Рет қаралды 816,102
সাকা হাফং ঘুরতে গিয়ে আরাকান আর্মির হাতে বন্দি ১২ ঘন্টা - • সাকা হাফং ঘুরতে গিয়ে ...
বান্দরবানের নাফাখুম আমিয়াখুম কিভাবে যাবনে - • How to go Remakri Nafa...
মহামায়া লেকের সবচেয়ে সঠিক তথ্য - • Mohamaya Lake | মহামায...
বান্দরবান ট্যুরের একমাত্র মানচিত্র এবং বিস্তারিত - • Bandarban tourist spot...
যারা রিলাক্স ট্যুরের থেকে এডভেঞ্চার ট্যুর বেশি পছন্দ করেন তাদের লিষ্টে বান্দরবানের পরেই যে নামগুলো আসে তা হচ্ছে সীতাকুন্ড ও মিরসরাই। কারন সিতাকুন্ড, মিরসরাই এরকম জায়গা যেখানে আপনি পাহাড়, সমুদ্র, ঝর্না একসাথে পাবেন এবং খুব স্বল্প খরচে অনেক গুলো স্পট ঘুরা সম্ভব। তাই এবার ২১ ফেব্রোয়ারির বন্ধে প্ল্যান করালাম সীতাকুন্ড ও মিরসরাই যাওয়ার। আমরা ছিলাম ৭ জন। যেহেতু প্রথম দিন (২১শে ফ্রেবোয়ারি) সকালে চন্দ্রনাথে উঠব এবং ওই দিন রাত্রেই মহামায়া লেকে ক্যাম্পিং করব তাই ২০ তারিখ বিকালেই রওনা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম যাতে সিতাকুন্ড যেয়ে রাত্রে ঘুমাতে পারি। ট্যুরের প্রায় ১০ দিন পূর্বেই মহামায়া ইকোপার্কের শামীম ভাইকে এডভান্স করলাম এক রাত ক্যাম্পিং করার জন্য। প্রথম দিন রাত্রে থাকার জন্য গেষ্ট হাউজেও বুকিং দিয়ে রাখলাম। ট্যুরের প্রায় ১ সপ্তাহ পূর্বে যখন ফেনীর মহিপালের টিকিট কাটতে কমলাপুর স্টারলাইন কাউন্টারে গেলাম তখন জানতে পারলাম ২০ তারিখের সব টিকিট শেষ। এনা কাউন্টার থেকে বলল প্রতি ১০-১৫ মিনিট পর পর গাড়ী থাকায় তাদের কোন অগ্রীম টিকিট বিক্রি হয় না। তাই যাওয়ার দিন টিকিট কাটার সিন্ধান্ত হল।প্রথম দিনবিকাল ৪ টার দিকে যখন কমলাপুরে ফেনীর বাস কাউন্টারে গেলাম তখন কাউন্টারগুলোতে টিকিটের জন্য মারামারি চলছে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম সরাসরি চট্টগ্রামের বাসে সীতাকুন্ড নামব কিন্তু কমলাপুর থেকে সায়দাবাদ পর্যন্ত সব কাউন্টারে তখন একই গান বাজছিল ”টিকিট নাই”। সিদ্ধান্ত নিলাম সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে লোকালে যাওয়ার। অনেক খোজাখুজির পর এক দালালের মাধ্যমে চিটাগাংগামী লোকাল বাসের টিকিট পাই। ভাড়া জনপ্রতি ৬০০ টাকা। বাসটি টার্মিনালের এত ভিতরে ছিল যে দালাল ছাড়া এ বাসের খোজ পাওয়া অসম্ভব। বাস ছাড়তে ছাড়তে সন্ধ্যা ৭ টা বেজে গেল। বাসের কোয়ালিটি নিয়ে শুধু একটি কথাই বলব, যাত্রা শুরুর প্রায় ১ ঘন্টা পর আমাদের মধ্যে একজনের সিটের পিছনের অংশ ভেঙ্গে পিছনের যাত্রীর গায়ের উপর পড়ে। বাস র্টামিনালের জ্যাম, দাউদকান্দি ব্রীজের জ্যাম সব পার হয়ে যখন সিতাকুন্ড পৌছলাম তখন প্রায় রাত ১.৩০। সবাই গেষ্ট হাউজে উঠে ঘুমিয়ে পড়লাম।
২য় দিন : মহামায়াতে কায়াকিং + সোনাইছড়ি ট্রেইলযারা রিলাক্স ট্যুরের থেকে এডভেঞ্চার ট্যুর বেশি পছন্দ করেন তাদের লিষ্টে বান্দরবানের পরেই যে নামগুলো আসে তা হচ্ছে সীতাকুন্ড ও মিরসরাই। কারন সিতাকুন্ড, মিরসরাই এরকম জায়গা যেখানে আপনি পাহাড়, সমুদ্র, ঝর্না একসাথে পাবেন এবং খুব স্বল্প খরচে অনেক গুলো স্পট ঘুরা সম্ভব। তাই এবার ২১ ফেব্রোয়ারির বন্ধে প্ল্যান করালাম সীতাকুন্ড ও মিরসরাই যাওয়ার। আমরা ছিলাম ৭ জন। যেহেতু প্রথম দিন (২১শে ফ্রেবোয়ারি) সকালে চন্দ্রনাথে উঠব এবং ওই দিন রাত্রেই মহামায়া লেকে ক্যাম্পিং করব তাই ২০ তারিখ বিকালেই রওনা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম যাতে সিতাকুন্ড যেয়ে রাত্রে ঘুমাতে পারি। ট্যুরের প্রায় ১০ দিন পূর্বেই মহামায়া ইকোপার্কের শামীম ভাইকে এডভান্স করলাম এক রাত ক্যাম্পিং করার জন্য। প্রথম দিন রাত্রে থাকার জন্য গেষ্ট হাউজেও বুকিং দিয়ে রাখলাম। ট্যুরের প্রায় ১ সপ্তাহ পূর্বে যখন ফেনীর মহিপালের টিকিট কাটতে কমলাপুর স্টারলাইন কাউন্টারে গেলাম তখন জানতে পারলাম ২০ তারিখের সব টিকিট শেষ। এনা কাউন্টার থেকে বলল প্রতি ১০-১৫ মিনিট পর পর গাড়ী থাকায় তাদের কোন অগ্রীম টিকিট বিক্রি হয় না। তাই যাওয়ার দিন টিকিট কাটার সিন্ধান্ত হল।প্রথম দিনবিকাল ৪ টার দিকে যখন কমলাপুরে ফেনীর বাস কাউন্টারে গেলাম তখন কাউন্টারগুলোতে টিকিটের জন্য মারামারি চলছে। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম সরাসরি চট্টগ্রামের বাসে সীতাকুন্ড নামব কিন্তু কমলাপুর থেকে সায়দাবাদ পর্যন্ত সব কাউন্টারে তখন একই গান বাজছিল ”টিকিট নাই”। সিদ্ধান্ত নিলাম সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে লোকালে যাওয়ার। অনেক খোজাখুজির পর এক দালালের মাধ্যমে চিটাগাংগামী লোকাল বাসের টিকিট পাই। ভাড়া জনপ্রতি ৬০০ টাকা। বাসটি টার্মিনালের এত ভিতরে ছিল যে দালাল ছাড়া এ বাসের খোজ পাওয়া অসম্ভব। বাস ছাড়তে ছাড়তে সন্ধ্যা ৭ টা বেজে গেল। বাসের কোয়ালিটি নিয়ে শুধু একটি কথাই বলব, যাত্রা শুরুর প্রায় ১ ঘন্টা পর আমাদের মধ্যে একজনের সিটের পিছনের অংশ ভেঙ্গে পিছনের যাত্রীর গায়ের উপর পড়ে। বাস র্টামিনালের জ্যাম, দাউদকান্দি ব্রীজের জ্যাম সব পার হয়ে যখন সিতাকুন্ড পৌছলাম তখন প্রায় রাত ১.৩০। সবাই গেষ্ট হাউজে উঠে ঘুমিয়ে পড়লাম।