ধরুন , আলো আয়না তে রিফ্লেক্ট করে কিন্তু কাঠে করে না। তাহলে কাঠ দিলে আমি যে রিফ্লেকশন চাইছি সেটা হবে না। তো বিভিন্ন মন্ত্র, যন্ত্র এদের এনার্জী সব আলাদা আলাদা হয়, সেই অনুসারে ফুলের ধরন পাতার ধরন নির্ধারণ করা হয়েছে। এর পিছনে অনেক গভীর বিজ্ঞান আছে।

7980068562

আপনার মনে হয় ওরা জানে যে ওরা আসলেই হিন্দু ছিল ? বেশিরভাগই জানে না। আর ওরা এসেছিল লুটপাট করতে। সব ধংস করেছে শুধু মন্দির না , নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় ও ধংস করলো, এই গুলো কিছু লোকের Personal ইসু থেকে ধংস করেছে। তাদের স্বভাবে।

@@SriGuruJoy শিবলিঙ্গ টা যে হিন্দুদের উপাস্য সেটা তো জানত।তার পরেও ওই শিবলিঙ্গ কে পূজা করছে কেন সে প্রশ্ন মনে জাগেনি?

একদম সঠিক কথা বলেছেন । অনেক অনেক ধন্যবাদ। শ্রীগুরু জয়।

ঠিক বলেছেন। তবে স্বামীজির যে রাগ সেটা সেই সাপের ফোঁস করে ওঠার মত। ভিতরে শান্ত বাইরে দেখাতে হয়। এই হল সাধুর রাগ। আর আমরা যে রেগে যাই তাতে বেশির ভাগ সময় , রাগের মাথায় ভুল করে বসি। নিজের ক্ষতি করি। ব্রহ্মচর্য পালন করতে হবে, বাইরে গর্জে উঠতে হবে কিন্তু ভিতরে জানতে হবে আমি যন্ত্র মাত্র, ঈশ্বর আর আমাদের যে রিপু বা যাই বলুন , ভগবান যা যা দিয়েছেন সবই তাকে জানার জন্য কাজে লাগাতে দিয়েছেন। সাধকের রাগ হয় নিজের উপর , কেন আমি ২৪ ঘণ্টা তার স্মরণ করতে পারছি না। এই রকম। না হলে রাগের মাথায় মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। যদি আপনার দেশ সেবা করতেই হয়। শত্রু দমন করতেই হয়, সেই ক্ষেত্রে খুব ঠাণ্ডা মাথায় কাজ হাসিল করতে হয়।

কোন কিছু অপূর্ণ থাকে না , সব পূর্ণ হবে। কোন কষ্ট পাবেন না।

জেনে কিছুই লাভ হতো না। একমাত্র সাধক গণ সাধনার ফলে নিজের প্রয়োজনের জন্য জানতে পারেন।

১০০% হয়। এই বিষয়ে অন্তত আমাদের সন্দেহ থাকা উচিৎ নয়। আমাদের শাস্ত্র বার বার বলছে প্রমাণ সহ।এছাড়াও এখন internet reincarnation er প্রচুর document ও ভিডিও পাওয়া যায়। খুঁজে দেখুন না হলে সারাজীবন সত্যি টা আর জানা হবে না

ওখানে রাধা শক্তি কাজ করছে। ওটাই তো যথেষ্ট। বল রাধে রাধে

আসলে লক্ষণ দিয়েও সব সময় ভক্ত চেনা যায় না । ভক্ত চেনা খুব কঠিন। সাধু চেনা যায় চরণে , ভক্ত চেনা যায় মরনে ।

ডাইনোসরের বীজ এখনো প্রকৃতি রেখে দিয়েছে , সময় ,সুযোগ এলে আবার ফিরে আসবে।

হবেও না। এই সব জিনিস জড় মেশিনের দ্বারা প্রমাণ করতে পারবে না। যদিও গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে বলেই আমাদের শাস্ত্রে লেখা আছে। আর হাজার একটা প্রমান আছে। তবুও মানুষ যেহেতু সাদা চামড়ার পা চাটা তাই যত দিন ওই সাদা চামড়ার বিদেশীরা না বলবে তত দিন মানব না। আমাদের দেশের যোগী মহাপুরুষ গণ, যারা নিজের জীবন দিয়ে , সাধনা দিয়ে গবেষণা করেছেন । যেখানে আমাদের শাস্ত্র বলছে সেই গুলো আমরা মানতে নারাজ। জার্মানি আমাদের শাস্ত্র নিয়ে গবেষণা করে কত কি আবিষ্কার করে ফেলল ? আমরা সেই সব খোঁজ রাখি না। কি ভাবে নিজে দের নিজেরা বোকা বানাবো সেই নিয়েই পড়েছি।

আপনিও সেই সাদা চামড়ার রেফারেন্স টেনে ই কথা গুলো বলছেন, আবার বলছেন ওনারা এই বিষয় গুলো লুকিয়ে রেখেছেন, তাহলে আপনাকে কে বললো যে বিদেশী গবেষকরা প্রমাণ করেছেন?? আজকের দিনে এভিডেন্স ছাড়া কিচ্ছু প্রমাণিত হবে না, মনুষের মধ্যে সায়েন্টিফিক টেম্পারামেন্ট বাড়ানোর দরকার । আর কোন শাস্ত্র গ্রন্থে দান করলে পরের জন্মে ভালো কিছু হবে একটু জানাবেন, আমিও পড়তে চাই

​@@SriGuruJoyআমার কমেন্ট টা ডিলিট করলেন কেনো??

কোন শাস্ত্র গ্রন্থে দান করলে পরের জন্মে ভালো ঘরে জন্ম হয় বলা আছে, জানাবেন পড়তে চাই, আমার কমেন্ট আমি আবার লিখলাম, উত্তরের অপেক্ষায় থাকবো

আপনার কোন কমেন্ট ডিলিট করা হয় নি। সব গুলোই জ্যান্ত আছে। আমিও ওই একই কারণে সাদা চামড়া টেনেছি, যাদের একটি সায়েন্টিফিক টেম্পার্মেন্ট বেশি তাদের মগজে ঢোকানোর জন্য। তারা যদি google search করে এভিডেন্স এর সত্যতা সম্পর্কে জানতে পারে। গর্ভ গীতায় পাবেন । একটু পরিশ্রম করে পড়াশুনা করতে হবে। আর বিজ্ঞান বলতে কি বোঝায় সেটাও ওই টেম্পর্মেন্টের সাথে বোঝানো উচিৎ। না হলে অপ বিজ্ঞান কে বিজ্ঞান বলে ভুল করবে।

পুনর্নবা শাক সিদ্ধ করে খেলে লিভার, গলব্লাডার ও কিডনিতে স্টোন বা পাথর হলে তা গলে বেড়িয়ে যায়। বেশ কিছুদিন ধরে খেতে হবে। আর প্রস্রাব না হলে বা কম হলে এই শাক খেলে প্রস্রাবও সরল হয়।