হাসান মাহমুদ এর বক্তব্য কদাচিৎ সত্য হতে পারে। কাজেই তিনি মিথ্যা বলেন বেশি।

আরে ভাই, ফকিন্নীরে কেউ দেখতে পারে না। যে মহিলা অন্য মানুষের কাছে ট্যাকা ধার চায়, সে মহিলাকে নিয়ে অন্যরা শুধু হাসি ঠাট্টাই করতে পারে।

টেম্পুচালক মিশন ভারতীয় দালাল

সরকার পতনের আন্দোলন শুরু হয়ে গেছে। ছাএরা মাঠে আছে। বি এন পি চরমোনাই, জামায়াত ঐক্য করে এখনই মাঠে নেমে আসুন। প্রতিটি উপজেলায় ৫০০০ লোক বাশের লাঠি, নিয়ে ৭ দিনের জন্য জীবন যুদ্ধে নামুন হাসিনা ভো দৌড়

এখন যদি সকল দল মত নির্বিশেষে এক না হয় তাহলে, আজ যারা মরার ভয়ে ঘরে ঢুকে বসে থাকতে চাচ্ছে। এই যুদ্ধ একদিন তার ঘরের দরজায় গিয়ে কড়া নাড়বে গভীর রাতে, যা ১৯৭১ এর চেয়েও ভয়ংকর। ভয়াবহ অবস্থা আমাদের সবার জন্য অপেক্ষা করছে। টিক টক ফেসবুক রেখে রাজপথে নামো, আর না হলে আগামিতে মরার জন্য প্রস্তুত হও। তুমি যে দলই করো, তখন কনো লাভ হবেনা।। তাই সকল দালকে আমি আহ্বান জানাচ্ছি, সবাই এক হোয়ে রাজপথে আন্দোলনে নামুন। অন্য দেশকে লবিং করে মুক্তি হবেনা। যুক্তরাষ্ট্র আমাদেরকে ভারতের স্বার্থে ধ্বংস করছে।। এটা তাদের একটা দীর্ঘ মেয়াদি প্ল্যান। ওরা আমাদের হত্যা করে আমাদের মাটি চায় তাদের সেভেন সিস্টার কে রক্ষার জন্য। বাংলাদেশ এখন ভৌগোলিক ভাবে ভারতের পেটের ভেতরের ক্যানছার। তাই ভারত সেই ক্যানছার চিরতরে কেটে ফেলার চিন্তায় আছে। আমরাই হচ্ছি তাদের ক্যানছার। ফিলিস্তিনের চেয়েও করুন পরিনতি হতে চলেছে আমাদের। তাই সকল দেশবাসীকে যেগে উঠতে হবে। এই খেত্রে মৃত্যুর ভয় করে আর লাভ নাই। আজ সবাইকে এক হতে হবে। তা না হলে একে একে সবাইকে ধরবে। সেনাবাহিনী পুলিশ হায়দ্রাবাদেও ছিলো, তারা দেশকে রক্ষা করতে পারেনি।সিকিমের দিকে দৃষ্টি দিন। ভারত ইজরায়েলের ফটোকপি একই মুদ্রায় এপিট ওপিট।

আপনার মত পন্ডিত এর মতে কি পাকিস্তানের পরামর্শে চলা উচিত!!

আমার তো মনে হয় পরীমনিকে গ্রেফতারের জন্য চাকরি যায় নাই। দুর্নীতি করে থাকেলে তার জন্য হয়তো তার চাকরি যাইতে পারে। পরিমনি এমন কেউ না যে তাকে গ্রেফতার করলে চাকরি যাবে।

যতই চীন সফরে হাসিনা যাক , যেখানেই এই দেশদ্রোহী ইতর শয়তান টি সফর করুক না কেন সেই তিস্তা প্রোজেক্টের নৃশংস একমাত্র শত্রু বাস্তবায়নের কাজটি ভারতের হাতেই তুলে দেবে , এ ব্যপারে আমি ১০০% ভাগ নিশ্চিত , এটি তার আচরণে পূর্ব পরিকল্পিত তা স্পস্ট । যে দেশটির পূর্বাপর আগ্রাসী নীতি নিয়ে জনগন সব সময় ভীত সন্ত্রস্থ তার হাতেই সমর্পণ করে দেবে তিস্তা পারের দুই কোটি মানুষের বাঁচা মরার ভবিষ্যৎ । শেয়ালের কাছে মুরগি বর্গা দিলে যা হবে তিস্তা প্রকল্পে ভারত আসা মানেই সেটিই ঘটবে , আদানীর কাছে বিদ্যুৎ ক্রয় করার মত ব্যবস্থা করছে হাসিনা মাগি । হাসিনা মাগি মনে করে এদেশের মানুষ কিছু বোঝে না । আচ্ছা ভারত এই প্রকল্প কেন নিতে চাইবে ? ভারত নিজেই তো এই প্রকল্পের একটি মহা এবং একমাত্র শত্রু । কি মুশকীলের কথা রে বাবা ! ভারত বাটপারের খেয়ে দেয়ে কাম নেই তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে দেবে , ভারতের হাতে পরলে আগামী ৫০০ বছরেও আলোর মুখ দেখবে না গ্যারান্টি ১০০% । বাংলাদেশে বিনিয়োগের মত অর্থ ভারতের নেই , চীনের হাতে পরলে প্রথম দিন থেকেই বাস্তবায়ন আলোর মুখ দর্শন করবে ১০০% গ্যারান্টি । তবে হাসিনা ইতরের পয়দার আহ্ললাদ প্রকল্প টি ভারতের হাতে দিয়ে দেওয়া হবে কারণ মোদীর সাথে ভাতার গীরির সম্পর্ক আছে । যেটাকে বলে ভাতারিংকিং , আগামী ৫০০ বছরেও বাস্তবায়নের কোন সম্ভাবোনা নেই। কারণ এই প্রকল্পে ভারত প্রস্তাব দেয়ার উদ্দেশ্য হলো এই প্রকল্প বন্ধ করা । যাদের জন্য এই সমস্যা তাদের প্রস্তাব বিবেচনা করবেন কেন প্রধানমন্ত্রী? মুল সমস্যাই হল ভারত , সে কি করে এই প্রকল্পের বাস্তবায়ন করবে ? এসব আলোচনা হাসিনার চীন সফর সব ধাপ্পাবাজী , হাসিনা ভারতের হাতে যেভাবে দুই সমুদ্র বন্দর তুলে দিয়েছে ঠিক এটাও ফাইনাল হয়ে আছে যে তিস্তা প্রকল্প ভারতের হাতে যাচ্ছে , এর অর্থ হল তিস্তা পারের দুই কোটি মানুষের দুর্ভোগ আর কখনই বিদায় হবে না , এখানেই শেষ , সুতরাং তিস্তা নিয়ে বাংলাদেশের আপামর জনগন যে রঙ্গিন স্বপ্ন দেখে আসছিলো অচীরেই তার নিশ্চিত মৃত্যু ঘটতে যাচ্ছে ।

সবই নাটক সংলিপ্ত শুধু ইন্ডিয়ার দাদা রাগ করতেছে

এই দেশটাকে শেষ করে তারপরে যাবে ক্ষমতা থেকে

চীন যদি ঘোড়ার আন্ডা দিয়ে থাকে। ওটা খাওয়া যাবে না। তাই ভারতের দাদা বাবু আমাদের দেশী মুরগির ডিম দিবে......। চীনের লোন দরকার নেই। সুইস ব্যাংকের জমা টাকা এনে দেশ চালাব।

হাসান মাহমুদের বক্তব্য ব্যক্তিগত--বাংলাদেশ আলীগ।

দেশের সম্পদ নিয়ে বহিঃশক্তির ভাগবাটোয়ারার খেলা?

ভারত পন্য বয়কট।

দা ধাঁ বাবুর কথা শুনতেই হয়। ধাঁধা যদি বলে থাকে ফেরত আসার জন্য আসতেই হয়। দোষের কি? আপনারা তো বলেছেন চীনের সফরের যাওয়ার আগেই ধাঁন্দাবাজের নিকট তিস্তা ও রেলের কাজ বিক্রি করে দিয়েছে। ফরিদপুর।

এরা সব মিথ্যাবাদী। হা মা!!

Ha Ha He He

ধন্যবাদ আপনাকে।