সরকারি চাকরির বয়সসীমা ৩০। এখানে প্রশ্ন হলো বয়সসীমা বাড়ানো নিয়ে। ধরেন বয়সসীমা বাড়িয়ে ৩৫,৪০ বা ৫০ করা হলো। এর মানে তো এইনা যে আপনি তাকে চাকরি দিয়ে দিলেন, আপনি দিবেন শুধুমাত্র আবেদন করার সুযোগ। ৫০ বছর বয়সী একজনের যদি যোগ্যতা থাকে সে চাকরি পাবে।যোগ্যতা না থাকলে পাবেনা। কেনো আপনারা মানে রাজনীতিবিদরা ৭০/৮০ বছর বয়সে সরকারী ও দরকারী কাজ করছেন না? তাহলে নির্বাচন করার বয়স ৩০ করে দিন। ৬০, ৭০, ৮০ বছর বয়সেতো মানুষ বৃদ্ধ হয়ে যায়। তখন কাজ কিভাবে করবে, অবসরে যাবে।

আপনি যদি ৭৬ বছর বয়সে দেশ চালাতে পারেন তাহলে আমরা কেন ৩০ বছর বয়সে পারব না? আপনি কখনো চাকরির পরীক্ষা দিলে বুঝতেন কষ্ট কাকে বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করার আগে সাংবাদিকদের নির্বাচনের ইশতেহার আগে পড়তে হবে। প্রধানমন্ত্রী এটা সত্য নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে কোন বয়সসীমা নেই

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স নির্ধারণ করে দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশে ভালোমানের গবেষক এবং উদ্যোক্তা তৈরির পথ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। যেহেতু সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে সেহেতু একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে ভয় কাজ করে যে, বয়স ৩০ পার হয়ে গেলে তো সরকারি চাকরির জন্য আবেদনের যোগ্যতা হারিয়ে ফেলতে হবে! এই ৩০ এর ভয়টা অনার্স মাস্টার্স শেষ করার পর উচ্চতর গবেষণার মানসিকতাকে শেষ করে দেয়। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থীর অনার্স মাস্টার্স শেষ করে দেশে কিংবা বিদেশে উচ্চতর গবেষণার জন্য পড়াশোনা করতে যাওয়ার চিন্তা ও পরিকল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করে এই ৩০ ভীতি তথা বয়সের লিমিট। এজন্য আপনারা দেখবেন সাম্প্রতিক সময়ে বুয়েট কিংবা মেডিকেলের শিক্ষার্থীরাও বিসিএস এর দিকে ঝুঁকছে। অথচ মেডিকেল শিক্ষার্থীদের এমবিবিএস এরপর উচ্চতার পড়াশোনা এবং বুয়েট শিক্ষার্থীদের বিএসসি-এমএসসির পরে উচ্চতর গবেষণার জন্য দেশে-বিদেশে পড়াশোনা করার কথা ছিল। কিন্তু ওই যে ভয়টা ৩০ বছরের পরে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ নেই এই ভয়টা তাদের গবেষণা তথা উচ্চতর পড়াশোনার পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সের এই লিমিটেশন তথা এই ৩০ ভীতি-ই বাংলাদেশের মেরিটোরিয়াস শিক্ষার্থীদেরকে বাধ্য করছে গবেষণা বা উচ্চতর পড়াশোনা বাদ দিয়ে সরকারি চাকরির পড়াশোনা করতে। একইভাবে যেসব শিক্ষার্থীরা স্বপ্ন দেখে উদ্যোক্তা হওয়ার, ব্যবসা বাণিজ্য করার তারাও অনার্স মাস্টার্স শেষ করার পরে উদ্যোক্তা কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্য করে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করার অর্থাৎ বিজনেস সেক্টরে সে সফল নাকি অসফল নিজেকে প্রমাণের এই সময়টাও দেয়া হয় না। ফলে ৩০ ভীতির কারণে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্নকে জলাঞ্জলি দিয়ে সে সরকারি চাকরির পিছনেই লেগে যায়। তার আর কখনো উদ্যোক্তা কিংবা ব্যবসা বাণিজ্য করা হয়ে ওঠে না। এসব কারণে সরকারি চাকরির উপর চাপ বাড়ছে, বেকারত্ব বাড়ছে, উদ্যোক্তার সৃষ্টি হচ্ছে না, ভালো মানের গবেষক, ইঞ্জিনিয়ার, সাইন্টিস্ট, বুদ্ধিজীবী কিংবা কূটনীতিক তৈরি হচ্ছে না বাংলাদেশে। কাজেই আমরা বলতে পারি যে, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেয়াটা দেশের জন্য, শিক্ষার্থীদের জন্য অর্থাৎ একটা জাতির জন্য অভিশাপস্বরূপ; এটা অযৌক্তিক এবং অনাকাঙ্ক্ষিত। এর পরিবর্তন হওয়া দরকার

৩৫ করলে কি আপনি সবার চাকুরী দিতেছেন? আপনার কাছে আবেদন করার সুযোগ চাইছি। ৩৫ করলে আপনার সমস্যা কি?

আল্লাহ, তুমিই সবকিছুর ফয়সালা করো।তুমি ছাড়া আমরা বড়ই অসহায়।

আপনি 80 বছরে কাজের এত এনার্জি পান আর আমরা 30 বছরে টগবগে যুবকের এনার্জি শেষ হয়ে গেল

৩৫ করা ১০০% যৌক্তিক।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি তো কম বয়সে নির্বাচনে পাশ করতে পারেননি, তাই বলে কি আপনি বেশি বয়সে পাশ করে প্রধানমন্ত্রী হননি?

উনি বুঝালেন আর আমরা বুঝলাম,😂 সুতরাং ওনার বয়স হয়ে গেছে ওনাকে এখন চেয়ার টা ছেড়ে দিতে বলেন,,

যে ২৯ বছর বয়সে চাকরীতে প্রবেশ করলো তার কি বয়স বাড়বে না তাহলে ৩৫ বছর বয়স হলে কি তার চাকরী করার ক্ষমতা শেষ হয়ে যাবে৷ আর ঐদিকে যে চাকরীর অবসরের সময়সীমা বাড়ানো হচ্ছে সেক্ষেত্রে উনারা কোন যুক্তিতে চাকরী করবেন উনারা তো কাজ করার ক্ষমতা হারিয়ে বসে আছেন অনেক আগেই

এমনভাবে বললেন যেন পরীক্ষায় না টিকেই চাকরি চাইবে ওরা। মেধায় কেউ আসতে পারলে সমস্যা কি সেটা বোধগম্য নয়।

তাহলে অনার্স মাস্টার্স শেষ করাতে ভার্সিটিগুলো ২৬-২৭ বছর সময় নেয় কেন..? যদি ২৫ বছরেই সব মেদা প্রকাশিত হয় তাহলে ২০ বছরের ভিতরে অনার্স-মাস্টার্স শেষ করার ব্যবস্থা করেন। আপনি জাতির পিতার কন্যা এবং প্রধানমন্ত্রী হয়ে নির্বাচনী ইশতেহারের কথা ভুলে গেলেন যা খুবই হাস্যকর।

বয়সের বিষয়টি ৩৫ বছর উপযুক্ত বর্তমানের প্রেক্ষাপটে। আমাদের পাশের দেশগুলোতে অনেক আগে থেকেই বয়সের বিষয়টি তুলে নেয়া হয়েছে বয়স বৃদ্ধির মাধ্যমে। আমাদেরও এক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ার সুযোগ নেই। কারণটি হচ্ছে উচ্চ ডিগ্রীধারীদের জন্য পৃথক সিস্টেমের অভাব। আমাদের দেশের একটি বড় অংশ আজ দেশের বাইরে পড়াশোনা করছে। এদের মধ্যে সবাই কিন্তু পড়াশোনা করে দেশের বাইরে সেটেল হন না। বরং তাদের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে যারা সর্বদা দেশে প্রত্যাবর্তন করে কিংবা ভালো সুযোগের আশায় দিন কাটায়। আমার পরিচিত বেশ কিছু মানুষ আছেন যারা দেশে ফিরে নিজেদের দক্ষতাগুলোকে কাজে লাগাতে চান। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হচ্ছে আমাদের দেশের এলিট জব বলে পরিচিত বিসিএস-এ এই মানুষগুলোর জন্য কোনো রকম বিশেষ সিস্টেম নেই। কিন্তু দেশের অগ্রগতিকে আরো ত্বরান্বিত করতে এমন মানুষগুলোর খুবই দরকার।

কার কোন বয়সে চাকুরি হয়েছে এই তালিকা বের না করে, ২৪/২৫ বছরে অনার্স কমপ্লিট কয়জনে করছে এরকম একটা তালিকা বের করলে ভালো হতো না?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবাই কে কাজের ব্যবস্থা করে দেন তা না হলে বয়স বাড়িয়ে দেন...........

তার মানে ৩০পর কাজ করার দক্ষতা থাকেনা। তাহলে ৩১ অবসর দেওয়া উচিৎ

ধিক্কার জানানোর ভাষা নাই। তুমি মাতারি ৭০++ বয়সে দেশ চালাও কিভাবে??

আপনার ধারণা অবশ্যই ভুল। আমি জানিনা অবৈধভাবে কোনো চাকরি হয় কিনা তবে যারা চাকরি বৈধভাবে অর্জন করে তাদের সিংহভাগের বয়স ৩০ ছুইছুই বা এর কম বেশি হয়। ২৪ /২৫ বয়সেও হয় তবে আপনি যেভাবে ঢালাওভাবে বলছেন তেমনটা নয়।

ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস কমিশন (WBPSC) যাত্রা শুরু করে ১ এপ্রিল, ১৯৩৭ সালে। তখনকার সময়ে এটি পরিচিত ছিল বেঙ্গল পাবলিক সার্ভিস কমিশন নামে। আমাদের বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মতো তারাও প্রতি বছর একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা নিয়ে থাকেন সিভিল সার্ভিসে অংশগ্রহণের জন্য (WBCS)। তাদের পরীক্ষায়ও আমাদের মতো তিনটি ধাপ রয়েছে প্রিলিমিনারি, মেইন এবং পার্সোনালিটি টেস্ট। তবে তাদের ক্ষেত্রে বয়সের সীমা চাকরিতে আবেদনের ক্ষেত্রে ২১ বছর থেকে ৩৬ বছর। কোটাধারীদের জন্য এই সীমা কোটা অনুযায়ী ৩৯ থেকে ৪৫ বছর। প্রতি বছর আমাদের মতোই লক্ষাধিক ছাত্র-ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ২০২১ সালে আবেদন করেছিল প্রায় আড়াই লাখের মতো ছাত্র-ছাত্রী। পদের সংখ্যা আমাদের মতোই সীমিত তাদের। আমাদের পাশের দেশে আমাদের থেকেও পুরোনো একটি পাবলিক সার্ভিস পরীক্ষায় যদি বয়সের সীমা ৩৬ থাকতে পারে সাধারণ ক্যান্ডিডেটদের জন্য তাহলে আমাদের তো বিষয়টি নিয়ে আরো আগেই চিন্তা করা দরকার। উল্লেখযোগ্য আমাদের দেশে ২০১৮ সালে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ এর বদলে ৩৫ বছর করার সুপারিশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি (সূত্র : যমুনা টিভি ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ , ইউনাইটেড নিউস অফ বাংলাদেশ ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮) । কিন্তু পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে আরো কোনো প্রকার আলোচনা হয় নি।

নির্বাচন করার সর্বচ্চ বয়স ৩০ করা হলে বুঝতেন আপনাদের কাজ করার দক্ষতার সময় কত।

এটা তো যাদের অনার্স মাস্টার্স পাশ ছিল তাদের কথা বললেন । আমরা যে অনার্স পাশ করতে পারতেছি না কোভিড যে দু'বছর খাইছে এর জবাব কে দিবে ? খোঁজ খবর রাখেন নাকি ? কোভিডের বিবেচনায় বয়স সর্বনিম্ন স্হায়ীভাবে ৩২ করা উচিৎ

Covid 19 এর সময় যাদের চাকরির বয়স প্রায় ৩ বছর নষ্ট তাদের কি করবেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী?

৩০ বছর বয়সেই এত কষ্ট করে অর্জিত সার্টিফিকেট গুলো মূল্যহীন হয়ে যাবে?

২৪-২৫ বছর বয়সে কতজন গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করতে পারে? সেটার তালিকা চাই

একজন 30 বছর পার হয়ে গেলে যুবক যদি সরকারি চাকরি না করতে পারে তাকে বিদ্ধ হিসেবে গণ্য করা হয় তাহলে আপনার বয়সটা হয়তো 70 পার হয়ে গেছে আপনিতো অবসরে যেতে পারেন যেহেতু আপনার উত্তরসূরি আছে ছেলে মেয়ে প্রতিটা মানুষই তার একটা কর্মযজ্ঞ তার লক্ষ্য থাকে বয়স কোনো বাধা নয় এটা আমাদের সিস্টেমের দোষ

যে ফেল করে করবে যোগ্যতা ছাড়া তো হবে না যার থাকবে সে যাবে, ৩০ বছর বয়স হলেই যদি যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে তা রিটায়ারমেন্টের বয়সও তো ৩০ করা উচিত।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের দেশে অনার্স শেষ করতে কত বছর লাগে একটু খোজ নিয়েন।

চাকরি পরীক্ষা দিয়ে যদি প্রধানমন্ত্রী হতে হতো তাহলে সে প্রথম সানজে ফেল যেত 😅 সেও আমাদের মত বয়স বাড়ানোর জন্য আন্দোলন করতো🎉

বয়সের বিষয়টি ৩৫ বছর উপযুক্ত বর্তমানের প্রেক্ষাপটে। আমাদের পাশের দেশগুলোতে অনেক আগে থেকেই বয়সের বিষয়টি তুলে নেয়া হয়েছে বয়স বৃদ্ধির মাধ্যমে। আমাদেরও এক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ার সুযোগ নেই।

প্রধানমন্ত্রী আপনি যদি আমাদের মত সাধারণ মানুষ হতেন তাহলে বুঝতেন কষ্ট করে লেখা পড়া করে চাকরির বয়স শেষ হয়ে যাওয়ার কষ্ট

চাকরীতে বয়স সীমা না বাড়িয়ে। সেসন জট কমানোর দিকে খেয়াল করা উচিত

বয়স সীমা বাড়িয়ে কি হবে যার চাকরি পাওয়ার সে ঠিকই নিয়ে নেবে যে প্রতিবন্ধী সেই বারবার বলবে যে বয়স সীমা বরান। আমরা অনার্স পাস করার পর সর্বনিম্ন হলেও তিন থেকে চার বছর পাই তার ভিতরে যার চাকরি হবে না সে যদি বয়সসীমা বাড়ানোর অজুহাত দেয় সেটা তার প্রতিবন্ধকতা আর সকলের যে সরকারি চাকরি পেতে হবে এমন কোন কথা নেই। যার যোগ্যতা আছে সে ঠিকই পেয়ে যাবে।😊❤❤😊।

যারা চাকরি জীবি, তাদের দুই বছর আগে অবসর দিয়ে, তরুণ প্রজন্মের চাকরি বয়স দুই বছর বাড়িয়ে দিলে সমস্যা টা কোথায়?

আপনার দেশের যে শিক্ষার মান তা দিয়ে চাকুরী করবে আর কি??? বাংলাদেশের শিক্ষা মানে সেতুর পিলার গণনা করা....একজন ছাত্রকে কত পড়লে আর কি পড়লে কাজ পাবে । পড়ার সাথে কাজের কোন মিল নাই তাই বয়স ধরে রেখে লাভ নাই,,,,,,,,,,,উন্নত দেশের লোক বেকার দেশে এসে সেতু তৈরি করবে আর আমরা পিলার গণনা করতে থাকি । যে পড়া পড়ে বিসিএস না হতে পাড়লে অফিসের পিয়ন হওয়ার যোগ্যতা রাখে না ।ও আমার সোনার বাংলাদেশ । আমার মত বাবার-মার অনেক কলঙ্ক ছেলে বেকার হয়ে বসে আছে ....আমাকে একটি পিয়নের কাজ দেন তবুও করব তাও পাই না............

শিক্ষার কোন বয়স হয়না মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,,,,,,,,😔😔

কি বলব।। কিছু বলার নাই।। এই দেশে।। আল্লাহ ভাল বুঝেন।

ডিগ্রি ৩ বছর এর কোর্স করোনার জন্য ৬ বছর লেগে গেলো। এখনই চাকরির বয়স প্রায় শেষ মাস্টার্স করতে তো আরো দুই বছরের জায়গায় চার বছর লেগে যাবে তখন তো ৩২ পার হয়ে যাবে তাহলে আমার চাকরির বয়স কোথায়?? ৩০ এর পর তো আমি কোনো চাকরির এপ্লাই করতে পারবোনা তাহলে এত কষ্ট করে পড়ালেখা করে কি লাভ হবে আর মাস্টার্স শেষ করে কি লাভ হবে?? যদি বয়স এর জন্য চাকরির এপ্লাই না করতে পারি। এটার দায়ভার কে নিবে?

ব্যাকডেট তো আর আমরা পেলাম না..!! এটা কোন ধরনের হিসাব😢😢😢

৪০ অথবা ৫০ বছর বয়সের শিক্ষত মানুষের চাকরির জন্য ব্যবসথা করে ন। তাদেরকে বেসরকারি চাকুরি ব্যবসথা করেন মানণীয় পৃধান মনএি আপনি দয়াবান তাই আপনার কাছে জীবন ভিক্ষা চাই তেছি

যারা চাকরি পরীক্ষা দেয়নি তারা ২ বছর পাবে। আর যারা স্কুল, কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলো তারা ২ বছর পাবেনা কেনো? তারাও তো শিক্ষা জীবন থেকে আরো ২ বছর পর বের হবে। এটা এই বয়স্ক মহিলা বুঝতেছেনা কেন!

চাকরীর বয়স বাড়াইতে যদি চার্ট বের করার প্রয়োজন হয়। এত তাল বাহনার কি দরকার। তাহলে আমার মতে যেহেতু ২৪ বছরের ছাত্র,ছাত্রীরা ভাল করে সেহেতু, হয় বয়স ৩৫ করবেন নয়তো ২৫ করে দেন। কিন্তু বয়স ৩০ রাখা যাবে না। এটা সময়ের দাবি।

করনার জন্য সময় একটু দিলে ভালো হবে

চাকুরীর বয়স বৃদ্ধি চাই

ভারতে ৩৫ বছর পর্যন্ত govt job এ apply করা যায়। তাহলে কি ভারতের সিভিল সার্ভিস থেকে আমরা উন্নত? করোনাতে শুধু ২/৩ টা ব্যাচ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, still অনেকেই সেশনজট এ পড়েছে। যাদের ২ বছর আগেই শেষ হওয়ার কথা তাদেরও তো ২ বছর loss হলো। আর আপনি যদি এই বয়সে দেশ চালাতে পারেন তাহলে ৩০+ রাও পারবে। কর্মসংস্থান বাড়াবেন না, চাকরির বয়স ও বাড়াবেন না..।

যদি একজন মন্ত্রী ৭০ বছরের মন্ত্রী হতে পারে। সে তাহলে কিভাবে দেশ চালায়। আর তাহলে ৩০ বছরের একজন ছাত্র বুড়া হয়ে যায়। তাহলে সব মন্ত্রী ২৪ বছর বয়সে স্টুডেন্টদের করা হোক। ৫০-৬০ বছর বয়স তাদের তো কোন যোগ্যতা নাই সবাইকে বাদ দিয়ে দেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, দেশ ও জনগনের কথা ভেবে সরকারি চাকরি জীবিদের চাকুরী মেয়াদ ৫০ বছর করে দেন, এতে লক্ষ্য লক্ষ্য বেকার চাকুরী পাবে।

আগে ফেয়ার চাকরির নিশ্চয়তা দিতে হবে।সব ধরনের কোটা বন্ধ করে দিতে হবে।রেজাল্ট প্রকাশ্যে ঘোষণা করতে হবে।এগুলো করার পর বয়স না বারানোর চিন্তা করলে মনে হয় ভালো হতো

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমাদের দিকে একটু নজর দিন মা...!!!।❤ সৃষ্টিকর্তার রহমতে এবং আপনি চাইলে সবকিছু সম্ভব....। আমাদের কে যদি অন্তত ২টা বছরও হলেও বাড়িয়ে দেন, তাহলে রাষ্ট্রের কোন ক্ষতি হবে না মা.....। কিন্তু, তাহলে হয়ত লক্ষ লক্ষ বেকার যুবকরা এই হতাশার জীবন থেকে শেষ চেষ্টা টুুকু😢করতে পারবে...। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি আমাদের মমতাময়ী মায়ে মতো 😢আমাদের অন্তরের কষ্ট টুকু একটু বুঝেন 🙏😢 কাজেই এই সুযোগ টুকু আপনি আমাদের দিবেন এতটুকু আশা ত করতেই পারি....!!!! বিনম্র অনুরোধ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

(100%) শতকরা পাঁচজন 25-30 বয়সে সরকারী চাকুরী পায় আর বাকি কেন পায় না ? তারা কি গবর? আপনার দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার ‍সিস্টেম ভুল.... নারে বাবা তোদের বিসিএস পড়া পড়ব না ওর চাইতে আমার নির্বাচন করা সহজ.......

নির্বাচনে অংশগ্রহণকারীদেরও বয়স সীমা বেঁধে দেয়া দরকার। ৬০ - ৭০ বছর বয়সে এসে এমপি , মন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার কি দরকার ? সবকিছুর তো একটা বয়স থাকে তাই না? নিজেরটা ভালোই বোঝেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আপনি কথা বলার আগে বাস্তবতা জেনে নিলে ভালো হতো।

রাজনীতি করারও বয়স সীমা থাকা প্রয়োজন। এবং মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি হওয়ার যোগ্যতা কেন ক্লাস ফাইভ পাশ? যেখানে বিএসসি টিচারগণ চাকুরী করেন। 😡😡😭

মন্ত্রীদের এতো বয়সে কাজের দায়িত্ব কেনো দেয়া হয় তাহলে। একজন রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পায় 35 বছর থেকে আর সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের বয়স 30 এ শেষ হয় এইটা কোন ধরনের নীতি ?

সত্যিই খুব উপকার হবে আপনার এই কাজ বাঙালি জাতি চিরো কাল মনে রাখবে

১৭ তম শিক্ষা নিবন্ধন ভাইবা দিলাম তারপর আমাকে বাদ দিয়েছে। আমার মনটা খারাপ লাগলো। ntrca অফিস।

পড়ালেখা শেষ করতে করতেই যদি বয়স চলে যায় তাহলে প্রশিক্ষণটা নিবে কখন। আর প্রশিক্ষণ নিয়ে যদি চাকরি করতে হয় তাহলে পড়ালেখা করার কি দরকার

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চাকরির বয়স শেষ হলে কি কষ্ট তা আপনাকে কি বুঝাব আমার অনেকে আছে চাকরির আশায় নিয়ে ছিলাম ।

আপানার কি বয়স বাড়ে না? আপনি তাহলে কি কাজ করার জন্য উপযুক্ত? এভাবে তরুণদের ভোট থেকে নিজেকে হারিয়ে ফেলছেন।যদিও ভোট দেওয়ার কোন সুযোগ নাই আমি নিজেই ভোট দিতে পারিনি

চাকরির আবেদন জন্য, সাধারণ মানুষের জন্য ৩২বছর, মুক্তি যোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩৩ বছর করা হোক।

Tahole India te 40 Keno?? Amra ki India Theke besi unnotto??

আমার কথা হচ্ছে চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রে বয়স সীমা থাকবেই বা কিসের জন্য? ৩০ বছর পর একজন মানুষ কাজের অযোগ্য হয়ে পড়ে?

চাকরির বয়সীমা ৩৫ করলে সরকারের সমস্যা কোথায়? সরকার তো মেধা যাচাই করেই লোক নিয়োগ দেবে। যার যোগ্যতা আছে সেই চাকরীতে প্রবেশ করবে। আবেদনের সুযোগই যদি রোধ করে দেওয়া হয় তবে উচ্চ শিক্ষার স্বার্থকতাই থাকে না।

চাকরির বয়সসীমা উঠিয়ে দেওয়া উচিত। সিস্টেম এমন হওয়া উচিত ছাত্ররা তাদের স্নাতক শেষ করার ১০ বছর পর পর্যন্ত চাকরিতে আবেদন করতে পারবে।

আপনি আমার চুল জানেন এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে।

বয়সসীমা না বাড়িয়ে কোটা অভিশাপ থেকে সমগ্র চাকরি সেক্টর মুক্ত করা হোক।মেধা ভিত্তিক মূল্যায়ন করা হোক

মাস্টার্স কমপ্লিট করতে করতেই তো ৩০ বছর হয়ে যায়,অতএব সরকারি চাকরির বয়স ৩৫ করতেই হবে।

চাকুরীতে ঢুকার বয়সও ৩০ থেকে অন্ততঃ ৩৩ বছর করা উচিৎ। যতদিন সেসন জট থাকবে ততদিন উক্ত বয়স সীমা থাকা উচিত।

এই মহিলাকে আল্লাহ বুঝদান করুক তবুুবা উঠায় নেক। ৭৬-৮০ বছর বয়সে দেশ চালাচ্ছে। আর আমরা ৩০ এসে অকেজু হয়ে গেছি

কথাটা একদম সত্য। কিন্তু ১৮ সালের পরীক্ষা যদি ২৪ সালে হয়। তাহলে সে পাশ করবে কেমন করে। সে তো ফেলই করবে।

আসলে চাকরির ব্যবস্থা নেই না হয় বয়স কোন বিষয়না যোগ্যতা থাকলে যেকোনো বয়সে চাকরি করা যায়।

কারো তো পারিবারিক সমস্যা ও থাকতে পারে?এটাকে ও বিবেচনা করা উচিৎ,,,, ২৬ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হবে দেশ কিন্তু উন্নয়নশীল অন্য দেশের তরুণদের মতো আমাদের দেশের তরুণরা কেন পাবে না?

৩০ বছর বয়সের স্টুডেন্টরা বেশিরভাগ পরীক্ষায় ফেল করে কারণ, তারা কোন না কোন কাজে ঢুকে যায় তারা আর কতদিন এভাবে বেকার বসে থাকবে? তখন চাকুরী আর পড়া দুটো জিনিস একসাথে একটা ছেলের পক্ষে চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না.... এটার কষ্টটা কি কেউ বুঝে?

ঘরে ঘরে চাকরি দেওয়ার কথা বলেছিলেন। আমি এস এসসি পাশ করি মাদ্রাসা থেকে তাই আমার সরকারি চাকরি হয়নি আমার মনে কষ্ট এর দায় কে নেবে। আল্লাহ আছে বিচার করবে

ব্যাকডেট কি সবাই পেয়েছে?? ক্ষতি তো সবারই হয়েছে

বয়সেরর সীমা বাড়াতে এত আপত্তি কেন? এটা জনগুরুত্ব পূর্ণ বিষয়। বয়সসীমা ৩৫--৪০ বছর হলে ক্ষতি কী? ওল্ড ইজ গোল্ড।

কথা টিক। বয়স বাড়ালে খালি চাকরির পিছনে ছুটে বয়স পার করে দিবে। নিজে সাবলম্বি হওয়ার চেষ্টা করবে না

হ্যাঁ প্রধানমন্ত্রী ঠিকই বলেছেন কাজের একটা বয়স থাকে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সেশন জটের জন্য ছাত্রদের বয়স বেড়ে যায় হতাশা গ্রস্ত হয় তাই রেজাল্ট ভালো হয় না। এই অবস্থা থেকে মুক্তির উপায় বলেন দক্ষ জনাসক্তি জন্য সবকিছু নির্দিষ্ট সময় হওয়া উচিত। সময় কারো জন্য ভয়ে বসে থাকে না।পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যেন নির্দিষ্ট সময়ে পরীক্ষা হয়। এটাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেন ছাত্ররা শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার অসহ্য কোটাসিস্টেম যদি দেশে রাখতেই হয়। তবে যাদের বাবা যে কাজ করে তাদের জন্য সেই কাজেরই ব্যাবস্থা করেন। শুধু শুধু স্কুল কলেজে তাদের সময় অপচয় করিয়েন না। কোভিটে ক্ষতি হলো সবার। সরকার শুধুমাত্র যাদের শেষ হইছে এমন কিছু ছাত্রদের প্রণোদনা দিল। করোনার শুরুতে যাদের বয়স২৬/ ২৭ ছিল। করোনা পরবর্তীতে তাদের বয়স ২৮/২৯ হয়ে গেল। তাদের প্রণোদনা কোথায়? তারা তো এই প্রহসনের প্রণোদনা পায় নি।

প্রধানমন্ত্রী কাছে আমাদের প্রশ্ন যাদের বয়স চলে গিয়েছে তাদের জন্য ব্যাকডেট দিলেন কিন্তু যাদের বয়স ছিলো কিন্তু এখন চলে যাচ্ছে তাঁরা তো চাকরিতে আবেদনের বয়স ২৭.৬ মাস পেলো তাদেরও তো বয়স নষ্ট হয়েছে তাদের কি দিবেন আপনি বলেন, ফেল করে একই কথা বলেন,বিসিএস দিয়ে সব কিছু চিন্তা করলে হবে, ফেল করলে করবে আপনাকে কেউ চাকরি দিতে বলে নাই আবেদনে সুযোগ চেয়েছে, এতে আপনাদের লাভ

৩০ বছর হলে রেজাল্ট ভাল হয়না, সে আশি বছরের কাছাকাছি একজন মানুষ তার রেজাল্ট এতো ভাল হয় কী করে??

বয়স সীমা ৩৫ বছর হলে প্রধান মন্ত্রীর কী ক্ষতি বুঝলাম না।

৩০ বছরে কাজের সীমা শেষ!! তাইলে প্রধানমন্ত্রী হওয়া দরকার ছিলো ৭০ বছরেও কাজ করতে পারতাম😁

আপনি ৮০ বছর বয়সে বহাল রয়েছেন কেন

আল্লাহ বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন

বয়সটা বাড়ালে খুব ভালো হত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার কাছে অনুরোধ রইল।

যাই আমরা নতুন সরকা‌রের আশায় আ‌ছি । ইনশা আল্লাহ প‌রিবর্তন হ‌বে

এই প্রধানমন্ত্রী দিয়ে বেকার সমস্যা দূর করা অসম্ভব

চাকুরীতে আসলেই কি বয়স ৬০ বছর করা হবে? করা উচিত। কারণ সার্বজনীন পেনশনে বয়স ৬০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। আশেপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া চীন এবং শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি দেশে চাকুরীর বয়স সীমা ৬০ বছর।

মাশাআল্লাহ আপনি এই বয়সে এসে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন আর ত্রিশ বছর বয়সে আমাদের চাকরী থেকে বয়কট করে দিলেন?😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢😢

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সব সেশনের ভর্তি ও পরীক্ষা সময়মতো নিলে চাকরির বয়সটা নিয়ে এতো চিন্তাভাবনা করা লাগতো না।এস এই সি এর পর ভর্তি হতে লাগে৬/৮ তারও বেশি।আর ডিগ্রিতে ভর্তি হলে কবে যে মাস্টার্স শেষ তা কে বলতে পারবে?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাহলে এমন একটা সিস্টেম করেন যাতে ৩০ বছর বয়সে চাকরিজীবিরা রিটার্ড হয়ে যায়। কারন ৩০ সের পর তো আর এনার্জি থাকে না।সামনে নির্বাচন একটু ভেবে কথা বলেন। বাংলাদেশে লাখো চাকরি প্রত্যাশী আছে

এত পড়াশোনা করে সরকারি চাকরিতে আবেদন করার সুযোগ দেননা,আপনি তো ৭০ বছরে দেশ পরিচালনা করছেন, কেউ বাধা দিতে পারছেনা,আপনার হাতে শক্তি আছে তাই,

৩৫ বছর৷ বয়স করলে আমাদের মতো মেয়েদের অনেক কষ্ট হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনাকে অনুরোধ করছি।

জেনারেল শিক্ষা বয়কট করেছি

আপনি ৭৬বছর বয়সে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের জন্য নিজেকে একদম ফিট ভাবছেন আর দেশের ছেলে মেয়ে ৩০ হলেই একটা সরকারি চাকরির করার দক্ষতা আর যোগ্যতা হারিয়ে ফেলে! একই যুক্তিতে আমরা সরকারপ্রধানের বয়স সীমাও ৩০বছর করার দাবি জানাচ্ছি

Candidates have right to know his/her failed number in preliminary exam. Why are the number hidden? In many countries are this number come to light.

কোভিড ১৯ এর কারনে আমাদের পড়াশুনা ২ বছর পিছিয়ে গেছে। এটা পুষিয়ে দিন।আর যারা প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত তারা ব্যাকডেট এখনো পায়নি....

শিক্ষার্থীরা নির্বাচনের আগে এইটাই একমাত্র সুযোগ।সমগ্র চাকুরী প্রত্যাশীরা যেভাবেই হোক আন্দোলনে নেমে নির্বাচনের আগে সরকারের কাছ থেকে সরকারি চাকরির বয়সসীমা ৩৫ করার জন্য দৃঢ় প্রচেষ্ট হও,জোরদার আন্দোলন গড়ো।পরে আর রাস্তায় গড়াগড়ি করে কাঁদলেও কেউ দেখবে না এই দুঃখ।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ অনুরোধ বয়স শিথিল করুন