আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। জ্বী ভাই যদি খাস্ দিলে দোয়া করেন তাহলে আশা করা যায় আল্লাহ্ পাক কবুল করবেন ইনশাআল্লাহ্। জাজাকাল্লাহ্।

হুজুর।আমার মেয়ের ওআমার আকিখা দিতে পারবো।আর আমার মেয়ে হয়ার পর কোন টালা ছিলনা এখন দিতে চাই

আপনার কি হয়াছে

আমার সাথে বিয়ে বসবে নাকি?

Tumi akane o aso😂😂natok a o aso

আপনার উত্তর নিন ভাইজান kzfaq.info/get/bejne/gOCGoLme3a-8Z4k.html

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। ভাই ১ম কথা হচ্ছে আকিকা এমন কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান নয় যা জাগ জমক ভাবে অনুষ্ঠিত করার লাগবে। শারয়ী পদ্ধতিতে খুব অল্প খরচের মধ্যেই পুরো আকিকা সমাপ্ত করা যায়। তারপরও যদি এমনই পরিস্থিতি হয় যে নিজের উপার্জিত অর্থ দিয়ে আকিকা করা সম্ভব নয় তাহলে কিছু ধার দেনা করে হলেও করবেন। আর যদি ধার দেনা করারও কোনো উপায় না থাকে তাহলে আপনি জিপিএফ ফান্ড থেকে লোন নিতে পারেন। তবে আগে ধার দেনারই চিন্তা করবেন। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। খুব সুন্দর প্রশ্ন করেছেন, মাশাআল্লাহ্ ভালো লাগলো। দেখুন যদি কোনো ব্যক্তি খাস্ নিয়তে আল্লাহর কাছে তওবা করতে চায় তাহলে তার জন্য সুসংবাদ এবং তার উপর আল্লাহ্ পাক অনেক খুশি হয়। এখন কিভাবে তওবা করবেন! এ ব্যাপারে ১মেই বলবো খাস্ নিয়তে মহান আল্লাহর কাছে পূর্বের সমস্ত গুনাহের জন্য অনুতপ্ত হবেন, আল্লাহর কাছে দয়া করে কান্নাকাটি করবেন, ইনশাআল্লাহ্ আল্লাহ্ ক্ষমা করে দিবেন। আর আজ এখন থেকে নামাজ ধরবেন জীবনে মৃত্যুর আগ মূহুর্ত পর্যন্ত এই নামাজ ছাড়বেন না। পূর্বের ঘটে যাওয়া যেকোনো গুনাহে আর কখনও লিপ্ত হবেন না। ইসলামকে আজ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফলো করবেন। দ্বীনদার ব্যক্তিদের সাথে মেলামেশা করবেন এতে ইসলাম সম্পর্কে ধারণা পাবেন, পারলে নিজেও একটু পড়াশোনা করবেন ইসলাম সম্পর্কে এতে করে দ্বীনের সাথে আপনার সম্পর্ক মজবুত হবে ইনশাআল্লাহ। আর অবশ্যই পূর্বের কোন গুণাহে জড়াবেন না। ইনশাআল্লাহ্ এই কাজগুলি করলে আশা করা যায় আল্লাহ্ পাক আপনাকে ক্ষমা করবেন। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। খুব সুন্দর প্রশ্ন করেছেন, মাশাআল্লাহ্ ভালো লাগলো। দেখুন যদি কোনো ব্যক্তি খাস্ নিয়তে আল্লাহর কাছে তওবা করতে চায় তাহলে তার জন্য সুসংবাদ এবং তার উপর আল্লাহ্ পাক অনেক খুশি হয়। এখন কিভাবে তওবা করবেন! এ ব্যাপারে ১মেই বলবো খাস্ নিয়তে মহান আল্লাহর কাছে পূর্বের সমস্ত গুনাহের জন্য অনুতপ্ত হবেন, আল্লাহর কাছে দয়া করে কান্নাকাটি করবেন, ইনশাআল্লাহ্ আল্লাহ্ ক্ষমা করে দিবেন। আর আজ এখন থেকে নামাজ ধরবেন জীবনে মৃত্যুর আগ মূহুর্ত পর্যন্ত এই নামাজ ছাড়বেন না। পূর্বের ঘটে যাওয়া যেকোনো গুনাহে আর কখনও লিপ্ত হবেন না। ইসলামকে আজ থেকে সম্পূর্ণরূপে ফলো করবেন। দ্বীনদার ব্যক্তিদের সাথে মেলামেশা করবেন এতে ইসলাম সম্পর্কে ধারণা পাবেন, পারলে নিজেও একটু পড়াশোনা করবেন ইসলাম সম্পর্কে এতে করে দ্বীনের সাথে আপনার সম্পর্ক মজবুত হবে ইনশাআল্লাহ। আর অবশ্যই পূর্বের কোন গুণাহে জড়াবেন না। ইনশাআল্লাহ্ এই কাজগুলি করলে আশা করা যায় আল্লাহ্ পাক আপনাকে ক্ষমা করবেন। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। নামাজে কোনো ওয়াজিব যদি তরফ হয় বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ছুটে যায় তাহলে সেজদায় সাহু দিতে হবে। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। জ্বী ভাই খুব ভালো লাগলো আপনার প্রশ্ন শুনে যে আপনি নিজের ভুলটি বুঝতে পেরেছেন এবং সেই জঘন্যতম পাপ কাজটি পরিত্যাগ করতে চান। আপনার করণীয় হলো;- ১- প্রথমত নজরকে হেফাজত করা। কোনো অশ্লীল বা বেগানা নারীদের দিকে দেখবেন না। ২- মোবাইল ফোন পরিত্যাগ করা। যদি নিত্যান্তই প্রয়োজন হয় তাহলে এন্ড্রয়েড ফোন বাদ দিয়ে একটা বাটন ফোন ইউজ করা। ৩- সমস্ত রকমের অশ্লীল গান বাজনা, সিনেমা নাটক এবং নন মাহরাম অর্থাৎ বেগানা নারী বা মেয়েদের থেকে দূরে থাকা। ৪- একাকী সময় কাটাবেন না। পরিবারকে সময় দিবেন, দ্বীনদার বন্ধুদের সাথে সময় কাটাবেন। আর যদি একাকী সময় কাটাতেই হয় তাহলে সে সময়টা কোরআন তিলাওয়াত করবেন নয়তো জিকির করবেন অথবা নফল নামজ পড়বেন। ৫- অসৎ সঙ্গ সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ করবেন। ভালো দ্বীনদার বন্ধু বানাবেন এবং তাদের সাথে মেলামেশা করবেন। ৬- সবসময় অজু অবস্থায় থাকার চেষ্টা করবেন। ৭- বেশি বেশি এস্তেগফার পাঠ করবেন। ৮- যখনই কোনো খারাপ চিন্তা মাথায় তখনই আল্লাহর কাছে তওবা করে নিজের মস্তিষ্ককে অন্যদিকে প্রভাবিত করবেন। ৯- সবসময়ই নিজেকে কোনো না কোনো কাজে ব্যাস্ত রাখবেন। অবসর সময়ে হয় বই পড়বেন, একটু খেলাধুলা করবেন, ইসলামি বা গল্পের বই পড়বেন ইত্যাদি। ১০- পথ চলার নিজের নজরকে সবসময় হেফাজত করবেন। যদি কোনো খারাপ বা অশ্লীল কিছু দেখে থাকেন সাথে সাথে এস্তেগফার পড়ে ঐ জায়গা এড়িয়ে যাবেন। আশা করি উপরোক্ত বিষয়গুলি মেনে চলবেন তাহলে আশা করা যায় এই হস্তমৈথুন এর জঘন্য পাপাচার থেকে মুক্তি পাবেন ইনশাআল্লাহ্। জাজাকাল্লাহ্।

@@mdmuhib1702 ভাইয়া আমি চেষ্টা করি কিন্তু গোসল করার সময় সব মনে পড়ে যায় তখন মনে হয় আমি তো অনেক পাপ করেছি আল্লাহ আমাকে মৃত শাস্তি দিবি তাহলে আবার কি হবে গোসল করার আগে তখন মনে হয় যে না ঠিক আছে কিন্তু গোসল করার পর মনে হয় আমি ভুল করেছি তখন মনে হয় আমি যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি এগুলা কি কবুল হবে কিনা তখন মনে হয় বড় হলে তো এগুলোতে সমস্যা হবে কিন্তু করার সময় এগুলো কিছু মনে থাকে না

@@mdalomgir800 যা করেছেন অতীতের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ পরম দয়ালু ও ক্ষমাশীল। আর আমি যে উপদেশগুলো দিয়েছি তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করুন ইনশাআল্লাহ্ এই পাপাচার থেকে মুক্তি পাবেন এবং আল্লাহও ক্ষমা করবেন। মনে কখনোই শয়তানের ওয়াসওয়াসাকে প্রাধান্য দিবেন না যে ❝আল্লাহ্ আমাকে ক্ষমা করবেন না বা আমার ইবাদত কবুল হবে না❞ আপনি দোয়া করুন এবং নামাজটা চালিয়ে যান, পারলে নামাজে সময় বেশি দিন এবং নফল ইবাদত বাড়িয়ে দিন নফল রোজাও রাখতে পারেন। শয়তান এই ওয়াসওয়াসাও দিবে যে ❝তুই পাপ কাজ করতে থাক আল্লাহ্ ক্ষমা করে দিবে।❞ কখনোই এই ফাঁদে পাঁ দিয়ে গুণাহ্য় লিপ্ত হবেন না। নিজের নফ্সকে কন্ট্রোল করুন এবং আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। জাজাকাল্লাহ্।

No

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। জ্বী না, সমস্যা নেই! আপনি চাইলে বিতর নামাজ এশার নামাজের সাথেই পড়তে পাড়েন আবার চাইলে তাহাজ্জুদের নামাজের সময়ও পড়তে পারেন কোনো সমস্যা নেই। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। জ্বী হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্। সমস্যা নেই। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। ছেলে মেয়েরা যখন থেকে নাবালক থেকে সাবালকে পরিণত হয় তখন থেকেই তার আমলনামা চালু হয় এবং পাপ পূন্যের হিসাব রাখা হয়। এটি মূলত ১০-১২ বছরের মধ্যেই শুরু হয়। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। জ্বী না, এটি একটি ভূয়া, বানোয়াট কুসংস্কার মাত্র। জাজাকাল্লাহ্।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। দেখুন দাড়ি এমন এক বিষয় যার সাথে নিজের ঈমান সম্পৃক্ত৷ হাদিসে এসেছে যদি কোনো ব্যক্তি দাড়িতে হাত লাগলো সে যেনো আল্লাহর রাসুল সাঃ এর গলায় ছুড়ি চালালো (নাউজুবিল্লাহ)। এখন যদি আপনার স্বামীকে বাধ্য করানো হয়ে থাকে দাড়ি কাটতে তাহলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন ইনশাআল্লাহ্ আল্লাহ্ ক্ষমা করবেন এবং কোনো গুণাহ্ও হবে না ইনশাআল্লাহ্। আর যদি তিনি তার বস বা স্যারের কথায় স্বেচ্ছায় দাড়ি কেটে থাকে তাহলে এটি ঘোর অন্যায় এবং গুণাহের কাজ করেছেন। জাজাকাল্লাহ্

তাহলে ঐ চাকরি ছেড়ে দিতে হবে।

In Sha Allah ❤️ Apni Allah r pothe fire asen Allah apnar sob guna maf kore dibne In Sha Allah ❤️

@@Mosaraf514 আচ্ছা 😊

@@rivalaskar6823 ji

উত্তর দেওয়া হয়েছে!

আপনি তাওবা নাসুহা করেন

এটা নিয়ে হয়তো আপনি বেশি ভাবেন তাই এমন স্বপ্ন দেখা🙂

@@JanNat-NJ143 না না আমি এই নিয়ে মোটেও ভাবতাম না আমি আমার স্বামী কে নিজের থেকেও বেশি বিশ্বাস করি but রোজ রোজ স্বপ্ন দেখার কারণে একটু ভয়ে আছি। এটাকি আমার মৃত্যুর লক্ষণ 😭

@@sahidasultana703 স্বপ্নের উপরে না আল্লাহর উপরে তাওয়াক্কুল করেন তিনি নিশ্চই উত্তম পরিকল্পনা দানকারী

@@JanNat-NJ143 tnx অনেক টা মনে শান্তি পেলাম ❤️❤️❤️

@@sahidasultana703 আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাযা দান করুন জাজাকিল্লাহ খাইরন🥰

হানাফি মাজহাব অনুযায়ী হয় বিয়েটা সাক্ষী রেখে কবুল বললে

@@bencoy6013 সাক্ষী যদি কোন বস্তু হয় তাহলে

@@mohammadhasan4337 মানুষ সাক্ষী থাকা লাগবে

@@bencoy6013 ওও

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ্। বিয়ের ক্ষেত্রে তিনটি জিনিস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাহলো; ছেলে মেয়ে, সাক্ষী এবং অনুমতি। বিয়েতে প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে মেয়ের মত অনুযায়ী বিয়ে হওয়াটা জরুরি। এরপর সাক্ষী হিসেবে যেকেউ থাকতে হবে। তারপরই মূল বিষয় অভিভাবকের অনুমতি, ছেলেদের ক্ষেত্রে অনুমতি না লাগলেও মেয়েদের ক্ষেত্রে অনুমতি বাধ্যতামূলক।৷ যদিও হানাফি মাজহাব অনুযায়ী অভিভাবকের অনুমতি না নিলেও বিয়ে হয়ে যাবে কিন্তু অন্য অনেক ফোকাহাদের মত অনুযায়ী মেয়ের অভিভাবকের অনুমতি না থাকলে বিয়েই হবে না। তাই এ জিনিসগুলি মাথায় খেয়াল রেখে বিয়ের চিন্তাভাবনা বা সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। জাজাকাল্লাহ্।