ভারতের পন্য বর্জন করুন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এগিয়ে আসুন। দেশের শিল্প বিকাশে সহায়তা করুন।
@user-sm4ot2do5y8 күн бұрын
ইনশাআল্লাহ
@AshrafAli-p4g9 күн бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@singernaimurrahmn9 күн бұрын
masa Allah vidio ta arekto cliyar hole aro vahlo hobe agiye jan
@sharminsampa201010 күн бұрын
বাংলাদেশের মুসলিম রা মেয়েদের অংশ দিতে চায় না, আল্লাহর নাফরমানি করছে এটা কে পাপ ই মনে করে না
@BabuAhmed2511 күн бұрын
হক চক্রান্ত করে মেরে দিয়েছে,, এবং মসজিদ মাদ্রাসা তৈরি করতেছে তাহলে কি ওরা জান্নাত পাবে???
@abutayeb-g5w11 күн бұрын
আসসালামুয়ালাইকুম ইব্রাহিম ভাই আপনার ঐতিহাসিক বর্ণনাটি জাযাকাল্লাহ আবু বকর কামিল মাদ্রাসা চরফ্যাশন ভোলা
@Harfbyharf12 күн бұрын
সূরা আদ দুখান : دخن কে আল্লাহ স্পষ্ট বলেছেন আর আপনি আল্লাহর স্পষ্ট বিরুধিতা করছেন । ভালো না মন্দ আল্লাহ বিচার করবেন
@mamonahamed204913 күн бұрын
আসসালামুয়ালাইকুম মুফতি কাজী ইব্রাহিম হুজুর ❤❤❤❤❤❤
@BelalGazi-tw7vw13 күн бұрын
বিড়ি খাওয়া অপচয় একদিকে শরীরের ক্ষতি কারণ অপচয় করে তারা শয়তানের ভাই আর শয়তানের ভাই যখন হয় সে কাফের হয়ে যায় 17 নম্বর সূরার 27 নম্বর আয়াত। সুরা বাকারার 195 নম্বর আয়াতে বলেছে তোমাদের নিজের হাতে তোমাদের জীবনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিও না যারা ধ্বংসের দিকে ঠেলে যায় তারা কাফেরের মধ্যে গণ্য।
@aktarunnasa678813 күн бұрын
ভারতের পন্য বর্জন করুন। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এগিয়ে আসুন। দেশের শিল্প বিকাশে সহায়তা করুন।
@RafiKhan-qn7ff13 күн бұрын
নামাজ পরতে হবে
@md.chow.430114 күн бұрын
আমার ইসলাম ইসলাম করার মানসিক রোগ হইছে, ইসলামের কিছু বুঝিনা, খালি ইসলাম ইসলাম করি, ইমাম মেহেদী র কিছু জানিনা - ইমাম মেহেদী দাবী করিবার কারণে চল্লিশ বছর যাবত লাগাতার অমানুষিক নির্যাতন এর শিকার হইতেছি, মউত হইয়া গেলে এই মানসিক রোগটি সেরে যাবে,
@user-mf9mv6li7m14 күн бұрын
আপনার সংগে যোগা যোগ বা মেসেজে প্রশ্ন করার একটা মাধ্যম চাই।দয়া করে মাহরুম করবেন না।
@user-mf9mv6li7m14 күн бұрын
হুজুর আপনার এই বয়ানে, আমার জন্য অনেক উপকার হলো।আল্লাহ আপনার নেক হায়াত দারাজ করুন।আমিন আমিন ছুম্মাআমিন।
@S.Tagore14 күн бұрын
The surprising DNA TEST revealed a fake BANI ISRAEL in Israel. en.m.wikipedia.org/wiki/Genetic_studies_of_Jews#:~:text=Several%20genetic%20studies%20demonstrated%20that,Middle%20Eastern%20and%20European%20groups
@muhammedumar-mm5eh17 күн бұрын
জর্দা খেলে কি হবে
@shkib823513 күн бұрын
Otaw ak e
@mdfazlulkarimtutul941317 күн бұрын
জর্দা খেলে কি হবে??
@shamssanam988814 күн бұрын
Joda na kheye vaat khan
@sakiurrahmanhemel276018 күн бұрын
জর্দা খেলে কি হবে??
@user-ff9st1ll8j21 күн бұрын
আপনি দেখতে থাকেন
@mdyasinchy24 күн бұрын
Tue Wahabi Ja Saoudi Arab NOBIR Rawjamubarak Vangafal Tue Jahanname KAFAR TUR Eman Nai Amin
@Nojrul121-vn4fd25 күн бұрын
হুজুর আপনি একজন সত্যিকারের পির।
@identityofallah26 күн бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । . সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা ..../////////////////////////
@AKQUDRATAHAI26 күн бұрын
Thanks🌹🌹🌹🌹 dear for explaining the truth
@mahbubmahdi102226 күн бұрын
শায়েখ কেমন আছেন,?
@mahbubmahdi102226 күн бұрын
আসসালামু আলাইকুম
@mahbubmahdi102226 күн бұрын
মাশাল্লাহ
@user-ho7qo8wy1o26 күн бұрын
❤❤❤❤❤আলহামদুলিল্লাহ বেশ কদিন পরে আপনার দেখা পেয়ে খুব ভালো লাগলো আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
@amzad26 күн бұрын
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই
@simulhasan366628 күн бұрын
বাবরি মসজিদ যখন ভাঙ্গলো কোন সাহায্য আসলো না কেন?
@user-hc5hq9gr7t28 күн бұрын
কাজী সাহেব আপনি জীবনে অনেক ভবিষ্যৎবাণী করছেন এখন এইগুলি বন্ধ করে নিজের মোবাইলে বাংলা অর্থসহ কোরআন মাজীদ ডাউনলোড করে অর্থগুলি ধীরে ধীরে বুঝে বুঝে রিডিং পড়ে দেখুৃন আল্লাহ কুরআনের কোন আয়াতে কি নির্দেশ দিয়েছে। কুরআনের অনেক জায়গায় আল্লাহ বলেছেন তোমরা কোরআনের বাহিরের একটি শব্দ দিও আল্লাহর কোন এবাদত করিও না এবং আল্লাহর আয়াতের সাথে মিশ্রণ করিও না আর আপনারা ইহুদিদের গল্প গুজবকে রাসুলের মুখের বাণী বলে আল্লাহর আয়াত এর সাথে মিশ্রণ করে সমস্ত ইবাদত করছেন যার শাস্তি আল্লাহ বর্তমানে মুসলিম দেশগুলিকে দিতেছে। আপনি এই কুরআনের প্রফেসরদের ভিডিওগুলি দেখে এখান থেকে হাতে কলমে শিক্ষা নিয়ে আপনার ডাউনলোড করা কোরআনের সাথে মিলিয়ে দেখুন আল্লাহ কুরআনের কোন আয়াতে কি নির্দেশ দিয়েছেন মৃত্যুর আগে সত্য জানুন। এবং আপনি মানুষের রচনা করা আয়াত আল্লাহর আয়াতের সাথে মিশ্রণ করে জান্নাতে যাবেন কিনা তাও কোরআন থেকে জেনে নিন। ( অনলি কোরআন রিচার্জ ) বা QBS TV এই দুইটি চ্যানেল থেকে আপনি শিক্ষা নিতে পারেন হাতে কোলে এবং লিখিত ভাবে আল্লাহ কুরআনের কোন আয়াতে কি নির্দেশ দিয়েছেন । এবং আপনার ব্যাগের যত হাদিস আছে এই হাদিস সম্বন্ধেও সমস্ত কিছু জানতে পারবেন এই হাদিস কৈ ত্থেকে এলো কারা বানালো কেন বানালো সমস্ত খুঁটিনাটি জানতে পারবেন অনলি কোরআন রিচার্জ থেকে সত্য জেনে নিন। ধন্যবাদ।( সালামুন আলাইকুম ) সুরা আনআম আয়াত নং ৫৪ কুরআনে মিলিয়ে দেখুন কার সালাম সত্য এই রকম সর্বক্ষেত্রে মিথ্যা শিক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন এই পৃথিবীর সহজ সরল সাধারণ মানুষগুলিকে। যাহা জাহান্নাম যাওয়ার জন্য যথেষ্ট।
@ksjshxjxkksksk21 күн бұрын
Quranist??
@user-xd4li2cf8d29 күн бұрын
Nilduriar taka😢😅😂
@nazuddin634629 күн бұрын
May Allah bless You Dear Shiekh Ameen
@nasertravelvlog29 күн бұрын
তাহেরি দল বিশ্বাস করতে চায় না। ধন্যবাদ আপনাকে 💗
@JANNATULMAWA_AJАй бұрын
আমি বারবার স্বপ্নে দেখি আমার একটা বাচ্চা আছে এটা কি জানেন, জানলে বললে ভালো হতো
@mahannan9904Ай бұрын
ইনশাআল্লাহ
@mahannan9904Ай бұрын
অনেক সুন্দর আলোচনা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ
@MamunulHasaan-qn4bpАй бұрын
শেষ জামানায় আমাদের মাঝে ওয়াহান (মৃত্যুভয়) ঢুকে যাবে। আর ই_হু_দী মুশ্রিকদের মাঝে প্রবেশ করবে যুদ্ধাংদেহী চেতনা। অর্থাৎ তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর হবে৷ ফাইনালি বাংলাদেশে বড় ধরণের একটা বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে হি_ন্দুদের৷ সকল সাংসদ ইতোমধ্যে *র* এর সাথে আপোষে চলে গেছে। সংসদীয় আসন ভিত্তিক ই_সকন কে দ্রুত মাঠ বিস্তারের লড়াইয়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর সকল কিছুর সেইফটি দিবে সাংসদ ও প্রশাসন। এই মূহুর্তে বাংলাদেশের মূল ক্ষমতায় ভারতীয় হাইকমিশনার। আর চূড়ান্ত ভাবে বাংলাদেশের ই_সকন ও আর এস এস কে ফাইট করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ এরা লাগামহীন ভাবে যা কিছু ঘটাবে৷ যেটার ট্রায়াল ফরিদপুরে হয়েছে। এখন কথা হলো আপনারা অনেকে বলবেন এরা দাঙ্গা ও ত্রাস চাচ্ছে ক্যানো। এরা চাচ্ছে এ কারণে। পাওয়ার ক্রিয়েট না করলে কখনো হি_ন্দুদের মূল ক্ষমতায় আনা যাবে না। আর এটাই বাস্তবতা। মানুষ স্বভাবতই শক্তির পেছনে ছুটে৷ যেমন ছাত্রলীগের সমালোচনা হতে যত কিছুই থাকুক। দিন শেষ উঠতি যুবকরা তাদের পেছনে ছুটে। কারণ ত্রাস সৃষ্টি ছাড়া ক্ষমতা প্রকাশ পায় না। আর ক্ষমতার দিকেই সবাই ফোকাস করে৷ হি_ন্দুরা পাওয়ার ক্রিয়েট করবে এটা নিয়ে অনেক আগেই পোস্ট দিয়েছিলাম। কারণ প্রকাশ্যে হি-ন্দুরা ত্রাস সৃষ্টি করতে পারলে। লোকাল পর্যায়ে তারা হবে আরো সুসংগঠিত ও অপ্রতিরোধ্য। তাই এরা এখন নতুন করে সব দিক দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণে অকারণে যেকোনো মূহুর্তে মুসলমানদের উপর ত্রাস সৃষ্টি করবেই। ৫০ বছরের মেহনতে হি_ন্দুদের জনশক্তি যতটা ইম্প্রুভ হয়েছে। এই ত্রাস সৃষ্টির ফলে এখন জ্যামিতিক হারে তাদের উত্থান ঘটবে৷ আবারো বলি। দিনশেষে পাওয়ার ক্রিয়েট ছাড়া টিকা যায় না। নীতি কথা আর ভদ্রতা দিয়ে সব হয় না৷ ছোট্টো একটা উদাহরণ দেই৷ বাংলাদেশে জামাত শিবিরের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি ছিলো মহসিন কলেজ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে ক্ষমতার মূল রহস্য ছিলো পাওয়ার ক্রিয়েট৷ নীতি কথা দিয়ে এই ক্ষমতা আসেনি। এসেছে দেশীয় নানা অস্ত্র ও ররক্তক্ষয়ী মারামারির মাধ্যমে। এই কারণে শিবিরের দুই ইউনিটে লোকবল বেশি ছিলো। কারণ প্রত্যেক ছাত্ররাই বিজয়ী শক্তির দলে ভিড়ে।।। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো। ভা_রতে উত্থান ঘটেছে যে প্রক্রিয়ায়। সেটাই এখন বাংলাদেশে এপ্লাই করা হবে সরাসরি। কারণ এখন মূল ক্ষমতা শেখ হাসিনা থেকে মাইনাস হয়ে গেছে৷ ✍,,,কপি: শেষ পথিকPp
@MamunulHasaan-qn4bpАй бұрын
শেষ জামানায় আমাদের মাঝে ওয়াহান (মৃত্যুভয়) ঢুকে যাবে। আর ই_হু_দী মুশ্রিকদের মাঝে প্রবেশ করবে যুদ্ধাংদেহী চেতনা। অর্থাৎ তারা মুসলিমদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ কঠোর হবে৷ ফাইনালি বাংলাদেশে বড় ধরণের একটা বিপ্লব ঘটতে যাচ্ছে হি_ন্দুদের৷ সকল সাংসদ ইতোমধ্যে *র* এর সাথে আপোষে চলে গেছে। সংসদীয় আসন ভিত্তিক ই_সকন কে দ্রুত মাঠ বিস্তারের লড়াইয়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর সকল কিছুর সেইফটি দিবে সাংসদ ও প্রশাসন। এই মূহুর্তে বাংলাদেশের মূল ক্ষমতায় ভারতীয় হাইকমিশনার। আর চূড়ান্ত ভাবে বাংলাদেশের ই_সকন ও আর এস এস কে ফাইট করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ এরা লাগামহীন ভাবে যা কিছু ঘটাবে৷ যেটার ট্রায়াল ফরিদপুরে হয়েছে। এখন কথা হলো আপনারা অনেকে বলবেন এরা দাঙ্গা ও ত্রাস চাচ্ছে ক্যানো। এরা চাচ্ছে এ কারণে। পাওয়ার ক্রিয়েট না করলে কখনো হি_ন্দুদের মূল ক্ষমতায় আনা যাবে না। আর এটাই বাস্তবতা। মানুষ স্বভাবতই শক্তির পেছনে ছুটে৷ যেমন ছাত্রলীগের সমালোচনা হতে যত কিছুই থাকুক। দিন শেষ উঠতি যুবকরা তাদের পেছনে ছুটে। কারণ ত্রাস সৃষ্টি ছাড়া ক্ষমতা প্রকাশ পায় না। আর ক্ষমতার দিকেই সবাই ফোকাস করে৷ হি_ন্দুরা পাওয়ার ক্রিয়েট করবে এটা নিয়ে অনেক আগেই পোস্ট দিয়েছিলাম। কারণ প্রকাশ্যে হি-ন্দুরা ত্রাস সৃষ্টি করতে পারলে। লোকাল পর্যায়ে তারা হবে আরো সুসংগঠিত ও অপ্রতিরোধ্য। তাই এরা এখন নতুন করে সব দিক দিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণে অকারণে যেকোনো মূহুর্তে মুসলমানদের উপর ত্রাস সৃষ্টি করবেই। ৫০ বছরের মেহনতে হি_ন্দুদের জনশক্তি যতটা ইম্প্রুভ হয়েছে। এই ত্রাস সৃষ্টির ফলে এখন জ্যামিতিক হারে তাদের উত্থান ঘটবে৷ আবারো বলি। দিনশেষে পাওয়ার ক্রিয়েট ছাড়া টিকা যায় না। নীতি কথা আর ভদ্রতা দিয়ে সব হয় না৷ ছোট্টো একটা উদাহরণ দেই৷ বাংলাদেশে জামাত শিবিরের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি ছিলো মহসিন কলেজ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে ক্ষমতার মূল রহস্য ছিলো পাওয়ার ক্রিয়েট৷ নীতি কথা দিয়ে এই ক্ষমতা আসেনি। এসেছে দেশীয় নানা অস্ত্র ও ররক্তক্ষয়ী মারামারির মাধ্যমে। এই কারণে শিবিরের দুই ইউনিটে লোকবল বেশি ছিলো। কারণ প্রত্যেক ছাত্ররাই বিজয়ী শক্তির দলে ভিড়ে।।। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো। ভা_রতে উত্থান ঘটেছে যে প্রক্রিয়ায়। সেটাই এখন বাংলাদেশে এপ্লাই করা হবে সরাসরি। কারণ এখন মূল ক্ষমতা শেখ হাসিনা থেকে মাইনাস হয়ে গেছে৷ ✍,,,কপি: শেষ পথিক
@MamunulHasaan-qn4bpАй бұрын
পবিত্র কুরআন পাঠ করার পরেও যারা কাফির ও জাহান্নামিঃ ------------------------------------------------------------ আবূ যার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, سَيَكُونُ بَعْدِي مِنْ أُمَّتِي قَوْمٌ يَقْرَءُونَ الْقُرْآنَ لَا يُجَاوِزُ حُلُوقَهُمْ يَمْرُقُونَ مِنْ الدِّينِ كَمَا يَمْرُقُ السَّهْمُ مِنْ الرَّمِيَّةِ. অচিরেই আমার পর আমার উম্মাত থেকে এমন কাওম আবির্ভুত হবে, যারা কুরআন পাঠ করবে কিন্তু তা তাদের কন্ঠনালী অতিক্রম করবে না। তারা দ্বীন (ইসলাম) থেকে বেরিয়ে যাবে যেমন নিক্ষিপ্ত তীর ধনুক থেকে বেরিয়ে যায়। (সহীহ মুসলিম হাঃ ১০৬৭, ইবনে মাজাহ হাঃ ১৭০, মুসনাদে আহমদ হাঃ ২১০২১, সুনান দারেমী হাঃ ২৪৩৪; আরো দেখুন সহীহ বুখারী হাঃ ৩৩৪৪, ৩৬১০, ৪৩৫১, ৫০৫৮, ৬৯৩০, ৬৯৩১, ৭৫৬২, সহীহ মুসলিম হাঃ ১০৬৩, ১০৬৪; তিরমিযী হাঃ ২১৮৮, নাসায়ী হাঃ ২৫৭৮, ৪১০১, আবু দাউদ হাঃ ৪৭৬৪, ইবনে মাজাহ হাঃ ১৭১, ১৭২, মুসনাদে আহমদ হাঃ ১০৮৯, ১০৬২৫, ১১০৯৬, ১১১৮৫, ১১২৫৪, ১১২৯৮, ১৪৩৯০, ১৫৫৪৭, সহীহাহ হাঃ ২১০১) কুরআন পাঠ করবে কিন্তু কুরআনের সঠিক বুঝ (জ্ঞান) তাদের ভিতর প্রবেশ করবে না। যার ফলে কুরআন পাঠ করেও (কুরআনের বিধান বাস্তবায়ন করা তো দূরের কথা) কুরআনের সাথে কুফুরী করার কারণে দ্বীন ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাবে। আমাদের দেশের প্রায় ৯৯.৯৯% কুরআন পাঠকারী কুরআন বুঝে পড়ে না এবং তারা জানেও না কুরআন নাযিলের প্রধান লক্ষ্য উদ্দেশ্য কী? পবিত্র কুরআন নাযিলের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য সম্পর্কে আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, إِنَّا أَنْزَلْنَا إِلَيْكَ الْكِتَابَ بِالْحَقِّ لِتَحْكُمَ بَيْنَ النَّاسِ بِمَا أَرَاكَ اللَّهُ. নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষের মাঝে শাসনকার্য পরিচালনা করো সে অনুযায়ী যা আল্লাহ তোমাকে দেখিয়েছেন। (সূরা নিসা ৪/১০৫) আল্লাহ তা'য়ালা আরো বলেন, وَأَنِ احْكُمْ بَيْنَهُمْ بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ وَلَا تَتَّبِعْ أَهْوَاءَهُمْ وَاحْذَرْهُمْ أَنْ يَفْتِنُوكَ عَنْ بَعْضِ مَا أَنْزَلَ اللَّهُ إِلَيْكَ ۖ فَإِنْ تَوَلَّوْا فَاعْلَمْ أَنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ أَنْ يُصِيبَهُمْ بِبَعْضِ ذُنُوبِهِمْ ۗ وَإِنَّ كَثِيرًا مِنَ النَّاسِ لَفَاسِقُونَ. أَفَحُكْمَ الْجَاهِلِيَّةِ يَبْغُونَ ۚ وَمَنْ أَحْسَنُ مِنَ اللَّهِ حُكْمًا لِقَوْمٍ يُوقِنُونَ. আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার মাধ্যমে শাসনকার্য পরিচালনা করো এবং তাদের প্রবৃত্তির (অর্থাৎ মানব রচিত মতবাদের) অনুসরণ করো না। আর তাদের থেকে সতর্ক থাক যে, আল্লাহ যা (বিধান স্বরূপ) অবতীর্ণ করেছেন, তার কিছু থেকে তারা তোমাকে বিচ্যুত করবে। অতঃপর যদি তারা (আল্লাহর বিধান থেকে) মুখ ফিরিয়ে নেয়, তাহলে জেনে রাখ যে, আল্লাহ তো কেবল তাদেরকে তাদের কতিপয় পাপের কারণেই (জাহান্নামের) আযাব দিতে চান। আর মানুষের অনেকেই ফাসিক। তারা কি জাহিলিয়্যাতের বিধান চায়, আর নিশ্চিত বিশ্বাসী (মুমিন) জাতির জন্য বিধান প্রদানে আল্লাহর চেয়ে কে অধিক উত্তম? (সূরা মায়িদা ৫/৪৯-৫০) অর্থাৎ কাফির, জালিম বা ফাসিক ছাড়া প্রকৃত মুমিন ব্যক্তি আল্লাহর বিধান বর্জন করে জাহেলী বিধান দ্বারা শাসনকার্য পরিচালনা করতে পারে না। আল্লাহ তা'য়ালা বলেন, وَمَنْ لَمْ يَحْكُمْ بِمَا أَنْزَلَ اللَّهُ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْكَافِرُونَ...الظَّالِمُونَ... الْفَاسِقُونَ. "আর আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তার মাধ্যমে যারা শাসনকার্য পরিচালনা করে না, তারাই কাফির, জালিম, ফাসিক।" (সূরা মায়িদা ৫/৪৪, ৪৫, ৪৭) অনেকেই মনে করে, কুরআনের বিধান রাষ্ট্রীয়ভাবে বাস্তবায়ন করা শুধুমাত্র শাসকদের কাজ। তাই যে সকল শাসক কুরআনের বিধান অনুযায়ী শাসনকার্য তথা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে না তারা পাপী হবে এবং এর জন্য কেবলমাত্র সেসব জালিম শাসকরাই জাহান্নামের আযাব ভোগ করবে। সুতরাং এর দায়ভার আমাদের নেই। অথচ আল্লাহ তা'য়ালা নিজেই বলেন, وَاتَّقُوا فِتْنَةً لَا تُصِيبَنَّ الَّذِينَ ظَلَمُوا مِنْكُمْ خَاصَّةً ۖ وَاعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ. তোমরা সেই ফিতনা (আযাব) কে ভয় কর যা তোমাদের মধ্য থেকে বিশেষভাবে শুধু জালিমদের উপরই আপতিত হবে না (বরং তোমাদের উপরও আপতিত হবে)। এবং জেনে রাখ, নিশ্চয় আল্লাহ আযাব প্রদানে খুবই কঠোর। (সূরা আনফাল ৮/২৫) আর কুরআনের বিধান দ্বারা শাসনকার্য পরিচালনা করা যে ফরয, প্রায় ৯৯.৯৯% কুরআন পাঠকারী তা বিশ্বাসই করে না। অথচ এ কুফুরী আকিদা ব্যক্তিকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়। শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রাহঃ) বলেন, لا ريب أن من لم يعتقد وجوب الحكم بما أنزل الله على رسوله فهو كافر . এতে কোনো সন্দেহ নেই যে, আল্লাহ্ তাঁর রাসুল (ﷺ) এর উপর যা নাযিল করেছেন সে অনুযায়ী শাসনকার্য পরিচালনা করাকে যে ব্যক্তি ওয়াজিব মনে করে না, সে কাফির। (মিনহাজুস সুন্নাহ পৃঃ ৪৯) সুতরাং কুরআনের বিধান অনুযায়ী শাসনকার্য পরিচালনা করা তথা আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করাকে যে ব্যক্তি ফরয মনে করে না, কুরআনের নেতৃত্ব মেনে নেয় না বরং কুরআনের বিধান থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, সে কুরআন পাঠ করার পরেও বেঈমান এবং জাহান্নামি।
@MkAhmedviАй бұрын
মুফতি কাজির বেটা আপনি তো বলছিলেন যে ২০২৩ সালে ১৫ ই রমজান কেয়ামত হবে সেটা ভবিষ্যত বাণী করছিলেন কই এখন তো ২০২৪ চলছে কেয়ামত হলে আপনি ভিডিও বানাছেন কিভাবে একটু রিপ্লাই দিবেন
@purple.pumpkinАй бұрын
ক্লিয়ার দেখেন আর ঝাপসা দেখেন আপনার কোন বয়ানই ঠিক হয় নাই।
@identityofallahАй бұрын
আকাশ ও জমিনের সবই সৃষ্টি স্রস্টা আল্লাহ্ একমাত্র ইলাহ, জগতসমুহের সকল নিদর্শনে সত্য কালেমা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'। সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব।.../////////////////////////
@identityofallahАй бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...।।///////////////////////