Рет қаралды 102
যাদের ১০ লক্ষ টাকার উপর বিনিয়োগ আছে সে সকল নতুন করদাতাদের জন্য বিশেষ কিছু পরামর্শ, প্রথম বছরে ফাইল নষ্ট করে আইনজীবীর কাছে গেলে খুব বেশী লাভ হবেনা!
তাই প্রথম বছরের আপনার যেকোন বড় ইনভেস্টমেন্ট থাকলেও সেটা দেখাতে হবে আপনার সোর্স অব ফান্ডের সমান করে।
অনেক করদাতা নেজেই জানেনা কখন কিভাবে তার প্রথম আয়কর রিটার্ন কে দাখিল করে দিয়েছিলো। যেমন অনেকেই জমি রেজিষ্ট্রেশনের জন্য নিজের এনআইডি কার্ড তুলে দেয় অন্যের হাতে তার পক্ষে সকল কাজ করার জন্য। তখন তৃতীয় ব্যক্তি আপনার নামে টিআইএন তৈরী করে রিটার্ন সাবমিট করে দেয় আপনার অজান্তে। আপনার ফাইলে আপনার কষ্টার্জিত কোন বিনিয়োগ দেখায় না বরং কোনরকমে রেজিষ্ট্রির কাজ চালিয়ে নেয়। এতে আপনার কত্ত বড় ক্ষতি হয়ে গেলো এটা অনেকেই বুঝে যখন পরের বছর আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে আসে। এই ধরণের ফাইল পরের বছর রিপেয়ার করার খুব বেশী সুযোগ থাকেনা। অত:পর আপনার কষ্টার্জিত মূল্যবান সম্পদকে রাখতে হয় আপনার ট্যাক্স ফাইলের আওতার বাহিরে, যা সরকারের কাছে কালো সম্পদ বা অব্যাখ্যাকৃত সম্পদ হিসাবে পরিচিত।
আরেকটা কমন সমস্যা হচ্ছে, করদাতা আয়কর আইনজীবীকে ভয় পেয়ে তার কাছে না গিয়ে তৃতীয় কোন ব্যক্তিতে পাঠায় তার বিষয়ে ডিলিং করার জন্য, যা একজন করদাতার জন্য অনেক বড় ভুল। তার উচিত নিজের ফাইল আইনজীবীর সাথে ফাইলের মেরিট বুঝে নেওয়া, সোর্স অফ ফান্ড যথাযথ ভাবে দেখাতে সহযোগীতা করা, তার কি কি সম্পদ আছে তা তুলে ধরা এবং সোর্স দেখানো। ইত্যাদি।