সত্যিকারের আলেমের অভাবের কারণেই সামাজ ও রাষ্ট্রের এই দুরাবস্থার। আল্লাহ অধ্যাপক মোজাম্মেল সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন আমিন।

হুজুরে আলোচনা যতই শুনি ততই শুনতে ইচ্ছা করে। আল্লাহ তায়ালা হুজুরের নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন, আমিন।

Respected scholar Allahma Mujjammil Haqq

ধন্যবাদ খুবই সুন্দর এবং গরুতত পুরনো কথা

কত সূন্দর আলোচনা ভালো একটা দলিল ভিত্তি যুক্তি দিয়েছেন হুজুরের জন্য দোয়া করি মহান আললাহ তায়ালা তাহাকে নেক হায়াত দান করুক

আলহামদুলিল্লাহ। সুন্দর আলোচনা।

অত্যন্ত সুন্দর আলোচনা, আলহামদুলিল্লাহ্।

আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান

My allah give you live longer of life.

আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...///////////////////////

Our respected scholar Allahma Mujjammil Haqq

মাশাআল্লাহ

All the best. Thanks. ❤❤❤

zazakallah khairan

Alhamdulillah

সময়োপযোগী লেকচার, আলহামদুলিল্লাহ

মাশা-আল্লাহ

Masaallah ❤

আফসোস দর্শকরা এ সমস্ত ভিডিওতে আগ্রহী না, যে সমস্ত ওয়াজে অন্য হুজুরদের গালাগালি, দুযে দিয়েচে, এমন হেডং দেখলেই ভিডিওগুলো বেশি ভিউ হয়

হুজুর আমার ভাইয়ের জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ্ তাআলা কমা করে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন আমিন 🤲🤲😭

আল্লাহ্ সুবহান পবিত্র কালামে বলেছেন- আমি এই সৃষ্টি জগৎ খেলার ছলে সৃষ্টি করিনি- অর্থাৎ এই সৃষ্টির পেছনে গুরুত্ব রয়েছে- পৃথিবী হলো আমাদের পরিক্ষার স্থান- এই পরিক্ষা কিসের জন্য.? পরিক্ষার প্রয়োজন কেনো হলো.? এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি কেনো আমরা সবায় আলেম সমাজ সহ সকলে এড়িয়ে যাচ্ছি.? - মানুষ কি.? কেনো মানুষ সৃষ্টির সেরা- কেনো আল্লাহের সকল প্রকার সৃষ্টি মানুষের জন্য- যে সৃষ্টির মাঝে আছে কল্যান এবং অকল্যান উভয়- উত্তর খুজা জরুরি - আদম আঃ কে আল্লাহ্ সকল সৃষ্টির উপর রাজত্ব দিয়েছিলেন- দিয়ে ছিলেন সিংহাসন - শয়তানের প্ররচোনায় তিনি সিংহাসন চুত্যহন - হারান রাজত্ব- অতপর উভয়ে মা হাওয়া সহ পৃথিবীতে আগমন- ফেরার রাস্তা কি.? কি উপায়ে আবার ফেরা যায় জান্নাতে.? আল্লাহ্ পৃথিবীতে আদম আঃ এর পরিক্ষা নিলেন এবং ক্ষমা করলেন- কিন্তু স শরীরে আর জান্নাতে ফিরিয়ে নিলেননা.!!!! কেনো.? ক্ষমা লাভের পর তো ফিরিয়ে নেয়াই যুক্তিযুক্ত.। বরং বলা হলো- সন্তান জন্মদাও- এবং একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত( কিয়ামাত) দূনিয়াতে অবস্থান করো..। তো অবস্থান করলে কি হবে.? ফল কি.? লাভ কি.? উত্তর- যতক্ষণ পর্যন্ত না আদমের সন্তানদের মধ্য হতে সেই যোগত্যা অর্জন না করে- কি সেই যোগ্যতা.? সৃষ্টি জগতের উপর রাজত্ব করার যোগ্যতা- আর এ জন্যই সন্তান গ্রহনের আদেশ। আল্লাহ্ কুরআনে বকেন- হে আদম( তোমার ভুলের ফলে) আমি চাইলে তোমার স্থলে আরো উন্নত কিছু সৃষ্টি করতে পারতাম( সবার উপর রাজত্ব দিতাম) কিন্তু আমি তোমার উপর অনুগ্রহ করেছি- অবশ্যই আমি খিলাফাত ফিরিয়ে দিবো- নিশ্চয় আল্লাহের ওয়াদা সত্য। আর তোমরা সৎ কাজে প্রতিযোগিতা করো- যাতে তোমরা সফল হতে পারো। আমি আসমান জমিন এবং উভয়ের মাঝের সকল সৃষ্টি কে আহ্বান করলাম আমার বোঝা/ দায়িত্ব বহনে- সকলেই তা প্রত্যাক্ষান করলো- তবে মানুষ তা বহনে রাজি হলো- কারণ সে( সে একবচন) অজ্ঞ এবং জালিম। অজ্ঞ জালিম এটি বলার কারন ভিন্ন- এটা সে অর্থে নয়- কারন আল্লাহের দায়িত্ব পালন করতে গেলে - কারো কাছে তিনি ভালো কারো কাছে মন্দ- যতদিন পর্যন্ত সেই আদম সন্তান পৃথিবীতে না আসবেন কিয়ামাত হবেনা- যেদিন লক্ষ অর্জিত হবে সেদিন আদম হতে শেষ নআী মুহাম্মাদ আঃ পর্যন্ত সকল নবীগন অপেক্ষামান আছেন- সকলের অপেক্ষার অবসান হবে- ফায়সালা হবে কার কি স্থান-

কিয়ামতের আলামত সম্পর্কে কোরআন থেকে বলার ধন্যবাদ। অধিকাংশ জন উটভট হাদিশ বর্ণনা করেছেন

Hujur kiamat ki ehokaler angsho na akhirater angsho?

Sura nesa ayat no43 in drinking condition the musullis are strictly prohibited to perform salat for not realising meaning of the Koranic ayat .Let the koran be taught from childhood in the mosque through mother tongue .

কোরআনের আবৃত্তি কেন গুরুত্বপূর্ণ - যেহেতু কোরআনের অনেক দিকের ব্যবহারের মধ্যে জিকির আমাদের একটি সর্দা করণীয় একটি ইবাদত - আর কোরআন যদি গদ্যের মত রুক্ষ্ন বিন্যাসের হত তাহলে জিকির করতে কষ্ট হত তাই কোরআনের অনেক বিন্যাসের একটি হল গানের বিন্যাস - আমরা শুয়ে বসে কাজে অবসরে গুন গুন করে যেমন গান তেমনি আমরা গুন গুন করে যাতে জিকির করতে পারি সে রকম সহজ সাবলিল ভাবে কোরআনের সূরা আয়াত জিকির করতে পারি আলহামদুলিল্লাহ। অসমাপ্ত.. চলবে ইনশা আল্লাহ.. শফিক জামিল ৬/৪/২৩ রবিবার সকাল, নিই।

السلام عليكم. তাযাক্কুর ও তাদাব্বুর বলতে কি বুঝায় বিস্তারিত কুরআনের আয়াত দিয়ে বিশদভাবে আলোচনা তুলে ধরুন। অনুরোধ করছি। কুরআন শিক্ষা, বুঝা ও বিধান তিন ফরজ।

পৃথিবী পরীক্ষার হল এখানে আমরা পরীক্ষা দিব । পরীক্ষা দিব ঠিক আছে,, পরীক্ষার সিলেবাস কোথায়? সিলেবাস ছাড়াই পরীক্ষা দিতে হবে?

*░▒▓█ ✓তাদাব্বুর تَدَبُّ █▓▒░* *✓তাদাব্বুর تَدَبُّ* গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করা। অনুধ্যান করা। সাধারণত কুরআন কারীমের আয়াত নিয়ে চিন্তাভাবনাকে তাদাব্বুর বলে। *দাল-বা-রা دبر* এই তিন হরফ যোগে গঠিত শব্দ কুরআন কারীমে সাত ধরনের শব্দে *সর্বমোট ৪৪* বার এসেছে। *✓তাদাব্বুর* শব্দটা এসেছে ‘দুবর’ থেকে যার মানে হছে, কোন কিছুর নিচে, কোন কিছুর পেছনে। আর *‘তাদাব্বুর’* মানে হলো যখন কিছু শোনা হয়- এটা শুধু উপরভাগ , এই কথাটাতে কী বলা হয়েছে, এই বক্তব্যের গুরুত্ব কতখানি তা বুঝতে হলে ঐ বক্তব্যের পেছনে কী আছে এনিয়ে খুব *গভীরভাবে চিন্তা* করতে হবে। অন্যভাবে বলতে গেলে, এতে (কুরআনে) গভীরতা আছে, এবং এর বক্তব্য বুঝতে চাইলে নিজে এর গভীরে ডুব দিতে হবে। *তাদাব্বুর تَدَبُّر গভীরভাবে চিন্তাভাবনা করা বা অনুধাবন করা।* সাধারণত কুরআন কারীমের আয়াত নিয়ে চিন্তাভাবনাকে তাদাব্বুর বলে। *يَتَدَبَّرُونَ তাদাব্বুরনী* *النساء* أَفَلَا *يَتَدَبَّرُونَ* ٱلْقُرْءَانَ ٨٢ তবে কি তারা কুরআনকে গভীরভাবে অনুধাবন করে না? quran.com/4/82 *محمد* أَفَلَا *يَتَدَبَّرُونَ* ٱلْقُرْءَانَ أَمْ عَلَىٰ قُلُوبٍ أَقْفَالُهَآ ٢٤ তবে কি তারা কুরআন নিয়ে গভীর চিন্তা করে না? নাকি তাদের অন্তরসমূহে তালা রয়েছে? quran.com/47/24 *المؤمنون* أَفَلَمْ *يَدَّبَّرُوا۟* ٱلْقَوْلَ ٦٨ তাহলে কি তারা এই বাণী অনুধাবন করেনা? quran.com/23/68 *ص* كِتَـٰبٌ أَنزَلْنَـٰهُ إِلَيْكَ مُبَـٰرَكٌۭ *لِّيَدَّبَّرُوٓا۟ ءَايَـٰتِهِۦ* وَلِيَتَذَكَّرَ أُو۟لُوا۟ ٱلْأَلْبَـٰبِ ٢٩ এক মুবারক(কল্যানকর) কিতাব, এটা আমরা আপনার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতসমূহে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বোধশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তিরা গ্ৰহণ করে উপদেশ। quran.com/38/29 *আল-বাক়ারাহ* ذَٰلِكَ ٱلْكِتَـٰبُ لَا رَيْبَ ۛ فِيهِ ۛ هُدًۭى لِّلْمُتَّقِينَ ٢ এটা¹ সে কিতাব যাতে কোনো সন্দেহ-সংশয়ের অবকাশ নেই;², মুত্তাকীদের (ধর্ম-ভীরু) জন্য³ হেদায়েত (পথনির্দেশ), quran.com/2/2 إِنَّ هَـٰذَا ٱلْقُرْءَانَ يَهْدِى لِلَّتِى هِىَ أَقْوَمُ وَيُبَشِّرُ ٱلْمُؤْمِنِينَ ٱلَّذِينَ يَعْمَلُونَ ٱلصَّـٰلِحَـٰتِ أَنَّ لَهُمْ أَجْرًۭا كَبِيرًۭا ٩ নিশ্চয়ই এ কুরআন হেদায়াত করে সে পথের দিকে যা আকওয়াম¹ (সরল, সুদৃঢ়) এবং সৎকর্মপরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার। quran.com/17/9 *وَقَالَ ٱلرَّسُولُ* রাসুল তখন বলবেনঃ *يَـٰرَبِّ إِنَّ قَوْمِى ٱتَّخَذُوا۟ هَـٰذَا ٱلْقُرْءَانَ مَهْجُورًۭا* ٣٠ *হে আমার রব! আমার সম্প্রদায় তো এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য সাব্যস্ত করেছে।* quran.com/25/30 حَـٰفِظُوا۟ عَلَى ٱلصَّلَوَٰتِ وَٱلصَّلَوٰةِ ٱلْوُسْطَىٰ وَقُومُوا۟ لِلَّهِ قَـٰنِتِينَ ٢٣٨ তোমরা সালাতের প্রতি যত্নবান হবে¹, বিশেষত মধ্যবর্তী সালাতের² এবং আল্লাহ্‌র উদ্দেশ্যে তোমরা দাঁড়াবে বিনীতভাবে; quran.com/2/238 فَٱتَّقُوا۟ ٱللَّهَ مَا ٱسْتَطَعْتُمْ وَٱسْمَعُوا۟ وَأَطِيعُوا۟ وَأَنفِقُوا۟ خَيْرًۭا لِّأَنفُسِكُمْ ۗ وَمَن يُوقَ شُحَّ نَفْسِهِۦ فَأُو۟لَـٰٓئِكَ هُمُ ٱلْمُفْلِحُونَ ١٦ তোমরা আল্লাহকে যথাসাধ্য ভয় কর এবং শোনো, আনুগত্য কর¹ ও ব্যয় কর, তোমাদের নিজেদেরই কল্যাণ হবে²। আর যারা অন্তরের কার্পণ্য হতে মুক্ত, তারাই সফলকাম। [১] অর্থাৎ, আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের কথাগুলোকে মনোযোগ ও ধ্যান দিয়ে শোনো এবং তার উপর আমল কর। কেননা, কেবল শুনে নেওয়া কোন উপকারে আসবে না, যতক্ষণ না আমল হবে। [২] خَيْرًا أَيْ: إِنْفَاقًا خَيْرًا، يَكُن الإِنْفَاقُ خَيْرًا 'ব্যয় কর' শব্দটি ব্যাপকার্থবোধক শব্দ, যা ওয়াজেব ও নফল উভয় প্রকার সাদাকাই শামিল। quran.com/64/16 وَأَقِيمُوا۟ ٱلصَّلَوٰةَ وَءَاتُوا۟ ٱلزَّكَوٰةَ وَأَطِيعُوا۟ ٱلرَّسُولَ لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ ٥٦ তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং রাসূলের আনুগত্য কর, যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হতে পার। quran.com/24/56

নতুন কি আছে আপনার কাছে?

হাদীস কুরআন থেকে এসেছে

হুজুর এ সম্পর্কে কোরআন কি বলে তাই বলেন। হাদীস বাদ দিন।

আপনি এধরনের একট ফালতু আলোচনা করবেন আশা করি নাই। আপনাকে আরো ভাল ভাবে কুরআন পড়ুন। যেহেতু আপনি কুরআন নিয়ে গবেষনা করেন, যে রেফারেন্স গুলো ইউজ করেছেন তার সত্যতার প্রমাণ দিতে পরবেন।

এইসব আজব কথা কি বিশ্বাসযোগ্য?

হুজুর আপনি অনেক ভাল আলোচনা করেন। কিন্তু আপনি "খবর"' কে হাদিস বলে চালিয়ে দিচ্ছেন। আবার সেই খবর(কথিত হাদিস) দিয়ে বর্ননা করেন। কুরআনের আলোকে আলোচনা করেন। বানানো গল্প পরিহার করুন। আলোচনা আরো ফলপ্রসূ হবে।

মহাগ্রন্থ আল কুরআনের মত এত সহজ সোজা গ্রন্থ পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই;….. এমনকি শিশুদের নিকটও ইহা তাদের অন্য শিশু পাঠ্যের চেয়ে সহজ …… আমার কাল্পনিক ইচ্ছে আল্লাহ যদি বাংলা ভাষায় কুরআনের অনুবাদ করে দিতেন তবে কতই না ভালো হতো… আমরা বাংলা ভাষায় এক বিস্ময়কর গ্রন্থ পেতাম একই সাথে শিশু কিশোর যুবা বৃদ্ধ সকলেই একই গ্রন্থ পড়ে যার যেটুকু দরকার সে সেভাবেই কুরআন পড়ে তা আয়ত্ব করতে পারতো… ওহে মান্ড! একি ভান্ড আল কুরআন! শিশু কিশোর যুবা বৃদ্ধ সবাইকে দেয় সমভাবে সহজ পড়ার সুযোগ! এবং ইহা আধুনিক শিক্ষিতরাই অতি সহজে বুঝতে সক্ষম হবে মাদ্রাসা হতে পাশ করা শিক্ষিতদের তুলনায় এবং তা বুঝবে অনেক বেশী; কুরআন বুঝার ক্ষেত্রে আপনি যদি আধুনিক শিক্ষিত ও মাদ্রাসা শিক্ষিত্র মধ্যে অনুপাত করেন, তবে তার অনুপাত হবে এরকম - ৪ঃ১ মানে ৫ ভাগের মধ্যে একজন মাদ্রাসা শিক্ষিতের তুলনায় একজন আধুনিক শিক্ষিত ৪ গুন বেশী কুরআন পড়ে বুঝতে সক্ষম মাদ্রাসা হতে পাশ করা আলেম উলামা হতে! কারণ কুরআনে যে সকল বিষয়ের আলোকে আয়াতসমূহ আছে তার অধিকাংশই আধুনিক শিক্ষিতরা পড়ে শিক্ষিত হয়েছে আর মাদ্রাসা হতে পাশ করা শিক্ষিতরা সে সকল বিষয়সমূহের বেশীর ভাগই পড়ে না মানে তাদের সিলেবাসেই নেই… অথচ তারা বলে মাদ্রাসা হতে পাশ না করলে নাকি কুরআন বুঝতে পারে না, আর আমার বিশ্লেষণ বলছে - মাদ্রাস হতে পাশ করা আলেম উলামারা কুরআনের অধিকাংশই বোঝে না… কারণ আলিয়া বলেন আর কওমী (কওমী মাদ্রাসার তো আরো খারাপ অবস্থা) বলেন, কুরআন বুঝার জন্য অনেক বিষয় (Subject) এ সকল মাদ্রাসার শিক্ষা ক্যারিকুলাম্ নেই, বর্তমানে আলিয়া মাদ্রাসাও কিছু কিছু বিষয় পাঠযসূচীর অন্তর্ভুক্ত করলেও তা গুরুত্ব সহকারে পড়ানো হয় না.. আর কওমী মাদ্রাসায় তো এখনো এ সকল বিষয় পড়ানোই হয় না… অসমাপ্ত, চলবে ইনশা আল্লাহ… শফিক জামিল ৬/৬/২৪ বৃহস্পতিবার সকাল, নিউই।

আগে একটি কথা প্রচলন ছিল, সেটা হল - কাল কিয়ামত, প্রতি হাজার বছরে একদিন তাই মুহাম্মদ সঃ এর পর ১ বছর কাল পর্যন্ত মানুষেরা যখন বলতো কাল কিয়ামত তা ঠিক কথা ছিল, বর্তমানে আমরা ২য় হাজারের মধ্যে আছি, তাহলে আমরা যদি কিয়ামতের সম্পর্কে বলি, তাহলে তা হবে আজ কিয়ামত, এর মধ্যে আমরা প্রায় অর্ধের হাজার বছর পার করছি তাহলে আজকের কখন কিয়ামত সংঘটিত হবে? এখানে কুরআনে বলা আছে প্রত্যেক সম্প্রদায়ের সময় নির্দিষ্ট করা আছে তা কেহ পিছাতে পারবে না আবার এগিয়ে আনতেও পারবে না,… এখন আমরা জানি মর্যাদাশীল নবীদের মধ্যে হলেন ইব্রাহীম আঃ হতে যদি ধরি তবে ১) ইব্রাহীম আঃ ২) মূসা আঃ ২) মুহাম্মদ আঃ এর আগে ছিলেন নূহ আঃ ও আদম আঃ … ইব্রাহীম আঃ হলেন মধ্যবর্তী রসূল…. ইব্রাহীম আঃ পূর্বে যে সময় অতিবাহিত হয়েছে ইব্রাহীম আঃ এর পরে প্রায় সমান সময় হবে বলে আমার ধারণা…অতঃপর কিয়ামত হতে পারে.. আর মূসা আঃ হতে মুহাম্মদ সঃ পর্যন্ত যে সময় পার হয়েছিল, মুহাম্মদ সঃ পর পৃথ্িবী সে সময় পাবে অতঃপর কিয়ামতের সময় হবে এটা আমার একান্ত চিন্তা ভাবনা, কোন টা ঠিক তা আল্লাহই ভালো জানেন… অসমাপ্ত, চলবে ইনশা আল্লাহ… শফিক জামিল ৬/৪/২৪ মঙ্গলবার দুপুর, নিউই।

তারা ঘাবড়াইছে এটা তুমাকে কে বলেছে ???

এই ভাবে বানোয়াট ওয়াজ করতে লজ্জা লাগে না ?? 50000 বছরে এক দিন কে কোথায় বলেছে ??? রেফারেন্স দিন ۔ পরকালের ভবিষ্যৎ বর্ণনা কোথায় পেলেন ۔ সব আপনাদের ভুয়া ওয়াজ এর খুড়াক