know nothing except cesarean business.

সেন্ট্রাল হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়ার দাবী জানাচ্ছি।

হসপিটাল ও ডাক্তারের বিরুদ্বে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

Next episod dekhar opekhay thaklam

আমার বোনের দুইটা বেবি হইছে সিজারে,তোহ একদিন দেখলাম সংযুক্তা সাহা নাকি সিজারের পরেও পরবর্তীতে আবার নরমাল ডেলিভারি করে থাকে।এই জন্য তৃতীয় বেবির সময় আমার বোনকে বলেছি এই ডাক্তারের কাছে যেতে।সে গিয়েওছিলো,তারপর তার রোগি দেখার সিস্টেম ভালো লাগেনি,এই জন্য আর যায়নি।এখন যদি আমার বোন এই নিউজ দেখে,আমার কপালে কি কি কি কথা শোনা লেখা আছে,আল্লাহই ভালো যানে।

অবশ্যই সম্ভব আমি প্রমাণ দিয়ে দিব আর অনেক ডাক্তার আছে জেলা পর্যায়ে এগুলো হয় ঢাকাতে কেন হবেনা

শুধু সংযুক্তা সাহা নয় এরকম অনেক গাইনি ডাক্তার আছে যারা প্রেগন্যান্ট রোগীদের দেখতে ২/৩ মিনিট এর বেশি সময় দেয় না।এমনকি ডেলিভারির সময় ও যারা অধীনে এতদিন চিকিৎসা করানো হয়েছে তাকে পাওয়া যায় না। জরুরী কোনো প্রয়োজনেও তারা একটু কথা বলতে নারাজ।রোগীদের কাছ থেকে ভিজিট নিতে সমস্যা নাই কিন্তু সময় দিতে কষ্ট হয় তাদের।

বিচার চাই। সেই সাথে আর যেন কেউ চিকিৎসার নামে কোন প্রতারণা না করতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।

যেসব কর্মসংস্থানে তিনি নিয়োজিত আছেন তাদের সনদ বাতিল করা হোক

আমি মুফতি আব্দুল ওয়াদুদ আমার ওয়াইফ কে নিয়ে ডাক্তার সংযুক্তা সাহার কাছে তার প্রেগনেন্সি অবস্থায় গিয়েছিলাম। আমাদের সিরিয়াল ছিল 163 নাম্বার। প্রায় 5 থেকে 6 ঘণ্টা অপেক্ষা করার পরে আমাদের সিরিয়াল আসে। 30 সেকেন্ড সময়ও ডাক্তার আমাদেরকে দেয়নি। ডাক্তারের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক মহিলা কোন ধরনের কথা না বলেই দুই-তিনটা ওষুধের নাম লিখে বিদায় করে দেয়। অথচ রাস্তা খরচ বাদ দিয়ে শুধু ভিজিট দিতে হয়েছিল বারোশো টাকা।

এর একটা সুষ্ঠু বিচার চাই আমরা এরকম হাসপাতাল পরিষ্কার করুন সবাই😢😢😢😢😢😢😢

আরেকজন কসাই ডঃ সাঈকা সাইদ। ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল সেন্ট্রাল হসপিটাল, রিং রোড। তার ব্যাবসায়ীক মনোভাবের কারণে অনেকেই সন্তান হারিয়েছে। তার মধ্যে আমিও একজন। তার সিরিয়াল পেতে যেমন অনেকদিন লেগে যায়, দিনে অন্তত ৫০ থেকে ১০০ জন রোগী দায়সারা গোছের সাক্ষাৎ পায়। আশা করি ভেবে চিন্তে তার চিকিৎসা গ্রহণ করবেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বিষয়টি নজরে নেয়ার অনুরোধ রইল।

এই ডাক্তার এবং সহযোগী সবাইকে গ্রেফতার করে উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক।

এই সংযুক্তার ডিগ্রির সত্যতা যাচাই করা হোক. নিশ্চিত পিচ ব্লেড ইউনিভার্সিটির এম.এস ডিগ্রিধারী.

Very sad

হাসপাতাল আজীবনের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হোক।

আমি এই ডাঃ কে ২ বার দেখাইছি একসাথে ৫/৬জন রোগী দেখে ২০/৩০ সেকেন্ড টাইম দেই প্রতি রোগী কে। টাকার নেশায় কাউকে ভালো করে টাইম দেই না।