আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন, আলহাজ্ব হযরত মাওঃ মোঃ ক্বারি আমিনুল ইসলাম সাহেব। ওস্তাদ রেইলওয়ে কওমি মাদ্রাসা, সিরাজগঞ্জ। । kzfaq.info/love/fRAH0ldhSFVSod1xXXASdQ

You vhalo kotha sunaychen dhonnobd.

ফিলোসোফি সম্পূর্ণ কোরআনের বিপরীতে কথা বলে। আমিও ফিলোসোফির ছাত্র ছিলাম। ঈমান মজবুত করুন। কোরআনের অনুশাসন, বিধিবিধান মেনে চলুন।

@@mollaabdul6526 ইনশাআল্লাহ দোয়া করবেন।

আমি হুজুরের দীর্ঘায়ুর জন্য দোয়া করি। আল্লাহ আপনি আমাকে হুজুরের সহবত দান করুন।

লল্ল

আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন, আলহাজ্ব হযরত মাওঃ মোঃ ক্বারি আমিনুল ইসলাম সাহেব। ওস্তাদ রেইলওয়ে কওমি মাদ্রাসা, সিরাজগঞ্জ। । kzfaq.info/love/fRAH0ldhSFVSod1xXXASdQ

আলহামদুলিল্লাহ, আমি নিয়মিত হুজুরের তাফসির শুনে থাকি।

তাজীব সেন্টারের কাছে আমার অনুরোধ, হুজুরের তাপছির গুলো ধারাবাহিক ভাবে, যেমন এক আয়াতের পর আরেক আয়াত। এক সূরার পর আরেক সূরা পরচার করতে

​@@monikaakter9782ll))phqtq

তাফসীরুল ওয়াফী। যা ১০ খন্ডে সমাপ্ত । অর্ডার করতে এই নাম্বারে কল করুন-01972-064033

আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আপনাদের কাছে নবী জির জীবনি কি ভাবে পাওয়া যায় জানা বেন হুজুর

এ প্রশ্ন অনেক আলেমকে করেছি এগুলো যে কোরআনে নাই তাই তারা জানেনা আমার কাছে শুনে অবাক হয়। হাফেজরাও জানেনা। এই হোল অবস্হা। মাওলানা আক্কাস বিন আঃ রশীদ QBS ইউটিব চ‍্যানেল থেকে কোরআন ভিত্তিক নামাজের একটা ভিডিও দিয়েছে তাতে তিনি সব কিছু কোরআন থেকে পাঠকরেছেন। তার দ্বাবী নামাজ পাঁচ ওয়াক্তে মাএ দশ রাকাত। বেতের বলতে কোন নামাজ নাই। আমি ওনার কথা শুনে হাদিস ঘেটে দেখি আসলে হাদিসেও আছে নামাজ প্রতি ওয়াক্তে দুই রাকাত করে দশ রাকাত। এর আগে পিছে কোন নামাজ নাই। আবার ঐ একি হাদিসে আছে নামাজ সথের রাকাত আবার ঐ একি হাদিসে আছে ফরজের আগে দুই রাকাত নামাজ আছে। হাদিসে একই বিষয়ে একেক হাদিস একেক রকম লিখেছে একেবারে জগাখিচুড়ি অবস্হা। তাই আমাদের উচিৎ একমাএ কোরআন অনুসরণ করা। বিদায় হজজের ভাষনে নবী সঃ শুধুমাত্র কোরআন আকড়ে ধরতে বলেছেন কিন্তু আমাদের মোল্লারা এই চৌদ্দশো বছর যাবৎ বলে আসছে বিদায় হজ্জে নবী দুটি বস্তু আকড়ে ধরতে বলেছেন আল্লাহ্ র কোরআন ও নবীর সুন্নত যা ভূয়া। নবীর সুন্নতের নামে আমাদের ঘাড়ে একগাদা সুন্নত নফল ওয়াজিব বেতের নামাজ চাপিয়ে দিয়েছে যায কোরআনে কোন অস্তিত্ব নাই। ঐকারনে মুসলিরা অধিকাংশ নামাজ বিমুখ। কারন মোল্লারা বলে ফরজের আগে পরের নামাজ না পড়লে ফরজ কায়েম হবেনা এগুলো সুন্নতে মোয়াক্কাদা অথচ এসবের অস্তিত্ব কোরআনে নাই।

ভাই ওইসব কোরআনে নাই কিন্তু নবী মোহাম্মদ সাঃ এর সুন্নাহ মধ্যে আছে নির্ভরযোগ্য হাদীসের কিতাবে লিপিবদ্ধ করা আছে। তাই এগুলো নিয়ে ফিৎনা করা ইসলাম থেকে বাহির হয়ে যাওয়ার শামিল তাই ভাই যা বুঝবেন একজন নির্ভরযোগ্য আলেমর কাছে গিয়ে বিস্তারিত জেনে নিবেন। অযথা কথা বলে ঈমান নস্ট করবেন না।

@@abusayek123 আপনি QBS চ‍্যানেলটা দেখবেন সেখানে কোরআন থেকে ব‍্যাখ‍্যা দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছেন এমনকি কোরআন ভিত্তিক নামাজ পড়ে দেখাচ্ছেন। নবী সঃ নবুয়ত পাওয়ার পর একটা কথা নিজ থেকে বলেননি। কোন বিষয়ে ফয়সালা দিতে ওহির জন‍্য কয়েকদিন অপেক্ষা করেছেন তবু নিজ থেকে কিছু বলেননি একথা তথাকথিত প্রচলিত হাদিসেও আছে। তাই কোরআনের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নাই। হাদিসেও পাচ ওয়াক্তে দুই রাকাত করে দশ রাকাত ফরজ নামাজের কথা বলা আছে। ফরজের আগে পরে আর কোন নামাজ নাই হাদিসেই আছে। আর আল্লাহ্ সুন্নত নফল ওয়াজিব বেতর ভাগ করেননি এসব কোরআনে নাই। তাই মুসলিমদের একমাএ অবিক্রত অনুসরণী গ্রন্থ আল কোরআন। যা বিদায় হজ্জের ভাষনে নবী সঃ বলে গেছেন।

আপনি সুন্নত, নফল, সালাত পড়তে চান না, আপনি পড়বেন না,,, তবে মসজিদুল হারামে ওয়াজিব বা বেতেরের সালাত পড়া হয়, তাই বেতেরের সালাত আপনাকেও পড়তে হবে, মসজিদুল হারামে ৫ ওয়াক্তে ১৭ রাকাত সালাত পড়া হয়, তাই আপনাকেও ৫ ওয়াক্তে ১৭ রাকাত পড়তে হবে,,, কেননা আল্লাহ্ সালাতকে মসজিদুল হারামের মাকামে ইব্রাহিমের দাড়ানোর স্থান থেকে কায়েমকৃত সালাত গ্রহণ করতে বলেছেন ।। সূরা বাকারাহ্ 125 নং আয়াত ।।। মসজিদুল হারামের বিপরীত সালাত শিষ দেয়া, তালি বাজানো ছাড়া অন্য কিছুই নয়, মসজিদুল হারামের সালাত অস্বীকার করা কুফরী ।। সূরা আনফাল 35 নং আয়াত ।।। আল্লাহ্ আপনাকে যে আদেশ, নির্দেশ দিয়েছেন, সেটা অনুসরণ করুন ।। QBS উপস্থাপক বেশির ভাগ আয়াতের অপব্যখ্যা করে,,, কোরআনের বাহিরেও রাসুল সাঃ এর কাছে যে ওহী হইতো, এটা বিশ্বাস না করা পর্যন্ত, ইসলামের পুরোপুরি প্রবেশ করতে পারবেন না ।। কোরআনের বাহিরেও রাসুল সাঃ এর কাছে ওহী আসতো এটা কোরআন দ্বারা প্রমানিত ।।। হাদিসে অনেক বৈপরীত্য আছে, এটা অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই,,, কোরআনের সাথে সাংঘর্সিক হাদিস গুলো পরিহার করুন ।।। একমাত্র কোরআন অনুসরনীয় হলে, রাসুল সাঃ এর উপর কোরআন নাযিল করার দরকার ছিলো না,,, অন্য কোনও ভাবে বা অন্য কারো উপরও নাযিল করতে পারতেন,,, আল আমিন উপাধি প্রাপ্ত রাসুল সাঃ কে কেন বেছে নিলেন ??? যারা বলে কোরআনের অনুসরণ, মানে রাসুল সাঃ অনুসরণ ,, তারা রাসুল সাঃ কে মানে না,,,,

হ্যা ভাই আলহামদুলিল্লাহ আমি দেখলাম আপনার দেওয়া চ্যানেলের ভিডিও গুলো। আমি যেমন টা সন্দেহ করেছিলাম সেটাই হলো। এটা আহলে কোরআন নামে একটা ফেরকা তাদের চ্যানেল। এরা আল্লাহর দেওয়া দুই ধরনের ওহী যেমন ওহীয়ে মাতলু মানে কোরআন কে মানতে রাজী কিন্তু ওহীয়ে গায়রে মাতলু মানে মোহাম্মদ সাঃ এর সুন্নাহ মানতে রাজী না আবার এই দলের কিছু মানুষ সুন্নাহ মানে ওই গুলো যেটা কোরআনের ব্যাখা বোঝার জন্য গ্রহন না করলে হচ্ছে না সেই সুন্নাহ টা কোন রকম গ্রহন করে। এরা ভ্রান্ত দল কারন এরা আল্লাহ, আল্লাহর রসূলের সুন্নাহ, সাহাবীদের আমল, সালাফদের আমল কে অস্বীকার করে তাদের কে ভ্রান্ত বলে থাকে তাই এরা মহা পথভ্রস্ট তাই এদের থেকে দূরে থাকুন তাহলে আপনার জন্য নিরাপদ। না হলে জাহান্নাম অবধারিত। কারন সাহাবী রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুর আজমাইন দের থেকে কেউই কোরআন বা সুন্নাহ বেশি বুঝে না তাই দের আমলের বিরুদ্ধ আমল আল্লাহর কাছে গ্রহন যোগ্য না আর আল্লাহ কোরআনেই বলেছেন তিনি আমাদের দিয়েছেন এই কিতাব মানে কোরআন আর হিকমা মানে নবী সাঃ এর সুন্নাহ। এইগুলো আমাদের মানতে হবে। মোহাম্মদ সাঃ বলেছেন আমি তোমাদের কাছে দুটি জিনিষ রেখে গেলাম এই দুটি আকরে ধরে রাখলে আমরা কখনো পথভ্রস্ট হবো না ১. কোরআন ২. সুন্নাহ। সুন্নাহ হলো কোরআনের ব্যাখা এইগুলো মানা আমাদের জন্য ফরজ না দায়েমী ফরজ। মানতে আমরা বাধ্য না হলে ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবো। কারন শুধু লোরআন দিয়ে আমরা পুরা ইসলাম কে বুঝবো না বুঝা যাবেও না এর জন্য লাগবে কোরআনে ব্যাখা মানে সুন্মাহ।