অত্যন্ত শ্রুতি মধুর কন্ঠে উপমহাদেশে মুসলিম ধর্মের আবির্ভাব ভিডিওটি বর্ণনা করা হয়েছে । ভাই ,আপনার আরো ভিডিও চাই । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । বাংলাদেশ হতে ।
@xomnath13 күн бұрын
@@alamgirhossain316 আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
@user-ge5lb5ty2q3 күн бұрын
কি আবোল তাবোল বকো মীর মদন ছিল মেয়ের মর্দান ছিল বিশ্বস্ত নবাবের
@mousomeverything3 күн бұрын
চমৎকার উপস্থাপনা
@susovanchakraborty24713 күн бұрын
জয় শ্রীকৃষ্ণ রাধা রাধা জয় জগন্নাথ
@pronildas52044 күн бұрын
Dada ata kotai ai ponchanan baba r picture nikam
@rmpolin5 күн бұрын
আমি যতোটা জানি- কুতুবউদ্দিন আইবেককে সাম্রাজ্যের দায়িত্ব তুলে দেয়ার আগেই দাসত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। আমাদের সময় বাংলাদেশ সরকার প্রচলিত পাঠ্য বইতেও এটি স্পষ্ট করেই লেখা ছিলো (ক্লাস সেভেনের সামাজিক বিজ্ঞান বই- ২০০৫ সাল)।
@xomnath14 күн бұрын
কুতুবউদ্দিন আইবককে বাল্যকালে ইরানের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম কাজী সাহেবের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছিল। কাজী সাহেবের মৃত্যুর পর তার ছেলে পুনরায় কুতুবউদ্দিন আইবক কে এক বণিকের কাছে বিক্রি করে। পরবর্তীকালে মোহাম্মদ ঘুরি তাকে কিনে নেন। এরপর কুতুবউদ্দিনের কাজে সন্তুষ্ট হয়ে মোহাম্মদ ঘুরি তাকে দাসত্ব থেকে মুক্তি দেন এবং তার কন্যা সঙ্গে বিবাহ দেন। এরপর যতদূর সম্ভব তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে মোহাম্মদ ঘুরী পৃথ্বীরাজ চৌহান কে পরাজিত করে মসনদ দখল করেন। সেই সময় ওই যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন কুতুবউদ্দিন।
@biplab10546 күн бұрын
জয় জগন্নাথ। ধন্যবাদ
@mousomeverything8 күн бұрын
জয় জগন্নাথ দেব জয় বলভদ্র দেব জয় সুভদ্রা দেবী জয় সুদর্শন জয় রথযাত্রা
@prasantaparia34418 күн бұрын
JAY JAGANNATH
@ShofulIslam-nr9jm10 күн бұрын
ধন্যবাদ জানাই৷ আপনাকে 👌
@moktekhatun970911 күн бұрын
Ami toh natok ta porte porte nobab er poristitir jonno onk Kanna korci😢
@minturahman364912 күн бұрын
হারমজাদা সাম্প্রদায়িক হিন্দু মিথ্যাচার করছে
@BirMohosin13 күн бұрын
নবাব সিরাজউদ্দৌলার পুএ ছিলেন যুগল কিশোর রায়চৌধুরী। যুগল কিশোর রায় চৌধুরী পুএ ছিল প্রায় কৃষন রায়চৌধুরী। প্রায় কৃষন রায়ের কন্যা ছিল গৌরিবালাদেবী। গৌরিবালাদেবীর নামে পরিচিত হলো গৌরিপুর।
ভিডিওটি দেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। বেশ কিছু ঐতিহাসিক বই থেকেই এইসব খবর সংগ্রহ করেছি।
@MuhammadbinYaqoob78617 күн бұрын
উল্টোপাল্টা ইতিহাস বলা বন্ধ করুন।। আগে ইতিহাস পড়ুন তারপর ভিডিও তৈরী করুন
@xomnath117 күн бұрын
নবাব আলীবর্দী খান লিখে উইকিপিডিয়াতে সার্চ করুন।
@abuhossain244017 күн бұрын
মুসলিম নবাবের হিন্দু পুত্র !!!!!!!!!!!!!!!!???????
@xomnath117 күн бұрын
শিশুদের কোন জাতি ধর্ম থাকে না। সে যেখানে মানুষ হয় পরবর্তীকালে সেইখানকার জাতি-ধর্ম গ্রহণ করে। নবাব সিরাজউদ্দৌলা জীবিত থাকলে নিশ্চয়ই তা ঘটতো না। ভিডিওটি দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই
@didyouseejiminsjams637617 күн бұрын
Khub bhalo laglo thanks
@RuhulAminBarbhuiya-w7z18 күн бұрын
Allah tala best Dan karo
@murlichoudhury380719 күн бұрын
What is the first.
@tanvirashik809019 күн бұрын
জন্মগত অলক্ষি যুগলকিশোর রায় চৌধুরি
@xomnath119 күн бұрын
জানতাম না। এইমাত্র জানলাম।
@joydas487320 күн бұрын
জয় শ্রী রাম জয় শ্রী রাম জয় শ্রী রাম ❤❤❤❤❤❤
@mdabujargiffary787620 күн бұрын
তারপর কি আর নবাব সিরাজুদ্দৌলার বংশধর বৃদ্ধি হয়নি
@jalilubc5121 күн бұрын
দারুণ চমৎকার ইতিহাস
@xomnath121 күн бұрын
ধন্যবাদ
@user-ge5lb5ty2q21 күн бұрын
এইসব মিথ্যা কথা। সঠিক ইতিহাস বলো। আলেয়া, মোহনলাল, সিরাজ-উদ-দৌলা সম্পর্কে ইতিহাসবিদরা খুবই ভালো জানে তোমার থেকে, তুমি এসব কথা আর বলবে না।
@mohammedfazlurrahman21223 күн бұрын
মনের মাধুরি মিশিয়ে বহু কিছু বানানো যায়।পঁচা পাবলিক খা ভালো করে খা।
@urmimalabhattacharyya518624 күн бұрын
সুন্দর প্রয়াস
@chaitalisdailylifestyle25 күн бұрын
ইতিহাসের এই অজানা কাহিনী জানানোর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,,, খুব ভালো লাগলো।
@NickZoo-jv9bt25 күн бұрын
ভারতের কট্টর হিন্দু সন্ত্রাসীরা ছিল মুসলমানদের স্বাধীনতা বিরুধী হরণকারী। তারা মুসলিমকে নির্যাতন করেছে, অথচ মুসলমানদের করণে ভারতে সভ্যতা গড়ে ওঠে তাদের অর্থের বিকাশ ঘটেছে। কলকাত মূর্শিদাবাদ পশ্চিম বঙ্গ সব পূর্ব পাকিস্তানের অংশ, ঢাকার টাকা দিয়ে কলকাতা গড়ে ওঠে তখন বাংলাদেশের রাজধানী ছিল কলকাতা। কিন্তু ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগের সময় হিন্দুরা বাঁধা দেয়।
@NickZoo-jv9bt25 күн бұрын
মুর্শিদাবাদ কলকাতা পশ্চিম বঙ্গ বাংলাদেশ অংশ
@suvohaldar746728 күн бұрын
সিরাজের তিন বেগম ছিলেন Jibonnesa Omtatennesa Lutfannesa R aleya ba madhobi bole keo chilo na R na chilo onar putro sontan
@mdsohelahmed346428 күн бұрын
বাংলা ভাষা র যতোটুকু এলাকা সব বাংলাদেশ বানানো হোক।
@talebalimolla478028 күн бұрын
khub bhalo laglo
@Cricrohit0129 күн бұрын
আপনার দেওয়া তথ্য আমাদরকে সমৃদ্ধ করবে। সিরাজে ছেলের নাম জানতে পারলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
@xomnath128 күн бұрын
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। শুভরাত্রি
@debjitpramanick886529 күн бұрын
দেখুন যতই ইসলাম ইসলাম করবেন, শেষে এই হিন্দুরাই বাঁচাবে।
@lalitmohan9911Ай бұрын
এইভাবে মুসলিম রক্ত হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়েছে এই শাসকরা। আকবর ও তাই। এদের অগুনতি হিন্দু পত্নী ও ছিল। এদের বংশধররা এখন আনিসুর বিশ্বাস।
@user-hy9ce9kk2qАй бұрын
Jodi nawaber kono putro thake tahole sai putro shontaner bongso ke sirajuddoular bongsodhor bola hoy na keno?umme johorar bongso kei keno sirajuddoular bongsodhor bola hoy
@user-hy9ce9kk2qАй бұрын
Agula ki sotti naki?kau bole sirajuddoular kono putro shontan nai aiguli tar shotru ra tar name rotace. Abar kau bole ace😑😑
@kabirkibria1698Ай бұрын
Tahole Nobab Siraj Uddowlar sontanra ki oboidho silen? Jehetu tar sathe lutfunnesar biye hoy ni, sudhu valobasha silo?
@raihanuddinsarker5697Ай бұрын
গৌরীপুর উপজেলায় কালীপুরের জমিদার হরনাথ চৌধুরী ১৭৯৩ সালে মৃত্যু হলে ’নাথ পরিবার’ গৌরীপুরের জমিদার যুগল কিশোরের ২য় পুত্র শিব কিশোরকে দত্তক নেয়। শিব কিশোর ১৫-১৬ বছর বয়সে ১৮০৭ সালে মৃত্যু হলে হরনাথ চৌধুরীর স্ত্রী গঙ্গাদেবী তার বড় বোন ( যুগল কিশোরের ২য় স্ত্রী যমুনা দেবী) এর একমাত্র ছেলে প্রাণ কিশোরকে গোপনে দত্তক নেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করে। প্রাণ কিশোরই হবে কালীপুর জমিদারের উত্তরাধিকার। ১৮২১ সালে গঙ্গাদেবীর মৃত্যু হলে নাটকীয়ভাবে যমুনা দেবী তার ছেলেকে কালীপুরের জমিদার হিসেবে ঘোষণা করে এবং মৃত্যুকালে তাকে দত্তক নেওয়া হয়েছিল বলে জানানো হয়েছিল। দত্তক নেওয়ার পর প্রাণ কিশোরের নতুন নাম হয় কৃষ্ণনাথ চৌধুরী। ’কান্ত লাহিড়ী চৌধুরী’ পরিবারের প্রয়াত হরনাথ চৌধুরীর তিন ভাগ্নে কৃষ্ণনাথকে অসিদ্ধ দত্তক প্রমাণে মামলা করে। কালীপুরে ৮ বছর জমিদারি করার পর কৃষ্ণনাথ মামলায় হেরে যায়। তখন কালীপুর তিন তরফের নাম দিয়ে তিনটি এস্টেট সৃষ্টি হয়-বড়তরফ. মধ্যমতরফ ও ছোটতরফ। কৃষ্ণনাথ চৌধুরী কালীপুর ত্যাগ করেন। সিলেটে গিয়ে তার নতুন নাম হয় প্রাণকৃষ্ণনাথ রায়চৌধুরী । মূলত তার মাধ্যমে নবাবের বংশের ধারা অব্যাহত থাকে। প্রাণকৃষ্ণনাথের ১ম সন্তান ১২ বছর বয়সে মৃত্যু হয় এবং ২য় সন্তানের নাম ছিল শৌরীন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। তিনি ছিলেন গৌরীপুর জমিদারের কন্যা কৃষ্ণমনির সৎ ভাই। শৈশবে কৃষ্ণমনির পিতা হরকিশোরের মৃত্যু হয়। কৃষ্ণমনিকে বিয়ে দেওয়ার পর যৌতুক হিসেবে গৌরীপুর অংশ থেকে একটি নতুন এস্টেট সৃষ্টি হয়। নাম দেওয়া হয় কৃষ্ণপুর এস্টেট। বর্তমান গৌরীপুর সরকারী কলেজ। ১৯০৯ সালে কৃষ্ণমনি প্রায় এক শত বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন । কৃষ্ণমনির মা ভাগীরথী দেবী গৌরীপুর এস্টেটের জন্য দত্তক নেন বোকাইনগর বাসাবাড়ি জমিদার শম্ভুচন্দ্র চৌধুরীর ছেলে ঈশ্বরচন্দ্র চৌধুরীকে। ঈশ্বরচন্দ্রের নতুন নাম হয় আনন্দ কিশোর রায়চৌধুরী। উল্লেখযোগ্য যে, পিতা পুত্রের নাম দিয়ে সৃষ্টি হয় ময়মনসিংহ সদরের শম্ভুগঞ্জ বাজার ও ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা। কালীপুরের জমিদারি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৭০ থেকে ১৭৭৭ সালের মধ্যে। ১৭৭৭ সালে জামালপুর জেলার মহিরামকুল রাজবাড়িতে শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর ২য় তরফের পুত্র গঙ্গানারায়ণ চৌধুরীর মৃত্যু হলে গঙ্গানারায়ণের দত্তক পুত্র হরনাথ চৌধুরী ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার অন্তর্গত কালীপুরে চলে আসেন। ইতিহাসের পিছন ফিরে তাকালে দেখা যায়, এখানে অনেক রহস্যময় প্রশ্ন রয়েছে। যুগল কিশোরের একজন নাতি থাকা সত্বেও কেন ঈশ^রচন্দ্র চৌধুরীকে দত্তক নেওয়া হয়েছিল। দাবী বা মামলা উপস্থাপন করলে শৌরীন্দ্রকিশোর রায় চেীধুরী অবশ্যই গৌরীপুর এস্টেটের জমিদার হতে পারতেন। কেন শৌরীন্দ্রকিশোর দুইবার তার নাম পরিবর্তন করলেন ? উল্লেখ্য যে, নবাবের পুত্র যুগল কিশোর রায়চৌধুরী আনুমানিক ১৮১১-১৮১২ সালে সিলেটে ইহলোাক ত্যাগ করেন। তথ্যসূত্রঃ (ম্যাগাজিন) - পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স-২০২৩ প্রচারে - ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন হিস্টোরিক্যাল সোসাইটি এন্ড লাইব্রেরি, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ।
@raihanuddinsarker5697Ай бұрын
গৌরীপুর উপজেলায় কালীপুরের জমিদার হরনাথ চৌধুরী ১৭৯৩ সালে মৃত্যু হলে ’নাথ পরিবার’ গৌরীপুরের জমিদার যুগল কিশোরের ২য় পুত্র শিব কিশোরকে দত্তক নেয়। শিব কিশোর ১৫-১৬ বছর বয়সে ১৮০৭ সালে মৃত্যু হলে হরনাথ চৌধুরীর স্ত্রী গঙ্গাদেবী তার বড় বোন ( যুগল কিশোরের ২য় স্ত্রী যমুনা দেবী) এর একমাত্র ছেলে প্রাণ কিশোরকে গোপনে দত্তক নেওয়ার জন্য পরিকল্পনা করে। প্রাণ কিশোরই হবে কালীপুর জমিদারের উত্তরাধিকার। ১৮২১ সালে গঙ্গাদেবীর মৃত্যু হলে নাটকীয়ভাবে যমুনা দেবী তার ছেলেকে কালীপুরের জমিদার হিসেবে ঘোষণা করে এবং মৃত্যুকালে তাকে দত্তক নেওয়া হয়েছিল বলে জানানো হয়েছিল। দত্তক নেওয়ার পর প্রাণ কিশোরের নতুন নাম হয় কৃষ্ণনাথ চৌধুরী। ’কান্ত লাহিড়ী চৌধুরী’ পরিবারের প্রয়াত হরনাথ চৌধুরীর তিন ভাগ্নে কৃষ্ণনাথকে অসিদ্ধ দত্তক প্রমাণে মামলা করে। কালীপুরে ৮ বছর জমিদারি করার পর কৃষ্ণনাথ মামলায় হেরে যায়। তখন কালীপুর তিন তরফের নাম দিয়ে তিনটি এস্টেট সৃষ্টি হয়-বড়তরফ. মধ্যমতরফ ও ছোটতরফ। কৃষ্ণনাথ চৌধুরী কালীপুর ত্যাগ করেন। সিলেটে গিয়ে তার নতুন নাম হয় প্রাণকৃষ্ণনাথ রায়চৌধুরী । মূলত তার মাধ্যমে নবাবের বংশের ধারা অব্যাহত থাকে। প্রাণকৃষ্ণনাথের ১ম সন্তান ১২ বছর বয়সে মৃত্যু হয় এবং ২য় সন্তানের নাম ছিল শৌরীন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী। তিনি ছিলেন গৌরীপুর জমিদারের কন্যা কৃষ্ণমনির সৎ ভাই। শৈশবে কৃষ্ণমনির পিতা হরকিশোরের মৃত্যু হয়। কৃষ্ণমনিকে বিয়ে দেওয়ার পর যৌতুক হিসেবে গৌরীপুর অংশ থেকে একটি নতুন এস্টেট সৃষ্টি হয়। নাম দেওয়া হয় কৃষ্ণপুর এস্টেট। বর্তমান গৌরীপুর সরকারী কলেজ। ১৯০৯ সালে কৃষ্ণমনি প্রায় এক শত বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন । কৃষ্ণমনির মা ভাগীরথী দেবী গৌরীপুর এস্টেটের জন্য দত্তক নেন বোকাইনগর বাসাবাড়ি জমিদার শম্ভুচন্দ্র চৌধুরীর ছেলে ঈশ্বরচন্দ্র চৌধুরীকে। ঈশ্বরচন্দ্রের নতুন নাম হয় আনন্দ কিশোর রায়চৌধুরী। উল্লেখযোগ্য যে, পিতা পুত্রের নাম দিয়ে সৃষ্টি হয় ময়মনসিংহ সদরের শম্ভুগঞ্জ বাজার ও ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা। কালীপুরের জমিদারি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৭৭০ থেকে ১৭৭৭ সালের মধ্যে। ১৭৭৭ সালে জামালপুর জেলার মহিরামকুল রাজবাড়িতে শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর ২য় তরফের পুত্র গঙ্গানারায়ণ চৌধুরীর মৃত্যু হলে গঙ্গানারায়ণের দত্তক পুত্র হরনাথ চৌধুরী ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার অন্তর্গত কালীপুরে চলে আসেন। ইতিহাসের পিছন ফিরে তাকালে দেখা যায়, এখানে অনেক রহস্যময় প্রশ্ন রয়েছে। যুগল কিশোরের একজন নাতি থাকা সত্বেও কেন ঈশ^রচন্দ্র চৌধুরীকে দত্তক নেওয়া হয়েছিল। দাবী বা মামলা উপস্থাপন করলে শৌরীন্দ্রকিশোর রায় চেীধুরী অবশ্যই গৌরীপুর এস্টেটের জমিদার হতে পারতেন। কেন শৌরীন্দ্রকিশোর দুইবার তার নাম পরিবর্তন করলেন ? উল্লেখ্য যে, নবাবের পুত্র যুগল কিশোর রায়চৌধুরী আনুমানিক ১৮১১-১৮১২ সালে সিলেটে ইহলোাক ত্যাগ করেন। তথ্যসূত্রঃ (ম্যাগাজিন) - পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স-২০২৩ প্রচারে - ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন হিস্টোরিক্যাল সোসাইটি এন্ড লাইব্রেরি, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ।
@RakaNath-hr5olАй бұрын
😮😮😮😮😳
@anwaramir3681Ай бұрын
ভালো লোকের প্রাপ্তি এটা
@kaziharun133Ай бұрын
আপনার ইতিহাস বিষয়ক অগাধ জ্ঞান সত্যিই প্রশংসনীয়। খুব ভাল লাগলো বিডিওটি শুনে। আপনি এক সময়ে সিন্ধুর স্হলে পাকিস্হান বলেছেন। তখনতো পাকিস্হান নামের কোন অস্তিত্বই ছিল না। আর একটি বিষয় সুলতান মাহমুূদ কতৃক বার বার মন্দির আক্রমন । প্রতিবারই উনি মন্দিরের ধন সম্পদ লুট করার বিষয়টি একটি বিতর্কিত বিষয়। যা হোক সুন্দর প্রাচীন ঐতিহাসিক ঘটনাবলী নিয়ে পোষ্টটি শুনে খুব ভাল লাগলো। ধন্যবাদ।
@xomnath1Ай бұрын
আমার এই চ্যানেলটি এক বছরের জন্য বন্ধ ছিল। বহুদিন পরে আপনাকে পেলাম। খুব ভালো লাগছে। আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। আপনি কেমন আছেন জানাবেন। এই ভিডিওটি একটু বিতর্কিত বিষয়। আমি বেশ কিছু পুরানো বই এবং ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই ভিডিওটি বানিয়েছি। এখানে আমার মনগড়া কিছুই নেই। ভিডিওটি দেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
@SamirAhmed-hj4ckАй бұрын
সে না মুসলিম নাগরিক ছিল হিন্দু ছেলে জর্ম দিল কেমনে