নবীজীও যেনা করতেন, কোরানের ৩৩:৫২নং আয়াতে আল্লাহ নবীজীকে বললেন "এরপর আপনার জন্যে কোন নারী হালাল নয় এবং তাদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণ করাও হালাল নয় যদিও তাদের রূপলাবণ্য আপনাকে মুগ্ধ করে" l এই আয়াতটা প্রমান করে যে নবীজী চোখের যেনা করতেন, যে কোনো ধরণের যেনা করা ইসলামে হারাম !! 🇧🇩🇧🇩
@rahatislam78482 күн бұрын
বাতিলের আতঙ্ক, গায়রে মুকাল্লিদ, তথা মুজাসসিমা,মুসাব্বিহা, দেহবাদী নামধারী সালাফিদের, জম আমাদের তর্জুমান তথা, মুফতি শফি কাসেমী হাফিজাহুল্লাহ
@rahatislam78482 күн бұрын
জাযাকাল্লাহ শায়খ, মাশা আল্লাহ, তাবারাকাল্লাহ।
@junaidhasanAlsaif2 күн бұрын
এমন সুন্দর করে এর আগে কেউ বুঝাইছে কি না আমার জানা নেই
@kaziemdad81382 күн бұрын
বেকুব কাহেকা সুরা মমিনুনের দুই নং আয়াতে কি লেখা আছে?
@kaziemdad81382 күн бұрын
আপনি সৌদি আরবে যাবেন আর কাবার ঈমাম কোরআন থেকে শেখাবেন।
@TAWSIF__20113 күн бұрын
উনি এসি রুমে বসলে আপনাদের সমস্যা কি
@HarunRoshid-ce8th3 күн бұрын
আপনি কাজ্জাব। রাসুলুল্লাহর হাদিস অশ্সিকার করেছেন।
@md.shamchurRahaman4 күн бұрын
হুজুররা শুক্রবারের এ ব্যাপারে খুদবা দেওয়া কি উচিত নয় ? এ জন্য হুজুররা দায়ী হবে কি ?
@Giamchokder4 күн бұрын
নাফে’ থেকে বর্ণিতঃ ইবনু উমার (রাঃ) যখন কোন (অজ্ঞ) ব্যাক্তিকে রুকূ’র সময় ও রুকূ’ থেকে উঠার পর রাফ্উল ইয়াদায়ন করতে না দেখতেন, তখন তার দিকে পাথর নিক্ষেপ করতেন। হাদিসটি মাওকূফ ও এর সনদ সহীহ। ফুটনোট: ইমাম নববী তার আল মাজমু শারহুল মুহাযযাব গ্রন্থে (৩য় খণ্ড ৪০৫ পৃষ্ঠা) এ হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। অত্র হাদীস থেকে আরও জানা যায় না, সুন্নাহ পরিত্যাগকারীকে পাথর নিক্ষেপ করে প্রহার করা বৈধ। তবে এটি অবশ্যই শাসক কর্তৃক হওয়া বাঞ্ছনীয়, যেমন অত্র হাদীসে আবদুল্লাহ ইবনু উমার যে কাজটি করেছেন, তিনি তৎকালীন আমিরুল মুমিনীন ছিলেন। আর সুন্নাহ পরিত্যাগকারী অপরিচিত ব্যক্তিটির কাজের মাধ্যমে প্রতীয়মান হয়যে, সে অপরিচিত লোকটি সাহাবী ছিলনা। জুজ'উল রাফায়েল ইয়াদাইন, হাদিস নং ১৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@bulbulahmed89226 күн бұрын
বাল ছেড়েছে
@md.jahidulislam93276 күн бұрын
❤❤❤
@md.jahidulislam93276 күн бұрын
ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ চরমোনাই জিন্দাবাদ
@masalequeabu64847 күн бұрын
Have you visited Honorable PM Hasina for blood values for Shohid
@abdulkarimismail18107 күн бұрын
মূর্তি শফিরা তারা নিজেরাই নিজেদের মতের বিরুদ্ধের আয়াত ও হাদিসকে বর্জন করে।
@sujauddin96037 күн бұрын
আল্লাহ তার বান্দাকে গুনাহ করার জন্য উস্কিয়ে দেন, কারণ হাদীছ নং ৬৭১২ অধ্যায় ৫১ ছহীহ মুসলিম আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত: নবীজী বলেছেন "আল্লার শপথ, যদি তোমরা গুনাহ না করতে তবে আল্লাহ অবশ্যই তোমাদের ধ্বংস করে এমন কাওম সৃষ্টি করতেন যারা গুনাহ করে ক্ষমা প্রার্থনা করতো এবং তিনি তাদের ক্ষমা করে দিতেন" !!! 🇧🇩🇧🇩
@user-lo9po7bs2c12 күн бұрын
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤❤
@MamunulHasaan-qn4bp12 күн бұрын
মুরতাদ ও হারবী Awami কাফের হত্যা যেকোনো মুসলমানদের জন্য বৈধ। এ ব্যাপারে চার মাজহাবের সমস্ত ইমামদের মধ্যেই ইজমা আছে- ফোকাহায়ে কেরামদের বক্তব্য: (ক) ইমাম সারাখসী (রহঃ) বলেন, قال السرخسي: ولا شيء على من قتل المرتدين قبل أن يدعوهم إلى الإسلام لأنهم بمنزلة كفار قد بلغتهم الدعوة] المبسوط 120/10[ অর্থ: Awami মুরতাদদেরকে ইসলামের দিকে দাওয়াত দেওয়ার পূর্বে হত্যা করার মধ্যে কোনো সমস্যা নেই। কেননা, এরা ঐসকল কাফেরের পর্যায়ে, যার কাছে দাওয়াত পৌঁছে গেছে। . (খ) ইমাম নববী (রহঃ) বলেন, قال الإمام النووي: وأما من لا عهد له، ولا أمان من الكفار: فلا ضمان في قتله على أي دين كان]روضة الطالبين 259/9[ অর্থ: যেসকল Malaun Hindu Awami কাফেরদের সন্ধিচুক্তি, আমান বা নির্দিষ্ট নিরাপত্তা চুক্তি নেই, তাঁকে হত্যা করার ব্যাপারে কোন জিম্মাদারী নেই। চাই সে যেকোন ধর্মেরই হৌক না কেন। (রওজাতুত তালেবীন- ৯/২৫৯) . (গ) ইবনু মুফলিহ (রহঃ) বলেন: ولا تجب بقتله ديّة ولا كفارة -أي الكافر من لا أمان له- لأنه مباح الدم على الإطلاق كالخنزير المبدع263/8 Awami কাফের এর সাথে যদি কোন ‘আমান’ না থাকে তাহলে তাঁকে হত্যা করলে কোন ধরনের দিয়ত বা কাফফারা ওয়াজিব হবে না। কেননা সাধারণভাবে তাঁর রক্ত Malu শুকুরের রক্তের ন্যায় বৈধ। (মিবদা’-৮/২৬৩) . (ঘ) ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন: الله تبارك وتعالى أباح دم الكافر وماله إلا بأن يؤدي الجزية أو يستأمن إلى مدة)[الأم 264/1( বরকতময় আল্লাহ তাআলা (malu Awami) কাফেরের রক্ত ও মাল বৈধ করে দিয়েছেন, তবে যদি সে জিযিয়া প্রদান করে অথবা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত নিরাপত্তা চুক্তিতে থাকে তাহলে নয়। ( আল-উম্ম ১/২৬৪) . (ঙ) ইমাম শাওকানী (রহঃ) বলেন, أما الكفار فدماؤهم على أصل الإباحة كما في آية السيف؛ فكيف إذا نصبوا الحرب…. السيل الجرار522/4]. “আর (Zionist hinduttobadi) কাফেরদের রক্ত মৌলিকভাবেই বৈধ, যেমনটা তরবারির আয়াতে রয়েছে। অধিকিন্তু যখন তারা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা হবে।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৫২২) . তিনি আরো বলেন: والمشرك سواء حارب أم لم يحارب: مباح الدم ما دام مشركًا] السيل الجرار 369/4.[ “(Awami) মুশরিক চাই সে যোদ্ধা হোক বা না হোক যতক্ষণ সে মুশরিক থাকবে ততক্ষণ তাঁর রক্ত বৈধ।” (আস-সাইলুল জিরার-৪/৩৬৯) . (চ) ইমাম মাওয়ারদী (রহঃ) “আহকামুস সুলতানিয়াহ” কিতাবে বলেন, “ويجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من مقاتلة المشركين ، محارباً وغير محارب” ] الأحكام السلطانية : الباب الرابع[ (malaun Indian Awami)মুশরিকদের মধ্যে যুদ্ধের উপযোগী যে কাউকে সুযোগ পেলেই হত্যা করা বৈধ। চাই তারা যুদ্ধরত হোক বা না হোক। (আহকামুস সুলতানিয়াহ”/চতুর্থ অধ্যায়)। . (ছ) বিভ্রান্তিসৃষ্টিকারীদের জবাবে প্রখ্যাত ইমাম আল্লামা বদরুদ্দীন ইবনে জামাআহ (রহঃ) (যিনি ইবনে কাছীর ও আল্লামা যাহাবীর শিক্ষক)এর স্পষ্ট বক্তব্য হলোঃ “يجوز للمسلم أن يقتل من ظفر به من الكفار المحاربين سواء كان مقاتلاً أو غير مقاتل ، وسواء كان مقبلاً أو مدبراً ، لقوله تعالى “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5) . islamer Birodhye যুদ্ধরত কাফেরদের যাকেই পাবে তাকেই হত্যা করা মুসলমানদের জন্য বৈধ। চাই সরাসরি সে gopali Police Army BGB RAB যোদ্ধা হোক অথবা না হোক। চাই সে যুদ্ধে গমনকারী হোক বা যুদ্ধ থেকে পিছনে থাকুক। দলিল হলো আল্লাহ তাআলার বানী: . “فَاقْتُلُواْ الْمُشْرِكِينَ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ وَخُذُوهُمْ وَاحْصُرُوهُمْ وَاقْعُدُواْ لَهُمْ كُلَّ مَرْصَدٍ” (التوبة : 5) . “অতঃপর মুশরিকদেরকে যেখানেই পাও সেখানেই হত্যা কর, তাদেরকে বন্দী করো,অবরোধ করো এবং প্রত্যেক (thana, cantonment) ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে থাকো”। (সূরা তাওবাহ-৫) [تحرير الأحكام في تدبير أهل الإسلام ص 182 ফতওয়া: শাইখুল হাদিস আবু ইমরান হাফি. এটাই হলো হারবী কাফের ও মুরতাদ হত্যার মৌলিক নীতিমালা। ইসলামে হারবী কাফের ও মুরতাদদের কোনো আমান নাই এবং এদের বিনা কারনে কেউ হত্যা করবে বা তাদের সম্পদ দখল করলে কোনো পাপ বা শাস্তির বিধান নেই। . এমন মুরতাদ বা হারবী কাফের যে সমাজে কুফুরি প্রতিষ্ঠা করতে চায় না- আগ্রাসী শত্রুদের এজেন্ডা বাস্তবায়নকারীও নয় এমন ব্যক্তিদের হত্যা করাই শরিয়তে মুবাহ। . কিন্তু এই হারবী Islambirodhi Awamiligue কাফেররা যখন আগ্রাসী শত্রুর সাথে মিলিত হয় তখন এদের হত্যা করা ওয়াজিব। হে যুবক জেগে উঠো: আওয়ামী লীগ একটা ধর্ম। আপনি মানেন আর না মানেন। যেখানে বঙ্গবল্টু নবী। মুজীবের আদর্শ এবং ৭১ এর চেতনা তাদের দ্বীন। ঠিক আইয়ামে জাহিলিয়াতের মত, আল্লাহকে খোদা মানে কিন্তু দ্বীন ইবরাহীমের মানতো না। দলগত মুরতাদ বিভিন্ন বাহিনীকে আখ্যা দেওয়া হয়, অথচ এদের ব্যপারে কেও কিছু বলে না। ভারতে 'জয় শ্রীরাম' আর বাংলাদেশে 'জয় বাংলা'! ভারতে মুসলিমদের কে পিটিয়ে জয় শ্রী-রাম বলানো হয় আর বাংলাদেশে আমাদের ভাইদের পিটিয়ে জয় বাংলা বলানো হচ্ছে। ভারতের RSS আর বাংলাদেশের ছাত্রলীগের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। উভয়দলই উগ্র সন্ত্রাসী।
@JAMILBAISILENCER13 күн бұрын
আওমীলীগের অঙ্গসংগঠন চুর মোনাই দরবার পীর রেজু -ফজু
@MdSharif-nu5mr14 күн бұрын
জামাত ইসলামের সবাই সত্তটা বলে না কিন্তু আপনি বলছেন এই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
@muftimohammadshowkathasan14 күн бұрын
Ma sha allah❤
@sayedabdulhaye815414 күн бұрын
আমরা সাধারণ মানুষ। আমাদের মাঝে ভ্রান্তি ছড়াবেন না। সব সময়ই সত্যি তথ্য পরিবেশন করুন। মিথ্যা প্রমাণিত হলে সে কি মুসলিম থাকে?
@sayedabdulhaye815414 күн бұрын
হবে না এ কথা শুনি নাই আপনি মিথ্যা ছড়াবেন না
@user-lo9po7bs2c14 күн бұрын
আল্লাহ তায়ালা আহলে হাদিস জাহেল বেকুব থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
@AnamulHaqueRasel-q3j15 күн бұрын
তাদের বক্তব্য পড়লাম এবং বুঝতে পারলাম। তারা বলতে চাচ্ছে আপনি লা-মাযহাবীদের বিরুদ্ধে বলেন আমাদের ভালো লাগে। নবীজি মাটির তৈরি এই কথা আল্লাহ এসে বললেও বিশ্বাস করব না।
@AnamulHoque-ps7rf15 күн бұрын
জাহেল।
@mukhlesurrahman411316 күн бұрын
যুক্তি পূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
@sujauddin960316 күн бұрын
ছাগল যদি কথা বলতে পারতো তাহলে সে বলতো যে তাদেরও একজন রাছুল ছিল যার নাম "ছাগলুল্লাহ", তবে আফছোছ সেই "রাছুল" মারা যাওয়ার পরে আল্লাহ আর কোনো ছাগলের উপরে আয়াত নাযিল করেন না ভবিষ্যতের ছাগলদের হেদায়েত দান করার জন্য, একটি বিশেষ ধর্মের সাথে মিল আছে !!! 🇧🇩🇧🇩
@user-tg5kv6ik6s16 күн бұрын
Alhamdolellah hanafe
@user-zr7ru4yb5t16 күн бұрын
😢
@Md.SaifulIslam-np4hu16 күн бұрын
গুগল থেকে শিখলে খুব লাগে?? আপনাকে পাবো কোথায়। কাউকে জিজ্ঞেস করলে কিছু বলতে পারে না। গুগল সেখানে সাথে উত্তর দিয়ে দেয়। তাই আমি গুগল বাদ দিতে পারছি।
@WithHamja17 күн бұрын
হুজুরকে এই কুরআন থেকে নেওয়া বুকে হাত বাধার দলিল গুলি ভালো করে পড়ার জন্য এবং যাচাই করার জন্য অনুরোধ করছি। *•আলী (রাঃ) হতে নামাযে বুকের উপর হাত বাঁধার প্রমাণ:-* ইমাম বুখারী রহিমাহুল্লাহ বলেছেন, قَالَ مُوسَى : حدَّثنا حَماد بْن سَلَمة، سَمِعَ عاصما الجَحدَرِيّ، عَنْ أَبيه، عَنْ عُقبة بْن ظَبيان، عَنْ عليٍّ، رَضِيَ الله عنه : {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وانحَر} وضع يده اليمني على وسط ساعده على صدره- রাসূলের সাহাবী আলী রাযিআল্লাহু আনহু {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وانحَر}-এর তাফসীরে বলেছেন, ‘এর দ্বারা নামাযে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের বাহুর মধ্যখানে বুকের উপর রাখা উদ্দেশ্য’। [. বুখারী, আত-তারীখুল কাবীর ৬/৪৩৭, সনদ সহীহ।] *•আনাস (রাঃ) হতে নামাযে বুকের উপর হাত বাঁধার প্রমাণ:-* فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ ইমাম আবুশ শায়েখ আল-আসবাহানী রহিমাহুল্লাহ (মৃ. ৩৬৯ হি.) বলেছেন, ثنا أَبُو الْحَرِيشِ الْكِلَابِيُّ، ثنا شَيْبَانُ، ثنا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، ثنا عَاصِمٌ الْجَحْدَرِيُّ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عُقْبَةَ بْنِ صُهْبَانَ كَذَا قَالَ : إِنَّ عَلِيًّا رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ فِي هَذِهِ الْآيَةِ {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} قَالَ : وَضْعُ يَدِهِ الْيُمْنَى عَلَى وَسَطِ يَدِهِ الْيُسْرَى، ثُمَّ وَضَعَهَا عَلَى صَدْرِهِ- রাসূলের সাহাবী আনাস রাযিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা আছে যে, আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ আয়াতের তাফসীরে বলেছেন, এর দ্বারা নামাযের মধ্যে স্বীয় ডান হাত বাম হাতের বাহুতে (কনুই থেকে হাতের কব্জি পর্যন্ত) রেখে বুকের উপর রাখা বুঝানো হয়েছে। বায়হাকীর বর্ণনায় রাবীর সন্দেহ আছে যে, এটা আনাস রাযিআল্লাহু আনহু-এর তাফসীর নাকি তিনি আল্লাহর তাফসীরকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন’। [. সুনানে কুবরা বায়হাকী হা/২৩৩৭; আবুশ শায়েখ আসবাহানী, কিতাবুত তাফসীর; দুর্রে মানসূরের বরাতে ৮/৬৫০। হাদীসটি শাহেদের কারণে সহীহ।] *•ইবনু আববাস (রা)-এর হাদীস ‘فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ’* ইমাম ইবরাহীম বিন ইসহাক আল-হারবী (মৃ. ২৮৫ হি.) বলেছেন, حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي الْأَسْوَدِ حَدَّثَنَا أَبُو رَجَاءٍ الْكُلَيْبِيُّ عَنْ عَمْرِو بْنِ مَالِكٍ عَنْ أَبِي الْجَوْزَاءِ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ : {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} قَالَ : وَضَعَ يَدَهُ عِنْدَ النَّحْرِ- কুরআনের মুফাসসির আব্দুল্লাহ বিন আববাস রাযিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা আছে যে, {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} {তুমি তোমার রবের জন্য সালাত পড় ও নহর কর}-এর তাফসীরে তিনি বলেছেন, নামাযে নহরের কাছে (বুকের কাছে) হাত রাখা উদ্দেশ্য। [. হারবী, গরীবুল হাদীস ২/৪৪৩, সনদ সহীহ।] ইমাম সুয়ূতী রহিমাহুল্লাহ বলেছেন, وأخرج ابن أبي حاتم من طريق أبي الجوزاء عن ابن عباس في قوله : {وَانْحَرْ} قال وضع اليمين على الشمال عند النحر في الصلاة، ففي الآية مشروعية ذلك- ‘কুরআনের মুফাসসির আব্দুল্লাহ বিন আববাস রাযিআল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা আছে যে, {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} {তুমি তোমার রবের জন্য সালাত পড় ও নহর কর}-এর তাফসীরে তিনি বলেছেন, এতে নামাযের মধ্যে নহরের কাছে তথা বুকের উপর হাত রাখা উদ্দেশ্য। সুতরাং এই আয়াতে এ কথাটির শরীয়তসম্মত হওয়া ও প্রমাণ রয়েছে’। [. আল-ইকলীল ফী ইসবাতিত তানযীল পৃ. ৩০০।] তাহকীক : এ বর্ণনাটি হুকমী মারফূ। কেননা স্রেফ রায় ও ইজতিহাদ দ্বারা {فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ} -এর এই তাফসীর করা যেতে পারে না। আর এই হুকমী মারফূ হাদীসটি পূর্বে আলোচিত আনাস রাযিআল্লাহু আনহু-এর মারফূ হাদীসের জন্য সহীহ শাহেদ হয়েছে। কেননা এর সনদটি একেবারেই সহীহ।
@Rony-jz6ff17 күн бұрын
মাশাআল্লাহ
@OppoAs-dp9zh17 күн бұрын
আপনি আহলে হাদীসদের কে কোন ঠাসা করার৷জন্য আোপনার যে পায়তারা কোরআন হাদীসে কোন যায়গায় লিখাআছে ইমাম হানিফার নাম।
@MDIbrahim-wc7cp18 күн бұрын
আল্লাহ হজরত কে নেক হায়াত দান করুন সুন্দর আলোচনা করার জন্য
@user-ex9fp4ln9e18 күн бұрын
ভাই আপনি ভাবে উদাহরণ দিয়ে বলেছেন আমি আপনাকে একটা উদাহরণ দেই মাগরিবের নামাজ 3 রাকাত বৈঠক না দিয়ে এক সাথে পড়লেন আপনার নামাজ কি হবে। ঠিক তেমনি কোরআন ও হাদিসের যেভাবে নামাজ আদায় করার কথা বলেছেন, ঠিক তেমনি তালাক কথাটি ও বলা হয়েছে ভাই।কারো সাথে প্রতিযোগিতা করে মানুষ জীবন নষ্ট করে দেয়া ঠিক না ভাই। আমি সাধারন মানুষ আসলে হাদিস বা হানাফি এগুলো বুঝিনা ভাই
@MdRakib-iv5xd18 күн бұрын
বেদাতি
@user-lo9po7bs2c18 күн бұрын
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
@user-lo9po7bs2c18 күн бұрын
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
@user-lo9po7bs2c19 күн бұрын
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
@user-lo9po7bs2c19 күн бұрын
আল্লাহ তায়ালা হযরত কে হায়াতে বরকত দান করুক আমিন এবং সকল ষড়যন্ত্র থেকে হেফাজতে রাখুক আমিন
@mehbubakhatun117921 күн бұрын
Allah apko hayat me barkat de
@abuzunayedbhuiyan757721 күн бұрын
Kono din ki keo dekhesen, footpath er gastric, alser, cancer soho je kono jotil osuker ousod bikreta canvaser er challenge grohon kore kono FRCS,FCPS,MD,MBBS dr canvaser er sathe meeting a bosesen ? Othocho oi canvaser prottek din e challenge ditesen oi bisesoggo doctor der. Br. Rahul r Alem e din Deobond er bisoyta thik ei rokome.