আহলে হক জিন্দাবাদ উলামায়ে দেওবন্দ জিন্দাবাদ।

سبحا ن الله

الله اكبر

কি বল্লো কিছুই বুজলাম না সুনতাম সে বলে আনেক গিয়ানি এখন দেখি মাথা মোটা

মাশাআল্লাহ ❤

কুফরি আকিদা।

মাশাআল্লাহ

ছালামুন আলাইকুম, আল্লাহ্ র শেখান ছালাম কেন বলেন না?

আসসালামু আলাইকুম আমি ভারত থেকে দেখছি আপনার হায়াতে বরকত দান করুন আল্লাহ আপনার বক্তব্যে য়ে কথা গুলি বললেন শুনে খুব ভালো লাগলো

Nice

মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা।

আপনারা নিয়মিত ভিডিও দেন না যার কারণে ভিডিওর ভিউজ কমে যাচ্ছে,মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে না।

আল্লাহ তুমি কবুল করো প্রিয় জামিয়াকে

Hujur khub sondor alosona koresen, sob alemra aybisoi gulanya alosona korle, jena bebisar oslylota,julum komejeto ,alhamdulillah

ইনসাফ পূর্ণ আলোচনা। আল্লাহ আপনার ইলমে বারাকাহ দান করুন আমিন।

এটা কোথায় দেওয়া হয়

ফেসবুক রিলস থেকে টাকা ইনকাম করা কি জায়েয? যেহেতু এখানে এড দেখায় না।

আসসালামু আলাইকুম কেমন আছেন ভাই আপনার সাথে কথা বলা যাবে

আসসালামু আলাইকুম ভাইজান আপনার সাথে কথা বলা যাবে কোনো বাবে

ভারত উপমহাদেশে সঠিক ইসলামের দ্বারক-বাহক হলেন উলামায়ে দেওবন্দ

দেওবন্দি আলেমদেরকে অনেক ভালবাসি

এখানে হাদিয়াহ শব্দটি আসল অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে নাকি প্রচলিত অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু আমরা অনেক সময় হাদিয়াহকে পারিশ্রমিক টাকা হিসেবেও বোঝাই।যেটা আসল অর্থ নয় আর যদি আসল অর্থে ব্যবহার করা হয় সেহেতু খতমকরানোকারি নিজ থেকে খুশি হয়ে কিছু টাকা হাদিয়াহ দিলে কি সেটা জায়েয হবে। বিষয়টা খুলাসা করবেন। যাতে বুজতে কোনো অসুবিধা না থাকে।

জি ইনশাআল্লাহ ❤❤

মাশাআল্লাহ

বেটা তোকে একটা থাপ্পর মাড়বো, উল্টা পাল্টা কথা বলিস কেন?

সমস্যা হইল ঘরের বউ

মাশাল্লাহ আমার প্রিয় শায়েখ আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন ❤

যে ব্যক্তি othoba gonotantrik Kafer dolgulo আল্লাহকে-ই একমাত্র আইন প্রণয়নকারী বিধানদাতা হিসাবে মানে না সে ব্যক্তি Awami BNP সুস্পষ্টভাবে কাফের কাফের এবং বড় কাফেরদের একজন আর যে ব্যক্তি আল্লাহকেও আইনদাতা বিধান হিসেবে মানে আবার মানুষের তৈরি করা কুফরী আইনের স্বীকৃতি দেয় সে ব্যক্তি সুস্পষ্টভাবে মুশরিক মুশরিক এবং বড় মুশরিকদের একজন। 🖊️আইন প্রণয়নের জন্য যে সকল গুণের প্রয়ােজন তা কেবল আল্লাহর মধ্যেই পাওয়া যায় আইন প্রণয়নের জন্য যেই গুণাবলী দরকার তা হচ্ছে : ১। الحكمة الكا ملة / পূর্ণ প্রজ্ঞাময়ী হতে হবে। আইন প্রণয়নকরীকে পরিপূর্ণ প্রজ্ঞাময়ী এবং কৌশলী হতে হবে। তা না হলে কোনটি মানুষের জন্য কল্যাণকর আর কোনটি অকল্যাণকর তা জানতে ব্যর্থ হবে। আর এই গুণটি কেবল আল্লাহর মধ্যেই রয়েছে । ইরশাদ হচ্ছে وَهُوَ خَيْرُ الْحَاكِمِينَ অর্থ: “আর তিনি উত্তম ফয়সালাকারী । (সুরা আল আ'রাফ: ৮৭, সুরা ইউনুস: ১০৯, সুরা ইউসুফ: ৮০)। وَأَنْتَ أَحْكَمُ الْحَاكِمِينَ অর্থ: “আর আপনি সর্বোত্তম ফায়সালাকারী । (সুরা হুদ: ৪৫) أَلَيْسَ اللَّهُ بِأَحْكَمِ الْحَاكِمِينَ অর্থ: “আল্লাহ কি বিচারকদের শ্রেষ্ঠ বিচারক নন?” (সুরা আত-ত্বীন:৮) ২। الى حمت الكا ملة / পূর্ণ দয়াময় হতে হবে। দ্বিতীয় গুণ হল আইন প্রনয়ন কারীকে সকলের প্রতি পূর্ণ সদয় ও করুনাময়ী হতে হবে। তা না হলে সে আইন প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার। জন্য হবে এবং তার অপব্যবহার হবে । আর এ গুণটিও কেবল আল্লাহ (সুব:)-র মধ্যেই পাওয়া যায় । ইরশাদ হচ্ছে - وَهُوَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِينَ অর্থ: এবং আপনি রহমকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ট রহমকারী। (সুরা ইউসুফ: ১২ঃ ৬৪) وَأَنْتَ خَيْرُ الرَّاحِمِينَ অর্থ: এবং আপনি রহমকারীদের মধ্যে শ্রেষ্ট রহমকারী । (সুরা মুমিনুন ২৩: ১০৯, সুরা আম্বিয়া: ৮৩, সূরা মুমিনুন- ২৩ঃ ১১৮) ৩। المحسن العادل / সৎ ও ন্যায় বিচারক হতে হবে। সার্থবাদী ও পক্ষপাতদুষ্ট হতে পারবে না। আর এইগুণটিও আল্লাহর মধ্যেই পাওয়া যায় । ইরশাদ হচ্ছে إِنَّ اللَّهَ يَأْمُرُ بِالْعَدْلِ وَالْإِحْسَانِ وَإِيتَاءِ ذِي الْقُرْبَىٰ وَيَنْهَىٰ عَنِ الْفَحْشَاءِ وَالْمُنْكَرِ وَالْبَغْيِ ۚ يَعِظُكُمْ لَعَلَّكُمْ تَذَكَّرُونَ অর্থ: “নিশ্চয় আল্লাহ ইনসাফ, সদাচার ও নিকট আত্মীয়দের দান করার আদেশ দেন এবং তিনি আশ্লীলতা, মন্দ কার ও সীমালঙ্ন থেকে নিষেধ করেন। তিনি তােমাদেরকে উপদেশ দেন, যাতে তােমরা উপদেশ গ্রহণ কর।” (সুরা নাহল : ৯০) إِنِ الْحُكْمُ إِلَّا لِلَّهِ ۖ يَقُصُّ الْحَقَّ ۖ وَهُوَ خَيْرُ الْفَاصِلِينَ অর্থঃ- আল্লাহ ছাড়া কারাে নির্দেশ চলে না। তিনি সত্য বর্ণনা করেন এবং তিনিই শ্রেষ্ঠতম মীমাংসাকারী। (সূরা আনআম- ৬ঃ ৫৭)। أَفَغَيْرَ اللَّهِ أَبْتَغِي حَكَمًا وَهُوَ الَّذِي أَنْزَلَ إِلَيْكُمُ الْكِتَابَ مُفَصَّلًا ۚ وَالَّذِينَ آتَيْنَاهُمُ الْكِتَابَ يَعْلَمُونَ أَنَّهُ مُنَزَّلٌ مِنْ رَبِّكَ بِالْحَقِّ ۖ فَلَا تَكُونَنَّ مِنَ الْمُمْتَرِينَ وَتَمَّتْ كَلِمَتُ رَبِّكَ صِدْقًا وَعَدْلًا ۚ لَا مُبَدِّلَ لِكَلِمَاتِهِ ۚ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ অর্থ: “আমি কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে বিচারক হিসেবে তালাশ করব? অথচ তিনিই তােমাদের নিকট বিস্তরিত কিতাব নাযিল করেছেন। আর যাদেরকে আমি কিতাব দিয়েছিলাম তারা জানত যে, তা তােমার রবের পক্ষ থেকে যথাযথভাবে নাযিলকৃত। সুতরাং তুমি কখনাে সন্দেহকারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়াে না।(১১৪) আর তােমার রবের বাণী সত্য ও ন্যায়পরায়ণতার দিক থেকে পরিপূর্ণ হয়েছে। তাঁর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই । আর তিনিই সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞানী ।” (সুরা আল আনআম: ১১৪-১১৫) ৪। العلم المحيط / সর্বময় জ্ঞানের অধিকারী হতে হবে আইন প্রণয়নকারীকে অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যত সব কিছুর জ্ঞান থাকতে হবে। নতুবা ভবিষ্যতে এ আইন দ্বারা কি সমস্যা হবে তা জানতে ব্যর্থ হবে এবং পরে আবার আইন সংশােধন করতে হবে, যেমন আমাদের দেশে বার বার আইন পরিবর্তন করতে হচ্ছে। আর এ গুণটিও কেবল আল্লাহ (সুব:) তা আলার মধ্যেই পাওয়া যায়। কারণ আল্লাহর কাছে কোন অতীত বা ভবিষ্যত নাই তার কাছে সবই বর্তমান এমনকি তিনি অণ্টন্ট রের খবরও জানেন । ইরশাদ হচ্ছে । أَنَّ اللَّهَ يَعْلَمُ مَا يُسِرُّونَ وَمَا يُعْلِنُونَ অর্থ:- নিশ্চই তারা যা গােপন করে এবং যা প্রকাশ করে, তা আলাহ জানেন । (সুরা আল বাক্বারা:৭৭)। وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থ:- আর আল্লাহ জানেন এবং তােমরা জান না। (সুরা আল বাকারা: ২১৬) وَاللَّهُ يَعْلَمُ الْمُفْسِدَ مِنَ الْمُصْلِحِ অর্থ:- আর আল্লাহ জানেন কে ফাসাদকারী, কে সংশােধনকারী। (সুরা আল বাক্বারা: ২২০) وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থ: আর আল্লাহ জানেন এবং তােমরা জান না। (সুরা বাক্বারা: ২৩২) وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ يَعْلَمُ مَا فِي أَنْفُسِكُمْ فَاحْذَرُوهُ ۚ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ غَفُورٌ حَلِيمٌ

ماشاء الله لطيف جدا

মাশাল্লাহ্

ماشاءالله الحمدلله جزاك الله احسن الجزاء

এক মানুষ সকল বিষয়ে জানা নাও থাকতে পারে। তাই অজানা বিষয়ে প্রশ্নকরে উত্তর দিতে না পারলে তাকে পরাজয় বলে না! এটা মুর্খের কপটতা ছারা কিছুই না। আমি যদি ইচ্ছে করে এমন প্রশ্ন ধরি যার উত্তর দিতেই পারবে না তবে সেইপ্রশ্ন করা মানে ছলনা/কপটতা করা হবে, যা আমার বিবেক কখোনই করতে বলে না। ঐ মুমিমেন মোল্লার এমান হিন আচরণ নিশ্চই তার মুর্খতার পরিচয়দেয়।

এই প্রশ্ন গুলো আমাক কর দেখবো বিজ্ঞান নিয় তোদের কত ধারনা আছ।

আমাদের বাঁচা কিংবা মরার সথে আত্মার কোন সম্পর্ক নেই। ১ টা ২ টা না, অসংখ্য কারনে মানুষ মারা যায় যেমন: কিডনি বিকল, হার্টে সমস্যা, পরীপাক না হওয়া, রোগ, কিংবা বার্ধক্য জনিত সমস্যা... আপনাদের বুঝতে হবে আমাদের শরীর অসংখ্য কোষ দিয়ে তৈরি। আর কোষের নির্দিষ্ট বয়স আছে, তার পর কোষ মারা যায় এবং পরবর্তীতে মাইটোসিস পক্রিয়ায় কোষ বিভাজনের মাধ্যমে নতুন কোষের সৃষ্টি হয়! কিন্তু একটা কথা মাথায় রাখতে হবে কোষ বিভাজনের ও লিমিট আছে! বয়সের এক পর্যায় নতুন কোষ সৃষ্টি হতে পারেনা বলেই মানুষ মৃত্যু বরন করে এটা স্বাভাবিক মৃত্যু। এর সাথে আত্মা/রুহুর কোন সম্পর্ক নেই।

ব্যাটা বলে কি? রসায়ন বই জীবনে পড়েছে?

সুন্দর কথা। আলা উদ্দীন জিহাদি ও এনা তুল্লাহ আব্বাসী এতো সুন্দর করে বুজিয়ে দিতে পারতো না। তাদের মতের সাথে না মিল্লে বলতো এরা মূর্খ। কিন্তু হাবিব সাব আজহারীর সাহেবের উপর সম্মান রেখে কতো সুন্দর কথা গুলো উপস্থাপন করেছেন। আমিন।

মাশা আল্লাহ

মামুনুল হক হাফিঃ জিন্দাবাদ

অনন্য একজন বীর পুরুষ আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ

মামুনুল হক জিন্দাবাদ

জিন্দাবাদ

আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ

😘😘😘

Mamunur hak jindabad❤❤❤

মামুনুল হক জিন্দাবাদ

আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ

❤❤❤❤❤❤

আল্লাহ মাফ করে দেন

জাযাকাল্লাহ্ খাইরান

এ ঘটনা লিখিত আকারে আসছে মাশাআল্লাহ