তোতা পাখির মত বলেই যাচ্ছেন।হযরত ওমরের মত আহলে কুরআন হয়ে যান😢😢😢😢

MashaAllah onek sundor alochona

এমন এতেদালী মেজাজের মানুষ খুব কম

মাশাল্লাহ চমৎকার আলোচনা

যেটা রাসূল(সা:) এর পুরা জীবনে একবারও ফরজ নামাজের শেষে সম্মলিত মোনাজাত করেন নি তাহলে সেই আমলটা টা আমরা করে যাচ্ছি আবার পেছনে লজিক দিয়ে। আফসোস

আমি সৌদি আরব থেকে বলছি আমি যেখানে কাজ করি আমার সাথে অনেক খৃষ্টান হিন্দু বৌদ্ধ ধর্মের লোক আছে তারা আমাদের সাথে সব সময় কথা বলতে গেলে আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ ইনশাআল্লাহ বলে আর আমাদের দেশের কিছু নাম ধারী মুসলমানদের আপত্তি। ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের ঈমান আমল হেফাজত করুন আল্লাহুম্মা আমিন

Mashallah❤

হাদিস কেউ রচনা করেন নি, সংকলন করেছেন।

মাশাআল্লাহ ❤❤❤

মাশাআল্লাহ খুব চমৎকার আলোচনা।

🎉🎉

মাশাআল্লাহ! হুজুরের কথাগুলো আমার এত ভালো লাগে! কত স্পষ্ট ভাষায় স্পষ্ট আওয়াজে কথা বলেন! আমিও কামনা করি, যদি আমি এমনভাবে কথা বলতে পারতাম!

আলহামদুলিল্লাহ্,মা শা আললাহ্।

মাশা আল্লাহ

দয়া করে উনার সাথে যুগাযুগ করা যায় কিভাবে বলা যাবে?

37:50 অথচ স্কুলের সিলেবাসে কোনো এক কালে হিজরি সন সিলেবাসভুক্ত ছিলো

বেদাতিরা বাপের বেটা হয়ে থাকলে ফরজ সালাতের পর সম্মলিত মুনাজাত করার একটা দলিক দেন।

❤❤

কী চমৎকার আলোচনা। অনেক উপকৃত হলাম হুজুর! ❤

জাযাকুমুল্লাহ হুজুর ❤

মাশাআল্লাহ

ভিডিয়ো থেকে অজানা অনেক কিছু জেনেছি। জাঝাকাল্লাহ কর্তৃপক্ষকে৷ হযরতের এত সুন্দর শদ্বচয়ন মুগ্ধ করে আমাকে। হযরতের দীর্ঘ হায়াত ও সুসাস্থ কামনা করি। #ফেনী_থেকে

sundor 💌💌

তার পরিচয়টা কেউ কি একটু দিবেন????

জাযাকাল্লাহ খাইরান

একটা বিষয় বোঝানোর জন্য এত বকবকি লাগেনা। ছলনা ছাড়ুন সুন্নত মানুন। সম্মিলিত জোরে জোরে দোয়া সঠিক না।

শায়খ ফাতিহার পরে আমিন জোরে বলি তখন হামাফি আলেমেরা বলে, আমিন দোয়া জোরে বলা যাবেনা। কুরআন থেকে দলিল den

মাশাআল্লাহ

ফরজ সালাতের পর সম্মিলতো দোয়া যদি রাসূল করে থাকে তাহলে সুন্নাত হবে মুস্তাহব কেন?

কুরআনবাদ: মি: রোশন ও সমমনাদের বলছি মি: রোশন আপনার ভিডিওর কিছু কিছু দেখলাম। সমপর্যায়ের এমন ভিডিও মিডিয়ায় হর হামেশাই দেখা যায়। যাক, এসব বানিয়ে আপনি সম্ভবত মনে করছেন যে এতে সমাজের উপকার হচ্ছে। তবে আমার মনে হয় আপনি মুসলিমদের অপকার করছেন। যেমন আপনার নামাজের ধারণা যদি মানা হয় তবে মন্দির/গীর্জার মত নাচ-গানসহ প্রার্থনা বা যেমন খুশি তেমন আচরণ তথা অট্টহাসি-চিৎকার এসবের দ্বারা ধর্মাচরণ বা বৌদ্ধদের মত প্রণাম/ধ্যান বা চক্র ঘুরিয়ে নাম যপ করে প্রার্থনা করতে হবে বা নামাজের নতুন কোন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে হবে! আল-কোরআন মজিদে নামাজ কায়েমের কথা বলা হয়েছে। তবে কয়বার নামাজ আদায় করবেন বা কেমন করে করবেন তাত বলা হয় নাই। রোশন সাহেব আপনি দিনে একবার নামাজ পড়তে বলবেন, না সারাদিন তা পড়ে যেতে বলবেন? আর কোন উপায়ে তা আদায় করতে বলবেন? রসুলের কোনোরূপ সুন্নাহ যদি নামাজে না থাকে তবে কি কেবল সুরা ফাতিহা ও অন্য সুরা পাঠের মাধ্যমে নামাজ শেষ করবেন (আল্লাহ তায়ালা নবী রাসুলদের তার বিধান প্রতিষ্ঠিত করার জন্য এ জগতে প্রেরণ করেন । তারা তাদের কাজ করে গেছেন। প্রার্থনা করার নিয়ম বলেছেন। নতুন কোন কানুন চালু করার জন্য আর কারো আসার কোনো সুযোগ নেই। কারণ কুরআন আমাদের জানিয়ে দিয়েছে আর কোন নবী পাঠানো হবে না। বিধায়, মুসলিমদের সর্বশেষ রসুলকেই অনুসরণ করতে হবে।) ইসলামে এখন যত ফেরকাই থাকুক না কেন তারা তাদের নিজেদের মাজহাবের জন্য নামাজের সুনির্দিষ্ট কানুন বা শৃঙ্খলা মানছেন। হয়তো কেউ কেউ জোরে আমিন বলেছেন আর কেউবা নিরবে বলছেন। দোয়া কালাম পাঠের ফারাকও আছে। বিধায় আপনার ভাবনা প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আপনাকেই বা নতুন কোন গুরুকে নতুন কোন নিয়মের নামাজের গাইড হতে হবে। ধরে নিলাম আপনিই হলেন সে নতুন গুরু (অর্থাৎ কাউকে সে সবের নিয়ম প্রণয়ন করতে হবে, কারণ আল্লাহ পাক নিজেই ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করতে মানবের নিকট আসেন না, তিনি নবী-রসুল-প্রচারক দ্বারা তাঁর দ্বীন প্রচারের ব্যবস্থা করেন।)। যাকগে, তখন আপনিই নামাজ আদায়ের কোন নতুন উপায় বাতলে দিবেন, ধর্মাচার পালনের কথা বলবেন, তাই নয় কি? এভাবেই ভন্ড নবীদের কাহিনী সৃষ্টি হয়েছিল। গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী, কবির, গুরু নানক, ইয়াজিদিদের গুরু ইব্রাহিম, বাহাই ধর্মের গুরু (১৯শতকের পারস্য থেকে নির্বাসিত) বাহাউল্লাহ এবং এমন অনেকের গুরু বনার নজির সৃষ্টি হয়েছে। তারা নতুন করে প্রার্থনা পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। তাদের কমবেশি অনুসারী হয়েছে। তবে প্রতিষ্ঠিত মাজহাবের লয় ঘটে নাই বরং আরো কিছু ফেরকার উদ্ভব হয়েছে। ইসলামী সমাজে আর নতুন মাজহাব উদ্ভাবক গুরু ও নব প্রতিষ্ঠিত কোন ফেরকা তথা বিভক্তির দরকার নাই। আপনার কথিত গাইডেন্সে আম মুসলিমগন মিস গাইডেড হবে। সকলেই আপনার মত যুক্তিবাদী ধর্ম বিশেষজ্ঞ নন। হাল জমানা অবধি মুসলিমদের মধ্যে বহু ফেরকা সৃষ্টি হয়েছে। "রৌশনবাদ" নামের নতুন কোন মাজহাব সৃষ্টির কোন দরকার আছে কি? ভেবে দেখবেন। আপনি হয়তো বলবেন এমন কিছুত আমি বলি নাই। মানলাম, আপনি সাচ্চা মুসলমান তবে আপনার আলোচনা জটিল এবং সাধারণ মুসলমানদের নিকট অবোধ্য আর সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিকট তা উচ্চ মার্গের বয়ান। তাদের নিকট সজল রোশন মহামান্য গুরুদেব! তবে আমার মতে আপনার বয়ান তরুণ সমাজকে পথভ্রষ্ট করতে পারে। খৃষ্টান মিশনারি ইসলামকে ভ্রান্ত প্রমাণ করতে আপনার উদ্ধৃতি দিবে।আপনি হয়ত বলবেন আপনার বাণীতে দোষনীয় এমন কিছু নেই যা কাউকে পথভ্রষ্ট করতে পারে তবে আমার মনে হয় আপনার কিছু কিছু কথা ভুল বুঝে সন্দেহবাদী মানব আপনার মতোই গুরু খোঁজ করবে!

❤️

এত ভালো লাগে হুজুরের কথা, মাশাআল্লাহ স্পষ্ট উচ্চারণ এবং সুন্দর বাংলায়❤

আল্লাহ তায়ালা শায়েখ কে নেক হায়াত দান করুন

হাদীস শ্রেনী বিন্যাস করার মুল নীতির অনুমোদন আপনাকে কে দিয়েছে?

মাশা-আল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা হযরতের হায়াতে বারাকাহ দান করুন।

স্বাগতম হিজ‌রি ১৪৪৬ সন। সকল মুসলমানকে হিজ‌রি নবব‌র্ষের শু‌ভেচ্ছা ।

স্বাগতম হিজ‌রি ১৪৪৬ সন। সকল মুসলমানকে হিজ‌রি নবব‌র্ষের শু‌ভেচ্ছা ।

মাশা-আল্লাহ। হুজুরের আলোচনায় প্রাণ থাকে ❤❤❤

এটাই প্রমান করলেন যে মুয়াত্তা ও হাকিম এর এই হাদিসগুলো সহিহ নয়। সিহাহ সিত্তার 'কুরান কে আকড়ে ধর' সহিহ হাদিসটাকেই গ্রহণ করলাম। সজল ভাই ঠিক...প্রমান হল।

GREAT ❤

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি,,,,, মুহতারাম,,,,, আপনার আলোচনা থেকে আপনার / আপনাদের ফতোয়া হল ফরজ সালাতের পরে সম্মিলিত দোয়া হল "" মুবাহ।"" আর শরিয়তে মুবাহ হল এমন কাজ যা করলে কোন সওয়াব হয়না, আর না করলেও কোন গোনাহ নেই। এর আলোকে আপনার নিকট প্রশ্ন হল,,,, ১. সকলেই জানি, কোরআন তিলাওয়াত অত্যন্ত সওয়াবের কাজ। কিন্তু যদি কোন নফল নামাজরত ব্যক্তির নিকটে বসে শব্দ করে কুরআন তিলাওয়াত করাও যদি সঠিক না হয়, তাহলে কিভাবে ইমাম সালামের মাধ্যমে নামাজ শেষ করার পর যেখানে অসংখ্য মুসল্লী তাদের ছুটে যাওয়া ১/২/৩/৪ রাকআত ফরজ সালাত আদায় করা অবস্থায় রাসূলের শিখানো অসংখ্য সুন্নাহ বাদ দিয়ে মাইকে সম্মিলিত মোনাজাতের নামে নিজের মনগড়া " মুবাহ" দোয়া করার মাধ্যমে ফরজ সালাত আদায়রত অসংখ্য মুসল্লীর নামাযে ব্যাঘাত ঘটানো কিভাবে সঠিক হতে পারে? ২. " মুবাহ " যেহেতু করলেও কোন সওয়াব হয়না, তাই আপনার আলোচনা অনুযায়ী ফরজ সালাতের পরে দোয়া কবুলের এমন গুরুত্বপূর্ণ মূহুর্তে রাসূলের শিখানো অসংখ্য সুন্নাহ দোয়া বাদ দিয়ে কোন প্রকার সওয়াব বিহিন আমল তথা মুবাহ দোয়ার (সম্মিলিত মোনাজাতের) প্রয়োজন কি? প্রকৃতপক্ষে, এই সম্মিলিত মোনাজাতের মাধ্যমে নামাজরত মুসল্লীর নামাযে ব্যাঘাত ঘটানো, ইমাম সাহেবের ইলমের বহর জাহির করা ও অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ আমল তথা সুন্নাহ দোয়াগুলোর পরিবর্তে মুবাহ তথা নিস্ফল আমল প্রচলনের মাধ্যমে শয়তানকেই খুশি করা হয়। ৩. আপনার আলোচনা থেকে প্রমানিত হয়নি যে, রাসূল সাঃ এর মাদানি জীবনের দীর্ঘ দশ বছরে সাহাবীদের নিয়ে ফরজ সালাত আদায়ের পর মাত্র একদিন ধারাবাহিক ভাবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পরে সম্মিলিত মোনাজাত করেছেন। ৪. পরবর্তী ৪ খলিফার ৩০ বছরের অধিক শাসনামলে এক সপ্তাহ বা কয়েকদিনের জন্য ধারাবাহিক ভাবে সম্মিলিত মোনাজাত করেছেন তার কোন প্রমান আপনি দিতে পারেন নি। সর্বোপরি যে আমল ইসলামের স্বর্ণযুগের দীর্ঘ চল্লিশ বছরেও পাওয়া যায়নি সে আমল বেদাত না হয়ে কিভাবে মুবাহ/ মুস্তাহাব হয়। আর বেদাত তাহলে কি হতে পারে? আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক বুঝার ও আমল করার তাওফিক দান করুন। আমিন.....

Hamas jindabad ❤I love you Taki wosmani shahab

তোরা হাদীস বানিয়ে বানিয়ে ব্যবসা করিস।হাদিস ১০ বছরের মধ্যে হাদিস বিলুপ্ত হবে।সকলৎভাসিটি কলেজ,স্কুলে আমরা একাজ শুরু করেছি।তোদের ছিয়া সিত্তা যারা লিখছেন সবগুলো প্রতারক ।তা দেখেই বোঝা যায়😢😢😢😢

ভালোবাসার আরেক নাম মাওঃ শরিফ মুহাম্মাদ

মাশাআল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা

যুক্তি দিয়ে ধর্ম চলে না। রসুলুল্লাহ সঃ সলাত ও দোয়া যখন যেভাবে করেছেন তার ব্যতিক্রম করার কোন সুযোগ নেই। মুসুল্লীরা যখন নামাজরত থাকেন তখন উচ্চস্বরে কুরআন তিলাওয়াত করা হরাম (সুনান আবু দাউদ হা/ ১৩৩২)। প্রায় মাসজিদে মুছুল্লীদের সলাতরত থাকা অবস্থায় ইমাম সাহেব উচ্চস্বরে মুনাজাত করেন, যা উপরোক্ত হাদিস অনুযায়ী হারাম।

17:00 তালফিক জমহুর উলামাদের নিকট জায়েজ যতক্ষণ না ইত্তেবায়ে হাওয়া হয়

খুবই মূল্যবান কথা❤❤

আল্লাহুম্মামাগফারলি,সুবাহান আল্লাহ আল্লাহু আকবার,

বারাকাল্লাহু ফিকুম।